নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষের অপসারণের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার কলেজের প্রধান ফটক, একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন তাঁরা।
এতে ভবনের ভেতরে প্রশাসনিক কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা ও ক্যাশিয়ার মাহিদুল ইসলাম আটকা পড়েন। বিকেল পর্যন্ত এই দুই কর্মকর্তা আটকা ছিলেন। আর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেন।
এ সময় ১২ দফা দাবি তুলে ধরেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা জানান, অধ্যক্ষ আওয়ামী দোসর। আগে তাঁর পদত্যাগ দাবি করা হয়েছিল। তিনি পদত্যাগ করেননি বলে কলেজের সব কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হলো।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হোস্টেল পরিদর্শনের নামে বিনা অনুমতিতে মেয়েদের কক্ষে প্রবেশ করেন অধ্যক্ষ। এতে মেয়েদের গোপনীয়তা বিনষ্ট হয় এবং মেয়েরা বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। কলেজের নীতিমালা ও নিয়মাবলি উপেক্ষা করে ইচ্ছেমতো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়, এতে শিক্ষার্থীদের অধিকার ক্ষুণ্ন হয়।
অধ্যক্ষ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিদ্বেষমূলক আচরণ করেন। অপরিকল্পিত এবং পাঠদানের প্রতি অবহেলার কারণে তাঁর বিষয়ে প্রতিবছর সর্বোচ্চ অকৃতকার্যের হার। তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতি অসহযোগিতামূলক আচরণ করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী নার্সিং কলেজের তৃতীয় বর্ষের বিএসসি ইন নার্সিং চূড়ান্ত পরীক্ষা গত বছরের ডিসেম্বরে শেষ হয়। চলতি মাসের ১৫ জানুয়ারি পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হয়। এতে কলেজের ১৪ শিক্ষার্থী কমিউনিটি হেলথ বিষয়ে ফেল করেছেন।
ফেল করার বিষয়টি ওই ১৪ শিক্ষার্থী জানতে পেরে গত বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) কলেজের অধ্যক্ষের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেন। একই সঙ্গে তাঁরা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে অপসারণ দাবি করে আন্দোলন শুরু করেন।
জানতে চাইলে শিক্ষার্থী জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এই আন্দোলন ১৭ জুলাই থেকেই শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল আমাদের এই আওয়ামী দোসরের পদত্যাগের আন্দোলনকে ভিন্ন পথে পরিচালিত করার জন্য নিছক একটি বিষয় নিয়ে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করছে। আমরা কোনো প্রকার গুজবে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
অধ্যক্ষ ফয়েজুর রহমান বলেন, ‘১৪ শিক্ষার্থী যারা ফেল করার পরের দিনই আমার কক্ষে তালা দিয়েছে। আমি তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছি। কিন্তু তারা আমার সঙ্গে বসেনি। এখানে বিক্ষোভ করার মতো কোনো কিছু নেই।
আর তাদের পাস-ফেলের বিষয়ে আমাদের কোনো হস্তক্ষেপও থাকে না। তারা আগামী ৪০ দিনের মধ্যে ফেল করা বিষয়ে পরীক্ষাও দিতে পারবে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা যা করছে, তা আমাদের জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক।’
রাজশাহী নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষের অপসারণের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার কলেজের প্রধান ফটক, একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন তাঁরা।
এতে ভবনের ভেতরে প্রশাসনিক কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা ও ক্যাশিয়ার মাহিদুল ইসলাম আটকা পড়েন। বিকেল পর্যন্ত এই দুই কর্মকর্তা আটকা ছিলেন। আর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেন।
এ সময় ১২ দফা দাবি তুলে ধরেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা জানান, অধ্যক্ষ আওয়ামী দোসর। আগে তাঁর পদত্যাগ দাবি করা হয়েছিল। তিনি পদত্যাগ করেননি বলে কলেজের সব কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হলো।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হোস্টেল পরিদর্শনের নামে বিনা অনুমতিতে মেয়েদের কক্ষে প্রবেশ করেন অধ্যক্ষ। এতে মেয়েদের গোপনীয়তা বিনষ্ট হয় এবং মেয়েরা বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। কলেজের নীতিমালা ও নিয়মাবলি উপেক্ষা করে ইচ্ছেমতো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়, এতে শিক্ষার্থীদের অধিকার ক্ষুণ্ন হয়।
অধ্যক্ষ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিদ্বেষমূলক আচরণ করেন। অপরিকল্পিত এবং পাঠদানের প্রতি অবহেলার কারণে তাঁর বিষয়ে প্রতিবছর সর্বোচ্চ অকৃতকার্যের হার। তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতি অসহযোগিতামূলক আচরণ করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী নার্সিং কলেজের তৃতীয় বর্ষের বিএসসি ইন নার্সিং চূড়ান্ত পরীক্ষা গত বছরের ডিসেম্বরে শেষ হয়। চলতি মাসের ১৫ জানুয়ারি পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হয়। এতে কলেজের ১৪ শিক্ষার্থী কমিউনিটি হেলথ বিষয়ে ফেল করেছেন।
ফেল করার বিষয়টি ওই ১৪ শিক্ষার্থী জানতে পেরে গত বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) কলেজের অধ্যক্ষের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেন। একই সঙ্গে তাঁরা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে অপসারণ দাবি করে আন্দোলন শুরু করেন।
জানতে চাইলে শিক্ষার্থী জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এই আন্দোলন ১৭ জুলাই থেকেই শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল আমাদের এই আওয়ামী দোসরের পদত্যাগের আন্দোলনকে ভিন্ন পথে পরিচালিত করার জন্য নিছক একটি বিষয় নিয়ে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করছে। আমরা কোনো প্রকার গুজবে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
অধ্যক্ষ ফয়েজুর রহমান বলেন, ‘১৪ শিক্ষার্থী যারা ফেল করার পরের দিনই আমার কক্ষে তালা দিয়েছে। আমি তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছি। কিন্তু তারা আমার সঙ্গে বসেনি। এখানে বিক্ষোভ করার মতো কোনো কিছু নেই।
আর তাদের পাস-ফেলের বিষয়ে আমাদের কোনো হস্তক্ষেপও থাকে না। তারা আগামী ৪০ দিনের মধ্যে ফেল করা বিষয়ে পরীক্ষাও দিতে পারবে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা যা করছে, তা আমাদের জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক।’
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে এক নিখোঁজ শিশুর লাশ প্রতিবেশী মমিনুল ইসলামের বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, তাকে হত্যা করে লাশ গুম করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নারীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিকে, লাশ উদ্ধারের পরপরই বিক্ষুব্ধ জনতা অভিযুক্তদের বাড়িতে আগুন...
১ ঘণ্টা আগেঅবরোধকারীরা বলেন, সম্পূর্ন অন্যায়ভাবে পাবনা-১ আসনকে ভাগ করা হয়েছে। শুধু সাঁথিয়া উপজেলাকে পাবনা-১ আসন করা হয়েছে। বেড়া উপজেলাকে পৃথক করে পাবনা-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু বেড়া উপজেলার জনগণ ব্যবসা-বাণিজ্যসহ নানা কারণে সাঁথিয়ার সঙ্গে যুক্ত।
১ ঘণ্টা আগেসীমানা পুনর্নির্ধারণের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের অন্তর্গত দুইটি ইউনিয়নকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসনে অন্তর্ভূক্ত করার প্রতিবাদে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করেছেন বিক্ষুব্ধ জনতা। আজ রোববার (০৭ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা বাস স
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রশাসনিক ভবনের নামফলক মুছে ‘নিয়োগ বাণিজ্যের জমিদার ভবন’ লিখে দিয়েছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। পরিবর্তিত নামফলকের ছবি তোলায় দুই ছাত্রীকে বাবা-মা ডাকার হুমকির অভিযোগ উঠেছে উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইয়াহইয়া আক্তারের বিরুদ্ধে।
১ ঘণ্টা আগে