নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছেন, ‘নির্বাচন সামনে। আমরা আগেই বলেছি, পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা না হলে হিন্দু সম্প্রদায় ভোটকেন্দ্রে যাবে না। এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেব, বর্তমান সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ। এই সরকারের প্রত্যেকটি মানুষ হিন্দুবিদ্বেষী। তাই আমরা এই মৌলবাদী চক্রের কাছে জিম্মি হয়ে থাকতে চাই না। আমাদের পৃথক করে দেন।’
আজ বুধবার (৩০ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক এসব কথা বলেন। রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ২২টি হিন্দু পরিবারের ওপর হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ এবং হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
গোবিন্দ প্রামাণিক আরও বলেন, ‘আমরা, হিন্দু সম্প্রদায়, বর্তমান সরকারের গঠিত সকল সংস্কার কমিশনকে প্রত্যাখ্যান করছি। এই সংস্কার কমিশন বা উপদেষ্টা পরিষদে আমাদের কোনো প্রতিনিধি রাখা হয়নি। ফলে জনগণও মনে করছে, সরকার যাদের গুরুত্ব দেয় না, তাদের আমরাও গুরুত্ব দেব না। এই মনোভাবের কারণেই হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর একের পর এক হামলা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ চলেছে। প্রশাসনও এসব থেকে আমাদের রক্ষার কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি।’
গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, ‘আমরা কি আরব থেকে এসেছি? না ভারত থেকে এসেছি? আমরা তো এই দেশের ভূমিপুত্র। হাজার বছর ধরে এই ভূমিতে বাস করছি। তবু আজ নিজ ভূমিতে আমরা পরবাসী। আমাদের সন্দেহের চোখে দেখা হয়, অবহেলা করা হয়, নাগরিক মর্যাদা পর্যন্ত অস্বীকার করা হয়। যারা আমাদের ন্যূনতম মূল্য দেয় না, সেই সরকারকেও আমরা মূল্য দিই না। তাই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করলাম।’
গঙ্গাচড়ার ঘটনার বিষয়ে গোবিন্দ প্রামাণিক বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিচ্ছি, গঙ্গাচড়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় খরচে পুনর্বাসন করতে হবে। বাড়িঘর নির্মাণ করতে হবে। ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আর এই সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আজ পর্যন্ত কোনো কার্যকরী সাফল্য নেই।’
আগামী শুক্রবার থেকে সারা দেশে ভোট বর্জন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে গোবিন্দ প্রামাণিক বলেন, ‘নির্যাতিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আলাদা শক্তি হিসেবে গড়ে উঠবে। বৃহত্তর আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা ভোটকেন্দ্রে যাব না, ভোট দেব না। এই মৌলবাদী সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন যেন না হয়, সে জন্য আমরা দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন হিন্দু মহাজোটের সহসভাপতি দুলাল চন্দ্র মণ্ডল, যুগ্ম মহাসচিব হেমন্ত কুমার দাস, বিশ্বনাথ মোহন্ত, নকুল চন্দ্র মণ্ডল, শুভ মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক কিশোর কুমার বর্মণ, ঢাকা মহানগর সভাপতি শ্যামল ঘোষ, হিন্দু যুব মহাজোটের সভাপতি গৌতম সরকার অপু, সাধারণ সম্পাদক মৃণাল কান্তি মধু, প্রধান সমন্বয়কারী সুজন গাইন, সহসভাপতি তপন মজুমদার, দপ্তর সম্পাদক সবুজ অধিকারী প্রমুখ।

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছেন, ‘নির্বাচন সামনে। আমরা আগেই বলেছি, পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা না হলে হিন্দু সম্প্রদায় ভোটকেন্দ্রে যাবে না। এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেব, বর্তমান সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ। এই সরকারের প্রত্যেকটি মানুষ হিন্দুবিদ্বেষী। তাই আমরা এই মৌলবাদী চক্রের কাছে জিম্মি হয়ে থাকতে চাই না। আমাদের পৃথক করে দেন।’
আজ বুধবার (৩০ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক এসব কথা বলেন। রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ২২টি হিন্দু পরিবারের ওপর হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ এবং হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
গোবিন্দ প্রামাণিক আরও বলেন, ‘আমরা, হিন্দু সম্প্রদায়, বর্তমান সরকারের গঠিত সকল সংস্কার কমিশনকে প্রত্যাখ্যান করছি। এই সংস্কার কমিশন বা উপদেষ্টা পরিষদে আমাদের কোনো প্রতিনিধি রাখা হয়নি। ফলে জনগণও মনে করছে, সরকার যাদের গুরুত্ব দেয় না, তাদের আমরাও গুরুত্ব দেব না। এই মনোভাবের কারণেই হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর একের পর এক হামলা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ চলেছে। প্রশাসনও এসব থেকে আমাদের রক্ষার কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি।’
গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, ‘আমরা কি আরব থেকে এসেছি? না ভারত থেকে এসেছি? আমরা তো এই দেশের ভূমিপুত্র। হাজার বছর ধরে এই ভূমিতে বাস করছি। তবু আজ নিজ ভূমিতে আমরা পরবাসী। আমাদের সন্দেহের চোখে দেখা হয়, অবহেলা করা হয়, নাগরিক মর্যাদা পর্যন্ত অস্বীকার করা হয়। যারা আমাদের ন্যূনতম মূল্য দেয় না, সেই সরকারকেও আমরা মূল্য দিই না। তাই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করলাম।’
গঙ্গাচড়ার ঘটনার বিষয়ে গোবিন্দ প্রামাণিক বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিচ্ছি, গঙ্গাচড়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় খরচে পুনর্বাসন করতে হবে। বাড়িঘর নির্মাণ করতে হবে। ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আর এই সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আজ পর্যন্ত কোনো কার্যকরী সাফল্য নেই।’
আগামী শুক্রবার থেকে সারা দেশে ভোট বর্জন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে গোবিন্দ প্রামাণিক বলেন, ‘নির্যাতিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আলাদা শক্তি হিসেবে গড়ে উঠবে। বৃহত্তর আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা ভোটকেন্দ্রে যাব না, ভোট দেব না। এই মৌলবাদী সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন যেন না হয়, সে জন্য আমরা দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন হিন্দু মহাজোটের সহসভাপতি দুলাল চন্দ্র মণ্ডল, যুগ্ম মহাসচিব হেমন্ত কুমার দাস, বিশ্বনাথ মোহন্ত, নকুল চন্দ্র মণ্ডল, শুভ মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক কিশোর কুমার বর্মণ, ঢাকা মহানগর সভাপতি শ্যামল ঘোষ, হিন্দু যুব মহাজোটের সভাপতি গৌতম সরকার অপু, সাধারণ সম্পাদক মৃণাল কান্তি মধু, প্রধান সমন্বয়কারী সুজন গাইন, সহসভাপতি তপন মজুমদার, দপ্তর সম্পাদক সবুজ অধিকারী প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছেন, ‘নির্বাচন সামনে। আমরা আগেই বলেছি, পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা না হলে হিন্দু সম্প্রদায় ভোটকেন্দ্রে যাবে না। এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেব, বর্তমান সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ। এই সরকারের প্রত্যেকটি মানুষ হিন্দুবিদ্বেষী। তাই আমরা এই মৌলবাদী চক্রের কাছে জিম্মি হয়ে থাকতে চাই না। আমাদের পৃথক করে দেন।’
আজ বুধবার (৩০ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক এসব কথা বলেন। রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ২২টি হিন্দু পরিবারের ওপর হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ এবং হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
গোবিন্দ প্রামাণিক আরও বলেন, ‘আমরা, হিন্দু সম্প্রদায়, বর্তমান সরকারের গঠিত সকল সংস্কার কমিশনকে প্রত্যাখ্যান করছি। এই সংস্কার কমিশন বা উপদেষ্টা পরিষদে আমাদের কোনো প্রতিনিধি রাখা হয়নি। ফলে জনগণও মনে করছে, সরকার যাদের গুরুত্ব দেয় না, তাদের আমরাও গুরুত্ব দেব না। এই মনোভাবের কারণেই হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর একের পর এক হামলা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ চলেছে। প্রশাসনও এসব থেকে আমাদের রক্ষার কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি।’
গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, ‘আমরা কি আরব থেকে এসেছি? না ভারত থেকে এসেছি? আমরা তো এই দেশের ভূমিপুত্র। হাজার বছর ধরে এই ভূমিতে বাস করছি। তবু আজ নিজ ভূমিতে আমরা পরবাসী। আমাদের সন্দেহের চোখে দেখা হয়, অবহেলা করা হয়, নাগরিক মর্যাদা পর্যন্ত অস্বীকার করা হয়। যারা আমাদের ন্যূনতম মূল্য দেয় না, সেই সরকারকেও আমরা মূল্য দিই না। তাই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করলাম।’
গঙ্গাচড়ার ঘটনার বিষয়ে গোবিন্দ প্রামাণিক বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিচ্ছি, গঙ্গাচড়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় খরচে পুনর্বাসন করতে হবে। বাড়িঘর নির্মাণ করতে হবে। ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আর এই সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আজ পর্যন্ত কোনো কার্যকরী সাফল্য নেই।’
আগামী শুক্রবার থেকে সারা দেশে ভোট বর্জন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে গোবিন্দ প্রামাণিক বলেন, ‘নির্যাতিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আলাদা শক্তি হিসেবে গড়ে উঠবে। বৃহত্তর আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা ভোটকেন্দ্রে যাব না, ভোট দেব না। এই মৌলবাদী সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন যেন না হয়, সে জন্য আমরা দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন হিন্দু মহাজোটের সহসভাপতি দুলাল চন্দ্র মণ্ডল, যুগ্ম মহাসচিব হেমন্ত কুমার দাস, বিশ্বনাথ মোহন্ত, নকুল চন্দ্র মণ্ডল, শুভ মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক কিশোর কুমার বর্মণ, ঢাকা মহানগর সভাপতি শ্যামল ঘোষ, হিন্দু যুব মহাজোটের সভাপতি গৌতম সরকার অপু, সাধারণ সম্পাদক মৃণাল কান্তি মধু, প্রধান সমন্বয়কারী সুজন গাইন, সহসভাপতি তপন মজুমদার, দপ্তর সম্পাদক সবুজ অধিকারী প্রমুখ।

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছেন, ‘নির্বাচন সামনে। আমরা আগেই বলেছি, পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা না হলে হিন্দু সম্প্রদায় ভোটকেন্দ্রে যাবে না। এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেব, বর্তমান সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ। এই সরকারের প্রত্যেকটি মানুষ হিন্দুবিদ্বেষী। তাই আমরা এই মৌলবাদী চক্রের কাছে জিম্মি হয়ে থাকতে চাই না। আমাদের পৃথক করে দেন।’
আজ বুধবার (৩০ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক এসব কথা বলেন। রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ২২টি হিন্দু পরিবারের ওপর হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ এবং হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
গোবিন্দ প্রামাণিক আরও বলেন, ‘আমরা, হিন্দু সম্প্রদায়, বর্তমান সরকারের গঠিত সকল সংস্কার কমিশনকে প্রত্যাখ্যান করছি। এই সংস্কার কমিশন বা উপদেষ্টা পরিষদে আমাদের কোনো প্রতিনিধি রাখা হয়নি। ফলে জনগণও মনে করছে, সরকার যাদের গুরুত্ব দেয় না, তাদের আমরাও গুরুত্ব দেব না। এই মনোভাবের কারণেই হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর একের পর এক হামলা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ চলেছে। প্রশাসনও এসব থেকে আমাদের রক্ষার কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি।’
গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, ‘আমরা কি আরব থেকে এসেছি? না ভারত থেকে এসেছি? আমরা তো এই দেশের ভূমিপুত্র। হাজার বছর ধরে এই ভূমিতে বাস করছি। তবু আজ নিজ ভূমিতে আমরা পরবাসী। আমাদের সন্দেহের চোখে দেখা হয়, অবহেলা করা হয়, নাগরিক মর্যাদা পর্যন্ত অস্বীকার করা হয়। যারা আমাদের ন্যূনতম মূল্য দেয় না, সেই সরকারকেও আমরা মূল্য দিই না। তাই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করলাম।’
গঙ্গাচড়ার ঘটনার বিষয়ে গোবিন্দ প্রামাণিক বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিচ্ছি, গঙ্গাচড়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় খরচে পুনর্বাসন করতে হবে। বাড়িঘর নির্মাণ করতে হবে। ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আর এই সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আজ পর্যন্ত কোনো কার্যকরী সাফল্য নেই।’
আগামী শুক্রবার থেকে সারা দেশে ভোট বর্জন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে গোবিন্দ প্রামাণিক বলেন, ‘নির্যাতিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আলাদা শক্তি হিসেবে গড়ে উঠবে। বৃহত্তর আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা ভোটকেন্দ্রে যাব না, ভোট দেব না। এই মৌলবাদী সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন যেন না হয়, সে জন্য আমরা দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন হিন্দু মহাজোটের সহসভাপতি দুলাল চন্দ্র মণ্ডল, যুগ্ম মহাসচিব হেমন্ত কুমার দাস, বিশ্বনাথ মোহন্ত, নকুল চন্দ্র মণ্ডল, শুভ মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক কিশোর কুমার বর্মণ, ঢাকা মহানগর সভাপতি শ্যামল ঘোষ, হিন্দু যুব মহাজোটের সভাপতি গৌতম সরকার অপু, সাধারণ সম্পাদক মৃণাল কান্তি মধু, প্রধান সমন্বয়কারী সুজন গাইন, সহসভাপতি তপন মজুমদার, দপ্তর সম্পাদক সবুজ অধিকারী প্রমুখ।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
২ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
৩ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
৩ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
শাহবাব মন্ডল উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর নতুন গ্রামের শাহজাহান মন্ডলের ছেলে এবং আবু তোহা মন্ডল একই গ্রামের আবু তালেবের ছেলে। এই দুই শিশু সম্পর্কে মামা-ভাগনে।
পরিবারের বরাত দিয়ে যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরবেশ আলী জানান, বুধবার সকালে ওই দুই শিশু তালেব মন্ডলের বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় সবার অজান্তে তারা বাড়ির পাশে পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। স্বজনেরা পুকুর থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক একই এলাকার বাসিন্দা ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আজিজুর রহমান ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক শাহনেওয়াজ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
শাহবাব মন্ডল উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর নতুন গ্রামের শাহজাহান মন্ডলের ছেলে এবং আবু তোহা মন্ডল একই গ্রামের আবু তালেবের ছেলে। এই দুই শিশু সম্পর্কে মামা-ভাগনে।
পরিবারের বরাত দিয়ে যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরবেশ আলী জানান, বুধবার সকালে ওই দুই শিশু তালেব মন্ডলের বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় সবার অজান্তে তারা বাড়ির পাশে পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। স্বজনেরা পুকুর থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক একই এলাকার বাসিন্দা ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আজিজুর রহমান ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক শাহনেওয়াজ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছেন, ‘নির্বাচন সামনে। আমরা আগেই বলেছি, পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা না হলে হিন্দু সম্প্রদায় ভোটকেন্দ্রে যাবে না। এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেব, বর্তমান সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ। এই সরকারের প্রত্যেকটি মানুষ হিন্দুবিদ্বেষী। তাই
৩০ জুলাই ২০২৫
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
২ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
৩ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত সোমবার সকালে শাহজাহান রোডের ১৪ তলা একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।

গতকাল তাঁদের মরদেহ নাটোরে দাফন করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিস খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত সোমবার সকালে শাহজাহান রোডের ১৪ তলা একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।

গতকাল তাঁদের মরদেহ নাটোরে দাফন করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিস খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।

গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছেন, ‘নির্বাচন সামনে। আমরা আগেই বলেছি, পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা না হলে হিন্দু সম্প্রদায় ভোটকেন্দ্রে যাবে না। এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেব, বর্তমান সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ। এই সরকারের প্রত্যেকটি মানুষ হিন্দুবিদ্বেষী। তাই
৩০ জুলাই ২০২৫
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
৩ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
৩ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছেন, ‘নির্বাচন সামনে। আমরা আগেই বলেছি, পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা না হলে হিন্দু সম্প্রদায় ভোটকেন্দ্রে যাবে না। এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেব, বর্তমান সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ। এই সরকারের প্রত্যেকটি মানুষ হিন্দুবিদ্বেষী। তাই
৩০ জুলাই ২০২৫
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
৩ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছেন, ‘নির্বাচন সামনে। আমরা আগেই বলেছি, পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা না হলে হিন্দু সম্প্রদায় ভোটকেন্দ্রে যাবে না। এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেব, বর্তমান সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ। এই সরকারের প্রত্যেকটি মানুষ হিন্দুবিদ্বেষী। তাই
৩০ জুলাই ২০২৫
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
২ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
৩ ঘণ্টা আগে