ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ সিটি (মসিক) নির্বাচনের প্রচারে অংশ নিয়ে আলোচনায় জামালপুর সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা। গত শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কাউন্সিলর প্রার্থী শরাফ উদ্দিন ও মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সাদেকুল হক খান মিল্কী টজুর পক্ষে ওই কর্মকর্তার প্রচারণার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে চলছে তুমুল সমালোচনা।
সাধারণ ভোটাররা বলছেন, কোন সরকারি কর্মকর্তার প্রকাশ্যে এসে প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইতে এবারই তারা প্রথম দেখেছেন।
তবে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান ময়মনসিংহ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার সফিকুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোন সরকারি কর্মকর্তা কারও পক্ষ নিয়ে নির্বাচনে প্রচারণায় নামতে পারবেন না। সে বিষয়ে সুস্পষ্ট আইন রয়েছে। যদি এ বিষয়ে আমরা অভিযোগ পাই তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
জানা যায়, গত শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের পরপরই জমে উঠেছে ভোটের প্রচার–প্রচারণা। নগরীর ৩৩টি ওয়ার্ডে প্রার্থী ও তাদের সমর্থকেরা যাচ্ছেন ভোটারদের ধারে ধারে, দিচ্ছেন নানা উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি।
ওই দিন মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সাদেকুল হক খান মিল্কী টজু (হাতি) ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী শরাফ উদ্দিনের (ঠেলাগাড়ি) পক্ষে প্রচার চালান জামালপুর সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা। প্রচারণার ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যা নিয়ে শুরু হয় তুমুল সমালোচনা।
নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড এলাকার বাসিন্দা সোনিয়া আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রুমা ভাবি (জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা) এই এলাকার সবার পরিচিত। তার বাসা আমাদের বাসার পাশেই। তিনি কাউন্সিলর প্রার্থী শরাফ উদ্দিনের পক্ষে ভোট চাইছেন। এই এলাকায় এসে প্রচারপত্র বিলির পাশাপাশি ঠেলাগাড়ি প্রতীকে ভোট দিতে আমাদের বলেছেন। শুনেছি, তিনি সরকার চাকরি করেন। তবে এলাকার উন্নয়নে যে কাজ করবে আমরা তাকেই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করব।’
একই এলাকার আরেক ভোটার জিন্নাত আরা বলেন, ‘জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা ঠেলাগাড়ি প্রতীকের শরাফ উদ্দিনের পক্ষে প্রচার–প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ঠেলাগাড়ি প্রতীকে আমাদের কাছে ভোট চেয়েছেন তিনি। তবে যে যোগ্য আমরা তাকেই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জামালপুর সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার পছন্দের লোক আমার আত্মীয়ও হতে পারে, তাই তার জন্য কারও কাছে ভোট চাইতেই পারি। আমার চাকরি ঠিক রেখে সবকিছু করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি টজু ভাইকে পছন্দ করি, শরাফ ভাইকেও পছন্দ করি বা তাদের পক্ষে প্রচারণা করছি এ বিষয়ে যা পারেন লিখেন। আমার বক্তব্য রেকর্ড করে ভাইরাল করেন। তাতে আমার কিছু যায়–আসে না।’
ময়মনসিংহ আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবু নাঈম মোহাম্মদ শফিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি চাকরি করে নির্বাচনী প্রচার–প্রচারণায় অংশ নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। তবে এলাকার কেউ প্রার্থী হলে তার পক্ষে সমর্থন থাকতে পারে। প্রকাশ্যে প্রচারে নামা যাবে না। এ বিষয়টি আপনার কাছ থেকে শুনেছি। খোঁজ–খবর নিয়ে ঘটনার সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ময়মনসিংহ সিটি (মসিক) নির্বাচনের প্রচারে অংশ নিয়ে আলোচনায় জামালপুর সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা। গত শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কাউন্সিলর প্রার্থী শরাফ উদ্দিন ও মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সাদেকুল হক খান মিল্কী টজুর পক্ষে ওই কর্মকর্তার প্রচারণার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে চলছে তুমুল সমালোচনা।
সাধারণ ভোটাররা বলছেন, কোন সরকারি কর্মকর্তার প্রকাশ্যে এসে প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইতে এবারই তারা প্রথম দেখেছেন।
তবে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান ময়মনসিংহ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার সফিকুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোন সরকারি কর্মকর্তা কারও পক্ষ নিয়ে নির্বাচনে প্রচারণায় নামতে পারবেন না। সে বিষয়ে সুস্পষ্ট আইন রয়েছে। যদি এ বিষয়ে আমরা অভিযোগ পাই তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
জানা যায়, গত শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের পরপরই জমে উঠেছে ভোটের প্রচার–প্রচারণা। নগরীর ৩৩টি ওয়ার্ডে প্রার্থী ও তাদের সমর্থকেরা যাচ্ছেন ভোটারদের ধারে ধারে, দিচ্ছেন নানা উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি।
ওই দিন মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সাদেকুল হক খান মিল্কী টজু (হাতি) ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী শরাফ উদ্দিনের (ঠেলাগাড়ি) পক্ষে প্রচার চালান জামালপুর সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা। প্রচারণার ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যা নিয়ে শুরু হয় তুমুল সমালোচনা।
নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড এলাকার বাসিন্দা সোনিয়া আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রুমা ভাবি (জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা) এই এলাকার সবার পরিচিত। তার বাসা আমাদের বাসার পাশেই। তিনি কাউন্সিলর প্রার্থী শরাফ উদ্দিনের পক্ষে ভোট চাইছেন। এই এলাকায় এসে প্রচারপত্র বিলির পাশাপাশি ঠেলাগাড়ি প্রতীকে ভোট দিতে আমাদের বলেছেন। শুনেছি, তিনি সরকার চাকরি করেন। তবে এলাকার উন্নয়নে যে কাজ করবে আমরা তাকেই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করব।’
একই এলাকার আরেক ভোটার জিন্নাত আরা বলেন, ‘জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা ঠেলাগাড়ি প্রতীকের শরাফ উদ্দিনের পক্ষে প্রচার–প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ঠেলাগাড়ি প্রতীকে আমাদের কাছে ভোট চেয়েছেন তিনি। তবে যে যোগ্য আমরা তাকেই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জামালপুর সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিন্নাত শামসুন্নাহার রুমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার পছন্দের লোক আমার আত্মীয়ও হতে পারে, তাই তার জন্য কারও কাছে ভোট চাইতেই পারি। আমার চাকরি ঠিক রেখে সবকিছু করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি টজু ভাইকে পছন্দ করি, শরাফ ভাইকেও পছন্দ করি বা তাদের পক্ষে প্রচারণা করছি এ বিষয়ে যা পারেন লিখেন। আমার বক্তব্য রেকর্ড করে ভাইরাল করেন। তাতে আমার কিছু যায়–আসে না।’
ময়মনসিংহ আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবু নাঈম মোহাম্মদ শফিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি চাকরি করে নির্বাচনী প্রচার–প্রচারণায় অংশ নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। তবে এলাকার কেউ প্রার্থী হলে তার পক্ষে সমর্থন থাকতে পারে। প্রকাশ্যে প্রচারে নামা যাবে না। এ বিষয়টি আপনার কাছ থেকে শুনেছি। খোঁজ–খবর নিয়ে ঘটনার সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরেন্দ্র অঞ্চলে দিন দিন পানিসংকট বাড়ছেই। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, ২৭টি ইউনিয়ন অতি সংকটাপন্ন এলাকা হয়ে পড়েছে। এ সংকট মোকাবিলায় সুনির্দিষ্ট কিছু পরিকল্পনার পাশাপাশি জনসচেতনতার বিকল্প নেই। প্রশিক্ষণ দরকার স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের।
৭ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের বিলিং ও সার্ভার শাখায় তালা ঝুলিয়েছেন আন্দোলনকারী কর্মচারীরা। এ সময় প্রায় আধা ঘণ্টা ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) খন্দকার মাহমুদুল হাসানকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। আজ বুধবার সকালে জেলার শ্রীনগর উপজেলার বেজগাঁও এলাকার পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে
২০ মিনিট আগেকোচিং সেন্টারে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় মোস্তাফিজুর রহমান নামের এক শিক্ষককে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাছুদ পারভেজ এ রায় ঘোষণা করেন।
২৯ মিনিট আগেবছর তিনেক আগে মাছ ধরার সময় প্রায় ১২ থেকে ১৪ কেজির ওজনের একটি রুই মাছ তাঁর কান বরাবর আঘাত করে। এরপর পুকুরে পানিতেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি। পরে অন্য জেলেরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন। প্রচণ্ড আঘাতে কবিরুল এখন কানে কম শোনেন। এর পর থেকে কবিরুল ক্রিকেট হেলমেট ছাড়া পুকুরে নামেন না।
৩৬ মিনিট আগে