রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে গাড়ি থেকে নামিয়ে মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। দুজনের নাম উল্লেখ করে নগরীর মতিহার থানায় একটি মামলা করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষক। এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার রাতেই একজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) প্রধান ফটকের বিপরীত দিকে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী শিক্ষকের নাম অধ্যাপক সৈয়দ মুহাম্মদ আলী রেজা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক।
মামলার অভিযুক্তরা হলেন—মৃত তসলিম উদ্দিনের ছেলে মো. মিনহাজ আবেদীন (৩৯) ও মোশারফ হোসেনের ছেলে মোসাদ্দেক হোসেন রাতুল (২৭)। তাদের উভয়ের বাড়ি রাজশাহী নগরের তালাইমারী শহীদ মিনার এলাকায়।
মামলার এজাহার ও ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ব্যক্তিগত গাড়ি চালিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাড়ি ফিরছিলেন অধ্যাপক সৈয়দ মুহাম্মদ আলী রেজা। নগরীর রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) প্রধান ফটকের বিপরীতে সামনে একটি মোটরসাইকেল চড়ে মো. মিনহাজ আবেদীন ও মোসাদ্দেক হোসেন রাতুল ভুক্তভোগী শিক্ষকের গাড়ি অতিক্রম করে পথরোধ করেন। এ সময় তাঁরা অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। একপর্যায়ে ওই শিক্ষককে গাড়ির দরজা খুলতে বাধ্য করেন তারা এবং গাড়ি থেকে বের হতেই অভিযুক্ত দুজন একসঙ্গে তাকে এলোপাতাড়িভাবে মুখে এবং বুকে কিল-ঘুষি মারেন।
মামলার এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, মারধরের পর অভিযুক্তরা তাঁদের মোটরসাইকেল নিয়ে তালাইমারী রাস্তার দিকে এগোতে থাকলে গাড়ি নিয়ে তাঁদের পিছু নেন ভুক্তভোগী শিক্ষক। পরে তালাইমারী মোড়ে পৌঁছালে অভিযুক্তরা আবার ওই শিক্ষকের পথরোধ করেন। একপর্যায়ে অভিযুক্তরা মোটরসাইকেল থেকে নেমে গালি-গালাজ করে জানতে চায়, কেন তাদের পিছু নিয়েছেন তিনি। এ সময় ভুক্তভোগী শিক্ষক তাঁদের পরিচয় জানতে চান ও তাদের মোটরসাইকেলের নম্বর দেখতে গেলে মোসাদ্দেক হোসেন মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যান।
অন্যদিকে মিনহাজ গালিগালাজ করে হুমকি অব্যাহত রাখেন। সেখানে তাঁকে আবারও মারধর এবং গলাটিপে ধরে শ্বাস রোধ করে হত্যার চেষ্টা করেন মিনহাজ। স্থানীয় লোকজন ভুক্তভোগী শিক্ষককে সরিয়ে নিয়ে আসলে মিনহাজ প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষক অধ্যাপক সৈয়দ আলী রেজা আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘটনার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহায়তায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন। অভিযুক্তরা কেন এ হামলা করেছেন এ বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারছেন না। বিষয়টি জঙ্গিবাদী ও মৌলবাদী হামলা কি না, পুলিশ সেটা তদন্ত করে দেখবেন বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. মোবারক পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষক গতকাল রাতে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। গতকাল রাতেই মামলার প্রধান অভিযুক্ত মিনহাজ আবেদীনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আরেক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি জানার পরেই ভুক্তভোগী শিক্ষককে আইনি সহায়তা দেওয়া হয়েছে। মতিহার থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনা তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে গাড়ি থেকে নামিয়ে মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। দুজনের নাম উল্লেখ করে নগরীর মতিহার থানায় একটি মামলা করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষক। এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার রাতেই একজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) প্রধান ফটকের বিপরীত দিকে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী শিক্ষকের নাম অধ্যাপক সৈয়দ মুহাম্মদ আলী রেজা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক।
মামলার অভিযুক্তরা হলেন—মৃত তসলিম উদ্দিনের ছেলে মো. মিনহাজ আবেদীন (৩৯) ও মোশারফ হোসেনের ছেলে মোসাদ্দেক হোসেন রাতুল (২৭)। তাদের উভয়ের বাড়ি রাজশাহী নগরের তালাইমারী শহীদ মিনার এলাকায়।
মামলার এজাহার ও ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ব্যক্তিগত গাড়ি চালিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাড়ি ফিরছিলেন অধ্যাপক সৈয়দ মুহাম্মদ আলী রেজা। নগরীর রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) প্রধান ফটকের বিপরীতে সামনে একটি মোটরসাইকেল চড়ে মো. মিনহাজ আবেদীন ও মোসাদ্দেক হোসেন রাতুল ভুক্তভোগী শিক্ষকের গাড়ি অতিক্রম করে পথরোধ করেন। এ সময় তাঁরা অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। একপর্যায়ে ওই শিক্ষককে গাড়ির দরজা খুলতে বাধ্য করেন তারা এবং গাড়ি থেকে বের হতেই অভিযুক্ত দুজন একসঙ্গে তাকে এলোপাতাড়িভাবে মুখে এবং বুকে কিল-ঘুষি মারেন।
মামলার এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, মারধরের পর অভিযুক্তরা তাঁদের মোটরসাইকেল নিয়ে তালাইমারী রাস্তার দিকে এগোতে থাকলে গাড়ি নিয়ে তাঁদের পিছু নেন ভুক্তভোগী শিক্ষক। পরে তালাইমারী মোড়ে পৌঁছালে অভিযুক্তরা আবার ওই শিক্ষকের পথরোধ করেন। একপর্যায়ে অভিযুক্তরা মোটরসাইকেল থেকে নেমে গালি-গালাজ করে জানতে চায়, কেন তাদের পিছু নিয়েছেন তিনি। এ সময় ভুক্তভোগী শিক্ষক তাঁদের পরিচয় জানতে চান ও তাদের মোটরসাইকেলের নম্বর দেখতে গেলে মোসাদ্দেক হোসেন মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যান।
অন্যদিকে মিনহাজ গালিগালাজ করে হুমকি অব্যাহত রাখেন। সেখানে তাঁকে আবারও মারধর এবং গলাটিপে ধরে শ্বাস রোধ করে হত্যার চেষ্টা করেন মিনহাজ। স্থানীয় লোকজন ভুক্তভোগী শিক্ষককে সরিয়ে নিয়ে আসলে মিনহাজ প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষক অধ্যাপক সৈয়দ আলী রেজা আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘটনার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহায়তায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন। অভিযুক্তরা কেন এ হামলা করেছেন এ বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারছেন না। বিষয়টি জঙ্গিবাদী ও মৌলবাদী হামলা কি না, পুলিশ সেটা তদন্ত করে দেখবেন বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. মোবারক পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষক গতকাল রাতে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। গতকাল রাতেই মামলার প্রধান অভিযুক্ত মিনহাজ আবেদীনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আরেক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি জানার পরেই ভুক্তভোগী শিক্ষককে আইনি সহায়তা দেওয়া হয়েছে। মতিহার থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনা তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
খুলনার ফুলতলায় প্রকাশ্যে দুর্বৃত্তদের গুলিতে সুমন মোল্লা (৪২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার উপজেলার জামিরা বাজারসংলগ্ন পিপরাইল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেকুমিল্লা নগরীতে বড় ভাইয়ের মোটরবাইক থেকে ছিটকে পড়া এক যুবক কাভার্ড ভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর টমছম ব্রিজ রামমালা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি থানার কান্দিরপাড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মু. রকিবুল ইসলাম।
১৪ মিনিট আগেদুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘দুদকের বিরুদ্ধেও অভিযোগ আসে এবং প্রতিষ্ঠানটিরও বদনাম রয়েছে। এই বদনাম বা দুদকের কোনো কর্মকর্তার দুর্নীতি ধরিয়ে দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৭ মিনিট আগেবর্তমান সংস্কার নিয়ে যাঁরা নির্বাচন বিলম্ব করছেন। আমাদের নেতা তারেক রহমানের ৩১ দফায় এটা অনেক আগেই অন্তর্ভুক্ত করছেন। তাই সংস্কারের নামে নাটক না করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
২০ মিনিট আগে