প্রতিনিধি, সাঁথিয়া (পাবনা)
ঢাকার ট্যানারি নাটর আড়তের মালিকেরা চামড়া কিনতে শুরু না করায় বিপাকে পড়েছেন পাবনার সাঁথিয়ার ব্যবসায়ীরা। বছরগুলোর বকেয়া টাকাও ট্যানারি মালিকেরা এখনো পরিশোধ করেনি। ফলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
জানা যায়, কোরবানির পশুর চামড়ার সরকার নির্ধারিত করে দেন ফুট প্রতি ৪০ / ৪৫ টাকা। এই দামে ট্যানারি মালিকেরা চামড়া কিনতে চাচ্ছেন না। তাঁর নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম দামেও চামড়া কিনতে তাল বাহানা করছেন।
ব্যবসায়ীরা দাবি করে বলেন, বিভিন্ন কোম্পানির মালিকেরা না এসে প্রতিনিধির মাধ্যমে নাটর আড়ত থেকে কম দামে চামড়া কিনতে চাচ্ছেন। আড়তে দাম কম হওয়ায় ব্যবসায়ীরা নিজ বাড়িতে স্তূপ করে চামড়া রেখেছে।
সাঁথিয়ার সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী বিষ্ণুপুর গ্রামের বিমল কুমারের ছেলে শ্যামল কুমার বলেন, ট্যানারি মালিকেরা ৩০ / ৩৫ টাকা ফুট মূল্যে চামড়া কিনতে আগ্রহী। আমরা ফরিয়া ও সরাসরি মালিক পক্ষের কাছ থেকে ৩০ / ৩৫ টাকা ফুট মূল্যে চামড়া কিনেছি। শ্রমিক দিয়ে পরিষ্কার, লবণ মিশানো ও পরিবহন মিলে ফুট প্রতি ১০ টাকা খরচ হয়েছে। যদি ওই দামে চামড়া বিক্রি করি তাহলে চামড়া প্রতি ৩০০ / ৪০০ টাকা লোকসান হবে। ১ হাজার ৩০০ পিস গরুর চামড়ায় এত বেশি ক্ষতি পোষানো সম্ভব নয়। দাম কম হওয়ায় ঘরে স্তূপ করে চামড়া রেখেছি।
শ্যামল কুমার আরও জানান, ৪ বছর আগে ঢাকা হেমায়েতপুরের সাবিনা ট্যানারি মালিককে ৩২ লাখ টাকার চামড়া বাকি দিই। এখন পর্যন্ত মাত্র ৮ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে। ২৪ লাখ টাকা পাওয়া নিয়ে আতঙ্কে রয়েছি।
কাশিনাথপুরের শুটকা নামে এক ব্যবসায়ী জানান, আমি প্রায় ১ হাজার ৫০০ পিস চামড়া নিয়ে নাটর আড়তে যাই। সেখানে ঢাকার ট্যানারি মালিকেরা না আসায় চামড়ার দাম কম। লকডাউনে বসে থেকে খরচ বেশি হওয়ায় বাধ্য হয়ে চামড়া রেখে বাড়িতে চলে এসেছি।
কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, সাঁথিয়া উপজেলা থেকে প্রায় ৭ হাজার পিস চামড়া নাটর আড়তে যাবে। সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া বিক্রয় করতে না পারলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়তে হবে।
ব্যবসায়ীরা আক্ষেপ করে বলেন, কোরবানির সময় লাভের আশায় সুদে টাকা এনে চামড়া কিনেছি। এখন লোকসান হলে আত্মহত্যা ছাড়া উপায় থাকবে না।
সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদ জানান, সরকারের নির্ধারিত মূল্যে চামড়া কেনা ও অপব্যবহার যাতে না হয় সেদিকে বিশেষ নজর রয়েছে। ভবিষ্যতে চামড়ার বাজারমূল্য বৃদ্ধির জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরকে জানানো হবে।
ঢাকার ট্যানারি নাটর আড়তের মালিকেরা চামড়া কিনতে শুরু না করায় বিপাকে পড়েছেন পাবনার সাঁথিয়ার ব্যবসায়ীরা। বছরগুলোর বকেয়া টাকাও ট্যানারি মালিকেরা এখনো পরিশোধ করেনি। ফলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
জানা যায়, কোরবানির পশুর চামড়ার সরকার নির্ধারিত করে দেন ফুট প্রতি ৪০ / ৪৫ টাকা। এই দামে ট্যানারি মালিকেরা চামড়া কিনতে চাচ্ছেন না। তাঁর নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম দামেও চামড়া কিনতে তাল বাহানা করছেন।
ব্যবসায়ীরা দাবি করে বলেন, বিভিন্ন কোম্পানির মালিকেরা না এসে প্রতিনিধির মাধ্যমে নাটর আড়ত থেকে কম দামে চামড়া কিনতে চাচ্ছেন। আড়তে দাম কম হওয়ায় ব্যবসায়ীরা নিজ বাড়িতে স্তূপ করে চামড়া রেখেছে।
সাঁথিয়ার সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী বিষ্ণুপুর গ্রামের বিমল কুমারের ছেলে শ্যামল কুমার বলেন, ট্যানারি মালিকেরা ৩০ / ৩৫ টাকা ফুট মূল্যে চামড়া কিনতে আগ্রহী। আমরা ফরিয়া ও সরাসরি মালিক পক্ষের কাছ থেকে ৩০ / ৩৫ টাকা ফুট মূল্যে চামড়া কিনেছি। শ্রমিক দিয়ে পরিষ্কার, লবণ মিশানো ও পরিবহন মিলে ফুট প্রতি ১০ টাকা খরচ হয়েছে। যদি ওই দামে চামড়া বিক্রি করি তাহলে চামড়া প্রতি ৩০০ / ৪০০ টাকা লোকসান হবে। ১ হাজার ৩০০ পিস গরুর চামড়ায় এত বেশি ক্ষতি পোষানো সম্ভব নয়। দাম কম হওয়ায় ঘরে স্তূপ করে চামড়া রেখেছি।
শ্যামল কুমার আরও জানান, ৪ বছর আগে ঢাকা হেমায়েতপুরের সাবিনা ট্যানারি মালিককে ৩২ লাখ টাকার চামড়া বাকি দিই। এখন পর্যন্ত মাত্র ৮ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে। ২৪ লাখ টাকা পাওয়া নিয়ে আতঙ্কে রয়েছি।
কাশিনাথপুরের শুটকা নামে এক ব্যবসায়ী জানান, আমি প্রায় ১ হাজার ৫০০ পিস চামড়া নিয়ে নাটর আড়তে যাই। সেখানে ঢাকার ট্যানারি মালিকেরা না আসায় চামড়ার দাম কম। লকডাউনে বসে থেকে খরচ বেশি হওয়ায় বাধ্য হয়ে চামড়া রেখে বাড়িতে চলে এসেছি।
কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, সাঁথিয়া উপজেলা থেকে প্রায় ৭ হাজার পিস চামড়া নাটর আড়তে যাবে। সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া বিক্রয় করতে না পারলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়তে হবে।
ব্যবসায়ীরা আক্ষেপ করে বলেন, কোরবানির সময় লাভের আশায় সুদে টাকা এনে চামড়া কিনেছি। এখন লোকসান হলে আত্মহত্যা ছাড়া উপায় থাকবে না।
সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদ জানান, সরকারের নির্ধারিত মূল্যে চামড়া কেনা ও অপব্যবহার যাতে না হয় সেদিকে বিশেষ নজর রয়েছে। ভবিষ্যতে চামড়ার বাজারমূল্য বৃদ্ধির জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরকে জানানো হবে।
জিয়া মঞ্চের নবগঠিত ঢাকা জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাভার থানা কমিটির সদস্যসচিব জাকির হোসেনের সঙ্গে বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল হোসেনের বিরোধ দীর্ঘদিনের। জমি আর এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত বছর ৫ আগস্টের পর দুই পক্ষের মধ্যে এই বিরোধের সৃষ্টি হয়।
১ মিনিট আগেসালাম বলেন, ‘বিএনপির একটা অতীত আছে। এই দেশের মুক্তিযুদ্ধ, এই দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা, এই দেশের পুনর্গঠন—সবকিছুর মধ্যে বিএনপি আছে। সেই জায়গায় দেশের মানুষের যে আস্থা, তার নামটা হলো বিএনপি। তাই অত সহজে বিএনপিকে আস্থার জায়গা থেকে সরানো যাবে না। যতই তারা চেষ্টা করুক। বিএনপির নেতা-কর্মীদের জেলে দিয়ে...
১০ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছোট ফেনী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সেই বালু নদীটির ওপর সেতু নির্মাণকাজে ব্যবহারের অভিযোগে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীসহ দুই কর্মকর্তাকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার...
৩৪ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
ঢাকার সাভারে প্রতিপক্ষের হামলায় আবু সাঈদ (৫৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদকসহ অন্তত আটজন। গতকাল বুধবার রাতে বনগাঁও ইউনিয়নের বেরাইদ এলাকায় এই রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল হোসেন (৪৮) ছাড়াও একই এলাকার আরিফ হোসেন (৪০), সনি মোল্লা (৬০), মোস্তফা (৫০), জবেদ আলী (৩২), আনন্দ (১৮), আরাফাত (১৮) ও আবু বক্কর সিদ্দিক (৫০) রয়েছেন। তাঁদের সবাইকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, জমি নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হামলার ঘটনা ঘটেছে। হামলায় আবু সাঈদ নামের একজন মারা যান।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জিয়া মঞ্চের নবগঠিত ঢাকা জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাভার থানা কমিটির সদস্যসচিব জাকির হোসেনের সঙ্গে বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল হোসেনের বিরোধ দীর্ঘদিনের। জমি আর এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত বছর ৫ আগস্টের পর দুই পক্ষের মধ্যে এই বিরোধের সৃষ্টি হয়। বিরোধ চরম আকার ধারণ করলে জাকির হোসেন ও তাঁর লোকজনের সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে বাবুল হোসেন প্রায় চার মাস আগে এলাকা ছেড়ে চলে যান।
তাঁরা জানান, টানা চার মাস পর বাবুল হোসেন গতকাল এলাকায় ফেরেন। খবর পেয়ে গতকাল দিবাগত রাত সাড়ে ১০টার দিকে জাকির হোসেনের নেতৃত্বে তাঁর লোকজন বাবুল হোসেনের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। বাবুল হোসেন তখন বেরাইদ এলাকায় অবস্থান করছিলেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সজীব হোসেন বলেন, জাকির হোসেনের লোকজনের কাছে বিভিন্ন ধরনের দেশীয় ধারালো অস্ত্র ছিল। ওই সব অস্ত্র দিয়ে তারা বাবুল হোসেনের ওপর হামলা চালালে আবু সাঈদসহ স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে যান। এ সময় জাকির হোসেনের লোকজনের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বাবুল হোসেন ও তাঁর চাচাতো ভাই আবু সাঈদসহ ৯ জন আহত হন।
সজীব হোসেন আরও বলেন, আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে নেওয়ার পথে আবু সাঈদ মারা যান। তাঁর মাথায় অনেকগুলো কোপের আঘাত ছিল। অন্য ব্যক্তিদের সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
একটি রাজনৈতিক দলের স্থানীয় একজন নেতা ও একজন জনপ্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এক বছরের বেশি সময় ধরে জাকির হোসেন ও তাঁর লোকজন এলাকায় জমি দখলসহ নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। তিনি বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাদের নেতাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে এলাকায় আধিপত্য বজায় রেখেছিলেন। গত বছর ৫ আগস্ট পটপরিবর্তনের পর তিনি বিএনপির পরিচয়ে এলাকায় নানা অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া নিশ্চিত করেছেন, ময়নাতদন্তের জন্য নিহত ব্যক্তির লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যা ও হামলার ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ঢাকার সাভারে প্রতিপক্ষের হামলায় আবু সাঈদ (৫৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদকসহ অন্তত আটজন। গতকাল বুধবার রাতে বনগাঁও ইউনিয়নের বেরাইদ এলাকায় এই রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল হোসেন (৪৮) ছাড়াও একই এলাকার আরিফ হোসেন (৪০), সনি মোল্লা (৬০), মোস্তফা (৫০), জবেদ আলী (৩২), আনন্দ (১৮), আরাফাত (১৮) ও আবু বক্কর সিদ্দিক (৫০) রয়েছেন। তাঁদের সবাইকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, জমি নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হামলার ঘটনা ঘটেছে। হামলায় আবু সাঈদ নামের একজন মারা যান।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জিয়া মঞ্চের নবগঠিত ঢাকা জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাভার থানা কমিটির সদস্যসচিব জাকির হোসেনের সঙ্গে বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল হোসেনের বিরোধ দীর্ঘদিনের। জমি আর এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত বছর ৫ আগস্টের পর দুই পক্ষের মধ্যে এই বিরোধের সৃষ্টি হয়। বিরোধ চরম আকার ধারণ করলে জাকির হোসেন ও তাঁর লোকজনের সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে বাবুল হোসেন প্রায় চার মাস আগে এলাকা ছেড়ে চলে যান।
তাঁরা জানান, টানা চার মাস পর বাবুল হোসেন গতকাল এলাকায় ফেরেন। খবর পেয়ে গতকাল দিবাগত রাত সাড়ে ১০টার দিকে জাকির হোসেনের নেতৃত্বে তাঁর লোকজন বাবুল হোসেনের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। বাবুল হোসেন তখন বেরাইদ এলাকায় অবস্থান করছিলেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সজীব হোসেন বলেন, জাকির হোসেনের লোকজনের কাছে বিভিন্ন ধরনের দেশীয় ধারালো অস্ত্র ছিল। ওই সব অস্ত্র দিয়ে তারা বাবুল হোসেনের ওপর হামলা চালালে আবু সাঈদসহ স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে যান। এ সময় জাকির হোসেনের লোকজনের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বাবুল হোসেন ও তাঁর চাচাতো ভাই আবু সাঈদসহ ৯ জন আহত হন।
সজীব হোসেন আরও বলেন, আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে নেওয়ার পথে আবু সাঈদ মারা যান। তাঁর মাথায় অনেকগুলো কোপের আঘাত ছিল। অন্য ব্যক্তিদের সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
একটি রাজনৈতিক দলের স্থানীয় একজন নেতা ও একজন জনপ্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এক বছরের বেশি সময় ধরে জাকির হোসেন ও তাঁর লোকজন এলাকায় জমি দখলসহ নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। তিনি বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাদের নেতাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে এলাকায় আধিপত্য বজায় রেখেছিলেন। গত বছর ৫ আগস্ট পটপরিবর্তনের পর তিনি বিএনপির পরিচয়ে এলাকায় নানা অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া নিশ্চিত করেছেন, ময়নাতদন্তের জন্য নিহত ব্যক্তির লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যা ও হামলার ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ঢাকার ট্যানারি নাটর আড়তের মালিকেরা চামড়া কিনতে শুরু না করায় বিপাকে পড়েছেন পাবনার সাঁথিয়ার ব্যবসায়ীরা। বছরগুলোর বকেয়া টাকাও ট্যানারি মালিকেরা এখনো পরিশোধ করেনি। ফলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
৩১ জুলাই ২০২১সালাম বলেন, ‘বিএনপির একটা অতীত আছে। এই দেশের মুক্তিযুদ্ধ, এই দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা, এই দেশের পুনর্গঠন—সবকিছুর মধ্যে বিএনপি আছে। সেই জায়গায় দেশের মানুষের যে আস্থা, তার নামটা হলো বিএনপি। তাই অত সহজে বিএনপিকে আস্থার জায়গা থেকে সরানো যাবে না। যতই তারা চেষ্টা করুক। বিএনপির নেতা-কর্মীদের জেলে দিয়ে...
১০ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছোট ফেনী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সেই বালু নদীটির ওপর সেতু নির্মাণকাজে ব্যবহারের অভিযোগে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীসহ দুই কর্মকর্তাকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার...
৩৪ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেসাক্ষাৎকারে আবদুস সালাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
‘জামায়াত আমাদের (বিএনপির) কাঁধের ওপর ভর করেই এ পর্যন্ত এসেছে। আসলে সত্যি কথা যেটা, তাদের দুঃসময়ে আমরা কিন্তু তাদের ফেলে দিইনি। হঠাৎ করে এমন কী হয়ে গেল যে অভ্যুত্থানের পরে বিএনপির ক্ষতি করার জন্য যা যা করার দরকার, তারা তা-ই করছে।’ বুধবার সকালে আজকের পত্রিকার সঙ্গে একান্তে আলাপকালে এসব কথা বলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম। রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী পৌর বিএনপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেওয়ার আগে তিনি আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় তাঁর সঙ্গে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাইদ চাঁদ, নগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা এরশাদ আলী ঈশা, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য দেবাশীষ রায় মধু, জেলার সদস্য গোলাম মোস্তফা মামুন ও আড়ানী পৌর বিএনপির সভাপতি তোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন।
আবদুস সালাম বলেন, ‘জামায়াত বিএনপির ক্ষতি করার চেষ্টা করলেও তারা কোথা থেকে এটা করছে, সেটা দেশবাসী ইতিমধ্যে বুঝে গেছে। বিএনপি সকল ক্রাইসিস ফেস করেই এ পর্যন্ত এসেছে। আমরা কোনো ক্রাইসিসকে ভয় পাই না। সেগুলোকে মোকাবিলা করার জন্য সব সময় প্রস্তুত।’ তিনি বলেন, ‘জামায়াত মনে করছে, তারা বোধ হয় সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে গেছে। এটা তো নির্বাচনেই বোঝা যাবে, দেশের মানুষ কাদেরকে চায়। কারণ, আমরা যেটা জানি, বাংলাদেশের মানুষ ধর্মভীরু, কিন্তু কট্টর না। পাকিস্তান আমলে আমরা যখন যুদ্ধ করি, এই দলটা সব সময় বলত—“ইসলাম গেল, ইসলাম গেল।” অর্থাৎ দেশ স্বাধীন হয়ে গেলে তখন আর ইসলাম থাকবে না। কিন্তু কী প্রমাণিত হয়েছে? না, ইসলাম আমাদের এখানে শক্তিশালী হয়েছে। আওয়ামী লীগের আমলে আওয়ামী লীগ বলত— “ইসলাম আইল, ইসলাম আইল।” এগুলো করে অনেকে অনেক রকম চেষ্টা করেছে। বিএনপি একটা মধ্যপন্থার দল। বামপন্থীও না, ডানপন্থীও না। এখানে সবার ভালোভাবে থাকার অধিকার আছে।’
সালাম বলেন, ‘বিএনপির একটা অতীত আছে। এই দেশের মুক্তিযুদ্ধ, এই দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা, এই দেশের পুনর্গঠন—সবকিছুর মধ্যে বিএনপি আছে। সেই জায়গায় দেশের মানুষের যে আস্থা, তার নামটা হলো বিএনপি। তাই অত সহজে বিএনপিকে আস্থার জায়গা থেকে সরানো যাবে না। যতই তারা চেষ্টা করুক। বিএনপির নেতা-কর্মীদের জেলে দিয়ে ভয় দেখাতে পারেনি। গুম করে ফেলেছে, হত্যা করেছে। তা-ও পারেনি। কাজেই এখন আর কেউ ভয় পায় না। দীর্ঘ ১৭ বছর আগুনে পুড়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা খাঁটি সোনায় পরিণত হয়েছে। কাজেই তাদের আর ভয়ভীতি দেখিয়ে কোনোরকম লাভ হবে না।’
নির্বাচন বিলম্বিত করতেই জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি তুলেছে বলে মনে করেন বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা ১৭ বছর আন্দোলন করেছি একটা কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য। তখন কি এই জামায়াতসহ কেউ পিআরের কথা বলেছে? বলে নাই। অভ্যুত্থানের পর কি কেউ পিআরের কথা বলেছে? সংস্কার কমিশন গঠনের পর তাদের আলোচ্যসূচির মধ্যে কি এটা ছিল? কোনোকিছুই ছিল না। হঠাৎ করে নিয়ে আসল। যখন দেখল, বিএনপি নির্বাচন চাইছে, দেশের মানুষও সমর্থন দিচ্ছে। নির্বাচন দিলেই বিএনপি চলে আসবে। তারা বিএনপিকে কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না। তখন এটা নিয়ে আসল। তারা ভাবছে, নির্বাচন পেছালে বিএনপিকে ঠেকানো যাবে।’
আবদুস সালাম বলেন, ‘বাংলাদেশটা ভঙ্গুর অবস্থায় আছে। রাষ্ট্রীয় কোনো প্রতিষ্ঠান কাজ করছে না ঠিকমতো। সবকিছু চিন্তা করলে একটা শক্তিশালী সরকার দরকার। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে একটা ঝুলন্ত পার্লামেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। যদি পিআর সিস্টেমে নির্বাচন হয়, জনগণ তার প্রতিনিধি নির্বাচন করার অধিকার হারাবে। তখন শুধু দল দেখে ভোট দিতে হবে। এটা আসলে হয় না। জনগণকে প্রতিনিধি ঠিক করা থেকে বঞ্চিত করা কোনোভাবেই গণতান্ত্রিক উপায় হতে পারে না। সব তো জনগণের ওপর ছেড়ে দিতে হবে।’
নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার কারণে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নিজেদের গুছিয়ে নেওয়ার সময় পেয়েছে বলেও মনে করেন আবদুস সালাম। তিনি বলেন, ‘আমরা যে আগে নির্বাচন চেয়েছিলাম, তার যৌক্তিকতা এখন সবাই বুঝতে পারছে। এখন যে সমস্যাগুলো প্রকট আকার ধারণ করেছে, তা হতো না যদি ৬ মাস বা ৯ মাসের মধ্যে একটা নির্বাচন হতো। পরাজিত ফ্যাসিবাদ আবার নতুন করে ষড়যন্ত্র করার সুযোগ পেয়ে গেছে। নির্বাচন হলে অন্তত তারা এই ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করতে পারত না, সেই সময় তারা ভয়ে ছিল। এ সময়টা দেওয়ার কারণে তারা নিজেদের অনেকটা গুছিয়ে এনে এখন চেষ্টা করছে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার। কথা নেই, বার্তা নেই বিভিন্ন জায়গায় আগুন জ্বলছে। এগুলো কিসের আলামত?’
আবদুস সালাম প্রশ্ন তোলেন, ‘বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি যে কয়টা জায়গা নিরাপদ থাকে, তার মধ্যে বিমানবন্দর একটি। সেখানেই যদি আগুন লাগে, তাহলে প্রশ্ন ওঠে—দেশটা কি অনিরাপদ হয়ে গেল?’
‘জামায়াত আমাদের (বিএনপির) কাঁধের ওপর ভর করেই এ পর্যন্ত এসেছে। আসলে সত্যি কথা যেটা, তাদের দুঃসময়ে আমরা কিন্তু তাদের ফেলে দিইনি। হঠাৎ করে এমন কী হয়ে গেল যে অভ্যুত্থানের পরে বিএনপির ক্ষতি করার জন্য যা যা করার দরকার, তারা তা-ই করছে।’ বুধবার সকালে আজকের পত্রিকার সঙ্গে একান্তে আলাপকালে এসব কথা বলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম। রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী পৌর বিএনপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেওয়ার আগে তিনি আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় তাঁর সঙ্গে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাইদ চাঁদ, নগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা এরশাদ আলী ঈশা, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য দেবাশীষ রায় মধু, জেলার সদস্য গোলাম মোস্তফা মামুন ও আড়ানী পৌর বিএনপির সভাপতি তোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন।
আবদুস সালাম বলেন, ‘জামায়াত বিএনপির ক্ষতি করার চেষ্টা করলেও তারা কোথা থেকে এটা করছে, সেটা দেশবাসী ইতিমধ্যে বুঝে গেছে। বিএনপি সকল ক্রাইসিস ফেস করেই এ পর্যন্ত এসেছে। আমরা কোনো ক্রাইসিসকে ভয় পাই না। সেগুলোকে মোকাবিলা করার জন্য সব সময় প্রস্তুত।’ তিনি বলেন, ‘জামায়াত মনে করছে, তারা বোধ হয় সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে গেছে। এটা তো নির্বাচনেই বোঝা যাবে, দেশের মানুষ কাদেরকে চায়। কারণ, আমরা যেটা জানি, বাংলাদেশের মানুষ ধর্মভীরু, কিন্তু কট্টর না। পাকিস্তান আমলে আমরা যখন যুদ্ধ করি, এই দলটা সব সময় বলত—“ইসলাম গেল, ইসলাম গেল।” অর্থাৎ দেশ স্বাধীন হয়ে গেলে তখন আর ইসলাম থাকবে না। কিন্তু কী প্রমাণিত হয়েছে? না, ইসলাম আমাদের এখানে শক্তিশালী হয়েছে। আওয়ামী লীগের আমলে আওয়ামী লীগ বলত— “ইসলাম আইল, ইসলাম আইল।” এগুলো করে অনেকে অনেক রকম চেষ্টা করেছে। বিএনপি একটা মধ্যপন্থার দল। বামপন্থীও না, ডানপন্থীও না। এখানে সবার ভালোভাবে থাকার অধিকার আছে।’
সালাম বলেন, ‘বিএনপির একটা অতীত আছে। এই দেশের মুক্তিযুদ্ধ, এই দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা, এই দেশের পুনর্গঠন—সবকিছুর মধ্যে বিএনপি আছে। সেই জায়গায় দেশের মানুষের যে আস্থা, তার নামটা হলো বিএনপি। তাই অত সহজে বিএনপিকে আস্থার জায়গা থেকে সরানো যাবে না। যতই তারা চেষ্টা করুক। বিএনপির নেতা-কর্মীদের জেলে দিয়ে ভয় দেখাতে পারেনি। গুম করে ফেলেছে, হত্যা করেছে। তা-ও পারেনি। কাজেই এখন আর কেউ ভয় পায় না। দীর্ঘ ১৭ বছর আগুনে পুড়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা খাঁটি সোনায় পরিণত হয়েছে। কাজেই তাদের আর ভয়ভীতি দেখিয়ে কোনোরকম লাভ হবে না।’
নির্বাচন বিলম্বিত করতেই জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি তুলেছে বলে মনে করেন বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা ১৭ বছর আন্দোলন করেছি একটা কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য। তখন কি এই জামায়াতসহ কেউ পিআরের কথা বলেছে? বলে নাই। অভ্যুত্থানের পর কি কেউ পিআরের কথা বলেছে? সংস্কার কমিশন গঠনের পর তাদের আলোচ্যসূচির মধ্যে কি এটা ছিল? কোনোকিছুই ছিল না। হঠাৎ করে নিয়ে আসল। যখন দেখল, বিএনপি নির্বাচন চাইছে, দেশের মানুষও সমর্থন দিচ্ছে। নির্বাচন দিলেই বিএনপি চলে আসবে। তারা বিএনপিকে কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না। তখন এটা নিয়ে আসল। তারা ভাবছে, নির্বাচন পেছালে বিএনপিকে ঠেকানো যাবে।’
আবদুস সালাম বলেন, ‘বাংলাদেশটা ভঙ্গুর অবস্থায় আছে। রাষ্ট্রীয় কোনো প্রতিষ্ঠান কাজ করছে না ঠিকমতো। সবকিছু চিন্তা করলে একটা শক্তিশালী সরকার দরকার। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে একটা ঝুলন্ত পার্লামেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। যদি পিআর সিস্টেমে নির্বাচন হয়, জনগণ তার প্রতিনিধি নির্বাচন করার অধিকার হারাবে। তখন শুধু দল দেখে ভোট দিতে হবে। এটা আসলে হয় না। জনগণকে প্রতিনিধি ঠিক করা থেকে বঞ্চিত করা কোনোভাবেই গণতান্ত্রিক উপায় হতে পারে না। সব তো জনগণের ওপর ছেড়ে দিতে হবে।’
নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার কারণে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নিজেদের গুছিয়ে নেওয়ার সময় পেয়েছে বলেও মনে করেন আবদুস সালাম। তিনি বলেন, ‘আমরা যে আগে নির্বাচন চেয়েছিলাম, তার যৌক্তিকতা এখন সবাই বুঝতে পারছে। এখন যে সমস্যাগুলো প্রকট আকার ধারণ করেছে, তা হতো না যদি ৬ মাস বা ৯ মাসের মধ্যে একটা নির্বাচন হতো। পরাজিত ফ্যাসিবাদ আবার নতুন করে ষড়যন্ত্র করার সুযোগ পেয়ে গেছে। নির্বাচন হলে অন্তত তারা এই ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করতে পারত না, সেই সময় তারা ভয়ে ছিল। এ সময়টা দেওয়ার কারণে তারা নিজেদের অনেকটা গুছিয়ে এনে এখন চেষ্টা করছে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার। কথা নেই, বার্তা নেই বিভিন্ন জায়গায় আগুন জ্বলছে। এগুলো কিসের আলামত?’
আবদুস সালাম প্রশ্ন তোলেন, ‘বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি যে কয়টা জায়গা নিরাপদ থাকে, তার মধ্যে বিমানবন্দর একটি। সেখানেই যদি আগুন লাগে, তাহলে প্রশ্ন ওঠে—দেশটা কি অনিরাপদ হয়ে গেল?’
ঢাকার ট্যানারি নাটর আড়তের মালিকেরা চামড়া কিনতে শুরু না করায় বিপাকে পড়েছেন পাবনার সাঁথিয়ার ব্যবসায়ীরা। বছরগুলোর বকেয়া টাকাও ট্যানারি মালিকেরা এখনো পরিশোধ করেনি। ফলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
৩১ জুলাই ২০২১জিয়া মঞ্চের নবগঠিত ঢাকা জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাভার থানা কমিটির সদস্যসচিব জাকির হোসেনের সঙ্গে বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল হোসেনের বিরোধ দীর্ঘদিনের। জমি আর এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত বছর ৫ আগস্টের পর দুই পক্ষের মধ্যে এই বিরোধের সৃষ্টি হয়।
১ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছোট ফেনী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সেই বালু নদীটির ওপর সেতু নির্মাণকাজে ব্যবহারের অভিযোগে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীসহ দুই কর্মকর্তাকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার...
৩৪ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছোট ফেনী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সেই বালু নদীটির ওপর সেতু নির্মাণকাজে ব্যবহারের অভিযোগে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীসহ দুই কর্মকর্তাকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার পাইপ ধ্বংস এবং একটি ইঞ্জিন জব্দ করা হয়। সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডের ডেপুটি প্রজেক্ট ম্যানেজার নূর নবী (৩৮) ও সাইট ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ রিয়াজুল (৩২)।
গতকাল বুধবার রাতে চরহাজারী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তেল্লারঘাট-ধনীপাড়া কানেক্টিং ব্রিজ এলাকায় অভিযান চালানো হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীম।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, ছোট ফেনী নদীর ওপর এলজিইডি নিয়োজিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘স্ট্যান্ডার্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড’ তেল্লার ঘাট-ধনীপাড়া সংযোগ ব্রিজ নির্মাণ করার ফাঁকে নির্মাণাধীন ব্রিজের পাশ থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করে, যা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত। এটি নদী ও সেতু উভয়ের জন্য ক্ষতিকর। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দুজনকে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ সময় ১.৫ কিলোমিটার পাইপ ধ্বংস করা হয় এবং একটি ইঞ্জিন জব্দ করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে থানা থেকে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছোট ফেনী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সেই বালু নদীটির ওপর সেতু নির্মাণকাজে ব্যবহারের অভিযোগে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীসহ দুই কর্মকর্তাকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার পাইপ ধ্বংস এবং একটি ইঞ্জিন জব্দ করা হয়। সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডের ডেপুটি প্রজেক্ট ম্যানেজার নূর নবী (৩৮) ও সাইট ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ রিয়াজুল (৩২)।
গতকাল বুধবার রাতে চরহাজারী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তেল্লারঘাট-ধনীপাড়া কানেক্টিং ব্রিজ এলাকায় অভিযান চালানো হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীম।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, ছোট ফেনী নদীর ওপর এলজিইডি নিয়োজিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘স্ট্যান্ডার্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড’ তেল্লার ঘাট-ধনীপাড়া সংযোগ ব্রিজ নির্মাণ করার ফাঁকে নির্মাণাধীন ব্রিজের পাশ থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করে, যা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত। এটি নদী ও সেতু উভয়ের জন্য ক্ষতিকর। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দুজনকে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ সময় ১.৫ কিলোমিটার পাইপ ধ্বংস করা হয় এবং একটি ইঞ্জিন জব্দ করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে থানা থেকে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।
ঢাকার ট্যানারি নাটর আড়তের মালিকেরা চামড়া কিনতে শুরু না করায় বিপাকে পড়েছেন পাবনার সাঁথিয়ার ব্যবসায়ীরা। বছরগুলোর বকেয়া টাকাও ট্যানারি মালিকেরা এখনো পরিশোধ করেনি। ফলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
৩১ জুলাই ২০২১জিয়া মঞ্চের নবগঠিত ঢাকা জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাভার থানা কমিটির সদস্যসচিব জাকির হোসেনের সঙ্গে বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল হোসেনের বিরোধ দীর্ঘদিনের। জমি আর এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত বছর ৫ আগস্টের পর দুই পক্ষের মধ্যে এই বিরোধের সৃষ্টি হয়।
১ মিনিট আগেসালাম বলেন, ‘বিএনপির একটা অতীত আছে। এই দেশের মুক্তিযুদ্ধ, এই দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা, এই দেশের পুনর্গঠন—সবকিছুর মধ্যে বিএনপি আছে। সেই জায়গায় দেশের মানুষের যে আস্থা, তার নামটা হলো বিএনপি। তাই অত সহজে বিএনপিকে আস্থার জায়গা থেকে সরানো যাবে না। যতই তারা চেষ্টা করুক। বিএনপির নেতা-কর্মীদের জেলে দিয়ে...
১০ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার দিঘইর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। ফুল কুমারী গোমেজ দিঘইর গ্রামের মৃত করনেলিউস গোমেজের স্ত্রী।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার জোনাইল ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ও চরগোবিন্দপুর গ্রামের গোলজার হোসেনের ছেলে নিসান হাসান (২২), জৈষ্ঠ্য সভাপতি ও কুশমাইল গ্রামের আজিমুদ্দিনের ছেলে নয়ন হোসেন (২৩), সাংগঠনিক সম্পাদক ও সরাবাড়িয়া গ্রামের ইউসুব আলীর ছেলে কামরুল ইসলাম (২০) ও কর্মী ময়লাল আলীর ছেলে হৃদয় হাসান (২১)।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর আগে ওই নারীর স্বামী মারা গেছেন। একমাত্র মেয়ে ঢাকায় লেখাপড়া করেন। বাড়িতে ওই নারী একাই বসবাস করেন। মঙ্গলবার রাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বাড়িতে এসে দরজা খুলতে বলেন। দরজা খুলতে না চাইলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে ঘরে আগুন দিয়ে মারার হুমকি দেন। পরে ঘরের দরজা খুলে দিলে তাঁরা ঘরে প্রবেশ করে তল্লাশি চালান। এ সময় বিছানার নিচ থেকে ৫ হাজার টাকা ও ওই নারীর গলা থেকে সোনার চেইন নিয়ে চলে যান।
ফুল কুমারী গোমেজ বলেন, ‘আমি বারবার অনুরোধ করার পরও তারা আমার কথা শোনে না। তারা আমার বিরুদ্ধে অপবাদ দিয়ে মব সৃষ্টি করে টাকা ও স্বর্ণ নিয়ে গেল। আমি এই ঘটনার বিচার চাই।’
অভিযুক্ত নিসান হাসান বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়ে আমার জানা নাই। তবে ওই মহিলা মদ তৈরি করেন। ধারণা করছি, আমরা বাধা দেওয়ার কারণে এই ধরনের অভিযোগ করেছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চরগোবিন্দপুর গ্রামের এক ব্যক্তি বলেন, নিসান হাসান হত্যা মামলার আসামি। তবে তিনি এখন জামিনে আছেন। তাঁর বাবা গোলজার হোসেন ধর্ষণচেষ্টা মামলার আসামি হিসেবে জেলহাজতে রয়েছেন।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে ব্যবস্থ্যা গ্রহণ করা হবে।
নাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার দিঘইর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। ফুল কুমারী গোমেজ দিঘইর গ্রামের মৃত করনেলিউস গোমেজের স্ত্রী।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার জোনাইল ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ও চরগোবিন্দপুর গ্রামের গোলজার হোসেনের ছেলে নিসান হাসান (২২), জৈষ্ঠ্য সভাপতি ও কুশমাইল গ্রামের আজিমুদ্দিনের ছেলে নয়ন হোসেন (২৩), সাংগঠনিক সম্পাদক ও সরাবাড়িয়া গ্রামের ইউসুব আলীর ছেলে কামরুল ইসলাম (২০) ও কর্মী ময়লাল আলীর ছেলে হৃদয় হাসান (২১)।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর আগে ওই নারীর স্বামী মারা গেছেন। একমাত্র মেয়ে ঢাকায় লেখাপড়া করেন। বাড়িতে ওই নারী একাই বসবাস করেন। মঙ্গলবার রাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বাড়িতে এসে দরজা খুলতে বলেন। দরজা খুলতে না চাইলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে ঘরে আগুন দিয়ে মারার হুমকি দেন। পরে ঘরের দরজা খুলে দিলে তাঁরা ঘরে প্রবেশ করে তল্লাশি চালান। এ সময় বিছানার নিচ থেকে ৫ হাজার টাকা ও ওই নারীর গলা থেকে সোনার চেইন নিয়ে চলে যান।
ফুল কুমারী গোমেজ বলেন, ‘আমি বারবার অনুরোধ করার পরও তারা আমার কথা শোনে না। তারা আমার বিরুদ্ধে অপবাদ দিয়ে মব সৃষ্টি করে টাকা ও স্বর্ণ নিয়ে গেল। আমি এই ঘটনার বিচার চাই।’
অভিযুক্ত নিসান হাসান বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়ে আমার জানা নাই। তবে ওই মহিলা মদ তৈরি করেন। ধারণা করছি, আমরা বাধা দেওয়ার কারণে এই ধরনের অভিযোগ করেছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চরগোবিন্দপুর গ্রামের এক ব্যক্তি বলেন, নিসান হাসান হত্যা মামলার আসামি। তবে তিনি এখন জামিনে আছেন। তাঁর বাবা গোলজার হোসেন ধর্ষণচেষ্টা মামলার আসামি হিসেবে জেলহাজতে রয়েছেন।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে ব্যবস্থ্যা গ্রহণ করা হবে।
ঢাকার ট্যানারি নাটর আড়তের মালিকেরা চামড়া কিনতে শুরু না করায় বিপাকে পড়েছেন পাবনার সাঁথিয়ার ব্যবসায়ীরা। বছরগুলোর বকেয়া টাকাও ট্যানারি মালিকেরা এখনো পরিশোধ করেনি। ফলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
৩১ জুলাই ২০২১জিয়া মঞ্চের নবগঠিত ঢাকা জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাভার থানা কমিটির সদস্যসচিব জাকির হোসেনের সঙ্গে বনগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল হোসেনের বিরোধ দীর্ঘদিনের। জমি আর এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত বছর ৫ আগস্টের পর দুই পক্ষের মধ্যে এই বিরোধের সৃষ্টি হয়।
১ মিনিট আগেসালাম বলেন, ‘বিএনপির একটা অতীত আছে। এই দেশের মুক্তিযুদ্ধ, এই দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা, এই দেশের পুনর্গঠন—সবকিছুর মধ্যে বিএনপি আছে। সেই জায়গায় দেশের মানুষের যে আস্থা, তার নামটা হলো বিএনপি। তাই অত সহজে বিএনপিকে আস্থার জায়গা থেকে সরানো যাবে না। যতই তারা চেষ্টা করুক। বিএনপির নেতা-কর্মীদের জেলে দিয়ে...
১০ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছোট ফেনী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সেই বালু নদীটির ওপর সেতু নির্মাণকাজে ব্যবহারের অভিযোগে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীসহ দুই কর্মকর্তাকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার...
৩৪ মিনিট আগে