গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে নাটোরের গুরুদাসপুরে লেবুর বাজার তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। লেবু বিক্রি করে চাষিদের উৎপাদন খরচ তোলাই এখন সম্ভব হচ্ছে না। বরং লোকসান গুনতে হচ্ছে। অনেক চাষিরা লোকসানের মুখে পড়ে লেবু তুলতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। এ কারণে বাগানের লেবু বাগানেই নষ্ট হচ্ছে।
গুরুদাসপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানায়, উপজেলায় এবার ৩০ হেক্টর জমিতে লেবু চাষ করা হয়েছে।
আজ শনিবার উপজেলার বিভিন্ন বাগান ঘুরে দেখা গেছে, লেবু পেকে মাটিতে পড়ে আছে। আবার অনেক লেবু গাছে ফেটে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। লোকসানের ভয়ে অনেক চাষি লেবু তুলছেন না। ফলে বাগানেই নষ্ট হচ্ছে চাষির পরিশ্রমের ফসল।
এ বিষয়ে চাষিরা জানান, প্রতি বস্তা লেবু তুলতে শ্রমিককে দিতে হয় ১৫০ হতে ২০০ টাকা। এ ছাড়া পাটের বস্তা, ভাড়া ও অন্য খরচ বাবদ আরও লাগে ৩০০ টাকা। প্রতি বস্তা লেবু তুলে বিক্রি পর্যন্ত খরচ হচ্ছে ৫০০ টাকা। আর চাষ করতে সার খরচতো আছেই। আর সেই লেবু বাজারে নিয়ে গিয়ে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দাম পাচ্ছেন তাঁরা। এতে লাভ-লোকসান কোনোটাই হচ্ছে না। যার কারণে বাগানেই লেবু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
চাষিরা আরও জানান, কিছু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী চাষিদের কাছ থেকে কম দামে লেবু কিনে বাজারে উচ্চ লাভে বিক্রি করেন। এসব ব্যবসায়ীদের কারণে চাষের প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা।
চাপিলা ইউনিয়নের লেবুচাষি মো. আসালত আলী বলেন, ‘এবার আমি দুই বিঘা জমিতে লেবু চাষ করেছি। রমজানের শুরুতে ভালো দামে বিক্রি করলেও এখন একদমই বিক্রি হচ্ছে না। পাইকারেরা এখন আর লেবু কিনতে চাচ্ছেনা। আমাদের নিজেদের খরচে লেবু তুলে বাজারে বিক্রি করতে হয়। অপরদিকে, লেবু তুলতে একজন দিনমজুরকে যে পারিশ্রমিক দিতে হয় সেই টাকাই বিক্রি করে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। তাই লেবু তোলা বাদ দিয়েছি।’
লেবুচাষি আরও বলেন, ‘প্রতিটি লেবু এক টাকা দরেও বিক্রি করতে পারছি না। অথচ অনেক স্বপ্ন নিয়ে চাষ করেছিলাম। সঠিক দাম না পাওয়ায় হতাশায় রয়েছি।’
গুরুদাসপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হারুনর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে স্বল্প সময়ের জন্য বাজারদরটা একটু কমে গেছে। আবহাওয়া ঠিক হলেই লেবুচাষিরা আবার আগের দর ফিরে পাবেন। তবে এ সময় লেবুচাষিরা কলম তৈরি করে বাড়তি আয় করতে পারেন। একই সঙ্গে লেবুচাষিরা বাইরের ব্যাপারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে লেবু বিক্রি করলে ভালো দাম পেতে পারেন।’
মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে নাটোরের গুরুদাসপুরে লেবুর বাজার তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। লেবু বিক্রি করে চাষিদের উৎপাদন খরচ তোলাই এখন সম্ভব হচ্ছে না। বরং লোকসান গুনতে হচ্ছে। অনেক চাষিরা লোকসানের মুখে পড়ে লেবু তুলতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। এ কারণে বাগানের লেবু বাগানেই নষ্ট হচ্ছে।
গুরুদাসপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানায়, উপজেলায় এবার ৩০ হেক্টর জমিতে লেবু চাষ করা হয়েছে।
আজ শনিবার উপজেলার বিভিন্ন বাগান ঘুরে দেখা গেছে, লেবু পেকে মাটিতে পড়ে আছে। আবার অনেক লেবু গাছে ফেটে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। লোকসানের ভয়ে অনেক চাষি লেবু তুলছেন না। ফলে বাগানেই নষ্ট হচ্ছে চাষির পরিশ্রমের ফসল।
এ বিষয়ে চাষিরা জানান, প্রতি বস্তা লেবু তুলতে শ্রমিককে দিতে হয় ১৫০ হতে ২০০ টাকা। এ ছাড়া পাটের বস্তা, ভাড়া ও অন্য খরচ বাবদ আরও লাগে ৩০০ টাকা। প্রতি বস্তা লেবু তুলে বিক্রি পর্যন্ত খরচ হচ্ছে ৫০০ টাকা। আর চাষ করতে সার খরচতো আছেই। আর সেই লেবু বাজারে নিয়ে গিয়ে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দাম পাচ্ছেন তাঁরা। এতে লাভ-লোকসান কোনোটাই হচ্ছে না। যার কারণে বাগানেই লেবু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
চাষিরা আরও জানান, কিছু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী চাষিদের কাছ থেকে কম দামে লেবু কিনে বাজারে উচ্চ লাভে বিক্রি করেন। এসব ব্যবসায়ীদের কারণে চাষের প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা।
চাপিলা ইউনিয়নের লেবুচাষি মো. আসালত আলী বলেন, ‘এবার আমি দুই বিঘা জমিতে লেবু চাষ করেছি। রমজানের শুরুতে ভালো দামে বিক্রি করলেও এখন একদমই বিক্রি হচ্ছে না। পাইকারেরা এখন আর লেবু কিনতে চাচ্ছেনা। আমাদের নিজেদের খরচে লেবু তুলে বাজারে বিক্রি করতে হয়। অপরদিকে, লেবু তুলতে একজন দিনমজুরকে যে পারিশ্রমিক দিতে হয় সেই টাকাই বিক্রি করে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। তাই লেবু তোলা বাদ দিয়েছি।’
লেবুচাষি আরও বলেন, ‘প্রতিটি লেবু এক টাকা দরেও বিক্রি করতে পারছি না। অথচ অনেক স্বপ্ন নিয়ে চাষ করেছিলাম। সঠিক দাম না পাওয়ায় হতাশায় রয়েছি।’
গুরুদাসপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হারুনর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে স্বল্প সময়ের জন্য বাজারদরটা একটু কমে গেছে। আবহাওয়া ঠিক হলেই লেবুচাষিরা আবার আগের দর ফিরে পাবেন। তবে এ সময় লেবুচাষিরা কলম তৈরি করে বাড়তি আয় করতে পারেন। একই সঙ্গে লেবুচাষিরা বাইরের ব্যাপারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে লেবু বিক্রি করলে ভালো দাম পেতে পারেন।’
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৩ ঘণ্টা আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে