প্রতিনিধি
বদলগাছী (নওগাঁ): করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে প্রায় দেড় বছর ধরে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এই সুযোগে শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষ ভেঙে দোকানঘর নির্মাণ করছেন এক মাদ্রাসার সুপার। ঘটনাটি নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার কোলা ইউনিয়নের কেশাইল নূরানী দাখিল মাদ্রাসায় ঘটেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কেশাইল নূরানী দাখিল মাদ্রাসার রাস্তাসংলগ্ন তিনটি শ্রেণিকক্ষ ভেঙে দোকানঘর নির্মাণের কাজ চলছে। এ ছাড়া আরও চারটিসহ মোট সাতটি দোকানঘর নির্মাণ করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। মাদ্রাসার অফিস বন্ধ। তবে দুজন নির্মাণশ্রমিক কাজ করছিলেন।
নির্মাণশ্রমিকেরা জানান, সবুজ নামের একজন তাঁদের এই শ্রেণিকক্ষ ভেঙে দোকানঘর নির্মাণের কাজ দিয়েছেন। সবুজ এই মাদ্রাসার কেউ নন। তিনি কীটনাশকের দোকান করার জন্য শ্রেণিকক্ষটি ভেঙে ফেলেন।
মাদ্রাসার আশপাশের দোকানিরা জানান, শ্রেণিকক্ষ ভেঙে দিয়ে দোকানঘর নির্মাণ করছেন মাদ্রাসার সুপার। এরই মধ্যে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ না করায় সম্প্রতি বিদ্যুৎসংযোগ কেটে দেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষক বলেন, মাদ্রাসার নিয়মশৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই। শ্রেণিকক্ষ ভাঙার ব্যাপারে অনেকবার নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু কে শোনে কার কথা।
এ বিষয়ে মাদ্রাসার সুপার মো. মোহসীন আলী এবং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবদুল জলিলের সঙ্গে কথা বলার জন্য বিভিন্ন নম্বর থেকে একাধিকবার ফোন করলেও তাঁরা রিসিভ করেননি। পরে তাঁদের ফোনে মেসেজ করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। শুধু তা–ই নয়, একাধিকবার মাদ্রাসায় গিয়েও তাঁদের দেখা পাওয়া যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আলপনা ইয়াসমিনের কাছে বিষয়টির সত্যতা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। দ্রুত তদন্ত করে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেব।'
উল্লেখ্য, ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত এ মাদ্রাসাটি ২০০২ সালে এমপিওভুক্ত হয়। মাদ্রাসায় ১৬ জন শিক্ষকসহ মোট ২০ জন স্টাফ রয়েছেন। প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১৫০।
বদলগাছী (নওগাঁ): করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে প্রায় দেড় বছর ধরে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এই সুযোগে শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষ ভেঙে দোকানঘর নির্মাণ করছেন এক মাদ্রাসার সুপার। ঘটনাটি নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার কোলা ইউনিয়নের কেশাইল নূরানী দাখিল মাদ্রাসায় ঘটেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কেশাইল নূরানী দাখিল মাদ্রাসার রাস্তাসংলগ্ন তিনটি শ্রেণিকক্ষ ভেঙে দোকানঘর নির্মাণের কাজ চলছে। এ ছাড়া আরও চারটিসহ মোট সাতটি দোকানঘর নির্মাণ করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। মাদ্রাসার অফিস বন্ধ। তবে দুজন নির্মাণশ্রমিক কাজ করছিলেন।
নির্মাণশ্রমিকেরা জানান, সবুজ নামের একজন তাঁদের এই শ্রেণিকক্ষ ভেঙে দোকানঘর নির্মাণের কাজ দিয়েছেন। সবুজ এই মাদ্রাসার কেউ নন। তিনি কীটনাশকের দোকান করার জন্য শ্রেণিকক্ষটি ভেঙে ফেলেন।
মাদ্রাসার আশপাশের দোকানিরা জানান, শ্রেণিকক্ষ ভেঙে দিয়ে দোকানঘর নির্মাণ করছেন মাদ্রাসার সুপার। এরই মধ্যে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ না করায় সম্প্রতি বিদ্যুৎসংযোগ কেটে দেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষক বলেন, মাদ্রাসার নিয়মশৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই। শ্রেণিকক্ষ ভাঙার ব্যাপারে অনেকবার নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু কে শোনে কার কথা।
এ বিষয়ে মাদ্রাসার সুপার মো. মোহসীন আলী এবং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবদুল জলিলের সঙ্গে কথা বলার জন্য বিভিন্ন নম্বর থেকে একাধিকবার ফোন করলেও তাঁরা রিসিভ করেননি। পরে তাঁদের ফোনে মেসেজ করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। শুধু তা–ই নয়, একাধিকবার মাদ্রাসায় গিয়েও তাঁদের দেখা পাওয়া যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আলপনা ইয়াসমিনের কাছে বিষয়টির সত্যতা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। দ্রুত তদন্ত করে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেব।'
উল্লেখ্য, ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত এ মাদ্রাসাটি ২০০২ সালে এমপিওভুক্ত হয়। মাদ্রাসায় ১৬ জন শিক্ষকসহ মোট ২০ জন স্টাফ রয়েছেন। প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১৫০।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসে বারবার রেখেছে সাহসিকতার স্বাক্ষর। সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানেও এই উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ রেখেছে ব্যতিক্রমী ভূমিকা।
১৩ মিনিট আগেযশোরের অভয়নগরে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক এলাকায় কয়লা ডাম্পিং অব্যাহত রয়েছে। এতে ফুঁসে উঠেছেন অভিভাবকসহ সচেতন এলাকাবাসী। এর প্রতিকার চেয়ে যশোরের জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরে গণ পিটিশন দাখিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেলাইসেন্স ও অনুমোদন না নিয়েই মেট্রোরেল লাইন-৬ (এমআরটি-৬)-এর মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত অংশ সম্প্রসারণ চলছে। অথচ আইনে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) থেকে লাইসেন্স নিয়ে নির্মাণকাজ শুরুর বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে রিকশাচালক রমজান মুন্সি নিহতের ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। শনিবার (২৬ জুলাই) গোপালগঞ্জ সদর থানায় নিহত রমজান মুন্সির ভাই জামাল মুন্সি বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতদের আসামি করা হলেও কোনো সংখ্যা উল্লেখ করেননি জামাল মুন্সি।
৮ ঘণ্টা আগে