সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
শিক্ষা সনদ জালিয়াতির মামলায় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় রাবেয়া খাতুন (৫৬) নামে এক সহকারী শিক্ষিকাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করলে বিচারক এ আদেশ দেন। এর আগে গতকাল রোববার রাতে নিজ বাড়ি থেকে ওই শিক্ষিকাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী আল-আমিন এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, রাবেয়া খাতুন ১৯৯৫ সাল থেকে উল্লাপাড়া উপজেলার চয়ড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিষয়ের সহকারী শিক্ষিকার দায়িত্ব পালন করছিলেন। ২০১৮ সালের ১৭ মার্চ ওই বিদ্যালয় পরিদর্শন ও নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তাতে রাবেয়া খাতুনের শিক্ষা ও কম্পিউটার সনদ ভুয়া বলে সন্দেহ করে অডিট কর্তৃপক্ষ। পরে সনদটি যাচাই-বাছাইয়ের জন্য বগুড়া জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমি নেকটারের পরিচালকের কার্যালয়ে পাঠায় শিক্ষা অধিদপ্তর।
যাচাই-বাছাই শেষে তার কম্পিউটার ডিপ্লোমা কোর্সের সনদটি জাল ও ভুয়া সনদ বলে চিহ্নিত করা হয়। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় তার এমপিও ভুক্তির তারিখ ২০০৯ সালে ১ মে থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত গৃহীত সরকার প্রদত্ত ১৪ লাখ ৯ হাজার ৬৫০ টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরত প্রদানের নির্দেশ দেয়। পরে ২০২২ সালের ১৯ জুন দুদক রাবেয়া খাতুনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুদকের দায়ের করা মামলায় শিক্ষিকা রাবেয়া খাতুনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ছিল। রোববার রাতে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তারের পর আজ (সোমবার) তাকে আদালতে পাঠানো হয়।’
শিক্ষা সনদ জালিয়াতির মামলায় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় রাবেয়া খাতুন (৫৬) নামে এক সহকারী শিক্ষিকাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করলে বিচারক এ আদেশ দেন। এর আগে গতকাল রোববার রাতে নিজ বাড়ি থেকে ওই শিক্ষিকাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী আল-আমিন এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, রাবেয়া খাতুন ১৯৯৫ সাল থেকে উল্লাপাড়া উপজেলার চয়ড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিষয়ের সহকারী শিক্ষিকার দায়িত্ব পালন করছিলেন। ২০১৮ সালের ১৭ মার্চ ওই বিদ্যালয় পরিদর্শন ও নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তাতে রাবেয়া খাতুনের শিক্ষা ও কম্পিউটার সনদ ভুয়া বলে সন্দেহ করে অডিট কর্তৃপক্ষ। পরে সনদটি যাচাই-বাছাইয়ের জন্য বগুড়া জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমি নেকটারের পরিচালকের কার্যালয়ে পাঠায় শিক্ষা অধিদপ্তর।
যাচাই-বাছাই শেষে তার কম্পিউটার ডিপ্লোমা কোর্সের সনদটি জাল ও ভুয়া সনদ বলে চিহ্নিত করা হয়। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় তার এমপিও ভুক্তির তারিখ ২০০৯ সালে ১ মে থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত গৃহীত সরকার প্রদত্ত ১৪ লাখ ৯ হাজার ৬৫০ টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরত প্রদানের নির্দেশ দেয়। পরে ২০২২ সালের ১৯ জুন দুদক রাবেয়া খাতুনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুদকের দায়ের করা মামলায় শিক্ষিকা রাবেয়া খাতুনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ছিল। রোববার রাতে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তারের পর আজ (সোমবার) তাকে আদালতে পাঠানো হয়।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১১ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে