ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে হত্যা মামলার সন্দেহভাজন চার আসামির কাছ থেকে নেওয়া ঘুষের ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ৫৯ হাজার টাকা ফেরত দিয়েছেন এক পুলিশ সদস্য। আজ বুধবার এক ভুক্তভোগীর বাবা মোনায়েম হোসেনকে ডেকে ঘুষের ওই টাকা ফেরত দেন উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম।
এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি একটি হত্যা মামলায় সন্দেহভাজন চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের নামে ঈশ্বরগঞ্জ থানায় ধরে এনে নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে ৬০ হাজার টাকা দিয়ে মুক্তি পান চারজন। এ নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে টনক নড়ে থানা-পুলিশের।
জানা যায়, গত বছরের ১ অক্টোবর উপজেলার জাটিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী আরমানকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই নিহতের মা শামছুন নাহার ওরফে ঝরনা বাদী হয়ে ৬ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। এরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামি ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার মাসুদ রানাকে গ্রেপ্তার করে। মামলার আর কোনো আসামিকে এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি থানার এসআই নজরুল ইসলাম অভিযান চালিয়ে আরিফ বিল্লাহ (৪৬), রিফাতুল ইসলাম (২৩), বাবুল মিয়া (২১) ও রোমান মিয়া (২০) নামের চারজনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। জিজ্ঞাসাবাদের নামে তাঁদের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালানোর অভিযোগ ওঠে। একপর্যায়ে আটক ব্যক্তিদের পরিবারের কাছে ৫ লাখ টাকা দাবি করা হয়।
অন্যথায় হত্যা মামলায় তাঁদের ফাঁসিয়ে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। আটক বাবুলের বাবা মোনায়েম হোসেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নজরুল ইসলামের সঙ্গে ৬০ হাজার টাকা রফা করে পরিশোধ করেন। এর পরদিন রাতে মুক্তি দেওয়া হয় বলে দাবি ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যদের।
ভুক্তভোগী বাবা মোনায়েম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হঠাৎ এসআই নজরুল মোবাইল ফোনে কল দিয়ে বাজারে আসতে বলেন। পরে বাজারে এসে দেখা করলে হাতে ৫৯ হাজার হাজার টাকা ধরিয়ে দেন। বলেন, টাকা লেনদেনের বিষয়টি যেন কারও কাছে স্বীকার না করি।’ অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে থানার এসআই নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে সরাসরি কথা হবে।’
ঈশ্বরগঞ্জ থানার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়টি আমি জানি না। হলে হতেও পারে।’
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে হত্যা মামলার সন্দেহভাজন চার আসামির কাছ থেকে নেওয়া ঘুষের ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ৫৯ হাজার টাকা ফেরত দিয়েছেন এক পুলিশ সদস্য। আজ বুধবার এক ভুক্তভোগীর বাবা মোনায়েম হোসেনকে ডেকে ঘুষের ওই টাকা ফেরত দেন উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম।
এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি একটি হত্যা মামলায় সন্দেহভাজন চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের নামে ঈশ্বরগঞ্জ থানায় ধরে এনে নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে ৬০ হাজার টাকা দিয়ে মুক্তি পান চারজন। এ নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে টনক নড়ে থানা-পুলিশের।
জানা যায়, গত বছরের ১ অক্টোবর উপজেলার জাটিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী আরমানকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই নিহতের মা শামছুন নাহার ওরফে ঝরনা বাদী হয়ে ৬ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। এরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামি ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার মাসুদ রানাকে গ্রেপ্তার করে। মামলার আর কোনো আসামিকে এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি থানার এসআই নজরুল ইসলাম অভিযান চালিয়ে আরিফ বিল্লাহ (৪৬), রিফাতুল ইসলাম (২৩), বাবুল মিয়া (২১) ও রোমান মিয়া (২০) নামের চারজনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। জিজ্ঞাসাবাদের নামে তাঁদের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালানোর অভিযোগ ওঠে। একপর্যায়ে আটক ব্যক্তিদের পরিবারের কাছে ৫ লাখ টাকা দাবি করা হয়।
অন্যথায় হত্যা মামলায় তাঁদের ফাঁসিয়ে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। আটক বাবুলের বাবা মোনায়েম হোসেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নজরুল ইসলামের সঙ্গে ৬০ হাজার টাকা রফা করে পরিশোধ করেন। এর পরদিন রাতে মুক্তি দেওয়া হয় বলে দাবি ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যদের।
ভুক্তভোগী বাবা মোনায়েম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হঠাৎ এসআই নজরুল মোবাইল ফোনে কল দিয়ে বাজারে আসতে বলেন। পরে বাজারে এসে দেখা করলে হাতে ৫৯ হাজার হাজার টাকা ধরিয়ে দেন। বলেন, টাকা লেনদেনের বিষয়টি যেন কারও কাছে স্বীকার না করি।’ অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে থানার এসআই নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে সরাসরি কথা হবে।’
ঈশ্বরগঞ্জ থানার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়টি আমি জানি না। হলে হতেও পারে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১৯ মিনিট আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২৯ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩২ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩৬ মিনিট আগে