প্রতিনিধি, ইসলামপুর (জামালপুর)
নদীর ভাঙাগড়ার খেলায় দিশেহারা শত শত পরিবার। ভাঙনের কবলে পড়ে গৃহহীন ও ভূমিহীন হয়ে অনেকেই ছেড়েছেন নিজের জন্মস্থান। পাড়ের মাটি ভাঙছে তো ভাঙছেই। প্রতিবছর এমন ভাঙন দেখা দিলেও তা রোধে নেওয়া হচ্ছে না কোনো স্থায়ী সমাধান।
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকায় কয়েক দিন ধরেই দুর্দশার এই চিত্র দেখা যাচ্ছে। টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নদ-নদীতে ক্রমেই বাড়ছে পানি।
এতে করে ভাঙন বেড়েই চলেছে ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও দশআনীর পাড়ে। গত কয়েক দিনে অন্তত অর্ধশতাধিক পরিবারের বসতবাড়ি ও শত শত একর ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। অনেকেই ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
গাইবান্ধা ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ জানান, ভাঙনের ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে দশআনী নদী। ফসলি জমিসহ অনেকের বসতভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। তিনি নিজেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাকছুদুর রহমান আনসারি জানান, ‘নদীভাঙন রোধে আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু বর্ষা মৌসুমে ভাঙন রোধ করতে প্রয়োজন মোটা অঙ্কের অর্থ বরাদ্দ, যা দেওয়ার সামর্থ্য ইউনিয়ন পরিষদের নেই।’
প্রতিবছরের মতো ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ বছরও দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। গত এক সপ্তাহে শতাধিক বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনকবলিত এলাকার একাধিক ব্যক্তি জানান, এ বছর বর্ষার শুরুতেই যেভাবে ভাঙন শুরু হয়েছে, জরুরি ভিত্তিতে ভাঙনরোধে ব্যবস্থা না নিলে গ্রামগুলো আর রক্ষা পাবে না।
জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সাঈদ জানান, ‘ভাঙনরোধে উপজেলা প্রকৌশলী রিপোর্ট করলে আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অবগত করতে পারব।’ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘ইতিমধ্যে নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছি। ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আলোচনা চলছে।’
নদীর ভাঙাগড়ার খেলায় দিশেহারা শত শত পরিবার। ভাঙনের কবলে পড়ে গৃহহীন ও ভূমিহীন হয়ে অনেকেই ছেড়েছেন নিজের জন্মস্থান। পাড়ের মাটি ভাঙছে তো ভাঙছেই। প্রতিবছর এমন ভাঙন দেখা দিলেও তা রোধে নেওয়া হচ্ছে না কোনো স্থায়ী সমাধান।
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকায় কয়েক দিন ধরেই দুর্দশার এই চিত্র দেখা যাচ্ছে। টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নদ-নদীতে ক্রমেই বাড়ছে পানি।
এতে করে ভাঙন বেড়েই চলেছে ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও দশআনীর পাড়ে। গত কয়েক দিনে অন্তত অর্ধশতাধিক পরিবারের বসতবাড়ি ও শত শত একর ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। অনেকেই ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
গাইবান্ধা ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ জানান, ভাঙনের ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে দশআনী নদী। ফসলি জমিসহ অনেকের বসতভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। তিনি নিজেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাকছুদুর রহমান আনসারি জানান, ‘নদীভাঙন রোধে আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু বর্ষা মৌসুমে ভাঙন রোধ করতে প্রয়োজন মোটা অঙ্কের অর্থ বরাদ্দ, যা দেওয়ার সামর্থ্য ইউনিয়ন পরিষদের নেই।’
প্রতিবছরের মতো ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ বছরও দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। গত এক সপ্তাহে শতাধিক বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনকবলিত এলাকার একাধিক ব্যক্তি জানান, এ বছর বর্ষার শুরুতেই যেভাবে ভাঙন শুরু হয়েছে, জরুরি ভিত্তিতে ভাঙনরোধে ব্যবস্থা না নিলে গ্রামগুলো আর রক্ষা পাবে না।
জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সাঈদ জানান, ‘ভাঙনরোধে উপজেলা প্রকৌশলী রিপোর্ট করলে আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অবগত করতে পারব।’ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘ইতিমধ্যে নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছি। ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আলোচনা চলছে।’
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে বজ্রপাতে মো. মর্তুজ আলী (৪০) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। মো. মর্তুজ আলী উপজেলার রতনপুর গ্রামের ইব্রাহিম উল্লার ছেলে। এ ছাড়াও গাদিশাল গ্রামের ফারুক মিয়ার বাড়িতে বজ্রপাতে একটি গাভি ও বাছুর মারা গেছে। আজ শনিবার (১৭ মে) বেলা ৩টার দিকে ঝড়বৃষ্টি শুরু হলে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেঢাকা থেকে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জগামী আন্তনগর মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসের যাত্রাপথে সংযোগ হুক ভেঙে বগি রেখে ইঞ্জিন চলে গেছে অন্য স্টেশনে। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শ্যামগঞ্জ স্টেশন থেকে ট্রেনটি মোহনগঞ্জের উদ্দেশে ছাড়ার পর চল্লিশা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে ইঞ্জিনটি একটি বগিসহ...
২১ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় চার মাস আগে প্রাথমিক ও গণশিক্ষাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করার অভিযোগে তাঁকে বরখাস্ত করা হয়। আজ শনিবার (১৭ মে) জেলা প্রাথমিক শিক্ষা
২২ মিনিট আগেমনু মিয়া ‘শেষ ঠিকানার কারিগর’। মনের গহীনে পরম দরদ আর অপার ভালোবাসা দিয়ে তিনি সাজান মুসলিম সম্প্রদায়ের শেষ ঠিকানা—কবর। কারও মৃত্যু সংবাদ কানে আসামাত্রই কুন্তি, কোদাল, ছুরি, করাত, দা, ছেনাসহ প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি নিয়ে ছুটে যান কবরস্থানে। মানুষের অন্তিম যাত্রায় একান্ত সহযাত্রীর মতো বাড়িয়ে দেন...
২৭ মিনিট আগে