সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
স্ত্রী হত্যায় সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মাসুদ রানা নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক বেগম সালমা খাতুন এই কারাদণ্ডের আদেশ দেন। সিরাজগঞ্জের নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর স্টেনোগ্রাফার রনি ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দণ্ডপ্রাপ্ত মাসুদ রানা সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার আড়ংগাইল গ্রামের বাসিন্দা। ২০০৮ সালে মাসুদ রানার সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় তাড়াশ উপজেলার সোলাপাড়া গ্রামের মোখসেদ আলী খানের মেয়ে মুক্তি খাতুনের (১৯)। বিয়ের সময় ৩০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করা হয়েছিল। ওই সময় ১৭ হাজার টাকা পরিশোধ করা হলে বাকি ১৩ হাজার টাকার পরিশোধের জন্য দুই মাসের সময় নেয় মুক্তির পরিবার।
কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে টাকা পরিশোধ না করায় যৌতুকের ১৩ হাজার টাকার জন্য মুক্তি খাতুনকে নির্যাতন করতেন স্বামী মাসুদ রানা ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। ২০০৮ সালের ২৭ আগস্ট মুক্তি খাতুন রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। পরে তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় মুক্তি খাতুনের বাবা মোখসেদ আলী খান বাদী হয়ে মাসুদ রানা ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্য সাজেদা, নুরুল ইসলাম, জলিল উদ্দিন ও বিলকিসের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত শেষে মাসুদ রানাকে অভিযুক্ত করে ২০০৮ সালের ২২ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। দীর্ঘ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ মাসুদ রানাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় আদালত।
স্ত্রী হত্যায় সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মাসুদ রানা নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক বেগম সালমা খাতুন এই কারাদণ্ডের আদেশ দেন। সিরাজগঞ্জের নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর স্টেনোগ্রাফার রনি ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দণ্ডপ্রাপ্ত মাসুদ রানা সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার আড়ংগাইল গ্রামের বাসিন্দা। ২০০৮ সালে মাসুদ রানার সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় তাড়াশ উপজেলার সোলাপাড়া গ্রামের মোখসেদ আলী খানের মেয়ে মুক্তি খাতুনের (১৯)। বিয়ের সময় ৩০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করা হয়েছিল। ওই সময় ১৭ হাজার টাকা পরিশোধ করা হলে বাকি ১৩ হাজার টাকার পরিশোধের জন্য দুই মাসের সময় নেয় মুক্তির পরিবার।
কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে টাকা পরিশোধ না করায় যৌতুকের ১৩ হাজার টাকার জন্য মুক্তি খাতুনকে নির্যাতন করতেন স্বামী মাসুদ রানা ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। ২০০৮ সালের ২৭ আগস্ট মুক্তি খাতুন রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। পরে তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় মুক্তি খাতুনের বাবা মোখসেদ আলী খান বাদী হয়ে মাসুদ রানা ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্য সাজেদা, নুরুল ইসলাম, জলিল উদ্দিন ও বিলকিসের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত শেষে মাসুদ রানাকে অভিযুক্ত করে ২০০৮ সালের ২২ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। দীর্ঘ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ মাসুদ রানাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় আদালত।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে স্বামীর ছুরিকাঘাতে উম্মে আয়মান এমি (২০) নামের এক নারী খুন হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠছে। আজ শনিবার (৭ জুন) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার মেম্বারপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আটক দুজনকে হেফাজতে নিয়েছে থানা-পুলিশ।
৯ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে পূর্ববিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় কাউছার আহমেদ মিলন (৬০) নামে এক জামায়াত নেতার মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
৪৩ মিনিট আগেনিজেদের ঈদ আনন্দ বিসর্জন দিয়ে নগরবাসীর ঈদ আনন্দ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দায়িত্ব পালনরত পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
১ ঘণ্টা আগেঈদের দিনেও চার দফা দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে তথ্য আপা প্রকল্পের কর্মীরা। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ অবস্থান কর্মসূচি করেন তাঁরা। এর আগে তথ্য আপা প্রকল্পের কর্মীরা অনশন কর্মসূচি পালন করেছিলেন এবং টানা ১১ দিন ধরে তাঁদের দাবি জানিয়ে আসছেন।
১ ঘণ্টা আগে