নন্দিগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
উপনির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থীর সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করার জন্য হিরো আলমকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এর প্রতিক্রিয়ায় মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বগুড়া-৪ সংসদীয় আসনের পরাজিত স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলম বলেছেন, ‘তথ্যমন্ত্রী আমার বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। আমার এত পরিশ্রম এবং আমার জনগণের ভোট তিনি গ্রহণ করেছেন। এ জন্য তাঁকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
আজ রোববার বিকেলে নন্দীগ্রাম পুরোনো বাজার এলাকায় সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়ায় হিরো আলম এসব কথা বলেন।
আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি হিরো আলমকে অভিনন্দন জানাই। কারণ, সে অনেক ভোট পেয়েছে। তাকে এলাকার বিপুলসংখ্যক মানুষ ভোট দিয়েছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তো অনেক কিছু বলেন। তাই তিনি কী বললেন না বললেন, তাতে কিছু আসে-যায় না। তবে আমি হিরো আলমকে অভিনন্দন জানাই।’
গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, ‘কাহালু ও নন্দীগ্রাম উপজেলার মানুষ মনে করেন, হিরো আলম বিপুল ভোটে পাস করেছে। আমি ভোটে ফেল করিনি, পাস করেছি। আমি জনগণের মনের এমপি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যে ক্ষোভ প্রকাশ করে হিরো আলম বলেন, ‘সংসদকে ছোট করার জন্য নাকি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। বিএনপি নাকি আমাকে ভোটে দাঁড়িয়ে দিয়েছে। তাদের এসব কথায় বোঝা যায়, তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে আমার ভোটের ফলাফল কেড়ে নিয়েছেন। তাঁদের মন্তব্যে প্রকাশ পেল, ইচ্ছে করেই তাঁরা আমাকে সংসদে যেতে দিল না। আমাকে “স্যার” বলতে তাদের লজ্জা লাগবে। জনগণের টাকায় সরকারি চাকরিজীবীরা বেতন পায়, তাহলে আমাদেরকে (জনগণকে) স্যার বলবে না, কাকে “স্যার” বলবে? আমাকে যদি বিএনপি ভোটে দাঁড়িয়ে দিয়ে থাকে, তাহলে বিএনপি নেতা-কর্মীরা এই ভোটে আমার সঙ্গে ছিল না কেন? তাঁরা দেখেছেন? ওরা মিথ্যা অভিযোগ করছে।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলম আরও বলেন, ‘বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, এই সরকার নাকি হিরো আলমের কাছে অসহায়। আমি হিরো আলম যে অসহায়, আমার এই বিচার কে করবে? সত্যের জয় সব সময় হয়। পুনরায় ভোট গণনার আবেদন করেছি। প্রয়োজনে হাইকোর্টে যাব। তানসেন (মশাল) এবং আমার মধ্যে গণভোট চাই। দেখা যাবে কে বেশি ভোট পায়। ভোটে হারলে বা জিতলেই কি! আমি জনগণের পাশে আছি, থাকব।’
উপনির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থীর সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করার জন্য হিরো আলমকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এর প্রতিক্রিয়ায় মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বগুড়া-৪ সংসদীয় আসনের পরাজিত স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলম বলেছেন, ‘তথ্যমন্ত্রী আমার বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। আমার এত পরিশ্রম এবং আমার জনগণের ভোট তিনি গ্রহণ করেছেন। এ জন্য তাঁকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
আজ রোববার বিকেলে নন্দীগ্রাম পুরোনো বাজার এলাকায় সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়ায় হিরো আলম এসব কথা বলেন।
আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি হিরো আলমকে অভিনন্দন জানাই। কারণ, সে অনেক ভোট পেয়েছে। তাকে এলাকার বিপুলসংখ্যক মানুষ ভোট দিয়েছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তো অনেক কিছু বলেন। তাই তিনি কী বললেন না বললেন, তাতে কিছু আসে-যায় না। তবে আমি হিরো আলমকে অভিনন্দন জানাই।’
গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, ‘কাহালু ও নন্দীগ্রাম উপজেলার মানুষ মনে করেন, হিরো আলম বিপুল ভোটে পাস করেছে। আমি ভোটে ফেল করিনি, পাস করেছি। আমি জনগণের মনের এমপি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যে ক্ষোভ প্রকাশ করে হিরো আলম বলেন, ‘সংসদকে ছোট করার জন্য নাকি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। বিএনপি নাকি আমাকে ভোটে দাঁড়িয়ে দিয়েছে। তাদের এসব কথায় বোঝা যায়, তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে আমার ভোটের ফলাফল কেড়ে নিয়েছেন। তাঁদের মন্তব্যে প্রকাশ পেল, ইচ্ছে করেই তাঁরা আমাকে সংসদে যেতে দিল না। আমাকে “স্যার” বলতে তাদের লজ্জা লাগবে। জনগণের টাকায় সরকারি চাকরিজীবীরা বেতন পায়, তাহলে আমাদেরকে (জনগণকে) স্যার বলবে না, কাকে “স্যার” বলবে? আমাকে যদি বিএনপি ভোটে দাঁড়িয়ে দিয়ে থাকে, তাহলে বিএনপি নেতা-কর্মীরা এই ভোটে আমার সঙ্গে ছিল না কেন? তাঁরা দেখেছেন? ওরা মিথ্যা অভিযোগ করছে।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলম আরও বলেন, ‘বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, এই সরকার নাকি হিরো আলমের কাছে অসহায়। আমি হিরো আলম যে অসহায়, আমার এই বিচার কে করবে? সত্যের জয় সব সময় হয়। পুনরায় ভোট গণনার আবেদন করেছি। প্রয়োজনে হাইকোর্টে যাব। তানসেন (মশাল) এবং আমার মধ্যে গণভোট চাই। দেখা যাবে কে বেশি ভোট পায়। ভোটে হারলে বা জিতলেই কি! আমি জনগণের পাশে আছি, থাকব।’
‘কপোতাক্ষ নদের জলাবদ্ধতা দূরীকরণ’ (দ্বিতীয় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে হরিহর নদ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অথচ নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ উল্লম্ব-অনুভূমিক জায়গা না রেখে হরিহর নদের ওপর যশোর সদর উপজেলার গোয়ালদাহ বাজারে আরেকটি অপরিকল্পিত সেতু নির্মাণ করছে স্
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত থাকা সরকারি বিপুল ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে। সময়মতো রোগীদের মাঝে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে সরকারি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে; একই সঙ্গে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে হাজারো রোগী।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের (ডিআরএসপি) আওতায় ‘নিরাপদ পথচারী পারাপারে পাইলট প্রকল্প’ বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সহযোগিতায় পাইলট প্রকল্পটি রোববার (২০ এপ্রিল ২০২৫) থেকে শুরু হয়ে ৮ মে পর্যন্ত চলবে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন কারওয়ান বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আলাল উদ্দিন হত্যার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত মূল দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. শামীম হোসেন (২৮) ও মো. ইয়াসিন আরাফাত ওরফে মুরগি ইয়াসিন (২১)।
২ ঘণ্টা আগে