ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
ঈদ উৎসবকে সামনে রেখে পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প এলাকায় চাষাবাদকারী কৃষকদের মাঝে ক্ষতিপূরণের দেড় কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।
আজ রোববার বেলা তিনটার দিকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় থাকা রূপপুরের কৃষকের মাঝে এসব টাকার চেক বিতরণ করেন ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরুল কায়েস।
ইউএনও পি এম ইমরুল কায়েসের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঈশ্বরদীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) টি এম রাহসিন কবির, পাকশী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইফুজ জামানসহ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক পরিবারের সদস্যরা।
ইউএনও জানান, উচ্চ আদালতে রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ও পাবনা জেলা প্রশাসকের আদেশে ক্ষতিপূরণের টাকা কৃষকদের দেওয়া হয়।
ইউএনও আরও জানান, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণের কারণে এখানকার চাষাবাদকারী কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ক্ষতিগ্রস্ত ৭৭৫ জনের একটি তালিকা করে। সেই তালিকা অনুযায়ী আজ পর্যন্ত ঈশ্বরদীর মোট ৫৫৯ জনকে ক্ষতিপূরণের টাকা প্রদান করা হয়।
ইউএনও বলেন, ‘ক্ষতিপূরণের এসব টাকা কৃষকদের দেওয়া হচ্ছে। এখনো ২১৬ কৃষকের তালিকায় নাম রয়েছে। কিন্তু মামলার কারণে এখনই টাকা প্রদান করা যাচ্ছে না।’
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, কৃষকদের মাঝে ক্ষতিপূরণ বাবদ বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন থেকে ২০১৭ সালের ২০ নভেম্বর ২৭ কোটি ৩৪ লাখ ৮৭ হাজার ৯৯০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। ওই বছরের ১৭ ডিসেম্বর ঈশ্বরদী উপজেলা ইউএনওকে ওই টাকা পাঠানো হয় বিতরণের জন্য। এরপর কয়েক দফায় ক্ষতিপূরণের টাকা প্রদান করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আজ উপজেলার ৫৪ জন কৃষকের মাঝে প্রায় দেড় কোটি টাকার অনুদানের চেক তুলে দেওয়া হয়।
রূপপুর গ্রামের হাজেরা বেগম অশ্রুসিক্ত চোখে জানান, এই টাকা তাঁর স্বামীর স্মৃতি বহন করছে। ফসলের ক্ষতিপূরণের টাকা তাঁর স্বামীর হাতে জমা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু স্বামী মারা যাওয়ায় সেই টাকা তাঁকে গ্রহণ করতে হচ্ছে।
দীর্ঘদিন পর ক্ষতিপূরণে টাকা হাতে পেয়ে খুশি পাকশীর চররূপপুর নলগাড়ি গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মছলেম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘ক্ষতিপূরণের টাকা পাঁচ বছর পর এবার ঈদের আগে খুবই ভালো লাগছে। ঈদটা এবার ভালোই হবে আমার।’
ঈদ উৎসবকে সামনে রেখে পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প এলাকায় চাষাবাদকারী কৃষকদের মাঝে ক্ষতিপূরণের দেড় কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।
আজ রোববার বেলা তিনটার দিকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় থাকা রূপপুরের কৃষকের মাঝে এসব টাকার চেক বিতরণ করেন ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরুল কায়েস।
ইউএনও পি এম ইমরুল কায়েসের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঈশ্বরদীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) টি এম রাহসিন কবির, পাকশী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইফুজ জামানসহ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক পরিবারের সদস্যরা।
ইউএনও জানান, উচ্চ আদালতে রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ও পাবনা জেলা প্রশাসকের আদেশে ক্ষতিপূরণের টাকা কৃষকদের দেওয়া হয়।
ইউএনও আরও জানান, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণের কারণে এখানকার চাষাবাদকারী কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ক্ষতিগ্রস্ত ৭৭৫ জনের একটি তালিকা করে। সেই তালিকা অনুযায়ী আজ পর্যন্ত ঈশ্বরদীর মোট ৫৫৯ জনকে ক্ষতিপূরণের টাকা প্রদান করা হয়।
ইউএনও বলেন, ‘ক্ষতিপূরণের এসব টাকা কৃষকদের দেওয়া হচ্ছে। এখনো ২১৬ কৃষকের তালিকায় নাম রয়েছে। কিন্তু মামলার কারণে এখনই টাকা প্রদান করা যাচ্ছে না।’
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, কৃষকদের মাঝে ক্ষতিপূরণ বাবদ বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন থেকে ২০১৭ সালের ২০ নভেম্বর ২৭ কোটি ৩৪ লাখ ৮৭ হাজার ৯৯০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। ওই বছরের ১৭ ডিসেম্বর ঈশ্বরদী উপজেলা ইউএনওকে ওই টাকা পাঠানো হয় বিতরণের জন্য। এরপর কয়েক দফায় ক্ষতিপূরণের টাকা প্রদান করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আজ উপজেলার ৫৪ জন কৃষকের মাঝে প্রায় দেড় কোটি টাকার অনুদানের চেক তুলে দেওয়া হয়।
রূপপুর গ্রামের হাজেরা বেগম অশ্রুসিক্ত চোখে জানান, এই টাকা তাঁর স্বামীর স্মৃতি বহন করছে। ফসলের ক্ষতিপূরণের টাকা তাঁর স্বামীর হাতে জমা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু স্বামী মারা যাওয়ায় সেই টাকা তাঁকে গ্রহণ করতে হচ্ছে।
দীর্ঘদিন পর ক্ষতিপূরণে টাকা হাতে পেয়ে খুশি পাকশীর চররূপপুর নলগাড়ি গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মছলেম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘ক্ষতিপূরণের টাকা পাঁচ বছর পর এবার ঈদের আগে খুবই ভালো লাগছে। ঈদটা এবার ভালোই হবে আমার।’
চট্টগ্রাম নগরে আবর্জনার স্তূপ থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম আবুল হাশেম হাছু (৬০)। আজ সোমবার দুপুরে নগরের চন্দনপুরা এলাকার বাকলিয়ায় আবর্জনার স্তূপ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি একই এলাকার পশ্চিম গলির বাসিন্দা।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী হালিমা মোহাম্মদ (১৮)। এবার তার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। ঈদুল আজহায় বাড়িতে বেড়াতে এসে বাবা বাবুল আহমেদ বাবুর (৬০) সঙ্গে পুকুরে নেমেছিল সাঁতার শিখতে। কিন্তু হালিমার সাঁতার শেখা আর হয়নি। বাবার হাত ফসকে ডুবে মারা যায়।
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারী জেলা শহরে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ একটি প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো-ঘ ১১-৮২২৩) আটক করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল রোববার (৮ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে যৌথ বাহিনীর চেকপোস্ট পরিচালনার সময় কারটি জব্দ করা হয়। তবে, গাড়ির চালক দ্রুত পালিয়ে যাওয়ায় তাঁকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আরিয়ান। সোমবার চাচা নাছির উদ্দীন ভাতিজা আরিয়ানকে সাঁতার শিখাতে নিয়ে যান বাড়ির পুকুরে। সাঁতার শেখানোর একপর্যায়ে হাত থেকে ভাতিজা ছুটে ডুবে যায়। ভাতিজাকে খুঁজতে গিয়ে পানির
৪ ঘণ্টা আগে