প্রতিনিধি, চারঘাট
চারঘাট উপজেলার সরদহ ইউনিয়নে প্রায় ৭৫ লাখ টাকার রাস্তা মেরামত কাজে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে একটি টং দোকান। অথচ কাজ বাস্তবায়নের মেয়াদ শেষ হয়েছে ১০ মাস আগে।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে বারবার জায়গাটি ফাঁকা করতে বলা হলেও রহস্যজনক কারণে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়া হয়নি। উল্টো সরকারি জায়গাটি নিজের দাবি করে আদালতে মামলা দায়ের করেছে দখলদার শাহিন ইসলাম নামের ওই ব্যক্তি। ফলে নির্ধারিত সময়ের পরেও রাস্তার কাজ বাস্তবায়ন না হওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে এলাকাবাসী।
উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বামুনদিঘী বাজার থেকে ফকিরের মোড় পর্যন্ত ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা পাকা করণ কাজের অনুমোদন হয় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ৭৪ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। রাস্তার কাজ শেষ করার মেয়াদ ছিল ৮ ই ডিসেম্বর ২০২০ সাল।
এদিকে কাজের মেয়াদ ১০ মাস আগে শেষ হলেও রাস্তা পাকা না হওয়ায় স্থানীয়রা উপজেলা প্রশাসনের অভিযোগ জানিয়েছেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিয়তি রানী কৈরী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সার্ভেয়ার দ্বারা রাস্তার জমি মেপে সীমানা চিহ্নিত করে দেন। কিন্তু স্থানীয় দখলদার শাহীন আলী রাতের আঁধারে ছোট টং দোকান স্থাপন করে রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন এবং নিজের জমি দাবি করে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
চারঘাট উপজেলা প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম বলেন, আমরা রাস্তার কাজটি বাস্তবায়নে চরম বেকায়দায় পড়েছি। শাহীন আলী নামের এক ব্যক্তি ছোট একটি টং দোকান স্থাপন করে রাস্তার কাজ বাধাগ্রস্ত করছে। আমরা চেষ্টা করছি জায়গাটি ফাঁকা করে রাস্তার কাজটি শেষ করতে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিয়তি রানী কৈরী বলেন, আমি জায়গাটা পরিদর্শন করে সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছি। তারপরও দখলদার ব্যক্তি জায়গাটা ফাঁকা করেনি। উল্টো আদালতে মামলা দায়ের করেছে। তবে আইনের মাধ্যমে রাস্তার জায়গাটি ফাঁকা করার চেষ্টা করছি।
চারঘাট উপজেলার সরদহ ইউনিয়নে প্রায় ৭৫ লাখ টাকার রাস্তা মেরামত কাজে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে একটি টং দোকান। অথচ কাজ বাস্তবায়নের মেয়াদ শেষ হয়েছে ১০ মাস আগে।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে বারবার জায়গাটি ফাঁকা করতে বলা হলেও রহস্যজনক কারণে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়া হয়নি। উল্টো সরকারি জায়গাটি নিজের দাবি করে আদালতে মামলা দায়ের করেছে দখলদার শাহিন ইসলাম নামের ওই ব্যক্তি। ফলে নির্ধারিত সময়ের পরেও রাস্তার কাজ বাস্তবায়ন না হওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে এলাকাবাসী।
উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বামুনদিঘী বাজার থেকে ফকিরের মোড় পর্যন্ত ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা পাকা করণ কাজের অনুমোদন হয় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ৭৪ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। রাস্তার কাজ শেষ করার মেয়াদ ছিল ৮ ই ডিসেম্বর ২০২০ সাল।
এদিকে কাজের মেয়াদ ১০ মাস আগে শেষ হলেও রাস্তা পাকা না হওয়ায় স্থানীয়রা উপজেলা প্রশাসনের অভিযোগ জানিয়েছেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিয়তি রানী কৈরী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সার্ভেয়ার দ্বারা রাস্তার জমি মেপে সীমানা চিহ্নিত করে দেন। কিন্তু স্থানীয় দখলদার শাহীন আলী রাতের আঁধারে ছোট টং দোকান স্থাপন করে রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন এবং নিজের জমি দাবি করে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
চারঘাট উপজেলা প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম বলেন, আমরা রাস্তার কাজটি বাস্তবায়নে চরম বেকায়দায় পড়েছি। শাহীন আলী নামের এক ব্যক্তি ছোট একটি টং দোকান স্থাপন করে রাস্তার কাজ বাধাগ্রস্ত করছে। আমরা চেষ্টা করছি জায়গাটি ফাঁকা করে রাস্তার কাজটি শেষ করতে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিয়তি রানী কৈরী বলেন, আমি জায়গাটা পরিদর্শন করে সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছি। তারপরও দখলদার ব্যক্তি জায়গাটা ফাঁকা করেনি। উল্টো আদালতে মামলা দায়ের করেছে। তবে আইনের মাধ্যমে রাস্তার জায়গাটি ফাঁকা করার চেষ্টা করছি।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
২ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
২ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
২ ঘণ্টা আগে