Ajker Patrika

দেরিতে ধরছে আমের মুকুল, দুশ্চিন্তায় চাষিরা

নওগাঁ প্রতিনিধি
আপডেট : ০৭ মার্চ ২০২৪, ১৪: ৫৬
দেরিতে ধরছে আমের মুকুল, দুশ্চিন্তায় চাষিরা

গাছ ভরা সোনালি মুকুলের ম-ম ঘ্রাণ এখন নওগাঁর বাতাসে। তবে দীর্ঘ শীতের প্রভাবে দেরিতে মুকুল আসা এবং বাড়তি খরচে দুশ্চিন্তার ছাপ পড়েছে চাষিদের। বিশেষ করে বালাইনাশক ব্যবস্থাপনায় অস্বস্তি তৈরি হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মাত্র ৪৫ শতাংশ গাছে মুকুলের দেখা মিলেছে। এবার পরিচর্যা ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে হিমশিম খাচ্ছেন চাষিরা। মুকুলে হেরফের হওয়ার প্রভাব পড়বে উৎপাদনেও।

এদিকে কৃষি বিভাগের দাবি, প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে মুকুল আসতে এক সপ্তাহ দেরি হলেও এটি নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। উৎপাদন ধরে রাখতে চাষিদের নানামুখী পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।

চাষিরা জানান, এবার দেরিতে শীতের আগমন, দীর্ঘমেয়াদি শৈত্যপ্রবাহ, অতিরিক্ত শীত ও ঠান্ডা হওয়ায় আমের গাছে মুকুল এসেছে দেরিতে। এ কারণে পরিচর্যা ব্যয়ে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা।

সরেজমিনে জেলার বিভিন্ন আমবাগান ঘুরে দেখা গেছে, মার্চের প্রথম সপ্তাহেও কিছু কিছু বাগানের আমগাছে কোনো মুকুল নেই। দু-একটি গাছে থাকলেও একেবারেই কম। চাষি ও আম ব্যবসায়ীরা বাগানে স্প্রে ও সেচ দেওয়া নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কৃষি অফিস ও কীটনাশক ব্যবসায়ীদের পরামর্শে পরিচর্যা করছেন। তবে সবাই দুশ্চিন্তায় আছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিরাপদ আম উৎপাদনে সফল নওগাঁর চাষিরা। কয়েক বছর ধরে বিদেশে পাকা আম রপ্তানি করছেন। জেলায় আম্রপালি, বারি-৪, কাটিমন, গৌড়মতি ও নাগ ফজলি জাতের আম বেশি উৎপাদন হয়। এসব বাগানে এবার কোনো গাছে আগে আবার কোনো গাছে মুকুল পরে আসছে। এ কারণে অনেক চাষি ও ব্যবসায়ী হতাশ হয়ে পড়েছেন।

আমবাগানের পরিচর্যা করছেন কৃষক।এবার এক বিঘা জমিতে আম উৎপাদন খরচ হবে প্রায় ৪০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা। এর মধ্যে রয়েছে কীটনাশক খরচ ২০-২৫ হাজার, শ্রমিক ১০ হাজার, সেচ ৫ হাজার এবং গাছ থেকে আম নামিয়ে বাজারে বিক্রি করা পর্যন্ত খরচ হবে আরও অন্তত ১০ হাজার টাকা। অথচ এই খরচ গত মৌসুমে ছিল ৩০-৩৫ হাজার টাকা।

সাপাহারের নিশ্চিতপুর এলাকার চাষি রেজাউল ইসলাম জানান, এ বছর দীর্ঘমেয়াদি শীত ও ঠান্ডা হওয়ায় আমবাগানের সব গাছে এখনো মুকুল আসেনি। তাই তিনি খুব চিন্তিত। এ ছাড়া এ বছর বালাইনাশকের দাম বেড়ে যাওয়ায় খরচ অনেক বেশি হয়েছে। তবু গাছে মুকুল আসার আশায় সেচ ও বালাইনাশক স্প্রে করা হচ্ছে।

‘এবার মুকুলে খুব হেরফের দেখা যাচ্ছে। এমনটা আগে কখনো হয়নি। মুকুল ভালো আসবে এ আশায় কয়েক দফায় বাগানে স্প্রে করছি। বালাইনাশকের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্রমিকের দামও বেড়েছে। এ কারণে এবার দ্বিগুণ খচর হবে।’ বলেন আমবাগানের মালিক মেহেদী হাসান।

আম বাগানের পরিচর্যা করছেন কৃষক।চাষি শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ফেব্রুয়ারির মধ্যেই গাছে মুকুল আসার কথা। কিন্তু চলতি মৌসুমে মার্চের প্রথম সপ্তাহেও অর্ধেক গাছে মুকুল আসেনি।’

নিজের বাগান থেকে আম রপ্তানি করেন তরুণ উদ্যোক্তা সাপাহার বরেন্দ্র এগ্রো পার্কের স্বত্বাধিকারী সোহেল রানা। তিনি বলেন, রপ্তানিযোগ্য আমের জন্য বিশেষ যত্ন নিতে হয়। নিরাপদ আম উৎপাদনে ফ্রুট ব্যাগিং ও বেশ কিছু বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। এবার মুকুল দেরিতে আসার কারণে আরও বাড়তি যত্ন নিতে হচ্ছে। এতে খরচের তালিকাটাও দ্বিগুণ হচ্ছে।

কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে জেলায় ৩০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৩১ হাজার ৫০০ মেট্রিকটন। এর আগে অর্থাৎ গত মৌসুমে জেলায় আম উৎপাদন হয় ২৯ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে। গত বছরের চেয়ে জেলায় এবার ৮২৫ হেক্টর বেশি জমিতে আমবাগান হওয়ায় উৎপাদন অন্য যেকোনো সময়ের রেকর্ড ভাঙবে বলে মনে করছে কৃষি বিভাগ।

নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার কিছুটা দেরিতে আমগাছে মুকুল এসেছে বলে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। দেরিতে শীতের আগমন ও ঠান্ডা বেশি হওয়ায় মুকুল আসতে কিছুটা দেরি হচ্ছে। তবে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে প্রায় গাছে মুকুল আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এখনো সময় আছে, সুতরাং কৃষি অফিসারদের সঙ্গে পরামর্শ করে সঠিকভাবে সেচ ও বালাইনাশক স্প্রে করতে পারলে স্বাভাবিকভাবেই মুকুল আসবে এবং বাম্পার ফলনেরও সম্ভাবনা রয়েছে।

এই কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, বিলম্বে মুকুল আসায় কিছুটা বিড়ম্বনা দেখা দিলেও আমচাষিরা লাভবান হবেন। কারণ বিলম্বে ফলন আসলে আমের ভালো দাম পাওয়া যায়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাজশাহী বোর্ডে ৮২ হাজার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণের জন্য প্রায় ৪৩ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। তাঁরা প্রায় ৮২ হাজার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেন।

রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারুল ইসলাম এই তথ্য জানিয়েছেন।

মোফাখখারুল ইসলাম বলেন, ‘১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করার সুযোগ ছিল। এই সময়ের মধ্যে প্রায় ৪৩ হাজার শিক্ষার্থী ৮২ হাজারের বেশি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেছে। ছুটির কারণে সবকিছু দেখা হয়নি। আমরা আজ এটা দেখছি।’

চলতি বছর রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ। এ বছর বোর্ডের আওতাধীন ৩৫টি কলেজ থেকে একজন পরীক্ষার্থীও পাস করতে পারেননি। এবার শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসির ফলাফল আগের বছরগুলোর তুলনায় বেশ খারাপ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রিন্টারের ভেতর পাচার হচ্ছিল হেরোইন, রাজশাহীতে গ্রেপ্তার ২

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
জব্দ করা হেরোইন। ছবি: আজকের পত্রিকা
জব্দ করা হেরোইন। ছবি: আজকের পত্রিকা

প্রিন্টারের ভেতর অভিনব কায়দায় লুকিয়ে হেরোইন পাচারের সময় রাজশাহীতে দুই মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নগরের শিরোইল রেলওয়ে মার্কেট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।

রোববার (২৬ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

গ্রেপ্তার দুজন হলেন রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দিয়ারমানিকচক মধ্যপাড়ার বাসিন্দা মো. আসারুল ওরফে রনি (২১) এবং সিরাজগঞ্জের রেল কলোনির বাসিন্দা জাহানারা বেগম (৫০)।

এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ৬৪০ গ্রাম হেরোইন, একটি নষ্ট প্রিন্টার এবং দুটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।

র‍্যাব-৫, সিপিএসসি রাজশাহীর একটি দল এই অভিযান চালায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আসারুল ও জাহানারা দীর্ঘদিন ধরে হেরোইন পাচার করছিলেন। তাঁরা সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে হেরোইন সংগ্রহ করে বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করতেন।

র‍্যাব জানায়, শনিবার জাহানারা বেগম ট্রেনযোগে সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহী আসেন হেরোইন নেওয়ার জন্য। আসারুলের কাছে থাকা প্রিন্টার নেওয়ার সময় দুজনকে আটক করা হয়। পরে নষ্ট প্রিন্টারটির বক্স তল্লাশি করে টোনারের মধ্যে লুকানো অবস্থায় ৬৪০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় গ্রেপ্তার দুজনের বিরুদ্ধে বোয়ালিয়া থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে পথচারীর মৃত্যু, মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১৪: ০৭
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

রাজধানীর ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে ফার্মগেট মেট্রোরেল স্টেশনের নিচে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার পর থেকে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই ব্যক্তি ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। মেট্রোরেল চলাচলের মুহূর্তে ওপর থেকে একটি বিয়ারিং প্যাড তাঁর মাথায় পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। তবে নিহত ব্যক্তির নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

দুর্ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।

তেজগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শহিদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ডিউটিরত অবস্থায় কাছেই ছিলাম। খবর পেয়ে দ্রুত গিয়ে দেখি, এক ব্যক্তি রাস্তায় মৃত অবস্থায় পড়ে আছেন।’

এদিকে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সূত্র জানিয়েছে, এই ঘটনার কারণে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত পুরো পথে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। কখন চালু হবে তা নিশ্চিত করা হয়নি।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স) নাসির উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘রাজধানীর ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলার থেকে বিয়ারিং প্যাড পড়ে এক পথচারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার পর উভয় পথেই মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। আমরা কাজ করছি। এর বেশি এখন বলা সম্ভব হচ্ছে না।’

এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা মেট্রোরেলের একটি বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে। এর ফলে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১১ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। এই ঘটনায় বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে গুরুতর নিরাপত্তা উদ্বেগ তৈরি হয়। এর মধ্যে দ্বিতীয়বার বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ল।

মেট্রোরেলের লাইনের নিচে উড়ালপথের পিলারের সঙ্গে রাবারের বিয়ারিং প্যাড থাকে। এগুলোর প্রতিটির ওজন ১৪০ বা ১৫০ কেজি। এসব বিয়ারিং প্যাড ছাড়া ট্রেন চালালে উড়ালপথ দেবে যাওয়া কিংবা স্থানচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ জন্য মেট্রোরেলের চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএমটিসিএল সূত্র।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

দুর্গাপুর সীমান্ত থেকে মালিকবিহীন ২৬৯ বোতল ফেনসিডিল জব্দ

দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
জব্দ করা ফেনসিডিল। ছবি: সংগৃহীত
জব্দ করা ফেনসিডিল। ছবি: সংগৃহীত

নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলা সীমান্ত থেকে ২৬৯ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল জব্দ করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা। জব্দ করা এসব মাদক নেত্রকোনা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে জমা দেওয়া হবে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানান নেত্রকোনা ব্যাটালিয়নের (৩১ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এ এস এম কারুজ্জামান।

এর আগে গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে দুর্গাপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের ফান্দা নামক এলাকা থেকে এসব মাদক জব্দ করেন বিজিবির সদস্যরা।

বিজ্ঞপ্তিতে ৩১ বিজিবির অধিনায়ক জানান, নিজস্ব গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নেত্রকোনা ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ বারমারী বিওপির (বর্ডার অবজারভেশন পোস্ট) ছয় সদস্যের একটি বিশেষ টহল দল মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে ওই বিওপির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত পিলার ১১৬২ নম্বর হতে আনুমানিক ৪০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ফান্দা নামক এলাকা থেকে টহল দলটি মালিকবিহীন ২৬৯ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল জব্দ করতে সক্ষম হয় বলে জানান বিজিবির এই কর্মকর্তা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত