সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঝিনাই নদে দাঁড়িয়ে রয়েছে বন্যার পানির তোড়ে ভেঙে পড়া সেতু। সেতুটি ভেঙে পড়ার প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেলেও সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে প্রায় ২৫ গ্রামের মানুষ।
উপজেলার কামরাবাদ ইউনিয়নের শুয়াকৈর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে ঝিনাই নদ। এ নদের ওপর ২০০৩-০৪ অর্থবছরে এলজিইডির অর্থায়নে প্রায় দুই কোটি টাকা ব্যয়ে ২০০ মিটার দৈর্ঘ্যের গার্ডার সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০০৬ সালে সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হয়। এতে উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে চরাঞ্চলের মানুষের একমাত্র রাস্তাটি এ সেতুর সঙ্গে সংযুক্ত হয়। এতে চরাঞ্চলের মানুষের ভোগান্তি অনেকাংশে কমে আসে। চরাঞ্চলের নানা পেশাজীবী মানুষের জীবনমান সহজতর হয়ে ওঠে।
সেতু নির্মাণের ১৯ বছর পর ২০২০ সালের ২২ জুলাই বন্যার পানির তোড়ে সেতুটির চারটি পিলার ও তিনটি স্প্যানসহ ৬০ মিটার ধসে পড়ে। এতে দুর্ভোগে পড়ে ওই ২৫ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ। নিরুপায় হয়ে নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে নদী পারাপার হতে হচ্ছে তাদের। ফসল বাজারজাত করণে বিপাকে পড়েছেন কৃষক।
প্রায় পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও ভাঙা সেতুটি সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে চলতি বর্ষা মৌসুমে চরাঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানা পেশার লোকজন।
স্থানীয় আব্দুল বারেক, নজরুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, আব্দুর রফিক, হাফিজুর রহমান, আব্দুল বাছেদ, দেলদুয়ার হোসেন প্রমুখ বলেন, সেতু নির্মাণের আগে এ অঞ্চলের মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হতো। চলতি বর্ষা মৌসুমে পুরোনো সেই দুর্ভোগ ফের শুরু হয়েছে। খুব দ্রুত এ সেতুটি সংস্কার অথবা পুনর্নির্মাণের দাবি জানান তাঁরা।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) জাহিদুল ইসলাম বলেন, এ ভাঙা সেতুর পাশ দিয়ে নতুন একটি সেতু নির্মাণের জন্য সব তথ্য ইতিমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঝিনাই নদে দাঁড়িয়ে রয়েছে বন্যার পানির তোড়ে ভেঙে পড়া সেতু। সেতুটি ভেঙে পড়ার প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেলেও সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে প্রায় ২৫ গ্রামের মানুষ।
উপজেলার কামরাবাদ ইউনিয়নের শুয়াকৈর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে ঝিনাই নদ। এ নদের ওপর ২০০৩-০৪ অর্থবছরে এলজিইডির অর্থায়নে প্রায় দুই কোটি টাকা ব্যয়ে ২০০ মিটার দৈর্ঘ্যের গার্ডার সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০০৬ সালে সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হয়। এতে উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে চরাঞ্চলের মানুষের একমাত্র রাস্তাটি এ সেতুর সঙ্গে সংযুক্ত হয়। এতে চরাঞ্চলের মানুষের ভোগান্তি অনেকাংশে কমে আসে। চরাঞ্চলের নানা পেশাজীবী মানুষের জীবনমান সহজতর হয়ে ওঠে।
সেতু নির্মাণের ১৯ বছর পর ২০২০ সালের ২২ জুলাই বন্যার পানির তোড়ে সেতুটির চারটি পিলার ও তিনটি স্প্যানসহ ৬০ মিটার ধসে পড়ে। এতে দুর্ভোগে পড়ে ওই ২৫ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ। নিরুপায় হয়ে নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে নদী পারাপার হতে হচ্ছে তাদের। ফসল বাজারজাত করণে বিপাকে পড়েছেন কৃষক।
প্রায় পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও ভাঙা সেতুটি সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে চলতি বর্ষা মৌসুমে চরাঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানা পেশার লোকজন।
স্থানীয় আব্দুল বারেক, নজরুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, আব্দুর রফিক, হাফিজুর রহমান, আব্দুল বাছেদ, দেলদুয়ার হোসেন প্রমুখ বলেন, সেতু নির্মাণের আগে এ অঞ্চলের মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হতো। চলতি বর্ষা মৌসুমে পুরোনো সেই দুর্ভোগ ফের শুরু হয়েছে। খুব দ্রুত এ সেতুটি সংস্কার অথবা পুনর্নির্মাণের দাবি জানান তাঁরা।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) জাহিদুল ইসলাম বলেন, এ ভাঙা সেতুর পাশ দিয়ে নতুন একটি সেতু নির্মাণের জন্য সব তথ্য ইতিমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মাহমুদুল্লা নবী নামের এক প্রতারককে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার তারাব পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মুর্গাকুল কবরস্থান এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার আওয়ামী লীগের নেতা ও দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রভাষক সোহেল রানাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ সোমবার দুপুরে তাঁকে বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তা থেকে আটক করা হয়।
১৯ মিনিট আগেবাংলাদেশে অনুপ্রবেশের দায়ে আরিয়ান মির্জা (২০) নামের এক ভারতীয় যুবককে আটক করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাইয়াবাড়ি ইউনিয়নের উত্তর বিছরদই এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। প্রেমের টানে এক বাংলাদেশি নারীর সঙ্গে দেখা করার উদ্দেশ্যে ওই যুবক এ দেশে অনুপ্রবেশ করেছেন বলে জানা গেছে।
২১ মিনিট আগেবরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে আরও ৭৭ জন আক্রান্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬। মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৯৩২।
২৬ মিনিট আগে