প্রতিনিধি, রাজশাহী
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। রোববার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহীর ১০ জন, নাটোরের তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন এবং কুষ্টিয়া, নওগাঁ ও পাবনার একজন করে মারা গেছেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর তিনজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও কুষ্টিয়ার একজন করে মোট ছয়জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে রাজশাহীর আরও দুজন মারা গেছেন। অন্য ১০ জন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা হয়নি।
মৃত ১৮ জনের মধ্যে ১০ জন পুরুষ ও আটজন নারী। এদের মধ্যে ২১-৩০ বছর বয়সের মধ্যে একজন পুরুষ, ৩১-৪০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও দুজন পুরুষ। ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন করে নারী ও পুরুষ। ৫১-৬০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব পাঁচজন পুরুষ ও দুজন নারী মারা গেছেন। এ নিয়ে আগস্টের সাত দিনে রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মোট ১৩১ জন মারা যান। জুলাই মাসে মারা যান ৫৩১ জন। আর জুনে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
রোববার সকাল ৮টার আগের ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৫২ জন। ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪২ জন। হাসপাতালে করোনা পজিটিভ রোগীর সংখ্যা ২১২ জন। উপসর্গ নিয়ে আছেন ১২৩ জন। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে ভর্তি ছিলেন আরও ৭০ জন রোগী। মোট রোগীর সংখ্যা ৪০৫ জন। এর মধ্যে রাজশাহীর ১৭৯ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৩৮, নাটোরের ৬৭, নওগাঁর ৩৭, পাবনার ৬৬, কুষ্টিয়ার ১০ এবং জয়পুরহাট, চুয়াডাঙ্গা ও বগুড়ার দুজন করে রোগী ভর্তি হন।
সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, শনিবার আরটি-পিসিআর ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলে জেলায় মোট ৮৮০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ১৯৭ জন করোনা শনাক্ত হন। সংক্রমণের হার ২২ দশমিক ৩৮ শতাংশ। আর শুধু দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে রাজশাহীর নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ৩৮ দশমিক ৬১ শতাংশ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। রোববার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহীর ১০ জন, নাটোরের তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন এবং কুষ্টিয়া, নওগাঁ ও পাবনার একজন করে মারা গেছেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর তিনজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও কুষ্টিয়ার একজন করে মোট ছয়জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে রাজশাহীর আরও দুজন মারা গেছেন। অন্য ১০ জন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা হয়নি।
মৃত ১৮ জনের মধ্যে ১০ জন পুরুষ ও আটজন নারী। এদের মধ্যে ২১-৩০ বছর বয়সের মধ্যে একজন পুরুষ, ৩১-৪০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও দুজন পুরুষ। ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন করে নারী ও পুরুষ। ৫১-৬০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব পাঁচজন পুরুষ ও দুজন নারী মারা গেছেন। এ নিয়ে আগস্টের সাত দিনে রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মোট ১৩১ জন মারা যান। জুলাই মাসে মারা যান ৫৩১ জন। আর জুনে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
রোববার সকাল ৮টার আগের ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৫২ জন। ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪২ জন। হাসপাতালে করোনা পজিটিভ রোগীর সংখ্যা ২১২ জন। উপসর্গ নিয়ে আছেন ১২৩ জন। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে ভর্তি ছিলেন আরও ৭০ জন রোগী। মোট রোগীর সংখ্যা ৪০৫ জন। এর মধ্যে রাজশাহীর ১৭৯ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৩৮, নাটোরের ৬৭, নওগাঁর ৩৭, পাবনার ৬৬, কুষ্টিয়ার ১০ এবং জয়পুরহাট, চুয়াডাঙ্গা ও বগুড়ার দুজন করে রোগী ভর্তি হন।
সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, শনিবার আরটি-পিসিআর ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলে জেলায় মোট ৮৮০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ১৯৭ জন করোনা শনাক্ত হন। সংক্রমণের হার ২২ দশমিক ৩৮ শতাংশ। আর শুধু দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে রাজশাহীর নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ৩৮ দশমিক ৬১ শতাংশ।
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরফলকন এলাকা থেকে নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর জুনাইদ আহমেদ (৮) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে চরফলকন এলাকার একটি কুয়া থেকে ভাসমান অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২৯ মিনিট আগেশনিবার (১৪ জুন) খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে সফরের সূচনা হয়। সফরে খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. তৌফিক আহমেদের নেতৃত্বে ৪০ জন প্রশিক্ষণার্থী ও ৪ জন প্রশিক্ষক অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মো. সুজাউদ্দোলাহ, সহযোগী অধ্যাপক মো. আনিসুর রহমান, মো. হাফিজুর রহমান খান এবং সহকারী
৩৫ মিনিট আগেহাইওয়ে পুলিশ জানায়, ঢাকা থেকে মোটরসাইকেলে করে নিজ বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন ইমরান শেখ। পথে বামনকান্দা এলাকায় পৌঁছালে পেছন থেকে একটি অজ্ঞাত যানবাহন তাকে ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেলসহ রেলিংয়ের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
৩৭ মিনিট আগেওই দিন বেলা ১১টার দিকে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তারে একটি ওয়ারেন্ট নিয়ে ফাঁড়ি থেকে রওনা হন এটিএসআই জাহাঙ্গীর আলম ও কনস্টেবল মানিকুজ্জামান। ঝোপগাড়ি এলাকায় গিয়ে তাঁরা মুরাদুন্নবি নিশান নামে এক সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে শনাক্ত করেন। পুলিশ দেখে নিশান একটি দোকানে ঢুকে পড়ে। পুলিশ যখন তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে,
১ ঘণ্টা আগে