নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরের সিংড়ায় অটোরিকশায় তুলতে রাজি না হওয়ায় হারুন আলী (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালককে মারধর করেছেন সিংড়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সেলিম রেজা। রিকশাস্ট্যান্ডের পাশের একটি দোকানে লাগানো সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে এই ঘটনা ধরা পড়েছে।
৩০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, যেতে রাজি না হওয়ায় এএসআই হারুন হাতে থাকা ব্যাটারিচালিত টর্চলাইট দিয়ে অটোরিকশাচালক হারুনের মাথায় উপর্যুপরি আঘাত করছেন।
গত বৃহস্পতিবার সকালে সিংড়া উপজেলা পরিষদ রোড এলাকার দেশ ফার্নিচারের সামনে এই ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার দুপুরে আজকের পত্রিকার কাছে ঘটনাটির ভিডিও ফুটেজ আসে। রিকশাচালক হারুন সিংড়া পৌরসভার বাইশা গ্রামের বাসিন্দা।
ওই ভিডিওতে এএসআই সেলিমকে বলতে শোনা যায়, ‘আরে বেটা আমি তোরে বলছি তুই যা, একেবারে কান ফাটাই ফেলব যা যা।’ এরপর হারুন, সেলিমসহ তিনজনকে রিকশায় নিয়ে যান তিনি।
অটোরিকশাচালক হারুন বলেন, ‘গত বুধবার রাতে আমার রিকশার মিটারের তার ছিঁড়ে যায়। বৃহস্পতিবার সকালে তার মেরামত করতে আমি এক হাতে ছেঁড়া তার চেপে অনেক কষ্টে বাসস্ট্যান্ডে যাচ্ছিলাম। এ সময় কোর্ট মাঠ পার হলে দুই পুলিশসহ তিনজন রিকশা থামায়। এ সময় তিনজনই আমার রিকশায় চড়ে থানায় যেতে বলেন। আমি রিকশার সমস্যার কথা বলি। তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে গালিগালাজ করেন, একপর্যায়ে মারধর করেন। বাধ্য হয়ে নষ্ট গাড়িতে তিনজনকে নিয়ে সিংড়া বাসস্ট্যান্ডে যাই।’
তবে এএসআই সেলিম রেজা রিকশাচালককে মারধরের কথা অস্বীকার করেন। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘আমি কেন রিকশাচালককে মারধর করব?’ চালককে মারার ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ আছে জানালে তিনি বারবার এই প্রতিবেদকের সঙ্গে দেখা করার প্রস্তাব দেন।
সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম বলেন, ‘রিকশাচালককে পেটানোর বিষয়টি আমি জানি না। কী হয়েছে, তা খতিয়ে দেখে পরে কথা বলব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাটোরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. তারিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। একজন পুলিশ সদস্য কাউকে মারতে পারেন না। অভিযোগ না পেলেও তদন্ত করে প্রয়োজনে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নাটোরের সিংড়ায় অটোরিকশায় তুলতে রাজি না হওয়ায় হারুন আলী (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালককে মারধর করেছেন সিংড়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সেলিম রেজা। রিকশাস্ট্যান্ডের পাশের একটি দোকানে লাগানো সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে এই ঘটনা ধরা পড়েছে।
৩০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, যেতে রাজি না হওয়ায় এএসআই হারুন হাতে থাকা ব্যাটারিচালিত টর্চলাইট দিয়ে অটোরিকশাচালক হারুনের মাথায় উপর্যুপরি আঘাত করছেন।
গত বৃহস্পতিবার সকালে সিংড়া উপজেলা পরিষদ রোড এলাকার দেশ ফার্নিচারের সামনে এই ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার দুপুরে আজকের পত্রিকার কাছে ঘটনাটির ভিডিও ফুটেজ আসে। রিকশাচালক হারুন সিংড়া পৌরসভার বাইশা গ্রামের বাসিন্দা।
ওই ভিডিওতে এএসআই সেলিমকে বলতে শোনা যায়, ‘আরে বেটা আমি তোরে বলছি তুই যা, একেবারে কান ফাটাই ফেলব যা যা।’ এরপর হারুন, সেলিমসহ তিনজনকে রিকশায় নিয়ে যান তিনি।
অটোরিকশাচালক হারুন বলেন, ‘গত বুধবার রাতে আমার রিকশার মিটারের তার ছিঁড়ে যায়। বৃহস্পতিবার সকালে তার মেরামত করতে আমি এক হাতে ছেঁড়া তার চেপে অনেক কষ্টে বাসস্ট্যান্ডে যাচ্ছিলাম। এ সময় কোর্ট মাঠ পার হলে দুই পুলিশসহ তিনজন রিকশা থামায়। এ সময় তিনজনই আমার রিকশায় চড়ে থানায় যেতে বলেন। আমি রিকশার সমস্যার কথা বলি। তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে গালিগালাজ করেন, একপর্যায়ে মারধর করেন। বাধ্য হয়ে নষ্ট গাড়িতে তিনজনকে নিয়ে সিংড়া বাসস্ট্যান্ডে যাই।’
তবে এএসআই সেলিম রেজা রিকশাচালককে মারধরের কথা অস্বীকার করেন। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘আমি কেন রিকশাচালককে মারধর করব?’ চালককে মারার ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ আছে জানালে তিনি বারবার এই প্রতিবেদকের সঙ্গে দেখা করার প্রস্তাব দেন।
সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম বলেন, ‘রিকশাচালককে পেটানোর বিষয়টি আমি জানি না। কী হয়েছে, তা খতিয়ে দেখে পরে কথা বলব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাটোরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. তারিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। একজন পুলিশ সদস্য কাউকে মারতে পারেন না। অভিযোগ না পেলেও তদন্ত করে প্রয়োজনে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে