প্রতিনিধি, রাজশাহী
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টার মধ্যে এদের মৃত্যু হয়। মৃত ১৭ জনের মধ্যে আটজন করোনা পজিটিভ ছিলেন। বাকি নয়জন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে।
সোমবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহীর ১২ জন, নাটোরের দুজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও কুষ্টিয়ার একজন করে মারা গেছেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর চারজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ ও কুষ্টিয়ার একজন করে রোগী করোনা পজিটিভ ছিলেন। রাজশাহীর আটজন ও নাটোরের একজন মারা গেছেন উপসর্গ নিয়ে।
মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও ছয়জন নারী। এদের মধ্যে ২১-৩০ বছর বয়সের মধ্যে একজন নারী, ৩১-৪০ বছরের মধ্যে দুজন নারী, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে চারজন পুরুষ ও দুজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব ছয়জন পুরুষ ও একজন নারী ছিলেন। হাসপাতালটিতে চলতি মাসে এ নিয়ে ৪৫৩ জনের মৃত্যু হলো। গত জুনে মৃতের সংখ্যা ছিল ৪০৫ জন।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যা ৫১৩ টি। সোমবার সকালে ভর্তি ছিলেন ৩৯৯ জন। ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৪২ জন। ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫০ জন। হাসপাতালে করোনা পজিটিভ রোগীর সংখ্যা ১৭৪ জন। উপসর্গ নিয়ে আছেন ১৪৭ জন। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে ভর্তি ছিলেন আরও ৫০ জন রোগী।
সোমবার সকালে হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি থাকা রোগীদের মধ্যে ১৮৩ জন রাজশাহীর, ২৮ জন চাঁপাইনবাবগঞ্জের, ৬৬ জন নাটোরের, ৪২ জন নওগাঁর, ৫৩ জন পাবনার, ২০ জন কু, তিনজন চুয়াডাঙ্গার, সিরাজগঞ্জের দুজন এবং মেহেরপুর ও বি-বাড়িয়ার একজন করে রোগী ছিলেন।
রাজশাহীর সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, সোমবার সকালের আগের ২৪ ঘণ্টায় জেলায় র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট এবং আরটি-পিসিআর মিলে ১ হাজার ৫০৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ২৬৭ জনের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার ১৭ দশমিক ৭০ শতাংশ। আর শুধু আরটি-পিসিআর ল্যাবে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ৩০ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টার মধ্যে এদের মৃত্যু হয়। মৃত ১৭ জনের মধ্যে আটজন করোনা পজিটিভ ছিলেন। বাকি নয়জন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে।
সোমবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহীর ১২ জন, নাটোরের দুজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও কুষ্টিয়ার একজন করে মারা গেছেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর চারজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ ও কুষ্টিয়ার একজন করে রোগী করোনা পজিটিভ ছিলেন। রাজশাহীর আটজন ও নাটোরের একজন মারা গেছেন উপসর্গ নিয়ে।
মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও ছয়জন নারী। এদের মধ্যে ২১-৩০ বছর বয়সের মধ্যে একজন নারী, ৩১-৪০ বছরের মধ্যে দুজন নারী, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে চারজন পুরুষ ও দুজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব ছয়জন পুরুষ ও একজন নারী ছিলেন। হাসপাতালটিতে চলতি মাসে এ নিয়ে ৪৫৩ জনের মৃত্যু হলো। গত জুনে মৃতের সংখ্যা ছিল ৪০৫ জন।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যা ৫১৩ টি। সোমবার সকালে ভর্তি ছিলেন ৩৯৯ জন। ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৪২ জন। ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫০ জন। হাসপাতালে করোনা পজিটিভ রোগীর সংখ্যা ১৭৪ জন। উপসর্গ নিয়ে আছেন ১৪৭ জন। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে ভর্তি ছিলেন আরও ৫০ জন রোগী।
সোমবার সকালে হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি থাকা রোগীদের মধ্যে ১৮৩ জন রাজশাহীর, ২৮ জন চাঁপাইনবাবগঞ্জের, ৬৬ জন নাটোরের, ৪২ জন নওগাঁর, ৫৩ জন পাবনার, ২০ জন কু, তিনজন চুয়াডাঙ্গার, সিরাজগঞ্জের দুজন এবং মেহেরপুর ও বি-বাড়িয়ার একজন করে রোগী ছিলেন।
রাজশাহীর সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, সোমবার সকালের আগের ২৪ ঘণ্টায় জেলায় র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট এবং আরটি-পিসিআর মিলে ১ হাজার ৫০৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ২৬৭ জনের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার ১৭ দশমিক ৭০ শতাংশ। আর শুধু আরটি-পিসিআর ল্যাবে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ৩০ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরফলকন এলাকা থেকে নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর জুনাইদ আহমেদ (৮) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে চরফলকন এলাকার একটি কুয়া থেকে ভাসমান অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৩ মিনিট আগেশনিবার (১৪ জুন) খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে সফরের সূচনা হয়। সফরে খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. তৌফিক আহমেদের নেতৃত্বে ৪০ জন প্রশিক্ষণার্থী ও ৪ জন প্রশিক্ষক অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মো. সুজাউদ্দোলাহ, সহযোগী অধ্যাপক মো. আনিসুর রহমান, মো. হাফিজুর রহমান খান এবং সহকারী
১৯ মিনিট আগেহাইওয়ে পুলিশ জানায়, ঢাকা থেকে মোটরসাইকেলে করে নিজ বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন ইমরান শেখ। পথে বামনকান্দা এলাকায় পৌঁছালে পেছন থেকে একটি অজ্ঞাত যানবাহন তাকে ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেলসহ রেলিংয়ের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
২১ মিনিট আগেওই দিন বেলা ১১টার দিকে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তারে একটি ওয়ারেন্ট নিয়ে ফাঁড়ি থেকে রওনা হন এটিএসআই জাহাঙ্গীর আলম ও কনস্টেবল মানিকুজ্জামান। ঝোপগাড়ি এলাকায় গিয়ে তাঁরা মুরাদুন্নবি নিশান নামে এক সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে শনাক্ত করেন। পুলিশ দেখে নিশান একটি দোকানে ঢুকে পড়ে। পুলিশ যখন তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে,
৩২ মিনিট আগে