বারহাট্টা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে সম্প্রতি চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে একটি ভোটও পাননি এক ইউপি সদস্যপ্রার্থী। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে প্রশ্ন তুলছেন তাহলে প্রার্থীর নিজের ভোটটি গেল কোথায়?
গত রোববার খালিয়াজুরীর চাকুয়া, কৃষ্ণপুর, নগর ও গাজীপুর এ চারটি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে নগর ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্যপদে টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন আশীষ সরকার। কিন্তু নির্বাচনে তিনি একটিও ভোট পাননি।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নগর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্যপদে মোট চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে কবীন্দ্র সরকার তালা প্রতীক নিয়ে ৩০০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সুদিন সরকার পেয়েছেন ২৯৪ ভোট। আর আশীষ সরকার টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে কোনো ভোটই পাননি। এই ওয়ার্ডে মোট বৈধ ভোট পড়েছে ৭৩৭টি। আর বাতিল হয়েছে ২২ ভোট।
এ বিষয়ে শূন্য ভোট পাওয়া প্রার্থী আশীষ সরকার বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে নির্বাচন সুষ্ঠু না হওয়ার কোনো বিষয় নেই। নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। আসলে আমার চাচাতো ভাই সুদিন সরকার প্রথমে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। তাঁর নামে একটি মামলা থাকায় এলাকার সবাই বলাবলি করছিল, তাঁর (সুদিন সরকার) মনোনয়ন বাতিল হতে পারে। সেই কারণে আমি প্রার্থী হই। যেন শেষে আমাদের পরিবারে একজন প্রার্থী থাকে।
আশীষ সরকার বলেন, ‘আমার ভাই বাছাইয়ে টিকে যাওয়ায় আমার মনোনয়নের কি হলো সেটার আর খোঁজ নিইনি। ভাইকে পাশ করানোর জন্য মানুষের কাছে ভোট চেয়েছি। নিজের ভোটও ভাইকে দিয়েছি। তবে ভোট গণনার দিন জানলাম কেন্দ্র থেকে আমার নামও ডাকা হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিল্লুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘ওই দুই ভাইয়ের ব্যাপারে কোনো ধরনের অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। তাই তাঁরা দুজনেই বাছাইয়ে টিকে গেছেন। পারিবারিকভাবে তাঁরা হয়তো এক হয়ে একজনের জন্য ভোট চেয়েছেন। এখানে আমাদের কোনো দোষ নেই।’
নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে সম্প্রতি চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে একটি ভোটও পাননি এক ইউপি সদস্যপ্রার্থী। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে প্রশ্ন তুলছেন তাহলে প্রার্থীর নিজের ভোটটি গেল কোথায়?
গত রোববার খালিয়াজুরীর চাকুয়া, কৃষ্ণপুর, নগর ও গাজীপুর এ চারটি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে নগর ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্যপদে টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন আশীষ সরকার। কিন্তু নির্বাচনে তিনি একটিও ভোট পাননি।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নগর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্যপদে মোট চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে কবীন্দ্র সরকার তালা প্রতীক নিয়ে ৩০০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সুদিন সরকার পেয়েছেন ২৯৪ ভোট। আর আশীষ সরকার টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে কোনো ভোটই পাননি। এই ওয়ার্ডে মোট বৈধ ভোট পড়েছে ৭৩৭টি। আর বাতিল হয়েছে ২২ ভোট।
এ বিষয়ে শূন্য ভোট পাওয়া প্রার্থী আশীষ সরকার বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে নির্বাচন সুষ্ঠু না হওয়ার কোনো বিষয় নেই। নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। আসলে আমার চাচাতো ভাই সুদিন সরকার প্রথমে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। তাঁর নামে একটি মামলা থাকায় এলাকার সবাই বলাবলি করছিল, তাঁর (সুদিন সরকার) মনোনয়ন বাতিল হতে পারে। সেই কারণে আমি প্রার্থী হই। যেন শেষে আমাদের পরিবারে একজন প্রার্থী থাকে।
আশীষ সরকার বলেন, ‘আমার ভাই বাছাইয়ে টিকে যাওয়ায় আমার মনোনয়নের কি হলো সেটার আর খোঁজ নিইনি। ভাইকে পাশ করানোর জন্য মানুষের কাছে ভোট চেয়েছি। নিজের ভোটও ভাইকে দিয়েছি। তবে ভোট গণনার দিন জানলাম কেন্দ্র থেকে আমার নামও ডাকা হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিল্লুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘ওই দুই ভাইয়ের ব্যাপারে কোনো ধরনের অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। তাই তাঁরা দুজনেই বাছাইয়ে টিকে গেছেন। পারিবারিকভাবে তাঁরা হয়তো এক হয়ে একজনের জন্য ভোট চেয়েছেন। এখানে আমাদের কোনো দোষ নেই।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসে বারবার রেখেছে সাহসিকতার স্বাক্ষর। সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানেও এই উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ রেখেছে ব্যতিক্রমী ভূমিকা।
১৩ মিনিট আগেযশোরের অভয়নগরে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক এলাকায় কয়লা ডাম্পিং অব্যাহত রয়েছে। এতে ফুঁসে উঠেছেন অভিভাবকসহ সচেতন এলাকাবাসী। এর প্রতিকার চেয়ে যশোরের জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরে গণ পিটিশন দাখিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেলাইসেন্স ও অনুমোদন না নিয়েই মেট্রোরেল লাইন-৬ (এমআরটি-৬)-এর মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত অংশ সম্প্রসারণ চলছে। অথচ আইনে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) থেকে লাইসেন্স নিয়ে নির্মাণকাজ শুরুর বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে রিকশাচালক রমজান মুন্সি নিহতের ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। শনিবার (২৬ জুলাই) গোপালগঞ্জ সদর থানায় নিহত রমজান মুন্সির ভাই জামাল মুন্সি বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতদের আসামি করা হলেও কোনো সংখ্যা উল্লেখ করেননি জামাল মুন্সি।
৮ ঘণ্টা আগে