চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে কোরবানি উদ্দেশ্যে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হলস্টেইন-ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড় ‘রাজাবাবু’। ষাঁড়টির হাঁটাচলা, খাওয়াদাওয়া ও নাজুক প্রকৃতির হওয়ায় রাজাবাবু নাম রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গরুটির মালিক। এই ষাঁড়টির দাম হাঁকা হয়েছে ১৭-১৮ লাখ টাকা।
উপজেলার শাহাবাজপুর ইউনিয়নের হাজারবিঘি চাঁদপুর গ্রামের প্রান্তিক খামারি ও সাবেক ইউপি সদস্য জুলফিকার আলী হলস্টেইন-ফ্রিজিয়ান জাতের এই ষাঁড়টি এক বছর ধরে লালন-পালন করছেন। বছর ধরে প্রাকৃতিক খাবার ও ঘাস খাইয়ে বড় করেছেন ষাঁড়টিকে।
খামারি জুলফিকার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজাবাবুর খাবারে মেন্যুতে প্রাকৃতিক খাবারের পাশাপাশি কলা, আপেল, কমলা, বেদানা ও মৌসুমি ফল আমও রয়েছে। প্রতিদিন রাজাবাবুর পেছনে ব্যয় করা হয় ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা। লম্বা ও উচ্চতায় ফিতার মাপে রাজাবাবুর ওজন ধরা হয়েছে প্রায় ৩৮ মণ। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে দাম চাচ্ছি ১৭-১৮ লাখ টাকা।’
জুলফিকার আলী বলেন, ‘কোরবানির ঈদকে ঘিরে ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারেরা ষাঁড়টি দেখতে আসছে। একেকজন একেক রকম দাম বলছে। তবে কাঙ্ক্ষিত দাম এখনো কেউ বলেনি। স্থানীয়ভাবে দাম না পেলে চট্টগ্রামের বাজারে পাঠাব।’
খামারি জুলফিকার আলী জানান, প্রাকৃতিক উপায়ে কোনো প্রকার ওষুধ ছাড়াই লালন-পালন করা হচ্ছে ষাঁড়টিকে। গত কোরবানিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সম্রাট নামের একটি কালো রঙের ষাঁড় লালন-পালন করেছিলেন। এ বছর রাজাবাবুকে কোরবানির ঈদে বিক্রি করার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
এদিকে রাজাবাবুকে প্রতিদিন দেখতে ভিড় করছেন দূর-দূরান্ত থেকে আসা অনেক মানুষ। তাঁরা জানান, শুধু হাজারবিঘি গ্রামের নয়, সমগ্র চাঁপাইনবাবগঞ্জে এত বড় ষাঁড় চোখে পড়েনি। এটা যেন একটা ছোটখাটো সুর ছাড়া হাতি।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজাবাবু জেলার মধ্যে সবচেয়ে বড় ষাঁড়। ষাঁড়টিকে বিক্রির জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা হবে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পক্ষ থেকে।’
মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, ‘খামারি জুলফিকার আলীকে দপ্তর থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হয়ে থাকে। তাঁর দেখে যেন অন্য খামারিরা উৎসাহ পান। সে লক্ষ্যে প্রচারণা চালানো হয়।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে কোরবানি উদ্দেশ্যে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হলস্টেইন-ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড় ‘রাজাবাবু’। ষাঁড়টির হাঁটাচলা, খাওয়াদাওয়া ও নাজুক প্রকৃতির হওয়ায় রাজাবাবু নাম রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গরুটির মালিক। এই ষাঁড়টির দাম হাঁকা হয়েছে ১৭-১৮ লাখ টাকা।
উপজেলার শাহাবাজপুর ইউনিয়নের হাজারবিঘি চাঁদপুর গ্রামের প্রান্তিক খামারি ও সাবেক ইউপি সদস্য জুলফিকার আলী হলস্টেইন-ফ্রিজিয়ান জাতের এই ষাঁড়টি এক বছর ধরে লালন-পালন করছেন। বছর ধরে প্রাকৃতিক খাবার ও ঘাস খাইয়ে বড় করেছেন ষাঁড়টিকে।
খামারি জুলফিকার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজাবাবুর খাবারে মেন্যুতে প্রাকৃতিক খাবারের পাশাপাশি কলা, আপেল, কমলা, বেদানা ও মৌসুমি ফল আমও রয়েছে। প্রতিদিন রাজাবাবুর পেছনে ব্যয় করা হয় ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা। লম্বা ও উচ্চতায় ফিতার মাপে রাজাবাবুর ওজন ধরা হয়েছে প্রায় ৩৮ মণ। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে দাম চাচ্ছি ১৭-১৮ লাখ টাকা।’
জুলফিকার আলী বলেন, ‘কোরবানির ঈদকে ঘিরে ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারেরা ষাঁড়টি দেখতে আসছে। একেকজন একেক রকম দাম বলছে। তবে কাঙ্ক্ষিত দাম এখনো কেউ বলেনি। স্থানীয়ভাবে দাম না পেলে চট্টগ্রামের বাজারে পাঠাব।’
খামারি জুলফিকার আলী জানান, প্রাকৃতিক উপায়ে কোনো প্রকার ওষুধ ছাড়াই লালন-পালন করা হচ্ছে ষাঁড়টিকে। গত কোরবানিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সম্রাট নামের একটি কালো রঙের ষাঁড় লালন-পালন করেছিলেন। এ বছর রাজাবাবুকে কোরবানির ঈদে বিক্রি করার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
এদিকে রাজাবাবুকে প্রতিদিন দেখতে ভিড় করছেন দূর-দূরান্ত থেকে আসা অনেক মানুষ। তাঁরা জানান, শুধু হাজারবিঘি গ্রামের নয়, সমগ্র চাঁপাইনবাবগঞ্জে এত বড় ষাঁড় চোখে পড়েনি। এটা যেন একটা ছোটখাটো সুর ছাড়া হাতি।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজাবাবু জেলার মধ্যে সবচেয়ে বড় ষাঁড়। ষাঁড়টিকে বিক্রির জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা হবে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পক্ষ থেকে।’
মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, ‘খামারি জুলফিকার আলীকে দপ্তর থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হয়ে থাকে। তাঁর দেখে যেন অন্য খামারিরা উৎসাহ পান। সে লক্ষ্যে প্রচারণা চালানো হয়।’
আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের অধিকাংশই প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থেকে বঞ্চিত। অনেক মন্ত্রণালয় আজ স্থবির হয়ে পড়েছে। দেশের নানা সংকটে সরকার যে কার্যকর নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ, তা দিন দিন স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
১ সেকেন্ড আগেসাগরে নিন্মচাপের কারণে অস্বাভাবিক জোয়ারে নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপসহ নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে জোয়ারের পানিতে নিঝুম দ্বীপের প্রধান সড়কটি সম্পূর্ণ তলিয়ে যায়। একই অবস্থা হয় উপজেলার নলচিরা, সোনাদিয়া ও সূখচর ইউনিয়নে।
১১ মিনিট আগেউপজেলার তারাপুর গ্রামে বর্তমানে দুটি মসজিদ রয়েছে। একটি পুরোনো মসজিদ ও অন্যটি নতুন মসজিদ নামে পরিচিতি। গত কয়েক বছর আগে পুরোনো মসজিদে নামাজপরবর্তী মিলাদ মাহফিলে কিয়াম করা নিয়ে একটি ঝামেলা বাধে। মসজিদের তৎকালীন ক্যাশিয়ার মতিন হাজিসহ একটি পক্ষ কিয়াম করার পক্ষে অবস্থান নিয়ে সে সময় নতুন মসজিদ নির্মাণ করেন
১৫ মিনিট আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের নির্বাচনব্যবস্থা দ্রুত করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ঠিকমতো খাবার থাকতে হবে। লাইব্রেরিতে পর্যাপ্ত বই থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একাডেমিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
২৪ মিনিট আগে