নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর নিয়ামতপুরে একটি দিঘিতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মারামারি ও প্রতিপক্ষের মারধরে মাছচাষিসহ চারজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারদের মধ্যে তিনজন নারী রয়েছেন।
গত বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যার আগে উপজেলার পাঁড়ইল ইউনিয়নের বড়াইল মোড়ে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার নিয়ামতপুর থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী মাছচাষি আনোয়ার হোসেন। মামলায় ১১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পাঁড়ইল ইউনিয়নের দীঘিপাড়া গ্রামে ৪৪ দশমিক ৭৭ একর জলাশয়ে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী দিঘিটি লিজ নেন ভাতকুণ্ডু সমবায় সমিতির সভাপতি জমশেদ আলী। লিজ নেওয়ার পর সেটির দেখভাল ও মাছ ছাড়ার জন্য উপজেলার সদর ইউনিয়নের তিলিহারী গ্রামের আনোয়ার হোসেনকে হস্তান্তর করেন। আনোয়ার হোসেন সেই দিঘিতে নানান প্রজাতির মাছ চাষ করেন।
গত বুধবার (২০ নভেম্বর) বিকেলে নিয়ামতপুর উপজেলার পাঁড়ইল ইউনিয়নের দীঘিপাড়া গ্রামের দিঘি থেকে মাছ ধরতে গেলে বাধার সম্মুখীন হন মাছচাষি আনোয়ার হোসেনের লোকজন। বড়াইল মোড়ে পৌঁছানোর পর আসামিরা তাঁদের ওপর হামলা চালিয়ে মাছ ধরার পিকআপ ভ্যান ভাঙচুর করেন এবং চারজনকে গুরুতর আহত করে। এ ছাড়া দিঘি থেকে প্রায় ৩০ মণ মাছ তুলে নেওয়া হয়, যার বাজারমূল্য আনুমানিক চার লাখ টাকা।
আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘দিঘিটি ভাতকুণ্ডু সমবায় সমিতির সভাপতি জমশেদ আলীর মাধ্যমে লিজ নেওয়ার পর মাছ চাষ শুরু করি। কিন্তু কিছু লোক আমার মাছ ধরার কাজে বারবার বাধা দিচ্ছিল। মাছ চুরি এবং হামলায় আমার চার লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমি সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাই।’
নিয়ামতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আজ শুক্রবার সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
নওগাঁর নিয়ামতপুরে একটি দিঘিতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মারামারি ও প্রতিপক্ষের মারধরে মাছচাষিসহ চারজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারদের মধ্যে তিনজন নারী রয়েছেন।
গত বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যার আগে উপজেলার পাঁড়ইল ইউনিয়নের বড়াইল মোড়ে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার নিয়ামতপুর থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী মাছচাষি আনোয়ার হোসেন। মামলায় ১১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পাঁড়ইল ইউনিয়নের দীঘিপাড়া গ্রামে ৪৪ দশমিক ৭৭ একর জলাশয়ে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী দিঘিটি লিজ নেন ভাতকুণ্ডু সমবায় সমিতির সভাপতি জমশেদ আলী। লিজ নেওয়ার পর সেটির দেখভাল ও মাছ ছাড়ার জন্য উপজেলার সদর ইউনিয়নের তিলিহারী গ্রামের আনোয়ার হোসেনকে হস্তান্তর করেন। আনোয়ার হোসেন সেই দিঘিতে নানান প্রজাতির মাছ চাষ করেন।
গত বুধবার (২০ নভেম্বর) বিকেলে নিয়ামতপুর উপজেলার পাঁড়ইল ইউনিয়নের দীঘিপাড়া গ্রামের দিঘি থেকে মাছ ধরতে গেলে বাধার সম্মুখীন হন মাছচাষি আনোয়ার হোসেনের লোকজন। বড়াইল মোড়ে পৌঁছানোর পর আসামিরা তাঁদের ওপর হামলা চালিয়ে মাছ ধরার পিকআপ ভ্যান ভাঙচুর করেন এবং চারজনকে গুরুতর আহত করে। এ ছাড়া দিঘি থেকে প্রায় ৩০ মণ মাছ তুলে নেওয়া হয়, যার বাজারমূল্য আনুমানিক চার লাখ টাকা।
আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘দিঘিটি ভাতকুণ্ডু সমবায় সমিতির সভাপতি জমশেদ আলীর মাধ্যমে লিজ নেওয়ার পর মাছ চাষ শুরু করি। কিন্তু কিছু লোক আমার মাছ ধরার কাজে বারবার বাধা দিচ্ছিল। মাছ চুরি এবং হামলায় আমার চার লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমি সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাই।’
নিয়ামতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আজ শুক্রবার সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৬ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৭ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে