নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শসা তুলতে বাধা দেওয়ায় প্রতিবেশীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের লোকজনের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামে রফিকুল ইসলামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এতে ৯ জন আহত হয়েছেন।
আহতদের মধ্যে গুরুতর একজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
বাড়িতে হামলার শিকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গতকাল রোববার বিকেলে পাশের বাহাম গ্রামের ফারুক, রফিক, রাহুলসহ কয়েকজন আমাদের খেতের শসা অনুমতি ছাড়াই তুলে ব্যাগে করে নিয়ে যাচ্ছিল। বাধা দেওয়ায় আমার ভাতিজা আল ফারুককে পিটিয়ে জখম করে। আজ সকালে ফের তারা ৩০-৪০ জন দলবেঁধে বাড়িতে এসে হামলা চালায়। রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ঘরের আসবাব ভাঙচুর করে। দরজা–জানালা কুপিয়ে কেটে ফেলে। আলমারিতে থাকা দুই লাখ টাকাও নিয়ে যায়। এ সময় আরও সাতজনকে কুপিয়ে জখম করে।’
এ ঘটনায় রফিকুলের ভাতিজা আল ফারুক, সবুজ মিয়া, ফুলচানসহ ৯ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় মামলা করা হবে বলেও জানান তিনি।
রফিকুলের ভাই আ. আলীম বলেন, ‘কিছু না বলেই তারা আমাদের শসা নিয়ে যাচ্ছিল। বাধা দেওয়ায় আমার ছেলেকে ব্যাপক মারধর শুরু করে। সকালে দলবেঁধে এসে বাড়িতে হামলা চালায়। ঘরের দরজা-জানালা, আসবাব, ফ্রিজ ও ট্রাক্টর মেশিনসহ হাতের কাছে যা পেয়েছে সবকিছু কুপিয়ে কেটে ফেলেছে। যারা বাধা দিয়েছে বা ফেরাতে গিয়েছে সবাইকে কুপিয়েছে। আমরা এর বিচার চাই।’ঘটনার পর পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। সেনাবাহিনীর সদস্যরা হামলাকারী তিনজনকে আটকের খবর পাওয়া গেলেও বিষয়টি নিশ্চিত করা যায়নি।
এ ঘটনার পর থেকে ফারুক, রফিক, রাহুলসহ তাঁদের পক্ষের লোকজন পলাতক আছে। এ জন্য তাঁদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেলে সে অনুযায়ী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শসা তুলতে বাধা দেওয়ায় প্রতিবেশীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের লোকজনের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামে রফিকুল ইসলামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এতে ৯ জন আহত হয়েছেন।
আহতদের মধ্যে গুরুতর একজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
বাড়িতে হামলার শিকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গতকাল রোববার বিকেলে পাশের বাহাম গ্রামের ফারুক, রফিক, রাহুলসহ কয়েকজন আমাদের খেতের শসা অনুমতি ছাড়াই তুলে ব্যাগে করে নিয়ে যাচ্ছিল। বাধা দেওয়ায় আমার ভাতিজা আল ফারুককে পিটিয়ে জখম করে। আজ সকালে ফের তারা ৩০-৪০ জন দলবেঁধে বাড়িতে এসে হামলা চালায়। রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ঘরের আসবাব ভাঙচুর করে। দরজা–জানালা কুপিয়ে কেটে ফেলে। আলমারিতে থাকা দুই লাখ টাকাও নিয়ে যায়। এ সময় আরও সাতজনকে কুপিয়ে জখম করে।’
এ ঘটনায় রফিকুলের ভাতিজা আল ফারুক, সবুজ মিয়া, ফুলচানসহ ৯ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় মামলা করা হবে বলেও জানান তিনি।
রফিকুলের ভাই আ. আলীম বলেন, ‘কিছু না বলেই তারা আমাদের শসা নিয়ে যাচ্ছিল। বাধা দেওয়ায় আমার ছেলেকে ব্যাপক মারধর শুরু করে। সকালে দলবেঁধে এসে বাড়িতে হামলা চালায়। ঘরের দরজা-জানালা, আসবাব, ফ্রিজ ও ট্রাক্টর মেশিনসহ হাতের কাছে যা পেয়েছে সবকিছু কুপিয়ে কেটে ফেলেছে। যারা বাধা দিয়েছে বা ফেরাতে গিয়েছে সবাইকে কুপিয়েছে। আমরা এর বিচার চাই।’ঘটনার পর পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। সেনাবাহিনীর সদস্যরা হামলাকারী তিনজনকে আটকের খবর পাওয়া গেলেও বিষয়টি নিশ্চিত করা যায়নি।
এ ঘটনার পর থেকে ফারুক, রফিক, রাহুলসহ তাঁদের পক্ষের লোকজন পলাতক আছে। এ জন্য তাঁদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেলে সে অনুযায়ী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে