নড়াইল প্রতিনিধি
নড়াইলের কালিয়া উপজেলার চাঁচুড়ি ও পুরুলিয়া ইউনিয়নের পাঁচ গ্রামবাসীর মধ্যে হামলা ও সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ও আজ বুধবার সকালে এই হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চাঁচুড়ি ইউনিয়নের চাঁচুড়ি গ্রামের বাসিন্দা কালিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা ও পুরুলিয়া ইউনিয়নের ফুলদাহ গ্রামের প্রাক্তন স্কুলশিক্ষক ফসিয়ার রহমান মোল্লার লোকজনের মধ্যে বিরোধ রয়েছে। এর জেরে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গোলাম মোস্তফার পক্ষের ৪০-৫০ জন চাঁচুড়ি বাজারে মহড়া দিতে যান।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে ফুলদাহ গ্রামের ফসিয়ার মোল্যার পক্ষের লোকজন সংঘবদ্ধ হয়ে তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এতে গোলাম মোস্তফার ছেলে মুকুল মোল্লা (৪৫), মাওলানা গোলজার মোল্লা (৫০), তোফায়েল মোল্লা (২৫) ও আবদুল্লাহ শেখ (২৫) জখম হন।
এ ঘটনার জেরে আজ বুধবার সকাল ৮টার দিকে চাচুড়ি বাজার সংলগ্ন কালিয়া-নড়াইল সড়কে দুই পক্ষের মধ্য ধাওয়া-পাল্টা হয়। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয় পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে চাঁচুড়ি, ফুলদাহ, চন্দ্রপুর, কৃষ্ণপুর, ও দাঁড়িয়াঘাটা গ্রামের লোকজন দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে চাঁচুড়ি গ্রামের আনসার শেখের বাড়ির সামনের খাল পাড়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ফুলদাহ গ্রামের বিপ্লব ফকির (৪০), রমজান বেগ (৪০), শুকুর মোল্লা (৪৫), হাবিব মোল্লা (২০), আবদুল্লাহ (৩৫), মিল্টন মোল্লা (৩৮), মুহিদ মোল্লা (৫০), খাইরুল মোল্লা (৩৫), চাঁচুড়ি গ্রামের সাহাবুউদ্দিন মোল্লা (৪০) ও রিয়াদ মৃধা (৩০) আহত হন। আহতদের নড়াইল সদর হাসপাতাল ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কালিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিনা কারণে ফসিয়ার মোল্লার ছেলে সবুজের নেতৃত্বে তাঁদের লোকজন আমাদের লোকজনের ওপর হামলা চালিয়ে চারজনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করেছে।’
অপরদিকে ফসিয়ার মোল্লা পাল্টা অভিযোগে বলেন, আজ বুধবার সকালে আমাদের লোকজন ঘুমিয়ে ছিল। হঠাৎ করে চাঁচুড়ি গ্রামের গোলাম মোস্তফার লোকজন এসে আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এতে আমাদের পাঁচ-ছয়জন আহত হয়েছেন।
কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ তাসমীম আলম জানান, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি এখন শান্ত। এলাকায় শান্তি ভঙ্গকারীদের আটকে পুলিশি অভিযান চলছে বলে তিনি জানান।
এ ঘটনায় আহত মুকুল মোল্যা ও মহিদ মোল্যাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, তোফায়েল ও আব্দুল্লাকে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকি আহতের মধ্যে ৩ জন কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। বাকি আহত ৮ জন স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
নড়াইল সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) আরএমও ডা. সুজল কুমার বকসি চাঁচুড়ি সংঘর্ষের ঘটনায় সদর হাসপাতালে দুজন ভর্তির বিষয়ে ব্যাপারে জানিয়েছেন। কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নার্সিং সুপার ভাইজার শান্তি দাস জানান, এ ঘটনায় আহত ৩ জন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।
নড়াইলের কালিয়া উপজেলার চাঁচুড়ি ও পুরুলিয়া ইউনিয়নের পাঁচ গ্রামবাসীর মধ্যে হামলা ও সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ও আজ বুধবার সকালে এই হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চাঁচুড়ি ইউনিয়নের চাঁচুড়ি গ্রামের বাসিন্দা কালিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা ও পুরুলিয়া ইউনিয়নের ফুলদাহ গ্রামের প্রাক্তন স্কুলশিক্ষক ফসিয়ার রহমান মোল্লার লোকজনের মধ্যে বিরোধ রয়েছে। এর জেরে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গোলাম মোস্তফার পক্ষের ৪০-৫০ জন চাঁচুড়ি বাজারে মহড়া দিতে যান।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে ফুলদাহ গ্রামের ফসিয়ার মোল্যার পক্ষের লোকজন সংঘবদ্ধ হয়ে তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এতে গোলাম মোস্তফার ছেলে মুকুল মোল্লা (৪৫), মাওলানা গোলজার মোল্লা (৫০), তোফায়েল মোল্লা (২৫) ও আবদুল্লাহ শেখ (২৫) জখম হন।
এ ঘটনার জেরে আজ বুধবার সকাল ৮টার দিকে চাচুড়ি বাজার সংলগ্ন কালিয়া-নড়াইল সড়কে দুই পক্ষের মধ্য ধাওয়া-পাল্টা হয়। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয় পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে চাঁচুড়ি, ফুলদাহ, চন্দ্রপুর, কৃষ্ণপুর, ও দাঁড়িয়াঘাটা গ্রামের লোকজন দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে চাঁচুড়ি গ্রামের আনসার শেখের বাড়ির সামনের খাল পাড়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ফুলদাহ গ্রামের বিপ্লব ফকির (৪০), রমজান বেগ (৪০), শুকুর মোল্লা (৪৫), হাবিব মোল্লা (২০), আবদুল্লাহ (৩৫), মিল্টন মোল্লা (৩৮), মুহিদ মোল্লা (৫০), খাইরুল মোল্লা (৩৫), চাঁচুড়ি গ্রামের সাহাবুউদ্দিন মোল্লা (৪০) ও রিয়াদ মৃধা (৩০) আহত হন। আহতদের নড়াইল সদর হাসপাতাল ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কালিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিনা কারণে ফসিয়ার মোল্লার ছেলে সবুজের নেতৃত্বে তাঁদের লোকজন আমাদের লোকজনের ওপর হামলা চালিয়ে চারজনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করেছে।’
অপরদিকে ফসিয়ার মোল্লা পাল্টা অভিযোগে বলেন, আজ বুধবার সকালে আমাদের লোকজন ঘুমিয়ে ছিল। হঠাৎ করে চাঁচুড়ি গ্রামের গোলাম মোস্তফার লোকজন এসে আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এতে আমাদের পাঁচ-ছয়জন আহত হয়েছেন।
কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ তাসমীম আলম জানান, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি এখন শান্ত। এলাকায় শান্তি ভঙ্গকারীদের আটকে পুলিশি অভিযান চলছে বলে তিনি জানান।
এ ঘটনায় আহত মুকুল মোল্যা ও মহিদ মোল্যাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, তোফায়েল ও আব্দুল্লাকে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকি আহতের মধ্যে ৩ জন কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। বাকি আহত ৮ জন স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
নড়াইল সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) আরএমও ডা. সুজল কুমার বকসি চাঁচুড়ি সংঘর্ষের ঘটনায় সদর হাসপাতালে দুজন ভর্তির বিষয়ে ব্যাপারে জানিয়েছেন। কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নার্সিং সুপার ভাইজার শান্তি দাস জানান, এ ঘটনায় আহত ৩ জন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১৫ মিনিট আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
৩৫ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
৩৮ মিনিট আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে