ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুরে শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির (আইএইচটি) ছাত্রাবাস থেকে গত শুক্রবার গভীর রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযানে চালিয়ে মাদক গ্রহণের বিভিন্ন সরঞ্জাম, মদের বেশ কিছু খালি বোতলসহ টবে রোপণকৃত একটি গাঁজার গাছ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলহাজ মিয়ার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। ছাত্রলীগ নেতা আলহাজ মিয়ার রোষানল থেকে রেহাই পেতে আইএইচটির মো. দায়েমূল ইসলাম জীবন মিয়া এবং রিদোয়ান আল রাফি নামে দুই শিক্ষার্থী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ, জেলা ছাত্রলীগ এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবর আলাদা লিখিত অভিযোগ করেন। এতেই উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি তুলে ধরেন তাঁরা।
গতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মাহমুদুল্লাহ। এর আগে গত রোববার রাতে আইএইচটির অধ্যক্ষ বরাবর অভিযোগ করেন ওই দুই শিক্ষার্থী। অবশ্য এখনো এটি হাতে পাননি বলে জানান অধ্যক্ষ। অভিযোগের অনুলিপি দেওয়া হয়েছে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকে। তবে আনীত অভিযোগ ‘ষড়যন্ত্রের অংশ’ বলে দাবি করেছেন ছাত্রলীগ নেতা মো. আলহাজ মিয়া।
আইএইচটির তৃতীয় ব্যাচের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ভুক্তভোগী মো. দায়েমূল ইসলাম জীবন মিয়া তাঁর আবেদনে উল্লেখ করেন, আলহাজ মিয়া তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান পাকাপোক্ত করতে কখনো কখনো আইএইচটির ছাত্রাবাসে ঢুকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালান। প্রায়ই বহিরাগত লোকজন নিয়ে ক্যাম্পাসে ঢুকে দলীয় প্রভাব বিস্তার করেন। উদ্দেশ্য হাসিল করতে দলীয় সভা-সেমিনারে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ করিয়ে তাঁর পক্ষে সমর্থন আদায় করেন। লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটায় দলীয় সভা-সেমিনারে না যেতে চাইলে শিক্ষার্থীদের হুমকি-ধমকি দেন। এ ছাড়া তিনি কিছু ছাত্রকে মাদকে আসক্তি করিয়েছেন।
মো. দায়েমূল ইসলাম জীবন মিয়া আরও জানান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে থাকায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাঁর বিরুদ্ধে কিছু করার সাহস পায় না। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পড়তে আসা শিক্ষার্থীরা আলহাজ মিয়ার দাপটে আতঙ্কে থাকে। গত ২ জুন সন্ধ্যায় ছাত্রাবাসের ২১৪, ২১৭ ও ৩২০ নম্বর কক্ষে ঢুকে আলহাজ মিয়ার অনুসারী পঞ্চম ব্যাচের প্রথম বর্ষের ছাত্র উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য রিফাত আহমেদ ফারাজি এবং তৃতীয় ব্যাচের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ইসলামপুর পৌর ছাত্রলীগের ৭ নম্বর ওয়ার্ড শাখার সভাপতি আহসান রায়হান মাদক সেবন করেন। এতে বাধা দেওয়ায় তাঁরা জীবন মিয়াকে বেধড়ক মারধর করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। কিন্তু জরুরি বিভাগে ঢুকে আলহাজ মিয়াকে সমর্থন দিতে রাজি না হলে চিকিৎসা নিতে দেওয়া হবে বলে সতর্ক করে আবারও জীবন মিয়াকে মারধরের চেষ্টা করেন তাঁরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ফোন পেয়ে পুলিশ উপস্থিত হলে তাদের রোষানল থেকে সাময়িক মুক্তি পান জীবন মিয়া।
তিনি আবেদনে আরও উল্লেখ করেন, পরে ২ জুন রাত ১১টার দিকে থানার পুলিশ এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একদল সদস্য অভিযান চালিয়ে ছাত্রাবাসের ২১৪ নম্বর কক্ষে রিফাত ফারাজি ও রায়হানের টবে রোপণকৃত একটি গাঁজা গাছ, ইয়াবা সেবনের বিভিন্ন সরঞ্জামসহ মদের বেশ কিছু খালি বোতল উদ্ধার করেন।
অন্যদিকে, তৃতীয় ব্যাচের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রিদোয়ান আল রাফি তাঁর আবেদনে উল্লেখ করেন, ছাত্রাবাসের ২১৪ নম্বর কক্ষে তিনি থাকেন। আলহাজ মিয়ার মদদে রিফাত ফারাজি এবং রায়হান জোর করে টবে গাঁজার গাছ রোপণ করে। বিষয়টি কাউকে বললে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন তারা। এ ঘটনার পর থেকে আলহাজ মিয়ার সঙ্গীরা জীবন মিয়া এবং আল রাফিকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। এতে তাঁরা দুজনই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
ইসলামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলহাজ মিয়া অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। যারা অভিযোগ করেছে, তাঁদের চিনিও না। আনীত অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট। পুরো বিষয়টি আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ।’
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাফিউল করিম রাব্বী বলেন, ‘ছাত্রলীগ নেতা আলহাজ মিয়ার রোষানলে পড়ে হয়রানির হওয়ার বিষয়ে ভুক্তভোগী দুই শিক্ষার্থীর লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। কমিটিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আমাদের কাছে জমা দিতে বলব। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর সাংগঠনিক বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেব।’
ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মাহমুদুল্লাহ বলেন, ‘উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মিয়ার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলে দুই শিক্ষার্থীর লিখিত আবেদন পেয়েছি। সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আনীত অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে।’
আইএইচটির অধ্যক্ষ ডা. প্রদীপ কুমার সাহা বলেন, ‘ছাত্রাবাসের কক্ষ থেকে মাদক গ্রহণের সরঞ্জামসহ মদের খালি বোতল এবং টবের মধ্যে রোপণকৃত একটি ছোট্ট গাঁজা গাছ উদ্ধার করেছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। ছাত্রদের অভিযোগ হাতে পাইনি। কিন্তু এ ঘটনায় ইতিমধ্যে আমরা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে নেওয়া হবে আইনানুগ ব্যবস্থা।’
জামালপুরের ইসলামপুরে শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির (আইএইচটি) ছাত্রাবাস থেকে গত শুক্রবার গভীর রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযানে চালিয়ে মাদক গ্রহণের বিভিন্ন সরঞ্জাম, মদের বেশ কিছু খালি বোতলসহ টবে রোপণকৃত একটি গাঁজার গাছ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলহাজ মিয়ার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। ছাত্রলীগ নেতা আলহাজ মিয়ার রোষানল থেকে রেহাই পেতে আইএইচটির মো. দায়েমূল ইসলাম জীবন মিয়া এবং রিদোয়ান আল রাফি নামে দুই শিক্ষার্থী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ, জেলা ছাত্রলীগ এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবর আলাদা লিখিত অভিযোগ করেন। এতেই উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি তুলে ধরেন তাঁরা।
গতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মাহমুদুল্লাহ। এর আগে গত রোববার রাতে আইএইচটির অধ্যক্ষ বরাবর অভিযোগ করেন ওই দুই শিক্ষার্থী। অবশ্য এখনো এটি হাতে পাননি বলে জানান অধ্যক্ষ। অভিযোগের অনুলিপি দেওয়া হয়েছে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকে। তবে আনীত অভিযোগ ‘ষড়যন্ত্রের অংশ’ বলে দাবি করেছেন ছাত্রলীগ নেতা মো. আলহাজ মিয়া।
আইএইচটির তৃতীয় ব্যাচের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ভুক্তভোগী মো. দায়েমূল ইসলাম জীবন মিয়া তাঁর আবেদনে উল্লেখ করেন, আলহাজ মিয়া তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান পাকাপোক্ত করতে কখনো কখনো আইএইচটির ছাত্রাবাসে ঢুকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালান। প্রায়ই বহিরাগত লোকজন নিয়ে ক্যাম্পাসে ঢুকে দলীয় প্রভাব বিস্তার করেন। উদ্দেশ্য হাসিল করতে দলীয় সভা-সেমিনারে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ করিয়ে তাঁর পক্ষে সমর্থন আদায় করেন। লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটায় দলীয় সভা-সেমিনারে না যেতে চাইলে শিক্ষার্থীদের হুমকি-ধমকি দেন। এ ছাড়া তিনি কিছু ছাত্রকে মাদকে আসক্তি করিয়েছেন।
মো. দায়েমূল ইসলাম জীবন মিয়া আরও জানান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে থাকায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাঁর বিরুদ্ধে কিছু করার সাহস পায় না। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পড়তে আসা শিক্ষার্থীরা আলহাজ মিয়ার দাপটে আতঙ্কে থাকে। গত ২ জুন সন্ধ্যায় ছাত্রাবাসের ২১৪, ২১৭ ও ৩২০ নম্বর কক্ষে ঢুকে আলহাজ মিয়ার অনুসারী পঞ্চম ব্যাচের প্রথম বর্ষের ছাত্র উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য রিফাত আহমেদ ফারাজি এবং তৃতীয় ব্যাচের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ইসলামপুর পৌর ছাত্রলীগের ৭ নম্বর ওয়ার্ড শাখার সভাপতি আহসান রায়হান মাদক সেবন করেন। এতে বাধা দেওয়ায় তাঁরা জীবন মিয়াকে বেধড়ক মারধর করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। কিন্তু জরুরি বিভাগে ঢুকে আলহাজ মিয়াকে সমর্থন দিতে রাজি না হলে চিকিৎসা নিতে দেওয়া হবে বলে সতর্ক করে আবারও জীবন মিয়াকে মারধরের চেষ্টা করেন তাঁরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ফোন পেয়ে পুলিশ উপস্থিত হলে তাদের রোষানল থেকে সাময়িক মুক্তি পান জীবন মিয়া।
তিনি আবেদনে আরও উল্লেখ করেন, পরে ২ জুন রাত ১১টার দিকে থানার পুলিশ এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একদল সদস্য অভিযান চালিয়ে ছাত্রাবাসের ২১৪ নম্বর কক্ষে রিফাত ফারাজি ও রায়হানের টবে রোপণকৃত একটি গাঁজা গাছ, ইয়াবা সেবনের বিভিন্ন সরঞ্জামসহ মদের বেশ কিছু খালি বোতল উদ্ধার করেন।
অন্যদিকে, তৃতীয় ব্যাচের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রিদোয়ান আল রাফি তাঁর আবেদনে উল্লেখ করেন, ছাত্রাবাসের ২১৪ নম্বর কক্ষে তিনি থাকেন। আলহাজ মিয়ার মদদে রিফাত ফারাজি এবং রায়হান জোর করে টবে গাঁজার গাছ রোপণ করে। বিষয়টি কাউকে বললে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন তারা। এ ঘটনার পর থেকে আলহাজ মিয়ার সঙ্গীরা জীবন মিয়া এবং আল রাফিকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। এতে তাঁরা দুজনই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
ইসলামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলহাজ মিয়া অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। যারা অভিযোগ করেছে, তাঁদের চিনিও না। আনীত অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট। পুরো বিষয়টি আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ।’
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাফিউল করিম রাব্বী বলেন, ‘ছাত্রলীগ নেতা আলহাজ মিয়ার রোষানলে পড়ে হয়রানির হওয়ার বিষয়ে ভুক্তভোগী দুই শিক্ষার্থীর লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। কমিটিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আমাদের কাছে জমা দিতে বলব। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর সাংগঠনিক বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেব।’
ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মাহমুদুল্লাহ বলেন, ‘উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মিয়ার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলে দুই শিক্ষার্থীর লিখিত আবেদন পেয়েছি। সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আনীত অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে।’
আইএইচটির অধ্যক্ষ ডা. প্রদীপ কুমার সাহা বলেন, ‘ছাত্রাবাসের কক্ষ থেকে মাদক গ্রহণের সরঞ্জামসহ মদের খালি বোতল এবং টবের মধ্যে রোপণকৃত একটি ছোট্ট গাঁজা গাছ উদ্ধার করেছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। ছাত্রদের অভিযোগ হাতে পাইনি। কিন্তু এ ঘটনায় ইতিমধ্যে আমরা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে নেওয়া হবে আইনানুগ ব্যবস্থা।’
নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার উত্তর বিশ্বনাথপুর এলাকায় খাঁড়া নদীর উপর নির্মিত একটি সেতু যেন এখন মৃত্যু ফাঁদ। বিরিশিরি ও গাঁওকান্দিয়া ইউনিয়নের হাজারো মানুষ প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছেন এই সেতু দিয়ে। সেতুটির অবস্থা এতটাই নাজুক যে, উপরে কাঠের জোড়াতালি আর নিচে বাঁশের ঠেকা দিয়ে সাময়িকভাবে টিকিয়ে রাখা...
৩০ মিনিট আগেপাকা রাস্তার পাশে পুরোনো চেক লুঙ্গি এবং মিষ্টি রঙের একটি পাঞ্জাবি গায়ে দিয়ে বসে আছেন ইসহাক আলী। বয়স এক শ’র কাছাকাছি। পাশে রাখা ২৫০ গ্রাম ওজনের ২৫-৩০টি গুড়া হলুদের প্যাকেট। সাপ্তাহিক সোমবারের হাটে এসেছেন বিক্রি করতে। বয়সের ভারে সোজা হয়ে দাঁড়ানোও কষ্টকর। তবু সংসার টানতে এভাবেই রাস্তায় বসে থাকেন।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক অতুল চন্দ্র দাসকে (৫০) কুপিয়ে গুরুতর আহত করেছে মুখোশধারী দুর্বৃত্তরা। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলার সাবগ্রাম হাটে এ হামলা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় অতুলকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই ঢাকায় স্থানান্তর করা
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায় সবজিখেতে গাঁজা চাষের অভিযোগ এক চাষীকে আটক করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গতকাল বুধবার (৩০ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত এ অভিযান চালানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে