রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে ছয় শিক্ষার্থীসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর মতিহার থানায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে বাদী হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম এই মামলা দায়ের করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে, তাঁদের বিরুদ্ধেই মামলা করা হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) বিকেলে পাবলিক পরীক্ষা অপরাধ, ১৯৮০ আইনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি মামলা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। ক্যাম্পাস খোলার পর তদন্ত পরিচালনা করে এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মামলার আসামিরা হলেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ইয়াছির আরাফাত (২০), ফিশারিজ বিভাগের মো. আলিফ হোসেন (২০), লোকপ্রশাসন বিভাগের আল শামস তামিম (১৯) ও ফোকলোর বিভাগের নজরুল ইসলাম। তাঁরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছেন।
এ ছাড়া লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিশির আহমেদ (২১), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ফজলুল করিম মাহিন (২৩) ও আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী শফিউল্লাহ (২৬) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় তিন ইউনিটে অন্যের হয়ে অংশ নিয়েছেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় তিনটি ইউনিটে প্রায় ২ লাখ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষায় ইয়াছির আরাফাতের হয়ে শিশির আহমেদ, আলিফ হোসেনের হয়ে ফজলুল করিম মাহিন, আল সামস তামিমের হয়ে শফিউল্লাহ ও নজরুল ইসলামের হয়ে প্রক্সি পরীক্ষা দেন শিশির আহম্মেদ। পরীক্ষা চলাকালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রে শিশির, মাহিন ও শফিউল্লাহ পরীক্ষার্থী না হওয়া সত্ত্বেও পরীক্ষার হলে প্রবেশ করে প্রক্সি পরীক্ষার্থী হিসেবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। ফলে তাঁরা পাবলিক পরীক্ষা অপরাধ আইন, ১৯৮০-এর আওতায় অপরাধ করেছেন।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ও অন্যান্য উৎস থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রক্টর দপ্তর ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রক্সি পরীক্ষার্থীদের অসদুপায় অবলম্বন থেকে বিরত থাকার জন্য সতর্ক করেন। কিন্তু তারা সেটা উপেক্ষা করে অসদুপায়ে একজনের হয়ে আরেকজন পরীক্ষা দিয়েছেন।
অন্যদিকে গত বছরের ২৬ জুলাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ‘প্রক্সি’ দেওয়ার সময় চারজনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের এক বছর করে কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। প্রক্সি দিতে গিয়ে আটক হওয়ার পর বায়েজিদ খান নামের একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে বেরিয়ে আসে জালিয়াতি চক্রের মূল হোতার নাম।
তাঁর ভাষ্যমতে, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুশফিক তাহমিদ তন্ময় ‘প্রক্সি’ দেওয়ার জন্য ‘এক্সপার্ট’ হিসেবে তাঁদের ভাড়া করে আনেন। তাঁর স্বীকারোক্তির ভিডিও প্রকাশিত হয়। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, তন্ময়ের নির্দেশে বায়েজিদ প্রক্সি দিতে আসেন বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানান। এ ঘটনায় ৪ আগস্ট ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য তাঁকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করেন। তবে এই ‘মূল হোতার’ বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘আমাদের কাছে যে তথ্য-উপাত্ত রয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। কিন্তু যথাযথ তথ্য-প্রমাণ না থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।’
ছাত্রলীগ নেতা তন্ময়ের বিরুদ্ধে মামলা না করার বিষয়ে প্রক্টর বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষার সময় বায়েজিদকে যখন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, তখন সে তন্ময়ের নাম বলে। বিষয়টি অধিকতর তদন্তের জন্য গোয়েন্দা সংস্থা তাঁকে আটক করে নিয়ে যায়। বিষয়টি গোয়েন্দা সংস্থা দেখছেন। আমাদের কাছে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের তথ্য-উপাত্ত না থাকায় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।’
মামলার বিষয়ে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বিকেলে পাবলিক পরীক্ষা অপরাধ, ১৯৮০ আইনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি মামলা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। ক্যাম্পাস খোলার পর তদন্ত পরিচালনা করে এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে ছয় শিক্ষার্থীসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর মতিহার থানায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে বাদী হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম এই মামলা দায়ের করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে, তাঁদের বিরুদ্ধেই মামলা করা হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) বিকেলে পাবলিক পরীক্ষা অপরাধ, ১৯৮০ আইনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি মামলা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। ক্যাম্পাস খোলার পর তদন্ত পরিচালনা করে এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মামলার আসামিরা হলেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ইয়াছির আরাফাত (২০), ফিশারিজ বিভাগের মো. আলিফ হোসেন (২০), লোকপ্রশাসন বিভাগের আল শামস তামিম (১৯) ও ফোকলোর বিভাগের নজরুল ইসলাম। তাঁরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছেন।
এ ছাড়া লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিশির আহমেদ (২১), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ফজলুল করিম মাহিন (২৩) ও আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী শফিউল্লাহ (২৬) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় তিন ইউনিটে অন্যের হয়ে অংশ নিয়েছেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় তিনটি ইউনিটে প্রায় ২ লাখ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষায় ইয়াছির আরাফাতের হয়ে শিশির আহমেদ, আলিফ হোসেনের হয়ে ফজলুল করিম মাহিন, আল সামস তামিমের হয়ে শফিউল্লাহ ও নজরুল ইসলামের হয়ে প্রক্সি পরীক্ষা দেন শিশির আহম্মেদ। পরীক্ষা চলাকালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রে শিশির, মাহিন ও শফিউল্লাহ পরীক্ষার্থী না হওয়া সত্ত্বেও পরীক্ষার হলে প্রবেশ করে প্রক্সি পরীক্ষার্থী হিসেবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। ফলে তাঁরা পাবলিক পরীক্ষা অপরাধ আইন, ১৯৮০-এর আওতায় অপরাধ করেছেন।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ও অন্যান্য উৎস থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রক্টর দপ্তর ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রক্সি পরীক্ষার্থীদের অসদুপায় অবলম্বন থেকে বিরত থাকার জন্য সতর্ক করেন। কিন্তু তারা সেটা উপেক্ষা করে অসদুপায়ে একজনের হয়ে আরেকজন পরীক্ষা দিয়েছেন।
অন্যদিকে গত বছরের ২৬ জুলাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ‘প্রক্সি’ দেওয়ার সময় চারজনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের এক বছর করে কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। প্রক্সি দিতে গিয়ে আটক হওয়ার পর বায়েজিদ খান নামের একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে বেরিয়ে আসে জালিয়াতি চক্রের মূল হোতার নাম।
তাঁর ভাষ্যমতে, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুশফিক তাহমিদ তন্ময় ‘প্রক্সি’ দেওয়ার জন্য ‘এক্সপার্ট’ হিসেবে তাঁদের ভাড়া করে আনেন। তাঁর স্বীকারোক্তির ভিডিও প্রকাশিত হয়। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, তন্ময়ের নির্দেশে বায়েজিদ প্রক্সি দিতে আসেন বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানান। এ ঘটনায় ৪ আগস্ট ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য তাঁকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করেন। তবে এই ‘মূল হোতার’ বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘আমাদের কাছে যে তথ্য-উপাত্ত রয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। কিন্তু যথাযথ তথ্য-প্রমাণ না থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।’
ছাত্রলীগ নেতা তন্ময়ের বিরুদ্ধে মামলা না করার বিষয়ে প্রক্টর বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষার সময় বায়েজিদকে যখন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, তখন সে তন্ময়ের নাম বলে। বিষয়টি অধিকতর তদন্তের জন্য গোয়েন্দা সংস্থা তাঁকে আটক করে নিয়ে যায়। বিষয়টি গোয়েন্দা সংস্থা দেখছেন। আমাদের কাছে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের তথ্য-উপাত্ত না থাকায় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।’
মামলার বিষয়ে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বিকেলে পাবলিক পরীক্ষা অপরাধ, ১৯৮০ আইনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি মামলা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। ক্যাম্পাস খোলার পর তদন্ত পরিচালনা করে এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের টিয়ারচর এলাকা থেকে বনদস্যু শরীফ বাহিনী এক জেলেকে অপহরণ করেছে। গতকাল সোমবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। দস্যুরা অপহৃত জেলের জন্য মুক্তিপণ দাবি করেছে।
৫ মিনিট আগেপাবনার ঈশ্বরদীতে পেট্রল ঢেলে এক বিএনপি নেতার কম্বাইন হারভেস্টার পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার লক্ষ্মীকুণ্ডা ইউনিয়নের কৈকুণ্ডা গ্রামে ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক মো. সিদ্দিকুর রহমান মিলনের বাড়িতে গতকাল সোমবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে। তিনি এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঈশ্বরদী থানায় অভিযোগ
৭ মিনিট আগেকক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় মাতামুহুরী নদী থেকে নিখোঁজ এক কিশোরের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার নাম মোহাম্মদ মজিব (১৭)। আজ মঙ্গলবার পেকুয়া সদর ইউনিয়নের সৈকতপাড়া এলাকায় নদীতে ভাসমান অবস্থায় লাশটি দেখতে পান। কিশোর মজিব চকরিয়া উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের সিকদারপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলীর
৯ মিনিট আগেনারীর প্রতি সহিংসতা ও নিপীড়নের প্রতিবাদ জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাদদেশে ‘জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট’-এর ব্যানারে এ মানববন্ধন করেন শিক্ষার্থীরা।
১২ মিনিট আগে