চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জেই প্রতিবছর শুধু ঝরে পড়া আম থেকে ৬ হাজার কোটি টাকা আয় সম্ভব বলে দাবি করেছেন জেলা কৃষি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মুনজের আলম মানিক। আজ সোমবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এই দাবি করেন। আম গবেষণা কেন্দ্র এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।
মুনজের আলম বলেন, প্রতিবছর অনেক আম ঝরে যায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জেই ঝরে যাওয়া এই আম থেকে ৬ হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। এ কাজে যুক্ত হয়ে কমপক্ষে ৪০ হাজার যুবকের ৩-৪ মাসের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ঝরে পড়া আম দ্বারা প্রতিবছর আমচুর তৈরি করে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা, আচার ৪ হাজার কোটি টাকা, কাঁচা আমের পাউডার ও আমসত্ত্ব ১ হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব।
সভায় লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ৫ উপজেলায় ৪৫ হাজার হেক্টর জমিতে আম উৎপাদন হয় ১২ লাখ ৫৯ হাজার ৯০০ মেট্রিক টন। এ জেলায় মোট ১২ জাতের আম বাগান রয়েছে। জেলায় মোট ফজলি আম উৎপাদন হয় ৭ হাজার ৬৯০ হেক্টর জমিতে। প্রতি হেক্টরে উৎপাদন ধরা হয়েছে ৪০ মেট্রিক টন। সে হিসেবে ফজলি আম উৎপাদনের মোট পরিমাণ ৩ লাখ ৭ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন। ক্ষীরসাপাত ৩ হাজার ৯৬৫ হেক্টরে উৎপাদন হয় ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭৭৫ মেট্রিক টন। ল্যাংড়া ৩ হাজার ১৩০ হেক্টরে উৎপাদন হয় ৯৩ হাজার ৯০০ মেট্রিক টন। গোপালভোগ ১ হাজার ৬২৫ হেক্টরে ৩৫ হাজার ৭৫০ মেট্রিক টন আম। বোম্বাই ৯১১ হেক্টরে ২৭ হাজার ৩৩০ মেট্রিক টন। আশ্বিনা ৮ হাজার ৩৬৫ হেক্টরে ৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন। লক্ষণভোগ ২ হাজার ১৫ হেক্টরে ৫০ হাজার ৩৭৫ মেট্রিক টন। আম্রপালি ১ হাজার ২৯৩ হেক্টরে ১৯ হাজার ৩৯৫ মেট্রিক টন। মল্লিকা ৭০ হেক্টরে ৮৪০ মেট্রিক টন। অন্যান্য উন্নত জাত ৩ হাজার ২১৫ হেক্টরে ৪৮ হাজার ২২৫ মেট্রিক টন। গুটি ২ হাজার ৪৫৯ হেক্টরে ৪৯ হাজার ১৮০ মেট্রিক টন। বারোমাসি ও নতুন বাগানের আম ১০ হাজার ২৬২ হেক্টরে ১ লাখ ৫৩ হাজার ৯৩০ মেট্রিক টন। এসব আম উৎপাদনে কীটনাশক ব্যবহার করা হয় প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক। উপস্থিত ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ আম গবেষণা কেন্দ্রের মূখ্যবৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোখলেসুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচাক ড. পলাশ সরকার, হর্টি কালচার সেন্টারের উপপরিচালক ড. বিমল প্রামানিক, সাবেক বৈজ্ঞানিক কর্মর্তা ড. জমির উদ্দিনসহ অনেকে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জেই প্রতিবছর শুধু ঝরে পড়া আম থেকে ৬ হাজার কোটি টাকা আয় সম্ভব বলে দাবি করেছেন জেলা কৃষি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মুনজের আলম মানিক। আজ সোমবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এই দাবি করেন। আম গবেষণা কেন্দ্র এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।
মুনজের আলম বলেন, প্রতিবছর অনেক আম ঝরে যায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জেই ঝরে যাওয়া এই আম থেকে ৬ হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। এ কাজে যুক্ত হয়ে কমপক্ষে ৪০ হাজার যুবকের ৩-৪ মাসের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ঝরে পড়া আম দ্বারা প্রতিবছর আমচুর তৈরি করে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা, আচার ৪ হাজার কোটি টাকা, কাঁচা আমের পাউডার ও আমসত্ত্ব ১ হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব।
সভায় লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ৫ উপজেলায় ৪৫ হাজার হেক্টর জমিতে আম উৎপাদন হয় ১২ লাখ ৫৯ হাজার ৯০০ মেট্রিক টন। এ জেলায় মোট ১২ জাতের আম বাগান রয়েছে। জেলায় মোট ফজলি আম উৎপাদন হয় ৭ হাজার ৬৯০ হেক্টর জমিতে। প্রতি হেক্টরে উৎপাদন ধরা হয়েছে ৪০ মেট্রিক টন। সে হিসেবে ফজলি আম উৎপাদনের মোট পরিমাণ ৩ লাখ ৭ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন। ক্ষীরসাপাত ৩ হাজার ৯৬৫ হেক্টরে উৎপাদন হয় ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭৭৫ মেট্রিক টন। ল্যাংড়া ৩ হাজার ১৩০ হেক্টরে উৎপাদন হয় ৯৩ হাজার ৯০০ মেট্রিক টন। গোপালভোগ ১ হাজার ৬২৫ হেক্টরে ৩৫ হাজার ৭৫০ মেট্রিক টন আম। বোম্বাই ৯১১ হেক্টরে ২৭ হাজার ৩৩০ মেট্রিক টন। আশ্বিনা ৮ হাজার ৩৬৫ হেক্টরে ৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন। লক্ষণভোগ ২ হাজার ১৫ হেক্টরে ৫০ হাজার ৩৭৫ মেট্রিক টন। আম্রপালি ১ হাজার ২৯৩ হেক্টরে ১৯ হাজার ৩৯৫ মেট্রিক টন। মল্লিকা ৭০ হেক্টরে ৮৪০ মেট্রিক টন। অন্যান্য উন্নত জাত ৩ হাজার ২১৫ হেক্টরে ৪৮ হাজার ২২৫ মেট্রিক টন। গুটি ২ হাজার ৪৫৯ হেক্টরে ৪৯ হাজার ১৮০ মেট্রিক টন। বারোমাসি ও নতুন বাগানের আম ১০ হাজার ২৬২ হেক্টরে ১ লাখ ৫৩ হাজার ৯৩০ মেট্রিক টন। এসব আম উৎপাদনে কীটনাশক ব্যবহার করা হয় প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক। উপস্থিত ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ আম গবেষণা কেন্দ্রের মূখ্যবৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোখলেসুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচাক ড. পলাশ সরকার, হর্টি কালচার সেন্টারের উপপরিচালক ড. বিমল প্রামানিক, সাবেক বৈজ্ঞানিক কর্মর্তা ড. জমির উদ্দিনসহ অনেকে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রপ্তানি বন্ধ থাকলেও যশোরের বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতে মাছ রপ্তানি প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রয়েছে। আজ বুধবার (২১ মে) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পাঁচ ট্রাক মাছ ভারতে রপ্তানি ও ভারত থেকে ১৫ ট্রাক বিভিন্ন ধরনের মাছ আমদানি হয়েছে।
৪ মিনিট আগেএকপর্যায়ে তাঁরা ভিডিও করতে থাকেন, ওই ছাত্রীকে মারতে আসেন এবং ধর্ষণের হুমকি দেন। পরে ঘটনাস্থলে শিক্ষকের কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। সেই সঙ্গে চাঁদা না দিলে ভিডিও ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দেন।
৭ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে গোয়ালঘরের তালা কেটে এক কৃষকের পাঁচ গরু চুরি করে নিয়ে গেছে চোর। আয়ের অবলম্বন গরুগুলোকে হারিয়ে আহাজারি করছেন কৃষক আতা শাহ ভোলা। গতকাল মঙ্গলবার রাতে বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের পশ্চিম বালাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গরুগুলোর বাজারমূল্য প্রায় ৫ লাখ টাকা বলে দাবি করেন ওই কৃষক।
৩১ মিনিট আগেচাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে এক ব্যবসায়ীর লাশ দাফনে বাধা দিয়েছেন পাওনাদারেরা। তাঁরা প্রায় ১২ ঘণ্টা কফিন অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে পুলিশ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মধ্যস্থতায় দেনা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পর তাঁরা লাশ দাফনের অনুমতি দেন। উপজেলার পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নের জয়শ্রী গ্রামে আজ বুধবার এ ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগে