ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুরে আওয়ামী লীগ নেতা এস এম জাহাঙ্গীর আলম ওরফে পেট কাটা জাহাঙ্গীর ঢাকায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। আজ শনিবার মতিঝিল থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঢাকার চিপ জুডিশিয়াল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ।
এর আগে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে দক্ষিণ কমলাপুরের একটি আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে পুলিশ।
জাহাঙ্গীর ইসলামপুর পৌর শহরের দরিয়াবাদ এলাকার বাসিন্দা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শ্রমবিষয়ক সম্পাদক।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গত ১০ নভেম্বর মতিঝিলে ঝটিকা মিছিল করে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকেরা। এ ঘটনায় (১২ নভেম্বর) ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০০ থেকে ১২০ জনকে আসামি করে মতিঝিল থানায় উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আব্দুল আজিজ সেক বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (এসআই) মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, ‘জাহাঙ্গীর আলম ওরফে পেটকাটা জাহাঙ্গীর নামে ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নেতাকে দক্ষিণ কমলাপুর এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে আটক করা হয়। তাঁকে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে দায়ের করা মামলায় অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে সন্ত্রাস বিরোধী কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ইসলামপুর পৌরসভা নির্বাচনে ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী হন এস এম জাহাঙ্গীর আলম। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হওয়ায় ওই বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক পদ থেকে তাকে বহিষ্কার করে জেলা আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে গ্রেপ্তার এড়াতে জাহাঙ্গীর আত্মগোপনে ছিল।
জামালপুরের ইসলামপুরে আওয়ামী লীগ নেতা এস এম জাহাঙ্গীর আলম ওরফে পেট কাটা জাহাঙ্গীর ঢাকায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। আজ শনিবার মতিঝিল থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঢাকার চিপ জুডিশিয়াল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ।
এর আগে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে দক্ষিণ কমলাপুরের একটি আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে পুলিশ।
জাহাঙ্গীর ইসলামপুর পৌর শহরের দরিয়াবাদ এলাকার বাসিন্দা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শ্রমবিষয়ক সম্পাদক।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গত ১০ নভেম্বর মতিঝিলে ঝটিকা মিছিল করে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকেরা। এ ঘটনায় (১২ নভেম্বর) ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০০ থেকে ১২০ জনকে আসামি করে মতিঝিল থানায় উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আব্দুল আজিজ সেক বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (এসআই) মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, ‘জাহাঙ্গীর আলম ওরফে পেটকাটা জাহাঙ্গীর নামে ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নেতাকে দক্ষিণ কমলাপুর এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে আটক করা হয়। তাঁকে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে দায়ের করা মামলায় অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে সন্ত্রাস বিরোধী কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ইসলামপুর পৌরসভা নির্বাচনে ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী হন এস এম জাহাঙ্গীর আলম। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হওয়ায় ওই বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক পদ থেকে তাকে বহিষ্কার করে জেলা আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে গ্রেপ্তার এড়াতে জাহাঙ্গীর আত্মগোপনে ছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৯ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৪১ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৪২ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে