প্রতিনিধি, পাবনা
আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে দেওয়া হচ্ছে স্কুল-কলেজ। সরকারের এই ঘোষণার পর থেকেই পাবনায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রেণীকক্ষ পরিচ্ছন্নকরন ছাড়াও পরিস্কার করা হচ্ছে এর আশপাশের ময়লা আবর্জনা।
পাবনা জেলায় মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১৮১৫টি।এর মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয় ১১৩৬টি এবং স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা আছে মোট ৬৭৯টি। দীর্ঘদিন পর স্কুল খোলা নিয়ে আশার আলো দেখছেন অভিভাবকরা।
প্রতিষ্ঠানগুলো দীর্ঘদিন পর শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখর হতে যাওয়ায় উচ্ছসিত শিক্ষকরা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে পাঠদান করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা।
পাবনা সদরের বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরেজমিনে দেখা গেছে এমন চিত্র। সদর উপজেলার আছির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, স্কুল খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষকরা। স্কুল চত্বরের আগাছা পরিস্কার, স্কুলের দেয়ালে ঝাড়ামোছাসহ শ্রেণীকক্ষগুলো পরিস্কার করতেই ব্যস্ত আছেন তারা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সাত্তার বলেন, বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর স্কুল খুলে দেওয়া হবে এই তথ্য জানতে পেরেছি। এরপর থেকেই আমরা প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছি। এতদিন পাঠদান বন্ধ থাকায় শ্রেণীকক্ষ জরাজীর্ণ ছিল, সেগুলো পরিস্কার করে পাঠদান উপযোগী করে তুলছি। সেইসাথে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের ফোনে স্কুল খোলার বিষয়টি জানিয়ে দিচ্ছি।
পাবনার দ্বীপচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়েও দেখা যায় একই চিত্র । শিক্ষকরা ব্যস্ত শিক্ষার্থীদের এসাইনমেন্ট বিতরণ ও জমা নিয়ে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিনা শামসুন্নাহার বলেন, নতুন করে সবকিছু পরিস্কার করে জীবাণুমুক্ত করছি । শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠদানের উপযোগী পরিবেশ তৈরী করেছি। সবার সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পাঠদান করার বিষয়টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি।
স্কুল খুলে দেওেয়ার ঘোষণায় পাবনার অভিভাবকরাও আছেন স্বস্তিতে । ফজলুর রহমান নামের একজন অভিভাবক বলেন, দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় শিশুদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। ঘরবন্দি শিশুরা দিন দিন পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। আশা করছি আর কোনো তারিখ পেছানো হবে না। এবার সত্যিই যেন স্কুল খুলে দেয়া হয়।
অন্যদিকে পাবনার বিভিন্ন স্কুল-কলেজে শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় সভা করছেন সদর উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা সাঈদা শবনম। প্রতিষ্ঠানগুলোতে তিনি বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। সাঈদা শবনম আজকের পাত্রিকাকে বলেন, আমরা সকল প্রস্তুতি শেষ করেছি। আশা করছি ১২ তারিখের আগেই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পাঠদানের জন্য প্রস্তত হয়ে যাবে। স্কুল-কলেজগুলোতে সবধরনের নির্দেশনা জানানো হয়েছে। আমরা মাঠ পর্যায়ে শিক্ষকদের সাথে সভা করে সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছি। প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পাঠদানসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা চলছে। এসব বিষয়ে এখন সরকারি পরিপত্রের অপেক্ষায় আছি।
পাবনার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মনসুর আলী বলেন, জেলায় ১ হাজার ১৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। বন্যা কবলিত কিছু স্কুল বাদে প্রাথমিক পর্যায়ের স্কুলগুলোতে প্রস্তুতি প্রায় শেষ। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পাঠদান শুরু হবে। ১২টি স্কুল বন্যার পানি কবলিত রয়েছে। আশা করছি এই স্কুলগুলোর পানি দ্রুত নেমে যাবে। পাঠদানের সমস্যা হবে না।
আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে দেওয়া হচ্ছে স্কুল-কলেজ। সরকারের এই ঘোষণার পর থেকেই পাবনায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রেণীকক্ষ পরিচ্ছন্নকরন ছাড়াও পরিস্কার করা হচ্ছে এর আশপাশের ময়লা আবর্জনা।
পাবনা জেলায় মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১৮১৫টি।এর মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয় ১১৩৬টি এবং স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা আছে মোট ৬৭৯টি। দীর্ঘদিন পর স্কুল খোলা নিয়ে আশার আলো দেখছেন অভিভাবকরা।
প্রতিষ্ঠানগুলো দীর্ঘদিন পর শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখর হতে যাওয়ায় উচ্ছসিত শিক্ষকরা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে পাঠদান করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা।
পাবনা সদরের বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরেজমিনে দেখা গেছে এমন চিত্র। সদর উপজেলার আছির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, স্কুল খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষকরা। স্কুল চত্বরের আগাছা পরিস্কার, স্কুলের দেয়ালে ঝাড়ামোছাসহ শ্রেণীকক্ষগুলো পরিস্কার করতেই ব্যস্ত আছেন তারা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সাত্তার বলেন, বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর স্কুল খুলে দেওয়া হবে এই তথ্য জানতে পেরেছি। এরপর থেকেই আমরা প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছি। এতদিন পাঠদান বন্ধ থাকায় শ্রেণীকক্ষ জরাজীর্ণ ছিল, সেগুলো পরিস্কার করে পাঠদান উপযোগী করে তুলছি। সেইসাথে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের ফোনে স্কুল খোলার বিষয়টি জানিয়ে দিচ্ছি।
পাবনার দ্বীপচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়েও দেখা যায় একই চিত্র । শিক্ষকরা ব্যস্ত শিক্ষার্থীদের এসাইনমেন্ট বিতরণ ও জমা নিয়ে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিনা শামসুন্নাহার বলেন, নতুন করে সবকিছু পরিস্কার করে জীবাণুমুক্ত করছি । শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠদানের উপযোগী পরিবেশ তৈরী করেছি। সবার সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পাঠদান করার বিষয়টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি।
স্কুল খুলে দেওেয়ার ঘোষণায় পাবনার অভিভাবকরাও আছেন স্বস্তিতে । ফজলুর রহমান নামের একজন অভিভাবক বলেন, দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় শিশুদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। ঘরবন্দি শিশুরা দিন দিন পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। আশা করছি আর কোনো তারিখ পেছানো হবে না। এবার সত্যিই যেন স্কুল খুলে দেয়া হয়।
অন্যদিকে পাবনার বিভিন্ন স্কুল-কলেজে শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় সভা করছেন সদর উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা সাঈদা শবনম। প্রতিষ্ঠানগুলোতে তিনি বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। সাঈদা শবনম আজকের পাত্রিকাকে বলেন, আমরা সকল প্রস্তুতি শেষ করেছি। আশা করছি ১২ তারিখের আগেই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পাঠদানের জন্য প্রস্তত হয়ে যাবে। স্কুল-কলেজগুলোতে সবধরনের নির্দেশনা জানানো হয়েছে। আমরা মাঠ পর্যায়ে শিক্ষকদের সাথে সভা করে সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছি। প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পাঠদানসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা চলছে। এসব বিষয়ে এখন সরকারি পরিপত্রের অপেক্ষায় আছি।
পাবনার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মনসুর আলী বলেন, জেলায় ১ হাজার ১৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। বন্যা কবলিত কিছু স্কুল বাদে প্রাথমিক পর্যায়ের স্কুলগুলোতে প্রস্তুতি প্রায় শেষ। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পাঠদান শুরু হবে। ১২টি স্কুল বন্যার পানি কবলিত রয়েছে। আশা করছি এই স্কুলগুলোর পানি দ্রুত নেমে যাবে। পাঠদানের সমস্যা হবে না।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক ও বর্তমান দুই ইউপি সদস্যের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (২ আগস্ট) সকালে ইউনিয়নের ইজারকান্দি গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন এবং হক মিয়ার বাড়িতে এ হামলা হয়।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর স্টেশন বাজার এলাকার টেলিকমের দোকানে দিনদুপুরে চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল (১ আগস্ট) বেলা সোয়া ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে অংশ নেয় সাতজন। তাদের ধরতে ডিবিসহ পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে বলে জানান গোমস্তাপুর থানার ওসি ওয়াদুদ আলম।
২ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলে মাছ ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে শহর বিএনপির তিন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। শনিবার (২ আগস্ট) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীন ও সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ ইকবাল স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই বহিষ্কারাদেশ জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় বিদ্যুতায়িত হয়ে ছেলে ও মায়ের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার চাঁদগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন চাঁদগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের হাবিল সরদারের স্ত্রী জোছনা খাতুন (৪৮) ও
২ ঘণ্টা আগে