চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর যুব মহিলা লীগের সভাপতি জুঁই আক্তারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জেলা শহরের হুজরাপুর এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল সোমবার জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারের (এসপি) সঙ্গে দুর্নীতিবিরোধী মানববন্ধনে জুঁই আক্তার অংশ নেওয়ায় চলমান আলোচনার মধ্যে এই গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেছে।
একটি বিস্ফোরক মামলায় যুব মহিলা লীগ নেত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রইচ উদ্দীন। তিনি জানান, বিস্ফোরক মামলায় তাঁকে আজ দুপুরে হুজরাপুরের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে গতকাল সোমবার সকালে জেলা প্রশাসন ও জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির আয়োজনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গে সামনের সারিতে অংশগ্রহণ করার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আলোচনায় আসেন যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুঁই আক্তার। এর পরদিনই তাঁকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক যুব মহিলা লীগ নেত্রী বলেন, আগের দিন আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবসের মানববন্ধনে জুঁই আক্তারসহ আমরা কয়েকজন যুব মহিলা লীগ নেত্রী অংশগ্রহণ করি। এর ছবি ফেসবুকে আসে। কোনো অপরাধ না থাকলেও শুধুমাত্র ডিসি-এসপির সঙ্গে মানববন্ধনে থাকার দায়ে জুঁইকে আটক করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুঁই আক্তারকে সদর উপজেলার বারোঘরিয়ার একটি বিস্ফোরক মামলার আসামি দেখানো হয়েছে। একই মামলায় আরও গ্রেপ্তার করা হয়েছে সদর উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বারোঘরিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমানকে। গতকাল সোমবার তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ বিকেলে তাঁদেরকে আদালতে পাঠানো হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর যুব মহিলা লীগের সভাপতি জুঁই আক্তারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জেলা শহরের হুজরাপুর এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল সোমবার জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারের (এসপি) সঙ্গে দুর্নীতিবিরোধী মানববন্ধনে জুঁই আক্তার অংশ নেওয়ায় চলমান আলোচনার মধ্যে এই গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেছে।
একটি বিস্ফোরক মামলায় যুব মহিলা লীগ নেত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রইচ উদ্দীন। তিনি জানান, বিস্ফোরক মামলায় তাঁকে আজ দুপুরে হুজরাপুরের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে গতকাল সোমবার সকালে জেলা প্রশাসন ও জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির আয়োজনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গে সামনের সারিতে অংশগ্রহণ করার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আলোচনায় আসেন যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুঁই আক্তার। এর পরদিনই তাঁকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক যুব মহিলা লীগ নেত্রী বলেন, আগের দিন আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবসের মানববন্ধনে জুঁই আক্তারসহ আমরা কয়েকজন যুব মহিলা লীগ নেত্রী অংশগ্রহণ করি। এর ছবি ফেসবুকে আসে। কোনো অপরাধ না থাকলেও শুধুমাত্র ডিসি-এসপির সঙ্গে মানববন্ধনে থাকার দায়ে জুঁইকে আটক করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুঁই আক্তারকে সদর উপজেলার বারোঘরিয়ার একটি বিস্ফোরক মামলার আসামি দেখানো হয়েছে। একই মামলায় আরও গ্রেপ্তার করা হয়েছে সদর উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বারোঘরিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমানকে। গতকাল সোমবার তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ বিকেলে তাঁদেরকে আদালতে পাঠানো হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪৩ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে