প্রতিনিধি, হালুয়াঘাট (ময়মনসিংহ)
ঢাকায় একটি গার্মেন্টস এ চাকরি করেন সোহেল রানা। কোরবানির ঈদে গ্রামের এসেছিলেন তিনি। আগামী রোববার থেকে সরকার গার্মেন্টস খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তিনি। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে বাধ্য হয়ে ঢাকামুখী গন্তব্যে যাওয়ার জন্য এসেছেন বাসস্ট্যান্ডে। কিন্তু গাড়ি তো নেই তাই বাধ্য হয়ে ২০০ টাকার ভাড়া এক হাজার দিয়ে মালবাহী ট্রাকে করে যেতে হচ্ছে তাঁকে।
সোহেল রানা বলেন, `আমি ও আমার স্ত্রী ঢাকায় গার্মেন্টস কাজ করি। ঈদের আগে গাড়ি চলতে দিল এখন গাড়ি বন্ধ করে গার্মেন্টস খুলে দিল। অথচ আমাদের কথা কেউ ভাবল না। আমরা যাব কীভাবে? এখন আবার স্ত্রী ও ছোট বাচ্চা নিয়ে অধিক ভাড়া দিয়ে ট্রাকে করে যাচ্ছি। যদি আবার চাকরি চলে যায়, তাহলে না খেয়ে মরতে হবে। না খেয়ে মরার চেয়ে করোনায় মরা ভালো।'
এ রকম বিপাকে শুধু সোহেল মিয়া একা নন, সকাল থেকে হালুয়ঘাট থেকে ঢাকামুখী যাচ্ছেন শত শত শ্রমিকেরা।
জানা গেছে, রবিবার থেকে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সকল গার্মেন্টসসহ শিল্পকারখানা খোলার নির্দেশনা হওয়ায় বাধ্য হয়ে চাকরি বাঁচাতে কোরবানি ঈদে বাড়িতে আসা শ্রমিক ও সাধারণ মানুষ ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে।
শনিবার সকাল থেকে ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট উপজেলার ধারা, নাগলা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দেখা যায়, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চলমান লকডাউনে বাস ও গণপরিবহন বন্ধ থাকায় অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে পণ্যবাহী ট্রাকে গাদাগাদি করে ঢাকায় ছুটছে কর্মজীবী মানুষেরা। এতে উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। চাকরি বাঁচাতে মালবাহী ট্রাকে গাদাগাদি করে যাচ্ছেন ঢাকার দিকে। সরকারের এমন সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছেন শ্রমিকেরা তবে এ বিষয়ে প্রশাসনের কোনো অভিযান চোখে পড়েনি।
বিপাকে পড়া কয়েকজন শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে এসেছিলেন তাঁরা। ভেবেছিলেন ঈদের পর হয়তো লকডাউন শিথিল করা হবে। কিন্তু হঠাৎ গার্মেন্টস খোলার খবরে ঢাকায় যেতে পোহাতে হচ্ছে বিড়ম্বনা।
কথা হয় গার্মেন্টসকর্মী ফারহানা ইয়াসমিন এর সঙ্গে। তিনি বলেন, `আমরা গরিব মানুষ। আমার সংসারে কর্মক্ষম কেউ নেই। তাই আমাকেই সংসার চালাতে হয়। ঢাকার একটি গার্মেন্টস আমি কাজ করি। যদি সময়মতো না যেতে পারি তাহলে চাকরি থাকবে না। ফলে মরি আর বাঁচি ঢাকায় যেতেই হবে। চাকরি হারালে না খেয়ে মরতে হবে।'
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রেজাউল করিম বলেন, `আমরা যখন অভিযানে যায়, তখন ট্রাকগুলো পালিয়ে যায়। এখন জনস্রোত আমরা কীভাবে ঠেকাব বলেন? আমরা উপজেলা প্রশাসন থেকে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। গার্মেন্টস খুলে দেওয়ায় এখন মহাসড়কে মানুষের ভিড় বেড়েছে।'
ঢাকায় একটি গার্মেন্টস এ চাকরি করেন সোহেল রানা। কোরবানির ঈদে গ্রামের এসেছিলেন তিনি। আগামী রোববার থেকে সরকার গার্মেন্টস খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তিনি। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে বাধ্য হয়ে ঢাকামুখী গন্তব্যে যাওয়ার জন্য এসেছেন বাসস্ট্যান্ডে। কিন্তু গাড়ি তো নেই তাই বাধ্য হয়ে ২০০ টাকার ভাড়া এক হাজার দিয়ে মালবাহী ট্রাকে করে যেতে হচ্ছে তাঁকে।
সোহেল রানা বলেন, `আমি ও আমার স্ত্রী ঢাকায় গার্মেন্টস কাজ করি। ঈদের আগে গাড়ি চলতে দিল এখন গাড়ি বন্ধ করে গার্মেন্টস খুলে দিল। অথচ আমাদের কথা কেউ ভাবল না। আমরা যাব কীভাবে? এখন আবার স্ত্রী ও ছোট বাচ্চা নিয়ে অধিক ভাড়া দিয়ে ট্রাকে করে যাচ্ছি। যদি আবার চাকরি চলে যায়, তাহলে না খেয়ে মরতে হবে। না খেয়ে মরার চেয়ে করোনায় মরা ভালো।'
এ রকম বিপাকে শুধু সোহেল মিয়া একা নন, সকাল থেকে হালুয়ঘাট থেকে ঢাকামুখী যাচ্ছেন শত শত শ্রমিকেরা।
জানা গেছে, রবিবার থেকে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সকল গার্মেন্টসসহ শিল্পকারখানা খোলার নির্দেশনা হওয়ায় বাধ্য হয়ে চাকরি বাঁচাতে কোরবানি ঈদে বাড়িতে আসা শ্রমিক ও সাধারণ মানুষ ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে।
শনিবার সকাল থেকে ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট উপজেলার ধারা, নাগলা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দেখা যায়, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চলমান লকডাউনে বাস ও গণপরিবহন বন্ধ থাকায় অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে পণ্যবাহী ট্রাকে গাদাগাদি করে ঢাকায় ছুটছে কর্মজীবী মানুষেরা। এতে উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। চাকরি বাঁচাতে মালবাহী ট্রাকে গাদাগাদি করে যাচ্ছেন ঢাকার দিকে। সরকারের এমন সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছেন শ্রমিকেরা তবে এ বিষয়ে প্রশাসনের কোনো অভিযান চোখে পড়েনি।
বিপাকে পড়া কয়েকজন শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে এসেছিলেন তাঁরা। ভেবেছিলেন ঈদের পর হয়তো লকডাউন শিথিল করা হবে। কিন্তু হঠাৎ গার্মেন্টস খোলার খবরে ঢাকায় যেতে পোহাতে হচ্ছে বিড়ম্বনা।
কথা হয় গার্মেন্টসকর্মী ফারহানা ইয়াসমিন এর সঙ্গে। তিনি বলেন, `আমরা গরিব মানুষ। আমার সংসারে কর্মক্ষম কেউ নেই। তাই আমাকেই সংসার চালাতে হয়। ঢাকার একটি গার্মেন্টস আমি কাজ করি। যদি সময়মতো না যেতে পারি তাহলে চাকরি থাকবে না। ফলে মরি আর বাঁচি ঢাকায় যেতেই হবে। চাকরি হারালে না খেয়ে মরতে হবে।'
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রেজাউল করিম বলেন, `আমরা যখন অভিযানে যায়, তখন ট্রাকগুলো পালিয়ে যায়। এখন জনস্রোত আমরা কীভাবে ঠেকাব বলেন? আমরা উপজেলা প্রশাসন থেকে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। গার্মেন্টস খুলে দেওয়ায় এখন মহাসড়কে মানুষের ভিড় বেড়েছে।'
পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে এফবি সাগরকন্যা নামের একটি মাছধরা ট্রলার ডুবে গেছে। গত শুক্রবারের ওই ঘটনার পর চার দিন ধরে সমুদ্রে ভেসে থাকা ৯ জেলেকে উদ্ধার করেছে অপর দুটি মাছধরা ট্রলার। এখনো ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজ জেলেরা হলেন আবদুর রশিদ, নজরুল ইসলাম, রফিক, ইদ্রিস, হারুন ও কালাম।
৪ মিনিট আগেধর্ম অবমাননার অভিযোগে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার বেতগাড়ি ইউনিয়নের আল দাদপুর বালাপাড়া গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত হিন্দু পরিবারের সার্বিক অবস্থা পরিদর্শন করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ।
১২ মিনিট আগেকুমিল্লার বুড়িচংয়ে একটি ভাড়া বাসা থেকে এক নারী ও তাঁর কিশোরী মেয়ের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের পাশে রামপুর এলাকার একটি ভবনের তৃতীয় তলার কক্ষ থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার পুরাতন তেওয়ারীগঞ্জে বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০টি দোকান পুড়ে যায়। দোকানগুলোর ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন, অগ্নিকাণ্ডে তাঁদের অন্তত কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে