দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
তিন মাস আগে ৫০ শতক জমিতে জৈব পদ্ধতিতে করলা চাষ করেন কৃষক কাজীম উদ্দিন তালুকদার। ইতিমধ্যে দুই চালান বাজারজাত করেছেন। ভবিষ্যতে আরও ৮ থেকে ১০টি চালান দেবেন। এতে খরচ মিটিয়ে প্রায় পাঁচ গুণ লাভের আশা করছেন তিনি। তাঁর এ সফলতা দেখে এই গ্রামের অন্য কৃষকরাও এ পদ্ধতিতে চাষ করতে আগ্রহী হচ্ছেন।
কৃষক কাজীম উদ্দিন তালুকদারের বাড়ি দুর্গাপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের চারিয়া গ্রামে। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে এই উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি।
সরেজমিন দেখা যায়, কাজীম উদ্দিন প্রথমবারের মতো এই প্যাটার্নের মাচা তৈরি করে সারিবদ্ধভাবে বিজয় জাতের কয়েক হাজার করলাগাছ লাগিয়েছেন। প্রতিটি গাছের ডগায় মৃদু হাওয়ায় যেন দুলছে তাঁর স্বপ্ন। সবুজ পাতায় ঘেরা মাচায় থরে থরে ঝুলছে করলা। কাজীম উদ্দিন ও তাঁর স্ত্রীসহ পরিবারের শিশুরাও জমি থেকে করলা সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এ করলা নিয়ে বাজারে যেতে হচ্ছে না। করলার চাহিদা ও দাম ভালো থাকায় খেত থেকেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন পাইকারেরা। প্রতি মণ করলা বিক্রয় করছেন ২ হাজার টাকা দরে।
কৃষক কাজীম উদ্দিন জানান, ৫০ শতাংশ জমিতে করলা চাষে সব মিলিয়ে ৪০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে। ভালো ফলন হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি দুই চালান বিক্রি করেছি। আরও অনেকগুলো চালান দেব। আর যে ফলন হয়েছে, চাষাবাদের সব খরচ বাদ দিয়ে প্রায় দুই লাখ টাকার লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা দেখছি।’
কাজীম উদ্দিনের এই সাফল্য দেখে এখন আশপাশের অনেক কৃষক এ পদ্ধতিতে করলা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। স্থানীয় বাসিন্দা ও কৃষক সিরাজুল ইসলাম নামের একজন বলেন, ‘জৈব পদ্ধতিতে এই করলা চাষের ভালো ফলন দেখে আমার ভালো লেগেছে। ভাবছি আমিও তার এই পদ্ধতিতে করলা চাষ করব।’
সুলতান ফকির নামের আরও একজন কৃষক বলেন, ‘কাজীম উদ্দিনের করলা চাষে যে ফলন হয়ে, এতে বুঝছি বেশি লাভবান হওয়া যাবে। তার সফলতা আমাদের মতো কৃষকদের আগ্রহ বাড়াচ্ছে। আমি নিজেও ওই পদ্ধতি ব্যবহার করে করলা চাষ করব।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিপা বিশ্বাস বলেন, ‘এবার দুর্গাপুর উপজেলায় ৬০ হেক্টর জমিতে করলা চাষ হয়েছে। কৃষক কাজীম উদ্দিনকে ফ্রিপ প্রকল্পের আওতায় করলার প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে। আমরা এক বিঘার জন্য দিয়েছিলাম, কিন্তু তিনি আরও বেশি জমিতে কীটনাশক ছাড়াই জৈব পদ্ধতিতে করলা চাষ করেছেন এবং সফলতাও পেয়েছে। তাঁর করলা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।’
তিন মাস আগে ৫০ শতক জমিতে জৈব পদ্ধতিতে করলা চাষ করেন কৃষক কাজীম উদ্দিন তালুকদার। ইতিমধ্যে দুই চালান বাজারজাত করেছেন। ভবিষ্যতে আরও ৮ থেকে ১০টি চালান দেবেন। এতে খরচ মিটিয়ে প্রায় পাঁচ গুণ লাভের আশা করছেন তিনি। তাঁর এ সফলতা দেখে এই গ্রামের অন্য কৃষকরাও এ পদ্ধতিতে চাষ করতে আগ্রহী হচ্ছেন।
কৃষক কাজীম উদ্দিন তালুকদারের বাড়ি দুর্গাপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের চারিয়া গ্রামে। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে এই উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি।
সরেজমিন দেখা যায়, কাজীম উদ্দিন প্রথমবারের মতো এই প্যাটার্নের মাচা তৈরি করে সারিবদ্ধভাবে বিজয় জাতের কয়েক হাজার করলাগাছ লাগিয়েছেন। প্রতিটি গাছের ডগায় মৃদু হাওয়ায় যেন দুলছে তাঁর স্বপ্ন। সবুজ পাতায় ঘেরা মাচায় থরে থরে ঝুলছে করলা। কাজীম উদ্দিন ও তাঁর স্ত্রীসহ পরিবারের শিশুরাও জমি থেকে করলা সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এ করলা নিয়ে বাজারে যেতে হচ্ছে না। করলার চাহিদা ও দাম ভালো থাকায় খেত থেকেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন পাইকারেরা। প্রতি মণ করলা বিক্রয় করছেন ২ হাজার টাকা দরে।
কৃষক কাজীম উদ্দিন জানান, ৫০ শতাংশ জমিতে করলা চাষে সব মিলিয়ে ৪০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে। ভালো ফলন হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি দুই চালান বিক্রি করেছি। আরও অনেকগুলো চালান দেব। আর যে ফলন হয়েছে, চাষাবাদের সব খরচ বাদ দিয়ে প্রায় দুই লাখ টাকার লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা দেখছি।’
কাজীম উদ্দিনের এই সাফল্য দেখে এখন আশপাশের অনেক কৃষক এ পদ্ধতিতে করলা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। স্থানীয় বাসিন্দা ও কৃষক সিরাজুল ইসলাম নামের একজন বলেন, ‘জৈব পদ্ধতিতে এই করলা চাষের ভালো ফলন দেখে আমার ভালো লেগেছে। ভাবছি আমিও তার এই পদ্ধতিতে করলা চাষ করব।’
সুলতান ফকির নামের আরও একজন কৃষক বলেন, ‘কাজীম উদ্দিনের করলা চাষে যে ফলন হয়ে, এতে বুঝছি বেশি লাভবান হওয়া যাবে। তার সফলতা আমাদের মতো কৃষকদের আগ্রহ বাড়াচ্ছে। আমি নিজেও ওই পদ্ধতি ব্যবহার করে করলা চাষ করব।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিপা বিশ্বাস বলেন, ‘এবার দুর্গাপুর উপজেলায় ৬০ হেক্টর জমিতে করলা চাষ হয়েছে। কৃষক কাজীম উদ্দিনকে ফ্রিপ প্রকল্পের আওতায় করলার প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে। আমরা এক বিঘার জন্য দিয়েছিলাম, কিন্তু তিনি আরও বেশি জমিতে কীটনাশক ছাড়াই জৈব পদ্ধতিতে করলা চাষ করেছেন এবং সফলতাও পেয়েছে। তাঁর করলা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।’
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরফলকন এলাকা থেকে নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর জুনাইদ আহমেদ (৮) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে চরফলকন এলাকার একটি কুয়া থেকে ভাসমান অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২৯ মিনিট আগেশনিবার (১৪ জুন) খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে সফরের সূচনা হয়। সফরে খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. তৌফিক আহমেদের নেতৃত্বে ৪০ জন প্রশিক্ষণার্থী ও ৪ জন প্রশিক্ষক অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মো. সুজাউদ্দোলাহ, সহযোগী অধ্যাপক মো. আনিসুর রহমান, মো. হাফিজুর রহমান খান এবং সহকারী
৩৫ মিনিট আগেহাইওয়ে পুলিশ জানায়, ঢাকা থেকে মোটরসাইকেলে করে নিজ বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন ইমরান শেখ। পথে বামনকান্দা এলাকায় পৌঁছালে পেছন থেকে একটি অজ্ঞাত যানবাহন তাকে ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেলসহ রেলিংয়ের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
৩৮ মিনিট আগেওই দিন বেলা ১১টার দিকে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তারে একটি ওয়ারেন্ট নিয়ে ফাঁড়ি থেকে রওনা হন এটিএসআই জাহাঙ্গীর আলম ও কনস্টেবল মানিকুজ্জামান। ঝোপগাড়ি এলাকায় গিয়ে তাঁরা মুরাদুন্নবি নিশান নামে এক সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে শনাক্ত করেন। পুলিশ দেখে নিশান একটি দোকানে ঢুকে পড়ে। পুলিশ যখন তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে,
১ ঘণ্টা আগে