আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার তুলসীগঙ্গা নদীর নবাবগঞ্জ ঘাটে একদিনের মেলা উপলক্ষে জুয়া খেলার আসর বসানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় লোকজনের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এই মেলায় বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে জুয়া খেলা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গতকালের মেলায় ছিল না কোনো নিরাপত্তার ব্যবস্থা। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে জুয়ার আসর বসানো হয়েছিল। তবে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
সরেজমিনে গতকাল বিকেলে মেলায় গিয়ে দেখা গেছে, মেলায় মানুষের ভিড়। সেই ভিড়ের মধ্যেই তুলসীগঙ্গা নদীর তীরে স্থানীয় বাসিন্দা সেকেন্দার আলী ও বাবু হোসেন সহযোগীদের নিয়ে প্রকাশ্যে দুটি স্থানে বসিয়েছেন জুয়া খেলার আসর। মোটা অঙ্কের টাকার লোভে শিশুসহ বিভিন্ন বয়সীর লোকজন জুয়া খেলায় অংশ নেন। মুহূর্তের মধ্য জুয়া খেলায় নিঃস্ব হয়েছেন অনেকে।
জুয়া খেলায় মানুষকে আকৃষ্ট করতে আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে জুয়া খেলুন এখানে পুলিশ আসবে না’। মেলায় নিরাপত্তারক্ষা বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি সরেজমিনে দেখা যায়নি।
স্থানীয় লোকজন জানান, প্রতিবছর আক্কেলপুর পৌর সদরের তুলসীগঙ্গা নদীর ঘাটে বসে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে একদিনের মেলা। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের মোড় থেকে নবাবগঞ্জ ব্রিজ হয়ে নবাবগঞ্জ ঘাট পর্যন্ত বসে মেলা। মেলায় মাটির হাড়িপাতি, লোহার জিনিসপত্র, শিশুদের খেলনা, মিষ্টির দোকানসহ বিনোদনের জন্য বসে নাগরদোলা। একদিনের মেলায় উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে কয়েক হাজার লোকের সমাগম ঘটে।
মেলায় ঘুরতে আসা আইয়ুব হোসেন বলেন, ‘২০ বছর ধরে মেলায় আসি, এবারই দেখলাম মেলায় প্রকাশ্যে জুয়া খেলা হচ্ছে।’
ঘুরতে আসা আরেক ব্যক্তি সোবহান আলী বলেন, ‘প্রতিবছর মেলা হয় নবাবগঞ্জ ঘাটে। কোনবার দেখলাম না প্রকাশ্যে জুয়া খেলার বোর্ড বসতে। এবার দেখছি পাশাপাশি দুটি স্থানে জুয়ার আসর বসেছে। পুরো মেলাজুড়ে কোথাও ছিল না নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা।’
বিহারপুর নবাবগঞ্জ ঘাট কেন্দ্রীয় দুর্গা মন্দিরের সভাপতি কমল চন্দ্র বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ উৎসবের মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজা শেষ হয়েছে। গতকাল বিকেলে আমরা প্রতিমা বিসর্জন নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। মেলায় কেউ জুয়ার আসর বসিয়েছিল কিনা সেটি আমার জানা নেই। তবে বিগত বছরে এই মেলায় জুয়া খেলা হয়নি। বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।’
জুয়ার আসর বসানোর অভিযোগের বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা সেকেন্দার আলী বলেন, ‘এমনি বিনোদনের জন্য আসর বসিয়েছিলাম। আমাদের নিষেধ করতে কেউ আসবে না। আপনারা নির্ভয়ে খেলতে পারেন।’
মেলায় জুয়া খেলার অনুমতি পুলিশের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল কিনা জানতে চাইলে আক্কেলপুর থানার ওসি শাহিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মেলায় জুয়া খেলার অনুমতি দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। বিষয়টি জানার পর সেখানে লোক পাঠানো হয়েছিল, তবে কাউকে পাওয়া যায়নি। যদি পাওয়া যেত তাহলে তাঁকে আইনের আওতায় আনা হতো।’
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার তুলসীগঙ্গা নদীর নবাবগঞ্জ ঘাটে একদিনের মেলা উপলক্ষে জুয়া খেলার আসর বসানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় লোকজনের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এই মেলায় বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে জুয়া খেলা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গতকালের মেলায় ছিল না কোনো নিরাপত্তার ব্যবস্থা। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে জুয়ার আসর বসানো হয়েছিল। তবে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
সরেজমিনে গতকাল বিকেলে মেলায় গিয়ে দেখা গেছে, মেলায় মানুষের ভিড়। সেই ভিড়ের মধ্যেই তুলসীগঙ্গা নদীর তীরে স্থানীয় বাসিন্দা সেকেন্দার আলী ও বাবু হোসেন সহযোগীদের নিয়ে প্রকাশ্যে দুটি স্থানে বসিয়েছেন জুয়া খেলার আসর। মোটা অঙ্কের টাকার লোভে শিশুসহ বিভিন্ন বয়সীর লোকজন জুয়া খেলায় অংশ নেন। মুহূর্তের মধ্য জুয়া খেলায় নিঃস্ব হয়েছেন অনেকে।
জুয়া খেলায় মানুষকে আকৃষ্ট করতে আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে জুয়া খেলুন এখানে পুলিশ আসবে না’। মেলায় নিরাপত্তারক্ষা বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি সরেজমিনে দেখা যায়নি।
স্থানীয় লোকজন জানান, প্রতিবছর আক্কেলপুর পৌর সদরের তুলসীগঙ্গা নদীর ঘাটে বসে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে একদিনের মেলা। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের মোড় থেকে নবাবগঞ্জ ব্রিজ হয়ে নবাবগঞ্জ ঘাট পর্যন্ত বসে মেলা। মেলায় মাটির হাড়িপাতি, লোহার জিনিসপত্র, শিশুদের খেলনা, মিষ্টির দোকানসহ বিনোদনের জন্য বসে নাগরদোলা। একদিনের মেলায় উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে কয়েক হাজার লোকের সমাগম ঘটে।
মেলায় ঘুরতে আসা আইয়ুব হোসেন বলেন, ‘২০ বছর ধরে মেলায় আসি, এবারই দেখলাম মেলায় প্রকাশ্যে জুয়া খেলা হচ্ছে।’
ঘুরতে আসা আরেক ব্যক্তি সোবহান আলী বলেন, ‘প্রতিবছর মেলা হয় নবাবগঞ্জ ঘাটে। কোনবার দেখলাম না প্রকাশ্যে জুয়া খেলার বোর্ড বসতে। এবার দেখছি পাশাপাশি দুটি স্থানে জুয়ার আসর বসেছে। পুরো মেলাজুড়ে কোথাও ছিল না নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা।’
বিহারপুর নবাবগঞ্জ ঘাট কেন্দ্রীয় দুর্গা মন্দিরের সভাপতি কমল চন্দ্র বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ উৎসবের মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজা শেষ হয়েছে। গতকাল বিকেলে আমরা প্রতিমা বিসর্জন নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। মেলায় কেউ জুয়ার আসর বসিয়েছিল কিনা সেটি আমার জানা নেই। তবে বিগত বছরে এই মেলায় জুয়া খেলা হয়নি। বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।’
জুয়ার আসর বসানোর অভিযোগের বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা সেকেন্দার আলী বলেন, ‘এমনি বিনোদনের জন্য আসর বসিয়েছিলাম। আমাদের নিষেধ করতে কেউ আসবে না। আপনারা নির্ভয়ে খেলতে পারেন।’
মেলায় জুয়া খেলার অনুমতি পুলিশের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল কিনা জানতে চাইলে আক্কেলপুর থানার ওসি শাহিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মেলায় জুয়া খেলার অনুমতি দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। বিষয়টি জানার পর সেখানে লোক পাঠানো হয়েছিল, তবে কাউকে পাওয়া যায়নি। যদি পাওয়া যেত তাহলে তাঁকে আইনের আওতায় আনা হতো।’
এককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
১ মিনিট আগেবিশাল সমুদ্রসৈকত। তারই এক পাশের মাটি কেটে বানানো হচ্ছে বাড়ি। কেউ আবার বাড়ির আদলে পুকুর কেটে রেখেছে। অনেকে মাটি কেটে নিজেদের সীমানা তৈরি করেছে। গত ৫ আগস্ট রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর পর্যটন সম্ভাবনাময় এলাকা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপ সৈকতের চিত্র এটি। সেখানে চলছে সৈকতের জায়গা দখলের
৮ মিনিট আগেসুন্দরবনে ফের বেড়েছে বনদস্যুদের উৎপাত। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে লাখ লাখ টাকা আদায় করছে তারা। আতঙ্কে অনেকে পেশা ত্যাগ করছেন। অনেকে আবার কঠোর প্রশাসনিক পদক্ষেপ দাবি করেছেন।
১৬ মিনিট আগেবড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
২০ মিনিট আগে