নওগাঁ প্রতিনিধি
বজ্রপাতে নওগাঁর মান্দা ও পত্নীতলা উপজেলায় এক গৃহিণীসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া বদলগাছী উপজেলায় বজ্রপাতে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ শুক্রবার বিকেল থেকে পৃথক পৃথক এলাকায় বজ্রপাতের এসব ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—মান্দা উপজেলার ভোলাম গ্রামের কৃষক শামসুল আলম (৩০) এবং পত্নীতলা উপজেলার নাগরগোলা গ্রামের কৃষক খাদেমুল ইসলাম (৫০) ও গাহন গ্রামের গৃহবধূ মনিকা মন্ডল (৩৫)।
পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোজাফফর হোসেন ও মান্দা থানার ওসি মোজাম্মেল হক কাজী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা বাসিন্দা ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিকেলে হঠাৎ আকাশ মেঘলা হয়ে প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টির মধ্যে পত্নীতলা উপজেলার কৃষক খাদেমুল ইসলাম মাঠ থেকে ধান বহন করে বাড়ির উঠানে এসেই বজ্রপাতের কবলে পড়ে গুরুতর আহত হয়ে মারা যান। এছাড়া একই সময়ে ওই উপজেলার গাহন গ্রামের গৃহবধূ মনিকা বাড়ির সামনে আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে আহত হন। স্বজনেরা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত্যু ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে মান্দা উপজেলায় বোরো ধানের জমিতে কাজ করার সময় বজ্রপাতে শামসুল আলম নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল কুদ্দুস বলেন, বিকেলে শামসুল আলম হঠাৎ আকাশে মেঘ দেখে বাড়ির পাশে রনাহার মাঠে বোরো ধানের আঁটি এক জায়গায় জড়ানোর জন্য যান। এ সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
মান্দা থানার ওসি মোজাম্মেল হক কাজী বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
অপরদিকে এদিন বিকেলে বদলগাছী উপজেলার গাবনা গ্রামে বজ্রপাতে দুজনের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মিঠু হোসেন বলেন, বিকেলে মাঠে গরু-ছাগলকে ঘাস খাওয়াচ্ছিলেন আব্দুল খালেক ও হবিবুর রহমান নামের দুই ব্যক্তি। এ সময় ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে তাঁরা সড়কের পাশে একটি গাছের নিচে আশ্রয় নেন। হঠাৎ সেখানে বজ্রপাত ঘটলে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে তাঁরা দুজন আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে বদলগাছী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করেন। এছাড়া ঘটনাস্থলেই বজ্রপাতে মারা যায় তাঁদের দুটি ছাগল।
বজ্রপাতে নওগাঁর মান্দা ও পত্নীতলা উপজেলায় এক গৃহিণীসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া বদলগাছী উপজেলায় বজ্রপাতে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ শুক্রবার বিকেল থেকে পৃথক পৃথক এলাকায় বজ্রপাতের এসব ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—মান্দা উপজেলার ভোলাম গ্রামের কৃষক শামসুল আলম (৩০) এবং পত্নীতলা উপজেলার নাগরগোলা গ্রামের কৃষক খাদেমুল ইসলাম (৫০) ও গাহন গ্রামের গৃহবধূ মনিকা মন্ডল (৩৫)।
পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোজাফফর হোসেন ও মান্দা থানার ওসি মোজাম্মেল হক কাজী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা বাসিন্দা ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিকেলে হঠাৎ আকাশ মেঘলা হয়ে প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টির মধ্যে পত্নীতলা উপজেলার কৃষক খাদেমুল ইসলাম মাঠ থেকে ধান বহন করে বাড়ির উঠানে এসেই বজ্রপাতের কবলে পড়ে গুরুতর আহত হয়ে মারা যান। এছাড়া একই সময়ে ওই উপজেলার গাহন গ্রামের গৃহবধূ মনিকা বাড়ির সামনে আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে আহত হন। স্বজনেরা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত্যু ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে মান্দা উপজেলায় বোরো ধানের জমিতে কাজ করার সময় বজ্রপাতে শামসুল আলম নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল কুদ্দুস বলেন, বিকেলে শামসুল আলম হঠাৎ আকাশে মেঘ দেখে বাড়ির পাশে রনাহার মাঠে বোরো ধানের আঁটি এক জায়গায় জড়ানোর জন্য যান। এ সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
মান্দা থানার ওসি মোজাম্মেল হক কাজী বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
অপরদিকে এদিন বিকেলে বদলগাছী উপজেলার গাবনা গ্রামে বজ্রপাতে দুজনের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মিঠু হোসেন বলেন, বিকেলে মাঠে গরু-ছাগলকে ঘাস খাওয়াচ্ছিলেন আব্দুল খালেক ও হবিবুর রহমান নামের দুই ব্যক্তি। এ সময় ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে তাঁরা সড়কের পাশে একটি গাছের নিচে আশ্রয় নেন। হঠাৎ সেখানে বজ্রপাত ঘটলে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে তাঁরা দুজন আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে বদলগাছী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করেন। এছাড়া ঘটনাস্থলেই বজ্রপাতে মারা যায় তাঁদের দুটি ছাগল।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে