শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুর পৌরসভার মেয়র জানে আলম খোকার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে জানিয়েছে তদন্ত কমিটি। এজন্য তাঁকে কেন মেয়র পদ থেকে অপসারণ করা হবে না তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হয়েছে।
গত ২৭ মার্চ স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আব্দুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই তথ্য জানানো হয়।
শেরপুর পৌরসভার সান্যালপাড়া এলাকার বাসিন্দা নাজমুল হক লুলু ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দেন। সেখানে তিনি পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে ২১টি বিষয়ে অর্থ আত্মসাৎ ও বিভিন্ন অনিয়ম–দুর্নীতির বিষয় তুলে ধরেন। বিষয়টি তদন্ত করার জন্য রাজশাহী বিভাগের স্থানীয় সরকার পরিচালকের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়। তদন্তে কিছু অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, পৌর মেয়র জানে আলম খোকার বিরুদ্ধে আটটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। সেগুলো হলো, পৌরসভার মালিকানাধীন বিভিন্ন দোকান বরাদ্দের নামে অর্থ আত্মসাৎ, বিধি বহির্ভূতভাবে শেরপুর পৌরসভাধীন ধুনট মোড় বাস টার্মিনালের ২০২০ এবং ২০২১ সালের ইজারা মওকুফ, অনিয়মতান্ত্রিকভাবে মাষ্টাররোলে কর্মচারী নিয়োগ, জিপ গাড়ি মেরামতে ১০ লাখ টাকা ব্যয়, শেরপুর পৌর কিচেন মার্কেটটি ২০২১ সালের জুন মাসে হস্তান্তর করা হলেও ২২৮টি দোকান বরাদ্দ প্রদান না করা, পৌরসভার বিভিন্ন ক্রয়ে দুর্নীতি ও অনিয়ম, পৌরসভার গৃহকর অ্যাসেসমেন্ট দুর্নীতি এবং ইমারত ও ভূমির ওপর অতিরিক্ত কর আদায় করা।
স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন ২০০৯ এর ধারা ৩২ এর উপধারা (১) (ঘ) অনুযায়ী অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের দায়ে তাঁকে কেন অপসারণ করা হবে না, এ বিষয়ে আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে মেয়র জানে আলম খোকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কারণ দর্শানোর জবাব দেওয়া হবে।’
বগুড়ার শেরপুর পৌরসভার মেয়র জানে আলম খোকার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে জানিয়েছে তদন্ত কমিটি। এজন্য তাঁকে কেন মেয়র পদ থেকে অপসারণ করা হবে না তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হয়েছে।
গত ২৭ মার্চ স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আব্দুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই তথ্য জানানো হয়।
শেরপুর পৌরসভার সান্যালপাড়া এলাকার বাসিন্দা নাজমুল হক লুলু ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দেন। সেখানে তিনি পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে ২১টি বিষয়ে অর্থ আত্মসাৎ ও বিভিন্ন অনিয়ম–দুর্নীতির বিষয় তুলে ধরেন। বিষয়টি তদন্ত করার জন্য রাজশাহী বিভাগের স্থানীয় সরকার পরিচালকের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়। তদন্তে কিছু অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, পৌর মেয়র জানে আলম খোকার বিরুদ্ধে আটটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। সেগুলো হলো, পৌরসভার মালিকানাধীন বিভিন্ন দোকান বরাদ্দের নামে অর্থ আত্মসাৎ, বিধি বহির্ভূতভাবে শেরপুর পৌরসভাধীন ধুনট মোড় বাস টার্মিনালের ২০২০ এবং ২০২১ সালের ইজারা মওকুফ, অনিয়মতান্ত্রিকভাবে মাষ্টাররোলে কর্মচারী নিয়োগ, জিপ গাড়ি মেরামতে ১০ লাখ টাকা ব্যয়, শেরপুর পৌর কিচেন মার্কেটটি ২০২১ সালের জুন মাসে হস্তান্তর করা হলেও ২২৮টি দোকান বরাদ্দ প্রদান না করা, পৌরসভার বিভিন্ন ক্রয়ে দুর্নীতি ও অনিয়ম, পৌরসভার গৃহকর অ্যাসেসমেন্ট দুর্নীতি এবং ইমারত ও ভূমির ওপর অতিরিক্ত কর আদায় করা।
স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন ২০০৯ এর ধারা ৩২ এর উপধারা (১) (ঘ) অনুযায়ী অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের দায়ে তাঁকে কেন অপসারণ করা হবে না, এ বিষয়ে আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে মেয়র জানে আলম খোকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কারণ দর্শানোর জবাব দেওয়া হবে।’
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার বজরা ইউনিয়ন অভিযান চালিয়ে হাবিব টিটু (২৮) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি এলজি উদ্ধার করা হয়।
৮ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জে যুবলীগ নেতা মো. রবিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে লতিবাবাদ ইউনিয়নের মুকসেদপুর বড়পুল এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগেসিলেটের বিশ্বনাথে সড়কের পাশ থেকে এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে তাঁর নাম-পরিচয় শনাক্ত হয়নি। বয়স আনুমানিক ৩২ বলে পুলিশ জানিয়েছে। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে উপজেলার খাজাঞ্চী ইউনিয়নের বাওনপুর-ধনপুর পীরের বাজার এলাকায় সড়কের পাশে ওই ব্যক্তির লাশ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৯ ঘণ্টা আগে