ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
দেশীয় প্রজাতির বিপন্ন মাছ গোটালি (বৈজ্ঞানিক নাম: Crossochelius latius) সংরক্ষণ ও পুনরুজ্জীবনে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম প্রজনন ও পোনা উৎপাদনে সফলতা অর্জন করেছেন। এর মাধ্যমে দেশে প্রথমবারের মতো গোটালি মাছের কৃত্রিম প্রজনন সম্ভব হলো, যা মৎস্য সংরক্ষণে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
গতকাল মঙ্গলবার বিএফআরআইয়ের পাবলিকেশন কর্মকর্তা এ এম শরীফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
তথ্যমতে, গোটালি মাছ একসময় দেশের বিভিন্ন নদী ও জলাশয়ে প্রচুর পাওয়া যেত। এটি অঞ্চলভেদে ‘কালা বাটা’ নামেও পরিচিত। সাধারণত পাহাড়ি ঝরনা, অগভীর স্বচ্ছ নদী ও মিঠাপানির জলাশয় মাছটির আবাসস্থল। একসময় তিস্তা, আত্রাই, সোমেশ্বরী, কংস, পিয়াইন, পদ্মা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রে এ মাছের সহজলভ্যতা ছিল।
তবে জলাশয় দূষণ, অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ, খরা মৌসুমে জলাশয় শুকিয়ে মাছ ধরা ও নিষিদ্ধ জালের ব্যবহারের কারণে অন্যান্য দেশীয় ছোট মাছের মতো গোটালির সংখ্যাও দ্রুত হ্রাস পেয়েছে। ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (IUCN) মাছটিকে বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।
গোটালি মাছ সংরক্ষণের লক্ষ্যে ২০২৩ সালে বিএফআরআইয়ের স্বাদুপানি উপকেন্দ্র, সৈয়দপুরের বিজ্ঞানীরা তিস্তা নদীর ব্যারেজসংলগ্ন এলাকা থেকে মাছটি সংগ্রহ করে গবেষণা কার্যক্রম শুরু করেন। দীর্ঘ গবেষণার পর ২০২৪ সালের জুলাই মাসে দেশে প্রথমবারের মতো কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে পোনা উৎপাদনে সফলতা আসে।
গবেষণায় নেতৃত্ব দেন বিএফআরআইয়ের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আজহার আলী। আরও ছিলেন ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সোনিয়া শারমীন, মালিহা হোসেন মৌ ও বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শ্রীবাস কুমার সাহা।
গবেষকদের মতে, গোটালি মাছের কৃত্রিম প্রজনন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ফলে এই মাছের চাষ সম্প্রসারিত করা সম্ভব, যা দেশের মৎস্য খাতে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে। বিশেষ করে, উত্তরাঞ্চলের মৎস্যচাষিদের জন্য এটি একটি আশার বার্তা। এই উদ্যোগ গোটালি মাছকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করবে এবং বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে মৎস্য খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
দেশীয় প্রজাতির বিপন্ন মাছ গোটালি (বৈজ্ঞানিক নাম: Crossochelius latius) সংরক্ষণ ও পুনরুজ্জীবনে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম প্রজনন ও পোনা উৎপাদনে সফলতা অর্জন করেছেন। এর মাধ্যমে দেশে প্রথমবারের মতো গোটালি মাছের কৃত্রিম প্রজনন সম্ভব হলো, যা মৎস্য সংরক্ষণে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
গতকাল মঙ্গলবার বিএফআরআইয়ের পাবলিকেশন কর্মকর্তা এ এম শরীফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
তথ্যমতে, গোটালি মাছ একসময় দেশের বিভিন্ন নদী ও জলাশয়ে প্রচুর পাওয়া যেত। এটি অঞ্চলভেদে ‘কালা বাটা’ নামেও পরিচিত। সাধারণত পাহাড়ি ঝরনা, অগভীর স্বচ্ছ নদী ও মিঠাপানির জলাশয় মাছটির আবাসস্থল। একসময় তিস্তা, আত্রাই, সোমেশ্বরী, কংস, পিয়াইন, পদ্মা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রে এ মাছের সহজলভ্যতা ছিল।
তবে জলাশয় দূষণ, অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ, খরা মৌসুমে জলাশয় শুকিয়ে মাছ ধরা ও নিষিদ্ধ জালের ব্যবহারের কারণে অন্যান্য দেশীয় ছোট মাছের মতো গোটালির সংখ্যাও দ্রুত হ্রাস পেয়েছে। ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (IUCN) মাছটিকে বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।
গোটালি মাছ সংরক্ষণের লক্ষ্যে ২০২৩ সালে বিএফআরআইয়ের স্বাদুপানি উপকেন্দ্র, সৈয়দপুরের বিজ্ঞানীরা তিস্তা নদীর ব্যারেজসংলগ্ন এলাকা থেকে মাছটি সংগ্রহ করে গবেষণা কার্যক্রম শুরু করেন। দীর্ঘ গবেষণার পর ২০২৪ সালের জুলাই মাসে দেশে প্রথমবারের মতো কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে পোনা উৎপাদনে সফলতা আসে।
গবেষণায় নেতৃত্ব দেন বিএফআরআইয়ের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আজহার আলী। আরও ছিলেন ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সোনিয়া শারমীন, মালিহা হোসেন মৌ ও বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শ্রীবাস কুমার সাহা।
গবেষকদের মতে, গোটালি মাছের কৃত্রিম প্রজনন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ফলে এই মাছের চাষ সম্প্রসারিত করা সম্ভব, যা দেশের মৎস্য খাতে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে। বিশেষ করে, উত্তরাঞ্চলের মৎস্যচাষিদের জন্য এটি একটি আশার বার্তা। এই উদ্যোগ গোটালি মাছকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করবে এবং বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে মৎস্য খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
সিলেটে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) মো. জাহাঙ্গীর আলমের দাপটে তাঁর স্ত্রী ফেঞ্চুগঞ্জ সদর ক্লিনিকের পরিবারকল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) জোহরা বেগমও বেপরোয়া। সব অনিয়মই তাঁর কাছে নিয়ম। এ রকম আরও অভিযোগ পাওয়া গেছে তাঁর সহকর্মী ও এলাকাবাসীর কাছ থেকে।
৬ মিনিট আগেস্থানীয় ভোজনরসিকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় ঘি দিয়ে ভাজা ময়মনসিংহের জাকির মামার টক-মিষ্টি জিলাপি। আর রমজানে ইফতারসামগ্রী হিসেবে এর চাহিদা অনেকটাই বেড়ে যায়। প্রথম রোজা থেকেই দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অনেককে এ জিলাপি কিনতে দেখা যায়। ময়মনসিংহ নগরীর জিলা স্কুল মোড়ে হোটেল মেহেরবানে তৈরি হয় ভিন্ন স্বাদের
২৭ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারী থেকে এক নারী এবং তাঁর শিশুসন্তান রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়েছেন। নিখোঁজ মায়ের নাম লামিয়া তাসমেরী মুন (৩২) ও ছেলে আহনাফ কবির ইনাফ (৭)।
৩৭ মিনিট আগেনোয়াখালীর বেগমগঞ্জ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের এক ছাত্রী চলন্ত অটোরিকশায় হেনস্তার শিকার হয়েছেন। এ সময় হেনস্তাকারীরা ওই ছাত্রীর কাছ থেকে একটি মোবাইল ফোন ও টাকাপয়সা লুট করে নিয়ে যায়। বুধবার রাত সোয়া ১০টা থেকে মাইজদী সড়কের চৌমুহনী চৌরাস্তায় অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
৪২ মিনিট আগে