নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পতন ঘটে শেখ হাসিনা সরকারের। পরিবর্তনের ছোঁয়ায় সারা দেশের মতো বদলে যায় শেরপুরের নালিতাবাড়ী পৌরশহরের প্রতিটি দেয়ালের রূপও। প্রতিবাদের চিত্রগুলো গ্রাফিতির মাধ্যমে দেয়ালে ফুটিয়ে তোলেন বিপ্লবী শিক্ষার্থীরা। দেয়ালে লেখা হয় প্রতিবাদ, দেশপ্রেম, সাম্য, সম্প্রীতি, ভ্রাতৃত্ববোধের বহু বার্তা। আঁকা হয় আওয়ামী লীগ ও হাসিনাবিরোধী ছবি।
কিন্তু আজ মঙ্গলবার সকালে দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। গ্রাফিতির ওপর সদ্য জাতীয় স্লোগান থেকে বাদ দেওয়া ‘জয় বাংলা’ লেখা হচ্ছে গ্রাফিতির ওপর। রয়েছে ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানও। এদিকে ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলছে। নালিতাবাড়ী পৌরশহরের থানাসংলগ্ন দেয়ালগুলোতে গতকাল সোমবার রাতে এই কাজ করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে কারা এই কাজ করেছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
গ্রাফিতি অঙ্কনে মুখ্য ভূমিকা পালনকারী শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল আমিন বলেন, ‘রাতের আঁধারে কোনো অপশক্তি গ্রাফিতিগুলো নষ্ট করেছে। গ্রাফিতির ওপর ‘জয় বাংলা’, ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান লেখা হয়েছে। ‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান হাইকোর্ট স্থগিত করেছেন, এটা তো আমাদের বিষয় নয়। তারা কেন আমাদের গ্রাফিতি নষ্ট করল।’
এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষার্থী রুহুল সিদ্দিকী রোমান বলেন, ‘আমরাও হয়তো একটি মামলা করতে পারি। তবে আমরা চাইব সরকারিভাবেই যেন একটা ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
স্থানীয় হাসান তৌফিক তূর্য বলেন, “তারা গ্রাফিতির ওপর ‘জয় বাংলা’ না লিখে অন্য কোথাও লিখতে পারত। তারা কেন আমাদের চেতনার ওপর আঘাত করেছে। যারা এই কাজ করেছে, তারা জুলাই বিপ্লবের চেতনা ধারণ করে না, এটা তারই প্রমাণ।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছানোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকার প্রতিবেদককে বলেন, ‘ঘটনাটি আপনার মাধ্যমে জানলাম। এ ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পতন ঘটে শেখ হাসিনা সরকারের। পরিবর্তনের ছোঁয়ায় সারা দেশের মতো বদলে যায় শেরপুরের নালিতাবাড়ী পৌরশহরের প্রতিটি দেয়ালের রূপও। প্রতিবাদের চিত্রগুলো গ্রাফিতির মাধ্যমে দেয়ালে ফুটিয়ে তোলেন বিপ্লবী শিক্ষার্থীরা। দেয়ালে লেখা হয় প্রতিবাদ, দেশপ্রেম, সাম্য, সম্প্রীতি, ভ্রাতৃত্ববোধের বহু বার্তা। আঁকা হয় আওয়ামী লীগ ও হাসিনাবিরোধী ছবি।
কিন্তু আজ মঙ্গলবার সকালে দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। গ্রাফিতির ওপর সদ্য জাতীয় স্লোগান থেকে বাদ দেওয়া ‘জয় বাংলা’ লেখা হচ্ছে গ্রাফিতির ওপর। রয়েছে ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানও। এদিকে ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলছে। নালিতাবাড়ী পৌরশহরের থানাসংলগ্ন দেয়ালগুলোতে গতকাল সোমবার রাতে এই কাজ করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে কারা এই কাজ করেছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
গ্রাফিতি অঙ্কনে মুখ্য ভূমিকা পালনকারী শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল আমিন বলেন, ‘রাতের আঁধারে কোনো অপশক্তি গ্রাফিতিগুলো নষ্ট করেছে। গ্রাফিতির ওপর ‘জয় বাংলা’, ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান লেখা হয়েছে। ‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান হাইকোর্ট স্থগিত করেছেন, এটা তো আমাদের বিষয় নয়। তারা কেন আমাদের গ্রাফিতি নষ্ট করল।’
এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষার্থী রুহুল সিদ্দিকী রোমান বলেন, ‘আমরাও হয়তো একটি মামলা করতে পারি। তবে আমরা চাইব সরকারিভাবেই যেন একটা ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
স্থানীয় হাসান তৌফিক তূর্য বলেন, “তারা গ্রাফিতির ওপর ‘জয় বাংলা’ না লিখে অন্য কোথাও লিখতে পারত। তারা কেন আমাদের চেতনার ওপর আঘাত করেছে। যারা এই কাজ করেছে, তারা জুলাই বিপ্লবের চেতনা ধারণ করে না, এটা তারই প্রমাণ।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছানোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকার প্রতিবেদককে বলেন, ‘ঘটনাটি আপনার মাধ্যমে জানলাম। এ ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে