নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
আওয়ামী লীগের শাসনামলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেসব মিথ্যা মামলা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে, সেগুলোর পুনঃতদন্ত দাবি করা হয়েছে। একই সঙ্গে দাবি করা হয়েছে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করে মিথ্যা মামলা সম্পর্কে অভিযোগ গ্রহণ এবং পরে মামলাগুলোর বিচার বিভাগীয় তদন্তের।
আজ রোববার রাজশাহীতে এক ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে এই দাবি করা হয়। নগরের রেলগেট এলাকায় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচিতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বক্তব্য দেন। মানববন্ধন থেকে বক্তারা মিথ্যা মামলায় যারা হয়রানির শিকার হয়েছেন, তাঁদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানান।
বক্তারা বলেন, ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর রাজশাহী নগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মাহবুব হাসান সাদা পোশাকে নগরের গোরহাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা মাসুদ রানা সরকারের বাড়ি যান এবং তাঁর ছেলে রাজিবকে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে নগরীর শিমলা বাগানে তুলে নিয়ে যান। এরপর মাহবুব মাসুদকে মোবাইল ফোনে বলেন, এখনই ৫ লাখ টাকা না দিলে তাঁর ছেলেকে ক্রসফায়ারে দেওয়া হবে। ভয়ে মাসুদ এসআই মাহবুবের হাতে ৫ লাখ টাকা তুলে দেন। কিন্তু তারপরও রাজিবকে ছাড়া হয়নি। পরদিন মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়। দীর্ঘ ১৬ মাস কারাভোগের পর জামিনে রাজিব জামিন পান। মামলা এখনো চলমান।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, এমন ভুক্তভোগী রাজিব হাজার হাজার আছে। আবার মাহবুবের মতো অসাধু পুলিশ কর্মকর্তাও রয়েছে অনেক। তারা সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়েছে। পরিবারগুলো মামলা টানতে টানতে হয়রান হয়ে পড়েছে। এত দিন তারা ভয়ে মুখ খুলতে পারেনি। এখন কথা বলার মতো পরিবেশ তৈরি হওয়ায় সবাই তাদের নির্যাতনের কথা প্রকাশ করছে। এখন সময় এসেছে পুলিশের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার।
বক্তারা আরও বলেন, ‘বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এত দিন যেসব মিথ্যা মামলা করেছে বলে অভিযোগ আছে, সেগুলোর তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবি, সরকার যেন উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি করে মিথ্যা মামলার ব্যাপারে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ গ্রহণ করে। এরপর মামলাগুলোর যেন বিচার বিভাগীয় তদন্ত হয়। পুনঃতদন্ত করলে হাজার হাজার মিথ্যা মামলা সামনে আসবে। ভুক্তভোগী পরিবারগুলো মুক্তি পাবে। তখন অসাধু কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।’
রাজশাহীর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক সাইদুর রহমান মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন। বক্তব্য দেন সাংবাদিক রিমন রহমান, ভুক্তভোগী রাজিব, সাংবাদিক মাসুদ রানা রাব্বানীসহ অনেকে।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেসব মিথ্যা মামলা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে, সেগুলোর পুনঃতদন্ত দাবি করা হয়েছে। একই সঙ্গে দাবি করা হয়েছে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করে মিথ্যা মামলা সম্পর্কে অভিযোগ গ্রহণ এবং পরে মামলাগুলোর বিচার বিভাগীয় তদন্তের।
আজ রোববার রাজশাহীতে এক ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে এই দাবি করা হয়। নগরের রেলগেট এলাকায় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচিতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বক্তব্য দেন। মানববন্ধন থেকে বক্তারা মিথ্যা মামলায় যারা হয়রানির শিকার হয়েছেন, তাঁদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানান।
বক্তারা বলেন, ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর রাজশাহী নগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মাহবুব হাসান সাদা পোশাকে নগরের গোরহাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা মাসুদ রানা সরকারের বাড়ি যান এবং তাঁর ছেলে রাজিবকে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে নগরীর শিমলা বাগানে তুলে নিয়ে যান। এরপর মাহবুব মাসুদকে মোবাইল ফোনে বলেন, এখনই ৫ লাখ টাকা না দিলে তাঁর ছেলেকে ক্রসফায়ারে দেওয়া হবে। ভয়ে মাসুদ এসআই মাহবুবের হাতে ৫ লাখ টাকা তুলে দেন। কিন্তু তারপরও রাজিবকে ছাড়া হয়নি। পরদিন মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়। দীর্ঘ ১৬ মাস কারাভোগের পর জামিনে রাজিব জামিন পান। মামলা এখনো চলমান।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, এমন ভুক্তভোগী রাজিব হাজার হাজার আছে। আবার মাহবুবের মতো অসাধু পুলিশ কর্মকর্তাও রয়েছে অনেক। তারা সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়েছে। পরিবারগুলো মামলা টানতে টানতে হয়রান হয়ে পড়েছে। এত দিন তারা ভয়ে মুখ খুলতে পারেনি। এখন কথা বলার মতো পরিবেশ তৈরি হওয়ায় সবাই তাদের নির্যাতনের কথা প্রকাশ করছে। এখন সময় এসেছে পুলিশের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার।
বক্তারা আরও বলেন, ‘বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এত দিন যেসব মিথ্যা মামলা করেছে বলে অভিযোগ আছে, সেগুলোর তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবি, সরকার যেন উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি করে মিথ্যা মামলার ব্যাপারে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ গ্রহণ করে। এরপর মামলাগুলোর যেন বিচার বিভাগীয় তদন্ত হয়। পুনঃতদন্ত করলে হাজার হাজার মিথ্যা মামলা সামনে আসবে। ভুক্তভোগী পরিবারগুলো মুক্তি পাবে। তখন অসাধু কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।’
রাজশাহীর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক সাইদুর রহমান মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন। বক্তব্য দেন সাংবাদিক রিমন রহমান, ভুক্তভোগী রাজিব, সাংবাদিক মাসুদ রানা রাব্বানীসহ অনেকে।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে