নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ২২ জন নেতা কাউন্সিলর বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া বিএনপির (বহিষ্কৃত) পাঁচজন ও ওয়ার্কার্স পার্টির একজন কাউন্সিলর হয়েছেন। নির্বাচিত অন্য দুজন কোনো দলের পদে নেই। তবে এই দুজনের মধ্যে একজনের পরিবার বিএনপি। অন্যজন আগে যুবদল করতেন।
কাউন্সিলর পদে জামায়াতের ছয়জন প্রার্থী থাকলেও একজনও জয়ের দেখা পাননি। নির্বাচিতদের মধ্যে ২৩ জনই ২০১৮ সালে সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে এখনো দায়িত্ব পালন করছেন। আর একজন ২০১৮ সালের আগে কাউন্সিলর ছিলেন। অন্য ছয়জন এবার নতুন মুখ। বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া নির্বাচিতদের তালিকা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এবার নির্বাচিত কাউন্সিলররা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে রজব আলী, ২ নম্বর ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম, ৩ নম্বরে কামাল হোসেন, ৪ নম্বরে আশরাফুল ইসলাম বাবু, ৫ নম্বরে কামরুজ্জামান কামরু, ৬ নম্বরে নুরুজ্জামান টুকু, ৭ নম্বরে মতিউর রহমান, ৮ নম্বরে জানে আলম খান জনি, ৯ নম্বরে রাসেল জামান, ১০ নম্বরে আব্বাস আলী সরদার, ১১ নম্বরে আবু বক্কর কিনু, ১২ নম্বরে সরিফুল ইসলাম বাবু, ১৩ নম্বরে আবদুল মমিন, ১৪ নম্বরে আনোয়ার হোসেন আনার, ১৫ নম্বরে আবদুস সোবহান লিটন, ১৬ নম্বরে বেলাল হোসেন, ১৭ নম্বরে শাহাদত আলী শাহু, ১৮ নম্বরে শহিদুল ইসলাম পচা, ১৯ নম্বরে তৌহিদুল হক সুমন, ২০ নম্বরে রবিউল ইসলাম (বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায়), ২১ নম্বরে নিযাম-উল-আযীম, ২২ নম্বরে আবদুল হামিদ সরকার টেকন, ২৩ নম্বরে মাহাতাব হোসেন চৌধুরী, ২৪ নম্বরে আরমান আলী, ২৫ নম্বরে আলী আল মাহমুদ লুকেন, ২৬ নম্বরে আখতারুজ্জামান কোয়েল, ২৭ নম্বরে মনিরুজ্জামান মনি, ২৮ নম্বরে আশরাফুল হোসেন বাচ্চু, ২৯ নম্বরে জাহের হোসেন সুজা এবং ৩০ নম্বরে মো. আলাউদ্দিন।
এঁদের মধ্যে আশরাফুল হোসেন বাচ্চু, আলী আল মাহমুদ লুকেন, আবু বক্কর কিনু, আবদুস সোবহান লিটন ও বেলাল হোসেন বিএনপির রাজনীতিতে সম্পৃক্ত ছিলেন। ভোটে অংশ নেওয়ায় সম্প্রতি তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে। লুকেন দলের বহিষ্কৃত আরেক নেতা ও বর্তমান কাউন্সিলর আনোয়ারুল আমিন আযবকে পরাজিত করেছেন। আবু বক্কর কিনু ২০১৮ সালের আগে কাউন্সিলর ছিলেন। শহিদুল ইসলাম পচা আগে যুবদল করতেন। এখন কোনো দলে তাঁর পদ নেই। বিএনপির বহিষ্কৃতদের তালিকাতেও তাঁর নাম ছিল না। আখতারুজ্জামান কোয়েলের পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে তিনি দলের কোনো পদে নেই। মতিউর রহমান ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনীতি করেন। অন্য ২২ জন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা।
নবনির্বাচিতদের মধ্যে আশরাফুল ইসলাম বাবু, জানে আলম জনি, আবু বক্কর কিনু, আলী আল মাহমুদ লুকেন, মনিরুজ্জামান মনি, জাহের হোসেন সুজা ও মো. আলাউদ্দিন ছাড়া অন্য ২৩ জন ২০১৮ সালের নির্বাচনে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে এখনো দায়িত্ব পালন করছেন।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ২২ জন নেতা কাউন্সিলর বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া বিএনপির (বহিষ্কৃত) পাঁচজন ও ওয়ার্কার্স পার্টির একজন কাউন্সিলর হয়েছেন। নির্বাচিত অন্য দুজন কোনো দলের পদে নেই। তবে এই দুজনের মধ্যে একজনের পরিবার বিএনপি। অন্যজন আগে যুবদল করতেন।
কাউন্সিলর পদে জামায়াতের ছয়জন প্রার্থী থাকলেও একজনও জয়ের দেখা পাননি। নির্বাচিতদের মধ্যে ২৩ জনই ২০১৮ সালে সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে এখনো দায়িত্ব পালন করছেন। আর একজন ২০১৮ সালের আগে কাউন্সিলর ছিলেন। অন্য ছয়জন এবার নতুন মুখ। বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া নির্বাচিতদের তালিকা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এবার নির্বাচিত কাউন্সিলররা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে রজব আলী, ২ নম্বর ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম, ৩ নম্বরে কামাল হোসেন, ৪ নম্বরে আশরাফুল ইসলাম বাবু, ৫ নম্বরে কামরুজ্জামান কামরু, ৬ নম্বরে নুরুজ্জামান টুকু, ৭ নম্বরে মতিউর রহমান, ৮ নম্বরে জানে আলম খান জনি, ৯ নম্বরে রাসেল জামান, ১০ নম্বরে আব্বাস আলী সরদার, ১১ নম্বরে আবু বক্কর কিনু, ১২ নম্বরে সরিফুল ইসলাম বাবু, ১৩ নম্বরে আবদুল মমিন, ১৪ নম্বরে আনোয়ার হোসেন আনার, ১৫ নম্বরে আবদুস সোবহান লিটন, ১৬ নম্বরে বেলাল হোসেন, ১৭ নম্বরে শাহাদত আলী শাহু, ১৮ নম্বরে শহিদুল ইসলাম পচা, ১৯ নম্বরে তৌহিদুল হক সুমন, ২০ নম্বরে রবিউল ইসলাম (বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায়), ২১ নম্বরে নিযাম-উল-আযীম, ২২ নম্বরে আবদুল হামিদ সরকার টেকন, ২৩ নম্বরে মাহাতাব হোসেন চৌধুরী, ২৪ নম্বরে আরমান আলী, ২৫ নম্বরে আলী আল মাহমুদ লুকেন, ২৬ নম্বরে আখতারুজ্জামান কোয়েল, ২৭ নম্বরে মনিরুজ্জামান মনি, ২৮ নম্বরে আশরাফুল হোসেন বাচ্চু, ২৯ নম্বরে জাহের হোসেন সুজা এবং ৩০ নম্বরে মো. আলাউদ্দিন।
এঁদের মধ্যে আশরাফুল হোসেন বাচ্চু, আলী আল মাহমুদ লুকেন, আবু বক্কর কিনু, আবদুস সোবহান লিটন ও বেলাল হোসেন বিএনপির রাজনীতিতে সম্পৃক্ত ছিলেন। ভোটে অংশ নেওয়ায় সম্প্রতি তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে। লুকেন দলের বহিষ্কৃত আরেক নেতা ও বর্তমান কাউন্সিলর আনোয়ারুল আমিন আযবকে পরাজিত করেছেন। আবু বক্কর কিনু ২০১৮ সালের আগে কাউন্সিলর ছিলেন। শহিদুল ইসলাম পচা আগে যুবদল করতেন। এখন কোনো দলে তাঁর পদ নেই। বিএনপির বহিষ্কৃতদের তালিকাতেও তাঁর নাম ছিল না। আখতারুজ্জামান কোয়েলের পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে তিনি দলের কোনো পদে নেই। মতিউর রহমান ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনীতি করেন। অন্য ২২ জন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা।
নবনির্বাচিতদের মধ্যে আশরাফুল ইসলাম বাবু, জানে আলম জনি, আবু বক্কর কিনু, আলী আল মাহমুদ লুকেন, মনিরুজ্জামান মনি, জাহের হোসেন সুজা ও মো. আলাউদ্দিন ছাড়া অন্য ২৩ জন ২০১৮ সালের নির্বাচনে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে এখনো দায়িত্ব পালন করছেন।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে প্রতিপক্ষের করা মামলায় আট দিন কারাবাসের পর জামিনে মুক্তি পেয়ে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়েছে। এতে কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে জগন্নাথপুর পৌরসভার ইসহাকপুরে এই ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্রেমে সাড়া না দেওয়ায় স্কুলছাত্রীকে অপহরণের ঘটনায় করা মামলায় অভিযুক্ত মো. রিদয় খাঁনকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোররাতে সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১৬ মিনিট আগেমৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ করা পাঁচজনকে আটক করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) ভোরে উপজেলার লাতু বিওপির সীমান্তবর্তী এলাকার কুমারশাইল থেকে তাঁদের আটক করা হয়। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) তাঁদেরকে বাংলাদেশে পুশ ইন করেছে বলে জানায় বিজিবি।
১৯ মিনিট আগেপুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, বিকেলে এক চালক খাগুটিয়া বাজারে একটি দোকানের সামনে অটোরিকশা রেখে ভেতরে পানি খেতে যান। এ সুযোগে চোরেরা অটোরিকশা চুরি করে পালানোর চেষ্টা করে। চালক ফিরে এসে অটোরিকশা না দেখে বিভিন্নজনকে ফোনে জানালে স্থানীয় লোকজন সতর্ক হয়।
৩৮ মিনিট আগে