নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১১) ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পরিবারসহ স্থানীয়রা বিদ্যালয়ে গিয়ে ওই শিক্ষকের বিচারের দাবিতে হট্টগোল শুরু করেন। একপর্যায়ে কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়টি বন্ধ ঘোষণা করে।
তবে অভিযুক্ত শিক্ষকের দাবি, এ রকম কোনো ঘটনা ঘটেনি। পূর্বশত্রুতার জেরে ওই ছাত্রীর পরিবারের লোকজন তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসাতে চাচ্ছেন।
ওই ছাত্রীর পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাইফুল ইসলাম এবং মেয়েটির বাড়ি একই এলাকায়। তিনি ওই মেয়েটিসহ কয়েকজন ছাত্রীকে প্রতিদিন সকালে বিদ্যালয়ে প্রাইভেট পড়ান। গতকাল সোমবার সকালে অসুবিধা থাকায় ওই দিন রাত ৮টার দিকে বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কক্ষে তিনি মেয়েটিসহ চারজনকে প্রাইভেট পড়ান। এ সময় ওই মেয়েটি তার ঘুম পেয়েছে বলে শিক্ষককে জানায়। পরে ওই শিক্ষক তাকে বাড়ি পৌঁছে দেবেন বলে অন্য একটি কক্ষে নিয়ে যান। একপর্যায়ে মেয়েটির স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেওয়াসহ ধর্ষণচেষ্টা চালান বলে অভিযোগ উঠেছে। পরে মেয়েটি কান্নাকাটি করে বাড়ি গিয়ে পরিবারের লোকজনকে বিষয়টি জানায়। এ ঘটনায় ছাত্রীর পরিবার আজ সকালে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়। সেই সঙ্গে বিদ্যালয়ে গিয়ে বিচার দাবি করে।
অভিযুক্ত শিক্ষক সাইকুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। এ রকম কোনো কিছুই হয়নি। ওই ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে আমার কিছুটা বিরোধ আছে। পূর্বশত্রুতার জেরে তাঁরা আমার বিরুদ্ধে এসব ষড়যন্ত্র করছেন।’
কেন্দুয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ওমর কাইউম বলেন, ‘এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাসহ আমি দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শহিদুল আজম বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আফতাব উদ্দিনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১১) ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পরিবারসহ স্থানীয়রা বিদ্যালয়ে গিয়ে ওই শিক্ষকের বিচারের দাবিতে হট্টগোল শুরু করেন। একপর্যায়ে কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়টি বন্ধ ঘোষণা করে।
তবে অভিযুক্ত শিক্ষকের দাবি, এ রকম কোনো ঘটনা ঘটেনি। পূর্বশত্রুতার জেরে ওই ছাত্রীর পরিবারের লোকজন তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসাতে চাচ্ছেন।
ওই ছাত্রীর পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাইফুল ইসলাম এবং মেয়েটির বাড়ি একই এলাকায়। তিনি ওই মেয়েটিসহ কয়েকজন ছাত্রীকে প্রতিদিন সকালে বিদ্যালয়ে প্রাইভেট পড়ান। গতকাল সোমবার সকালে অসুবিধা থাকায় ওই দিন রাত ৮টার দিকে বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কক্ষে তিনি মেয়েটিসহ চারজনকে প্রাইভেট পড়ান। এ সময় ওই মেয়েটি তার ঘুম পেয়েছে বলে শিক্ষককে জানায়। পরে ওই শিক্ষক তাকে বাড়ি পৌঁছে দেবেন বলে অন্য একটি কক্ষে নিয়ে যান। একপর্যায়ে মেয়েটির স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেওয়াসহ ধর্ষণচেষ্টা চালান বলে অভিযোগ উঠেছে। পরে মেয়েটি কান্নাকাটি করে বাড়ি গিয়ে পরিবারের লোকজনকে বিষয়টি জানায়। এ ঘটনায় ছাত্রীর পরিবার আজ সকালে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়। সেই সঙ্গে বিদ্যালয়ে গিয়ে বিচার দাবি করে।
অভিযুক্ত শিক্ষক সাইকুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। এ রকম কোনো কিছুই হয়নি। ওই ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে আমার কিছুটা বিরোধ আছে। পূর্বশত্রুতার জেরে তাঁরা আমার বিরুদ্ধে এসব ষড়যন্ত্র করছেন।’
কেন্দুয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ওমর কাইউম বলেন, ‘এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাসহ আমি দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শহিদুল আজম বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আফতাব উদ্দিনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
স্থানীয়রা জানান, লোহার রিংয়ের সঙ্গে মিহি সুতো দিয়ে তৈরি এই জালে আটকা পড়ে শুধু মাছ নয়, শামুক-ঝিনুক, ব্যাঙ, কাঁকড়া, সাপ, কুচিয়াসহ বহু জলজ প্রাণি মারা যাচ্ছে। ফলে মিঠাপানির মাছসহ জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ সংকটে পড়েছে।
২৬ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের আমলে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামবিদ্বেষ হয়েছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই রাষ্ট্রে ইসলামের পক্ষে কেউ দাঁড়ালেই তার বিরুদ্ধে জঙ্গি ট্যাগ দেওয়া হয়েছে, মৌলবাদী ট্যাগ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিজেরা বলে অসাম্প্রদায়িক, নিজেরা বলে তারা ধর্মনিরপেক্ষ।
৩০ মিনিট আগেনিহত তরুণীর নাম আরফা বেগম (১৮)। তিনি মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের বারইয়াপাড়া গ্রামের মোক্তার আহমদের মেয়ে। আহত ব্যক্তিদের নাম তাৎক্ষণিক জানা সম্ভব হয়নি। তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেবগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি।
৬ ঘণ্টা আগে