নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনায় জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক তারিফুর রহমান রিপনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পরিবহনে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে তা বন্ধের দাবি আয়োজিত মানববন্ধনে হামলা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে জেলা প্রেসক্লাবের সামনে পরিবহনশ্রমিকদের ব্যানারে এই মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতিসহ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন।
আহত সিএনজিচালিত অটোরিকশা শ্রমিক নান্টু মিয়া, মিন্টু মিয়া, ট্রাক পরিবহন শ্রমিক আজগর আলী, নির্মাণশ্রমিক সুজন মিয়া, জেলা শ্রমিক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ তৌফিক নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যরা বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নেন।
এদিকে ৪ জানুয়ারি জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে অসাংগঠনিক ও সংগঠনবিরোধী কাজের অংশ হিসেবে স্থানীয় পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি, দখল, হুমকি-ধমকিসহ একাধিক অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তারিফুর রহমান রিপনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
সিএনজিচালিত অটোরিকশা শ্রমিক নান্টু মিয়া বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের পরিবহন খাত চাঁদাবাজ মুক্ত হয়। কিন্তু কিছুদিন না যেতেই শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক তারিফুর রহমান রিপন স্থানীয় পরিবহন খাতের অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহনে চাঁদাবাজি শুরু করেন। তাতে আমরা অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছি। তাঁর এই চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে শ্রমিকেরা আজ জেলা প্রেসক্লাবের সামনে শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করেন। মানববন্ধন শুরু করার সময় তারিফুর রহমান রিপনের লোকজন আমাদের ব্যানার ছিনিয়ে নেয়। তাদের হামলায় আমাদের লোকজন আহত হয়। আমরা রিপনের চাঁদাবাজি বন্ধ চাই এবং এই ন্যক্কারজনক হামলার বিচার চাই।’
উভয় পক্ষে মারামারিতে আহত জেলা শ্রমিক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ তৌফিক বলেন, ‘আমি ১৯ বছর ধরে দেখিনি, যারা আজ প্রোগ্রাম করতে এসেছে, তারা বিএনপির কোনো প্রোগ্রাম করেছে। আওয়ামী লীগের লোকজন নিয়ে আজ তারা আক্রমণ করে আমাকে মেরেছে। বিগত দিনে তারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছে। আমাদের স্ট্যান্ড থেকে বের করে দিয়েছিল। আমাদের দাবি, বিগত দুর্দিনে তারিফুর রহমান রিপনকে নিয়ে আমরা চলেছি। যারা মাঠে ছিল, তারাই এখন থাকবে। নতুন করে কেউ যাতে না আসতে পারে, সেটাই আমাদের দাবি।’
জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক তারিফুর রহমান রিপনের মোবাইলে কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকালে একদল শ্রমিক অপর গ্রুপের শ্রমিকনেতার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করতে চাইলে দুই পক্ষে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হয়েছে। তবে বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নেত্রকোনায় জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক তারিফুর রহমান রিপনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পরিবহনে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে তা বন্ধের দাবি আয়োজিত মানববন্ধনে হামলা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে জেলা প্রেসক্লাবের সামনে পরিবহনশ্রমিকদের ব্যানারে এই মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতিসহ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন।
আহত সিএনজিচালিত অটোরিকশা শ্রমিক নান্টু মিয়া, মিন্টু মিয়া, ট্রাক পরিবহন শ্রমিক আজগর আলী, নির্মাণশ্রমিক সুজন মিয়া, জেলা শ্রমিক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ তৌফিক নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যরা বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নেন।
এদিকে ৪ জানুয়ারি জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে অসাংগঠনিক ও সংগঠনবিরোধী কাজের অংশ হিসেবে স্থানীয় পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি, দখল, হুমকি-ধমকিসহ একাধিক অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তারিফুর রহমান রিপনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
সিএনজিচালিত অটোরিকশা শ্রমিক নান্টু মিয়া বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের পরিবহন খাত চাঁদাবাজ মুক্ত হয়। কিন্তু কিছুদিন না যেতেই শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক তারিফুর রহমান রিপন স্থানীয় পরিবহন খাতের অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহনে চাঁদাবাজি শুরু করেন। তাতে আমরা অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছি। তাঁর এই চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে শ্রমিকেরা আজ জেলা প্রেসক্লাবের সামনে শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করেন। মানববন্ধন শুরু করার সময় তারিফুর রহমান রিপনের লোকজন আমাদের ব্যানার ছিনিয়ে নেয়। তাদের হামলায় আমাদের লোকজন আহত হয়। আমরা রিপনের চাঁদাবাজি বন্ধ চাই এবং এই ন্যক্কারজনক হামলার বিচার চাই।’
উভয় পক্ষে মারামারিতে আহত জেলা শ্রমিক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ তৌফিক বলেন, ‘আমি ১৯ বছর ধরে দেখিনি, যারা আজ প্রোগ্রাম করতে এসেছে, তারা বিএনপির কোনো প্রোগ্রাম করেছে। আওয়ামী লীগের লোকজন নিয়ে আজ তারা আক্রমণ করে আমাকে মেরেছে। বিগত দিনে তারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছে। আমাদের স্ট্যান্ড থেকে বের করে দিয়েছিল। আমাদের দাবি, বিগত দুর্দিনে তারিফুর রহমান রিপনকে নিয়ে আমরা চলেছি। যারা মাঠে ছিল, তারাই এখন থাকবে। নতুন করে কেউ যাতে না আসতে পারে, সেটাই আমাদের দাবি।’
জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক তারিফুর রহমান রিপনের মোবাইলে কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকালে একদল শ্রমিক অপর গ্রুপের শ্রমিকনেতার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করতে চাইলে দুই পক্ষে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হয়েছে। তবে বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪২ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে