নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে প্রার্থীদের আচরণবিধি প্রতিপালন করাতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। তাঁরা কোথাও আচরণবিধি লঙ্ঘন দেখলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে পারবেন ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেবেন। কিন্তু ভোটের মাঠে সব ম্যাজিস্ট্রেটকে সক্রিয় দেখা যাচ্ছে না।
অথচ ২ জুন প্রতীক বরাদ্দের দিন থেকেই তাঁদের দায়িত্ব পালনের কথা। প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা চলবে ১৯ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত। সেই সময় পর্যন্ত ১৮ দিনের জন্য গত ৩১ মে ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করেছেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) শামীম আহমেদ। কিন্তু নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের অনেকেই এখনো তাঁদের নিজ নিজ দাপ্তরিক কাজকর্ম করছেন। নামেননি ভোটের মাঠে। ফলে ইতিমধ্যে প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। ঘটেছে সহিংসতাও।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার আহমেদ আলীকে সিটি করপোরেশনের ২২, ২৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ড, নাফিস এলাহীকে ১৩, ১৪ ও ১৫; শামসুল ইসলামকে ৭, ৮ ও ১০; তানিয়া আক্তার লুবনাকে ১৯, ২০ ও ২১; সাকিব হাছান খানকে ১, ২ ও ৪; সানিয়া বিনতে আফজলকে ৯, ১১ ও ১২, নগরীর বোয়ালিয়া ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার শাহীন মিয়াকে ২৬, ২৭ ও ৩০; পুঠিয়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরাফাত আমান আজিজকে ৩, ৫ ও ৬ নম্বর, পবার সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিজিত সরকারকে ১৬, ১৭ ও ১৮ এবং গোদাগাড়ীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) সবুজ হাসানকে ২৫, ২৮ ও ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু তাঁদের অনেকেই এখনো ভোটের মাঠে নামেননি।
জানতে চাইলে নগরীর ৩, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুঠিয়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরাফাত আমান আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার জন্য দাপ্তরিক চিঠি ইস্যু হয়েছে। তবে আমি এখনো পুঠিয়ায় আছি। এখানকার এসি ল্যান্ড হিসেবে দাপ্তরিক কাজ করতে হচ্ছে।’ ভোটের মাঠে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে কী করবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সে রকম কিছু হলে দ্রুত পুঠিয়া থেকে আমাকে শহরে যেতে হবে।’
আচরণবিধি ভাঙছেন প্রার্থীরা: ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ করা হয় প্রার্থীদের মধ্যে। এর আগে নির্বাচনী প্রচার শুরু করা আইনের লঙ্ঘন। তবে ১ জুন রাতেই শহরে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের নির্বাচনী পোস্টার দেখা গেছে। এ নিয়ে প্রতীক বরাদ্দের অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করেন অন্য দুই মেয়র প্রার্থী। তবে নির্বাচন কমিশন কিংবা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে রিটার্নিং কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেছিলেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন। তবে কোনো ম্যাজিস্ট্রেট ব্যবস্থা নেননি।
প্রচারণা শুরুর দিন রাতেই নগরীর ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ও প্রার্থী আনোয়ার হোসেনের লোকজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. টুটুলের নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করেন বলে অভিযোগ ওঠে। গতকাল শনিবার নগরীর ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী ও বর্তমান কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমনের অফিস ভাঙচুর করা হয়। এ ছাড়া তাঁর কয়েকজন সমর্থকের বাড়িতে হামলা চালানো হয়। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আশরাফ বাবু ও তাঁর সমর্থকদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ। আবার ওই সময় হামলায় আহত হন আশরাফ বাবু। বাবুর অভিযোগ, সুমনের এক সমর্থক তাঁকে ছুরিকাঘাত করেছেন। এ নিয়ে আশরাফ বাবু একটি মামলা করেছেন চন্দ্রিমা থানায়। তৌহিদুল হক সুমনও পাল্টা মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এই ওয়ার্ডে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী মারামারি ও উত্তেজনা চললেও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গিয়েছেন সবকিছু শান্ত হওয়ার পর। কাউন্সিলর প্রার্থী তৌহিদুল হক সুমন বলেন, ‘আমি এখনো কাউন্সিলর। আমার অফিস সরকারি অফিস। এই অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। পুলিশের সামনেই আশরাফ বাবুর লোকজন এই হামলা চালিয়েছে। কিন্তু পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি। এত দীর্ঘ সময় ধরে হামলা-ভাঙচুর চললেও আমি কোনো ম্যাজিস্ট্রেটকে দেখিনি। তাঁরা কোথায় দায়িত্ব পালন করছেন জানি না।’
আজ রোববার বিকেলে এ নিয়ে জানতে চাইলে এই ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া আক্তার লুবনা মোবাইল ফোনে কোনো কথা বলতে চাননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ হয়ে গেছে। তাঁরা কীভাবে কাজ করছেন এটা রিটার্নিং কর্মকর্তা বলতে পারবেন।’ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেনকে অসংখ্যবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ আজকের পত্রিকার কাছে দাবি করেন, ‘১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটই ভোটের মাঠে নেমে পড়েছেন। ২ জুন থেকে তাঁরা দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। কোথাও আচরণবিধি লঙ্ঘন দেখলে বিধি অনুযায়ী তাঁরা ব্যবস্থা নিচ্ছেন। তাঁদের দায়িত্ব পালনে কোনো গাফিলতি নেই।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘১৯ নম্বর ওয়ার্ডে সংঘর্ষের খবর পেয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গিয়েছিলেন। তবে ততক্ষণে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে গিয়েছিল। কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি।’
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে প্রার্থীদের আচরণবিধি প্রতিপালন করাতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। তাঁরা কোথাও আচরণবিধি লঙ্ঘন দেখলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে পারবেন ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেবেন। কিন্তু ভোটের মাঠে সব ম্যাজিস্ট্রেটকে সক্রিয় দেখা যাচ্ছে না।
অথচ ২ জুন প্রতীক বরাদ্দের দিন থেকেই তাঁদের দায়িত্ব পালনের কথা। প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা চলবে ১৯ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত। সেই সময় পর্যন্ত ১৮ দিনের জন্য গত ৩১ মে ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করেছেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) শামীম আহমেদ। কিন্তু নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের অনেকেই এখনো তাঁদের নিজ নিজ দাপ্তরিক কাজকর্ম করছেন। নামেননি ভোটের মাঠে। ফলে ইতিমধ্যে প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। ঘটেছে সহিংসতাও।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার আহমেদ আলীকে সিটি করপোরেশনের ২২, ২৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ড, নাফিস এলাহীকে ১৩, ১৪ ও ১৫; শামসুল ইসলামকে ৭, ৮ ও ১০; তানিয়া আক্তার লুবনাকে ১৯, ২০ ও ২১; সাকিব হাছান খানকে ১, ২ ও ৪; সানিয়া বিনতে আফজলকে ৯, ১১ ও ১২, নগরীর বোয়ালিয়া ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার শাহীন মিয়াকে ২৬, ২৭ ও ৩০; পুঠিয়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরাফাত আমান আজিজকে ৩, ৫ ও ৬ নম্বর, পবার সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিজিত সরকারকে ১৬, ১৭ ও ১৮ এবং গোদাগাড়ীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) সবুজ হাসানকে ২৫, ২৮ ও ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু তাঁদের অনেকেই এখনো ভোটের মাঠে নামেননি।
জানতে চাইলে নগরীর ৩, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুঠিয়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরাফাত আমান আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার জন্য দাপ্তরিক চিঠি ইস্যু হয়েছে। তবে আমি এখনো পুঠিয়ায় আছি। এখানকার এসি ল্যান্ড হিসেবে দাপ্তরিক কাজ করতে হচ্ছে।’ ভোটের মাঠে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে কী করবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সে রকম কিছু হলে দ্রুত পুঠিয়া থেকে আমাকে শহরে যেতে হবে।’
আচরণবিধি ভাঙছেন প্রার্থীরা: ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ করা হয় প্রার্থীদের মধ্যে। এর আগে নির্বাচনী প্রচার শুরু করা আইনের লঙ্ঘন। তবে ১ জুন রাতেই শহরে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের নির্বাচনী পোস্টার দেখা গেছে। এ নিয়ে প্রতীক বরাদ্দের অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করেন অন্য দুই মেয়র প্রার্থী। তবে নির্বাচন কমিশন কিংবা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে রিটার্নিং কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেছিলেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন। তবে কোনো ম্যাজিস্ট্রেট ব্যবস্থা নেননি।
প্রচারণা শুরুর দিন রাতেই নগরীর ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ও প্রার্থী আনোয়ার হোসেনের লোকজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. টুটুলের নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করেন বলে অভিযোগ ওঠে। গতকাল শনিবার নগরীর ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী ও বর্তমান কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমনের অফিস ভাঙচুর করা হয়। এ ছাড়া তাঁর কয়েকজন সমর্থকের বাড়িতে হামলা চালানো হয়। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আশরাফ বাবু ও তাঁর সমর্থকদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ। আবার ওই সময় হামলায় আহত হন আশরাফ বাবু। বাবুর অভিযোগ, সুমনের এক সমর্থক তাঁকে ছুরিকাঘাত করেছেন। এ নিয়ে আশরাফ বাবু একটি মামলা করেছেন চন্দ্রিমা থানায়। তৌহিদুল হক সুমনও পাল্টা মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এই ওয়ার্ডে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী মারামারি ও উত্তেজনা চললেও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গিয়েছেন সবকিছু শান্ত হওয়ার পর। কাউন্সিলর প্রার্থী তৌহিদুল হক সুমন বলেন, ‘আমি এখনো কাউন্সিলর। আমার অফিস সরকারি অফিস। এই অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। পুলিশের সামনেই আশরাফ বাবুর লোকজন এই হামলা চালিয়েছে। কিন্তু পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি। এত দীর্ঘ সময় ধরে হামলা-ভাঙচুর চললেও আমি কোনো ম্যাজিস্ট্রেটকে দেখিনি। তাঁরা কোথায় দায়িত্ব পালন করছেন জানি না।’
আজ রোববার বিকেলে এ নিয়ে জানতে চাইলে এই ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া আক্তার লুবনা মোবাইল ফোনে কোনো কথা বলতে চাননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ হয়ে গেছে। তাঁরা কীভাবে কাজ করছেন এটা রিটার্নিং কর্মকর্তা বলতে পারবেন।’ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেনকে অসংখ্যবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ আজকের পত্রিকার কাছে দাবি করেন, ‘১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটই ভোটের মাঠে নেমে পড়েছেন। ২ জুন থেকে তাঁরা দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। কোথাও আচরণবিধি লঙ্ঘন দেখলে বিধি অনুযায়ী তাঁরা ব্যবস্থা নিচ্ছেন। তাঁদের দায়িত্ব পালনে কোনো গাফিলতি নেই।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘১৯ নম্বর ওয়ার্ডে সংঘর্ষের খবর পেয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গিয়েছিলেন। তবে ততক্ষণে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে গিয়েছিল। কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি।’
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে