বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ভেন্যু পুনর্বহালের আশ্বাসে অনশন ভাঙ্গলেন হুমায়ন আহম্মেদ রুমেল। আজ বুধবার দুপুরে অনশন ভাঙ্গান জেলা ক্রীড়া সংস্থার কোষাধ্যক্ষ শামিম কামাল।
এর আগে গত রোববার সকাল থেকে শহরের সাতমাথায় কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন হুমায়ুন আহম্মেদ রুমেল। শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) লোকবল প্রত্যাহারসহ ভেন্যু বাতিল করার প্রতিবাদে অনশন শুরু করেন তিনি। রুমেল বগুড়া শহরের নাটাইপাড়া এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিনের ছেলে।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার কোষাধ্যক্ষ শামিম কামাল বলেন, ‘জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার কর্মকর্তারা যৌথভাবে বিসিবির সঙ্গে কথা বলেছে। বগুড়ায় বিসিবির ভেন্যু ফিরিয়ে আনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এই আশ্বাসে রুমেলকে অনশন ভাঙ্গার আহ্বান করি।’
হুমায়ন আহম্মেদ রুমেল বলেন, ‘তাঁরা আশ্বাস দিয়েছেন শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে বিসিবির ভেন্যু ফিরিয়ে আনা হবে। এ জন্য ১৮ মার্চ পর্যন্ত আমি অনশন ভঙ্গ করছি। এর মধ্যে ভেন্যু পুর্নবহাল না হলে আমি আবারও অনশনে যাবো। প্রয়োজনে আমি ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে গিয়ে অনশনে করব।’
বগুড়ার জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম বলেছেন, অনশন ভাঙ্গার পর রুমেলকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামটি রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। আমরা আশাবাদী পুনরায় ভেন্যু ফিরে পাওয়ার বিষয়ে। এই স্টেডিয়ামে রোটেশন ভিত্তিতে খেলার আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা হবে।
গত ২ মার্চ বিসিবির এক সিদ্ধান্তে বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ভেন্যু বাতিল করা হয়। এ জন্য স্টেডিয়াম থেকে কর্মী ও যাবতীয় সরঞ্জাম প্রত্যাহার করে নিয়ে যায় বিসিবি। এর কারণ হিসেবে বিসিবির সঙ্গে বগুড়ার জেলা ক্রীড়া সংস্থার লাগাতার অসহযোগিতার অভিযোগ উঠে আসে। বিপরীতে জেলা ক্রীড়া সংস্থা অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা বিবৃতি দেয়। এমন ঘটনার প্রতিবাদে বগুড়ার ক্রীড়াপ্রেমীরা গণস্বাক্ষর, মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করছে।
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ভেন্যু পুনর্বহালের আশ্বাসে অনশন ভাঙ্গলেন হুমায়ন আহম্মেদ রুমেল। আজ বুধবার দুপুরে অনশন ভাঙ্গান জেলা ক্রীড়া সংস্থার কোষাধ্যক্ষ শামিম কামাল।
এর আগে গত রোববার সকাল থেকে শহরের সাতমাথায় কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন হুমায়ুন আহম্মেদ রুমেল। শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) লোকবল প্রত্যাহারসহ ভেন্যু বাতিল করার প্রতিবাদে অনশন শুরু করেন তিনি। রুমেল বগুড়া শহরের নাটাইপাড়া এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিনের ছেলে।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার কোষাধ্যক্ষ শামিম কামাল বলেন, ‘জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার কর্মকর্তারা যৌথভাবে বিসিবির সঙ্গে কথা বলেছে। বগুড়ায় বিসিবির ভেন্যু ফিরিয়ে আনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এই আশ্বাসে রুমেলকে অনশন ভাঙ্গার আহ্বান করি।’
হুমায়ন আহম্মেদ রুমেল বলেন, ‘তাঁরা আশ্বাস দিয়েছেন শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে বিসিবির ভেন্যু ফিরিয়ে আনা হবে। এ জন্য ১৮ মার্চ পর্যন্ত আমি অনশন ভঙ্গ করছি। এর মধ্যে ভেন্যু পুর্নবহাল না হলে আমি আবারও অনশনে যাবো। প্রয়োজনে আমি ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে গিয়ে অনশনে করব।’
বগুড়ার জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম বলেছেন, অনশন ভাঙ্গার পর রুমেলকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামটি রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। আমরা আশাবাদী পুনরায় ভেন্যু ফিরে পাওয়ার বিষয়ে। এই স্টেডিয়ামে রোটেশন ভিত্তিতে খেলার আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা হবে।
গত ২ মার্চ বিসিবির এক সিদ্ধান্তে বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ভেন্যু বাতিল করা হয়। এ জন্য স্টেডিয়াম থেকে কর্মী ও যাবতীয় সরঞ্জাম প্রত্যাহার করে নিয়ে যায় বিসিবি। এর কারণ হিসেবে বিসিবির সঙ্গে বগুড়ার জেলা ক্রীড়া সংস্থার লাগাতার অসহযোগিতার অভিযোগ উঠে আসে। বিপরীতে জেলা ক্রীড়া সংস্থা অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা বিবৃতি দেয়। এমন ঘটনার প্রতিবাদে বগুড়ার ক্রীড়াপ্রেমীরা গণস্বাক্ষর, মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করছে।
শুষ্ক মৌসুমে নাব্যতা সংকটের কারণে ভাটার সময় ফেরি ও পন্টুন চরে আটকে যায়, ফলে যানবাহন পারাপারে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়। তাই কর্ণফুলী নদীতে ড্রেজিং এর কাজের জন্য বিগত ৫ দিন ফেরি চলাচল বন্ধ রাখতে হয়েছে।’
৩৯ মিনিট আগেগোমস্তাপুরে সড়কের পাশে বসে বিক্রি হচ্ছে আম—কেজি মাত্র সাড়ে ৩ টাকা! ঝড়ে ঝরে পড়া এসব অপরিপক্ব আম কিনছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা, পাঠিয়ে দিচ্ছেন দেশের নানা প্রান্তে। অথচ এই আম কিছুদিন পর বাজারে উঠলে দেড়শ টাকা কেজিও মিলত।
১ ঘণ্টা আগেশনিবার তিনি ব্যবসার কাজে রাজশাহী যান। তাঁর রাজশাহী যাবার খবর পেয়ে নাটোরের বিএনপি কর্মী সজীব, শাহীন, রব মিয়াসহ বেশ কয়েকজন দুইটি মাইক্রোবাসে তাকে জোরপূর্বক নাটোর সদরের আমিরগঞ্জ বাজারে আনে। সেখানে একটি গাছের সঙ্গে বেঁধে প্রথমে মারধর ও পরে কুপিয়ে জখম করে।
২ ঘণ্টা আগেসারাদিন বিভিন্ন জায়গায় ধান মাড়াই শেষ করে ট্রাক্টর নিয়ে সোনামিয়াসহ কয়েকজন যুবক বাড়ি ফিরছিলেন। এসময়ে মুশা বটতলা এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক্টর উল্টে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। এতে সোনা মিয়াসহ দুজন গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়। পরে তাদের অবস্থা
২ ঘণ্টা আগে