মাদারীপুর প্রতিনিধি

অনেকেই অধীর আগ্রহে শীতের জন্য অপেক্ষা করেন। দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে শীত এলে মাদারীপুরে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষের বাড়তি আয়ের নতুন দিগন্ত খুলে যায়। শীতকালে পিঠা বানিয়ে বিক্রি করাই হয়ে ওঠে তাঁদের প্রধান রোজগারের উৎস, যা দিয়ে চলে পুরো সংসার।
এখন আগের মতো ঘরে ঘরে শীতের পিঠা তৈরি না হওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব মানুষ মাদারীপুর শহরের বিভিন্ন অলিগলি, রাস্তার মোড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী শীতের পিঠা বিক্রি করছেন। স্বল্প পুঁজি আর কম পরিশ্রমে ভালো লাভ হওয়ায়, পিঠা বিক্রির মাধ্যমে এই পরিবারগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাদারীপুর শহরের ডিসি ব্রিজ, শকুনি লেকপাড়, ২ নম্বর শকুনি, কলেজের পেছনে, হাসপাতালের মোড়, থানার মোড়, ইটেরপুল, পুরানবাজার, রেন্ডিতলা, করাচি রোড, চৌরাস্তা, পানিছত্র, কাজীর মোড়, পুরাতন ফেরিঘাট, পাকা মসজিদ রোড, জেলখানার কোনা, সৈয়দারবালী, শকুনি এলাকা, পাকদী, খাগদী, বাদামতলা, মিলন সিনেমা হল-সংলগ্ন এলাকা, লঞ্চঘাট, আমিরাবাদ, মাস্টার কলোনি, সরদার কলোনি, সবুজবাগ, রাস্তি, টিবি ক্লিনিক রোড, নদীর পাড়, পাবলিক লাইব্রেরির সামনে, বিভিন্ন ক্লিনিকের সামনেসহ শতাধিক স্থানে ভ্রাম্যমাণ চুলা বসিয়ে ও ভ্রাম্যমাণ ভ্যানগাড়িতে করে নানা ধরনের পিঠা বিক্রি হচ্ছে।
এই ক্ষুদ্র ব্যবসা পরিচালনায় বেশির ভাগ দোকানে স্বামী-স্ত্রী, সন্তানসহ পরিবারের সদস্যরা মিলে কাজ করেন। চাহিদা মেটাতে অনেকে এক থেকে আটটি পর্যন্ত মাটির চুলা ব্যবহার করছেন। দুপুরের পর থেকে বেচাকেনা শুরু হলেও সন্ধ্যার পর ক্রেতাদের ভিড় বাড়ে। অনেকেই বিকেলের নাশতা হিসেবে এই গরম পিঠা খেতে পছন্দ করেন।
এসব দোকানে চিতই, ভাপা, পাটিসাপটা, চাপড়ি, পাকন, মুঠি পিঠা, তেলে ভাজা পিঠা, ছিট রুটিসহ নানা ধরনের পিঠা বানানো হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় চিতই আর ভাপা পিঠা। চিতই পিঠার সঙ্গে দেওয়া হয় শুঁটকি, ধনেপাতা, সরিষা, বাদাম, কালিজিরা, মরিচসহ নানা ধরনের ভর্তা। ভাপা পিঠা তৈরি করা হয় মাদারীপুরের ঐতিহ্যবাহী খেজুরের গুড়, নারকেল ও চালের গুঁড়া দিয়ে। এ ছাড়াও ডাল ও চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি হয় চাপড়ি। মচমচে চাপড়িও ভর্তা দিয়ে খেতে দেখা যায়।

প্রতিটি চিতই পিঠা ১০ টাকা, ভাপা পিঠা ১৫, চাপড়ি ১০, পাটিসাপটা ১৫, তেলে ভাজা পিঠা ১০ ও ছিট রুটি ১০ টাকায় বিক্রি করা হয়। এতে একেকজন পিঠা বিক্রেতার দিনে আয় ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। পিঠা বিক্রির সময় ছাড়া বাকি সময় তাঁরা কেউ রিকশা চালান, কেউ গৃহকর্মীর কাজ করেন, আবার কেউ শ্রমিকের কাজ করেন। তবে শীতের এই সময়ে নিজ উদ্যোগে, নিজের ইচ্ছেমতো আয় করতে পারায় তাঁরা প্রতিবছর পিঠা বিক্রি করে আয় করছেন।
মাদারীপুর শহরের ২ নম্বর শকুনি এলাকার বাসিন্দা শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমার সঙ্গে মা, ভাগনি ও স্ত্রী থাকেন। কেউ ঘরে পিঠা বানায় না। কারণ, মা ও স্ত্রী দুজনে অসুস্থ। তাই যখন পিঠা খেতে ইচ্ছে হয়, তখন রাস্তার পাশের ভ্রাম্যমাণ পিঠার দোকান থেকে কিনে নিই। আমি খাই, সঙ্গে আমার পরিবারও খায়। গরম-গরম পিঠাগুলো দারুণ মজা। সঙ্গে নানা ধরনের ভর্তা আরও বেশি মজা।’
হাজীর হাওলা গ্রামের আরেক বাসিন্দা নুরজাহান বেগম বলেন, ‘আমি স্কুলের শিক্ষক। সময় করে পরিবারের জন্য পিঠা বানাতে পারি না। তাই এই শীতের সময় রাস্তার পাশে ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকে পিঠা কিনে এনে পরিবারের সবাইকে নিয়ে খেয়ে থাকি।’
মাদারীপুর শহরের শকুনি লেকপাড়ের পিঠা বিক্রেতা ফাতেমা বেগম বলেন, ‘শীত কেবল শুরু হয়েছে। তবু আমাদের বিক্রি হচ্ছে। তবে শীত বেশি পড়লে পিঠা বিক্রি অনেক বেশি হবে। তখন পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে এবং চুলার সংখ্যা বাড়িয়ে পিঠা বিক্রি করব। এখন প্রতিদিন ২ হাজার টাকার মতো হয়। শীত বাড়লে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা বিক্রি হবে।’

মাদারীপুর শহরের ২ নম্বর শকুনি এলাকার পিঠা বিক্রেতা লিপি বেগম বলেন, ‘বাড়ির সামনে রাস্তায় মাটির চুলায় পিঠা বানিয়ে তা বিক্রি করে লাভ ভালোই হয়। তাই এখন গৃহকর্মীর কাজ ছেড়ে দিয়েছি। পুরো শীতে এই পিঠা বানানোর কাজ করব। শীত গেলে আবার গৃহকর্মীর কাজ করব।’
মাদারীপুর মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিচালক নাজনীন আফরোজ বলেন, ‘শীত এলেই মাদারীপুরের অনেক নারী কাজ খুঁজে পান। তাঁরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ভ্রাম্যমাণ পিঠা বিক্রি করেন। অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় নারীরা ঘরে বসে না থেকে আয় করছেন, সেটা খুব ভালো উদ্যোগ।’

অনেকেই অধীর আগ্রহে শীতের জন্য অপেক্ষা করেন। দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে শীত এলে মাদারীপুরে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষের বাড়তি আয়ের নতুন দিগন্ত খুলে যায়। শীতকালে পিঠা বানিয়ে বিক্রি করাই হয়ে ওঠে তাঁদের প্রধান রোজগারের উৎস, যা দিয়ে চলে পুরো সংসার।
এখন আগের মতো ঘরে ঘরে শীতের পিঠা তৈরি না হওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব মানুষ মাদারীপুর শহরের বিভিন্ন অলিগলি, রাস্তার মোড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী শীতের পিঠা বিক্রি করছেন। স্বল্প পুঁজি আর কম পরিশ্রমে ভালো লাভ হওয়ায়, পিঠা বিক্রির মাধ্যমে এই পরিবারগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাদারীপুর শহরের ডিসি ব্রিজ, শকুনি লেকপাড়, ২ নম্বর শকুনি, কলেজের পেছনে, হাসপাতালের মোড়, থানার মোড়, ইটেরপুল, পুরানবাজার, রেন্ডিতলা, করাচি রোড, চৌরাস্তা, পানিছত্র, কাজীর মোড়, পুরাতন ফেরিঘাট, পাকা মসজিদ রোড, জেলখানার কোনা, সৈয়দারবালী, শকুনি এলাকা, পাকদী, খাগদী, বাদামতলা, মিলন সিনেমা হল-সংলগ্ন এলাকা, লঞ্চঘাট, আমিরাবাদ, মাস্টার কলোনি, সরদার কলোনি, সবুজবাগ, রাস্তি, টিবি ক্লিনিক রোড, নদীর পাড়, পাবলিক লাইব্রেরির সামনে, বিভিন্ন ক্লিনিকের সামনেসহ শতাধিক স্থানে ভ্রাম্যমাণ চুলা বসিয়ে ও ভ্রাম্যমাণ ভ্যানগাড়িতে করে নানা ধরনের পিঠা বিক্রি হচ্ছে।
এই ক্ষুদ্র ব্যবসা পরিচালনায় বেশির ভাগ দোকানে স্বামী-স্ত্রী, সন্তানসহ পরিবারের সদস্যরা মিলে কাজ করেন। চাহিদা মেটাতে অনেকে এক থেকে আটটি পর্যন্ত মাটির চুলা ব্যবহার করছেন। দুপুরের পর থেকে বেচাকেনা শুরু হলেও সন্ধ্যার পর ক্রেতাদের ভিড় বাড়ে। অনেকেই বিকেলের নাশতা হিসেবে এই গরম পিঠা খেতে পছন্দ করেন।
এসব দোকানে চিতই, ভাপা, পাটিসাপটা, চাপড়ি, পাকন, মুঠি পিঠা, তেলে ভাজা পিঠা, ছিট রুটিসহ নানা ধরনের পিঠা বানানো হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় চিতই আর ভাপা পিঠা। চিতই পিঠার সঙ্গে দেওয়া হয় শুঁটকি, ধনেপাতা, সরিষা, বাদাম, কালিজিরা, মরিচসহ নানা ধরনের ভর্তা। ভাপা পিঠা তৈরি করা হয় মাদারীপুরের ঐতিহ্যবাহী খেজুরের গুড়, নারকেল ও চালের গুঁড়া দিয়ে। এ ছাড়াও ডাল ও চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি হয় চাপড়ি। মচমচে চাপড়িও ভর্তা দিয়ে খেতে দেখা যায়।

প্রতিটি চিতই পিঠা ১০ টাকা, ভাপা পিঠা ১৫, চাপড়ি ১০, পাটিসাপটা ১৫, তেলে ভাজা পিঠা ১০ ও ছিট রুটি ১০ টাকায় বিক্রি করা হয়। এতে একেকজন পিঠা বিক্রেতার দিনে আয় ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। পিঠা বিক্রির সময় ছাড়া বাকি সময় তাঁরা কেউ রিকশা চালান, কেউ গৃহকর্মীর কাজ করেন, আবার কেউ শ্রমিকের কাজ করেন। তবে শীতের এই সময়ে নিজ উদ্যোগে, নিজের ইচ্ছেমতো আয় করতে পারায় তাঁরা প্রতিবছর পিঠা বিক্রি করে আয় করছেন।
মাদারীপুর শহরের ২ নম্বর শকুনি এলাকার বাসিন্দা শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমার সঙ্গে মা, ভাগনি ও স্ত্রী থাকেন। কেউ ঘরে পিঠা বানায় না। কারণ, মা ও স্ত্রী দুজনে অসুস্থ। তাই যখন পিঠা খেতে ইচ্ছে হয়, তখন রাস্তার পাশের ভ্রাম্যমাণ পিঠার দোকান থেকে কিনে নিই। আমি খাই, সঙ্গে আমার পরিবারও খায়। গরম-গরম পিঠাগুলো দারুণ মজা। সঙ্গে নানা ধরনের ভর্তা আরও বেশি মজা।’
হাজীর হাওলা গ্রামের আরেক বাসিন্দা নুরজাহান বেগম বলেন, ‘আমি স্কুলের শিক্ষক। সময় করে পরিবারের জন্য পিঠা বানাতে পারি না। তাই এই শীতের সময় রাস্তার পাশে ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকে পিঠা কিনে এনে পরিবারের সবাইকে নিয়ে খেয়ে থাকি।’
মাদারীপুর শহরের শকুনি লেকপাড়ের পিঠা বিক্রেতা ফাতেমা বেগম বলেন, ‘শীত কেবল শুরু হয়েছে। তবু আমাদের বিক্রি হচ্ছে। তবে শীত বেশি পড়লে পিঠা বিক্রি অনেক বেশি হবে। তখন পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে এবং চুলার সংখ্যা বাড়িয়ে পিঠা বিক্রি করব। এখন প্রতিদিন ২ হাজার টাকার মতো হয়। শীত বাড়লে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা বিক্রি হবে।’

মাদারীপুর শহরের ২ নম্বর শকুনি এলাকার পিঠা বিক্রেতা লিপি বেগম বলেন, ‘বাড়ির সামনে রাস্তায় মাটির চুলায় পিঠা বানিয়ে তা বিক্রি করে লাভ ভালোই হয়। তাই এখন গৃহকর্মীর কাজ ছেড়ে দিয়েছি। পুরো শীতে এই পিঠা বানানোর কাজ করব। শীত গেলে আবার গৃহকর্মীর কাজ করব।’
মাদারীপুর মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিচালক নাজনীন আফরোজ বলেন, ‘শীত এলেই মাদারীপুরের অনেক নারী কাজ খুঁজে পান। তাঁরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ভ্রাম্যমাণ পিঠা বিক্রি করেন। অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় নারীরা ঘরে বসে না থেকে আয় করছেন, সেটা খুব ভালো উদ্যোগ।’
মাদারীপুর প্রতিনিধি

অনেকেই অধীর আগ্রহে শীতের জন্য অপেক্ষা করেন। দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে শীত এলে মাদারীপুরে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষের বাড়তি আয়ের নতুন দিগন্ত খুলে যায়। শীতকালে পিঠা বানিয়ে বিক্রি করাই হয়ে ওঠে তাঁদের প্রধান রোজগারের উৎস, যা দিয়ে চলে পুরো সংসার।
এখন আগের মতো ঘরে ঘরে শীতের পিঠা তৈরি না হওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব মানুষ মাদারীপুর শহরের বিভিন্ন অলিগলি, রাস্তার মোড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী শীতের পিঠা বিক্রি করছেন। স্বল্প পুঁজি আর কম পরিশ্রমে ভালো লাভ হওয়ায়, পিঠা বিক্রির মাধ্যমে এই পরিবারগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাদারীপুর শহরের ডিসি ব্রিজ, শকুনি লেকপাড়, ২ নম্বর শকুনি, কলেজের পেছনে, হাসপাতালের মোড়, থানার মোড়, ইটেরপুল, পুরানবাজার, রেন্ডিতলা, করাচি রোড, চৌরাস্তা, পানিছত্র, কাজীর মোড়, পুরাতন ফেরিঘাট, পাকা মসজিদ রোড, জেলখানার কোনা, সৈয়দারবালী, শকুনি এলাকা, পাকদী, খাগদী, বাদামতলা, মিলন সিনেমা হল-সংলগ্ন এলাকা, লঞ্চঘাট, আমিরাবাদ, মাস্টার কলোনি, সরদার কলোনি, সবুজবাগ, রাস্তি, টিবি ক্লিনিক রোড, নদীর পাড়, পাবলিক লাইব্রেরির সামনে, বিভিন্ন ক্লিনিকের সামনেসহ শতাধিক স্থানে ভ্রাম্যমাণ চুলা বসিয়ে ও ভ্রাম্যমাণ ভ্যানগাড়িতে করে নানা ধরনের পিঠা বিক্রি হচ্ছে।
এই ক্ষুদ্র ব্যবসা পরিচালনায় বেশির ভাগ দোকানে স্বামী-স্ত্রী, সন্তানসহ পরিবারের সদস্যরা মিলে কাজ করেন। চাহিদা মেটাতে অনেকে এক থেকে আটটি পর্যন্ত মাটির চুলা ব্যবহার করছেন। দুপুরের পর থেকে বেচাকেনা শুরু হলেও সন্ধ্যার পর ক্রেতাদের ভিড় বাড়ে। অনেকেই বিকেলের নাশতা হিসেবে এই গরম পিঠা খেতে পছন্দ করেন।
এসব দোকানে চিতই, ভাপা, পাটিসাপটা, চাপড়ি, পাকন, মুঠি পিঠা, তেলে ভাজা পিঠা, ছিট রুটিসহ নানা ধরনের পিঠা বানানো হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় চিতই আর ভাপা পিঠা। চিতই পিঠার সঙ্গে দেওয়া হয় শুঁটকি, ধনেপাতা, সরিষা, বাদাম, কালিজিরা, মরিচসহ নানা ধরনের ভর্তা। ভাপা পিঠা তৈরি করা হয় মাদারীপুরের ঐতিহ্যবাহী খেজুরের গুড়, নারকেল ও চালের গুঁড়া দিয়ে। এ ছাড়াও ডাল ও চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি হয় চাপড়ি। মচমচে চাপড়িও ভর্তা দিয়ে খেতে দেখা যায়।

প্রতিটি চিতই পিঠা ১০ টাকা, ভাপা পিঠা ১৫, চাপড়ি ১০, পাটিসাপটা ১৫, তেলে ভাজা পিঠা ১০ ও ছিট রুটি ১০ টাকায় বিক্রি করা হয়। এতে একেকজন পিঠা বিক্রেতার দিনে আয় ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। পিঠা বিক্রির সময় ছাড়া বাকি সময় তাঁরা কেউ রিকশা চালান, কেউ গৃহকর্মীর কাজ করেন, আবার কেউ শ্রমিকের কাজ করেন। তবে শীতের এই সময়ে নিজ উদ্যোগে, নিজের ইচ্ছেমতো আয় করতে পারায় তাঁরা প্রতিবছর পিঠা বিক্রি করে আয় করছেন।
মাদারীপুর শহরের ২ নম্বর শকুনি এলাকার বাসিন্দা শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমার সঙ্গে মা, ভাগনি ও স্ত্রী থাকেন। কেউ ঘরে পিঠা বানায় না। কারণ, মা ও স্ত্রী দুজনে অসুস্থ। তাই যখন পিঠা খেতে ইচ্ছে হয়, তখন রাস্তার পাশের ভ্রাম্যমাণ পিঠার দোকান থেকে কিনে নিই। আমি খাই, সঙ্গে আমার পরিবারও খায়। গরম-গরম পিঠাগুলো দারুণ মজা। সঙ্গে নানা ধরনের ভর্তা আরও বেশি মজা।’
হাজীর হাওলা গ্রামের আরেক বাসিন্দা নুরজাহান বেগম বলেন, ‘আমি স্কুলের শিক্ষক। সময় করে পরিবারের জন্য পিঠা বানাতে পারি না। তাই এই শীতের সময় রাস্তার পাশে ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকে পিঠা কিনে এনে পরিবারের সবাইকে নিয়ে খেয়ে থাকি।’
মাদারীপুর শহরের শকুনি লেকপাড়ের পিঠা বিক্রেতা ফাতেমা বেগম বলেন, ‘শীত কেবল শুরু হয়েছে। তবু আমাদের বিক্রি হচ্ছে। তবে শীত বেশি পড়লে পিঠা বিক্রি অনেক বেশি হবে। তখন পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে এবং চুলার সংখ্যা বাড়িয়ে পিঠা বিক্রি করব। এখন প্রতিদিন ২ হাজার টাকার মতো হয়। শীত বাড়লে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা বিক্রি হবে।’

মাদারীপুর শহরের ২ নম্বর শকুনি এলাকার পিঠা বিক্রেতা লিপি বেগম বলেন, ‘বাড়ির সামনে রাস্তায় মাটির চুলায় পিঠা বানিয়ে তা বিক্রি করে লাভ ভালোই হয়। তাই এখন গৃহকর্মীর কাজ ছেড়ে দিয়েছি। পুরো শীতে এই পিঠা বানানোর কাজ করব। শীত গেলে আবার গৃহকর্মীর কাজ করব।’
মাদারীপুর মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিচালক নাজনীন আফরোজ বলেন, ‘শীত এলেই মাদারীপুরের অনেক নারী কাজ খুঁজে পান। তাঁরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ভ্রাম্যমাণ পিঠা বিক্রি করেন। অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় নারীরা ঘরে বসে না থেকে আয় করছেন, সেটা খুব ভালো উদ্যোগ।’

অনেকেই অধীর আগ্রহে শীতের জন্য অপেক্ষা করেন। দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে শীত এলে মাদারীপুরে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষের বাড়তি আয়ের নতুন দিগন্ত খুলে যায়। শীতকালে পিঠা বানিয়ে বিক্রি করাই হয়ে ওঠে তাঁদের প্রধান রোজগারের উৎস, যা দিয়ে চলে পুরো সংসার।
এখন আগের মতো ঘরে ঘরে শীতের পিঠা তৈরি না হওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব মানুষ মাদারীপুর শহরের বিভিন্ন অলিগলি, রাস্তার মোড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী শীতের পিঠা বিক্রি করছেন। স্বল্প পুঁজি আর কম পরিশ্রমে ভালো লাভ হওয়ায়, পিঠা বিক্রির মাধ্যমে এই পরিবারগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাদারীপুর শহরের ডিসি ব্রিজ, শকুনি লেকপাড়, ২ নম্বর শকুনি, কলেজের পেছনে, হাসপাতালের মোড়, থানার মোড়, ইটেরপুল, পুরানবাজার, রেন্ডিতলা, করাচি রোড, চৌরাস্তা, পানিছত্র, কাজীর মোড়, পুরাতন ফেরিঘাট, পাকা মসজিদ রোড, জেলখানার কোনা, সৈয়দারবালী, শকুনি এলাকা, পাকদী, খাগদী, বাদামতলা, মিলন সিনেমা হল-সংলগ্ন এলাকা, লঞ্চঘাট, আমিরাবাদ, মাস্টার কলোনি, সরদার কলোনি, সবুজবাগ, রাস্তি, টিবি ক্লিনিক রোড, নদীর পাড়, পাবলিক লাইব্রেরির সামনে, বিভিন্ন ক্লিনিকের সামনেসহ শতাধিক স্থানে ভ্রাম্যমাণ চুলা বসিয়ে ও ভ্রাম্যমাণ ভ্যানগাড়িতে করে নানা ধরনের পিঠা বিক্রি হচ্ছে।
এই ক্ষুদ্র ব্যবসা পরিচালনায় বেশির ভাগ দোকানে স্বামী-স্ত্রী, সন্তানসহ পরিবারের সদস্যরা মিলে কাজ করেন। চাহিদা মেটাতে অনেকে এক থেকে আটটি পর্যন্ত মাটির চুলা ব্যবহার করছেন। দুপুরের পর থেকে বেচাকেনা শুরু হলেও সন্ধ্যার পর ক্রেতাদের ভিড় বাড়ে। অনেকেই বিকেলের নাশতা হিসেবে এই গরম পিঠা খেতে পছন্দ করেন।
এসব দোকানে চিতই, ভাপা, পাটিসাপটা, চাপড়ি, পাকন, মুঠি পিঠা, তেলে ভাজা পিঠা, ছিট রুটিসহ নানা ধরনের পিঠা বানানো হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় চিতই আর ভাপা পিঠা। চিতই পিঠার সঙ্গে দেওয়া হয় শুঁটকি, ধনেপাতা, সরিষা, বাদাম, কালিজিরা, মরিচসহ নানা ধরনের ভর্তা। ভাপা পিঠা তৈরি করা হয় মাদারীপুরের ঐতিহ্যবাহী খেজুরের গুড়, নারকেল ও চালের গুঁড়া দিয়ে। এ ছাড়াও ডাল ও চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি হয় চাপড়ি। মচমচে চাপড়িও ভর্তা দিয়ে খেতে দেখা যায়।

প্রতিটি চিতই পিঠা ১০ টাকা, ভাপা পিঠা ১৫, চাপড়ি ১০, পাটিসাপটা ১৫, তেলে ভাজা পিঠা ১০ ও ছিট রুটি ১০ টাকায় বিক্রি করা হয়। এতে একেকজন পিঠা বিক্রেতার দিনে আয় ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। পিঠা বিক্রির সময় ছাড়া বাকি সময় তাঁরা কেউ রিকশা চালান, কেউ গৃহকর্মীর কাজ করেন, আবার কেউ শ্রমিকের কাজ করেন। তবে শীতের এই সময়ে নিজ উদ্যোগে, নিজের ইচ্ছেমতো আয় করতে পারায় তাঁরা প্রতিবছর পিঠা বিক্রি করে আয় করছেন।
মাদারীপুর শহরের ২ নম্বর শকুনি এলাকার বাসিন্দা শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমার সঙ্গে মা, ভাগনি ও স্ত্রী থাকেন। কেউ ঘরে পিঠা বানায় না। কারণ, মা ও স্ত্রী দুজনে অসুস্থ। তাই যখন পিঠা খেতে ইচ্ছে হয়, তখন রাস্তার পাশের ভ্রাম্যমাণ পিঠার দোকান থেকে কিনে নিই। আমি খাই, সঙ্গে আমার পরিবারও খায়। গরম-গরম পিঠাগুলো দারুণ মজা। সঙ্গে নানা ধরনের ভর্তা আরও বেশি মজা।’
হাজীর হাওলা গ্রামের আরেক বাসিন্দা নুরজাহান বেগম বলেন, ‘আমি স্কুলের শিক্ষক। সময় করে পরিবারের জন্য পিঠা বানাতে পারি না। তাই এই শীতের সময় রাস্তার পাশে ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকে পিঠা কিনে এনে পরিবারের সবাইকে নিয়ে খেয়ে থাকি।’
মাদারীপুর শহরের শকুনি লেকপাড়ের পিঠা বিক্রেতা ফাতেমা বেগম বলেন, ‘শীত কেবল শুরু হয়েছে। তবু আমাদের বিক্রি হচ্ছে। তবে শীত বেশি পড়লে পিঠা বিক্রি অনেক বেশি হবে। তখন পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে এবং চুলার সংখ্যা বাড়িয়ে পিঠা বিক্রি করব। এখন প্রতিদিন ২ হাজার টাকার মতো হয়। শীত বাড়লে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা বিক্রি হবে।’

মাদারীপুর শহরের ২ নম্বর শকুনি এলাকার পিঠা বিক্রেতা লিপি বেগম বলেন, ‘বাড়ির সামনে রাস্তায় মাটির চুলায় পিঠা বানিয়ে তা বিক্রি করে লাভ ভালোই হয়। তাই এখন গৃহকর্মীর কাজ ছেড়ে দিয়েছি। পুরো শীতে এই পিঠা বানানোর কাজ করব। শীত গেলে আবার গৃহকর্মীর কাজ করব।’
মাদারীপুর মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিচালক নাজনীন আফরোজ বলেন, ‘শীত এলেই মাদারীপুরের অনেক নারী কাজ খুঁজে পান। তাঁরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ভ্রাম্যমাণ পিঠা বিক্রি করেন। অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় নারীরা ঘরে বসে না থেকে আয় করছেন, সেটা খুব ভালো উদ্যোগ।’

এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
১ ঘণ্টা আগে
ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে...
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে...
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুরের মস্তফাপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গা ব্রিজ ও কালকিনি উপজেলার ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ডসহ প্রায় আটটি স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছ কেটে ফেলে অবরোধ করা হয়। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।
এতে দেখা গেছে, এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ জন পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’
এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।
এতে দেখা গেছে, এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ জন পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’
এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।

এখন আগের মতো ঘরে ঘরে শীতের পিঠা তৈরি না হওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব মানুষ মাদারীপুর শহরের বিভিন্ন অলিগলি, রাস্তার মোড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী শীতের পিঠা বিক্রি করছেন। স্বল্প পুঁজি আর কম পরিশ্রমে ভালো লাভ হওয়ায় পিঠা বিক্রির মাধ্যমে এই পরিবারগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করছে।
১ দিন আগে
ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে...
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে...
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুরের মস্তফাপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গা ব্রিজ ও কালকিনি উপজেলার ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ডসহ প্রায় আটটি স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছ কেটে ফেলে অবরোধ করা হয়। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) স্নাতক প্রথম বর্ষ (২০২৫-২৬) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীদের সুবিধায় এবারই প্রথমবারের মতো রুয়েটের পাশাপাশি বুয়েট কেন্দ্রেও অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
রোববার জনসংযোগ দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরী শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২২ সালে অথবা ২০২৩ সালে মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৪ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।
এ ছাড়া প্রার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২৫ সালে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৫ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণসহ গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন বিষয়ে নূন্যতম জিপি-১৪ পেতে হবে।
এ ছাড়াও প্রার্থী জিসিই ‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় পাস করে থাকলে তার ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫টি বিষয়ে ন্যূনতম ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস করতে হবে। জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে পৃথক-পৃথকভাবে কমপক্ষে ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস হতে হবে। সেই সঙ্গে প্রার্থীকে ২০২৪ সালের নভেম্বর বা তার পরে ‘এ’ লেভেল সার্টিফিকেট প্রাপ্ত হতে হবে। ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ের সিদ্ধান্ত ভর্তি পরীক্ষার জন্য গঠিত স্টিয়ারিং কমিটির সভায় গ্রহণ করা হবে।

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) স্নাতক প্রথম বর্ষ (২০২৫-২৬) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীদের সুবিধায় এবারই প্রথমবারের মতো রুয়েটের পাশাপাশি বুয়েট কেন্দ্রেও অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
রোববার জনসংযোগ দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরী শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২২ সালে অথবা ২০২৩ সালে মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৪ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।
এ ছাড়া প্রার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২৫ সালে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৫ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণসহ গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন বিষয়ে নূন্যতম জিপি-১৪ পেতে হবে।
এ ছাড়াও প্রার্থী জিসিই ‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় পাস করে থাকলে তার ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫টি বিষয়ে ন্যূনতম ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস করতে হবে। জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে পৃথক-পৃথকভাবে কমপক্ষে ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস হতে হবে। সেই সঙ্গে প্রার্থীকে ২০২৪ সালের নভেম্বর বা তার পরে ‘এ’ লেভেল সার্টিফিকেট প্রাপ্ত হতে হবে। ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ের সিদ্ধান্ত ভর্তি পরীক্ষার জন্য গঠিত স্টিয়ারিং কমিটির সভায় গ্রহণ করা হবে।

এখন আগের মতো ঘরে ঘরে শীতের পিঠা তৈরি না হওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব মানুষ মাদারীপুর শহরের বিভিন্ন অলিগলি, রাস্তার মোড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী শীতের পিঠা বিক্রি করছেন। স্বল্প পুঁজি আর কম পরিশ্রমে ভালো লাভ হওয়ায় পিঠা বিক্রির মাধ্যমে এই পরিবারগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করছে।
১ দিন আগে
এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে...
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুরের মস্তফাপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গা ব্রিজ ও কালকিনি উপজেলার ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ডসহ প্রায় আটটি স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছ কেটে ফেলে অবরোধ করা হয়। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে আরও ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রাশেদুল হক চৌধুরী গণমাধ্যমকে জানান, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নগরীতে মিছিল বের করার চেষ্টা করছিলেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি রোধে পুলিশ তৎপর ছিল এবং তথ্যের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, সকাল ৬টার দিকে টমছম ব্রিজ এলাকায় সংগঠনটির একটি দল মিছিলের প্রস্তুতি নিলে পুলিশ সেখানে পৌঁছায়। উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ও স্থানীয় জনতা ধাওয়া দিয়ে বিভিন্ন দিক থেকে ২৯ জনকে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ব্যানার, লাঠি ও লাইটার জব্দ করা হয়। পরে অভিযানে পুলিশের জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগও অংশ নেয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী আরও জানান, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ, দাউদকান্দি, মুরাদনগর, দেবিদ্বার, ভাঙ্গুরা, চান্দিনা থেকে একজন করে এবং নাঙ্গলকোট থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে। নগরীতে আটক ২৯ জনসহ মোট ৪৪ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে আরও ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রাশেদুল হক চৌধুরী গণমাধ্যমকে জানান, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নগরীতে মিছিল বের করার চেষ্টা করছিলেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি রোধে পুলিশ তৎপর ছিল এবং তথ্যের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, সকাল ৬টার দিকে টমছম ব্রিজ এলাকায় সংগঠনটির একটি দল মিছিলের প্রস্তুতি নিলে পুলিশ সেখানে পৌঁছায়। উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ও স্থানীয় জনতা ধাওয়া দিয়ে বিভিন্ন দিক থেকে ২৯ জনকে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ব্যানার, লাঠি ও লাইটার জব্দ করা হয়। পরে অভিযানে পুলিশের জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগও অংশ নেয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী আরও জানান, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ, দাউদকান্দি, মুরাদনগর, দেবিদ্বার, ভাঙ্গুরা, চান্দিনা থেকে একজন করে এবং নাঙ্গলকোট থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে। নগরীতে আটক ২৯ জনসহ মোট ৪৪ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

এখন আগের মতো ঘরে ঘরে শীতের পিঠা তৈরি না হওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব মানুষ মাদারীপুর শহরের বিভিন্ন অলিগলি, রাস্তার মোড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী শীতের পিঠা বিক্রি করছেন। স্বল্প পুঁজি আর কম পরিশ্রমে ভালো লাভ হওয়ায় পিঠা বিক্রির মাধ্যমে এই পরিবারগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করছে।
১ দিন আগে
এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
১ ঘণ্টা আগে
ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে...
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুরের মস্তফাপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গা ব্রিজ ও কালকিনি উপজেলার ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ডসহ প্রায় আটটি স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছ কেটে ফেলে অবরোধ করা হয়। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর প্রতিনিধি

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের মস্তফাপুরে ককটেল বিস্ফোরণ এবং গাছ ফেলে সড়ক অবরোধের প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আজ রোববার (১৬ নভেম্বর) সকালের দিকে এই অবরোধের সৃষ্টি হয়। বেলা ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ও পুলিশের সমন্বিত প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয় এবং মহাসড়কে যান চলাচল শুরু হয়।
মাদারীপুরের মস্তফাপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গা ব্রিজ ও কালকিনি উপজেলার ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ডসহ প্রায় আটটি স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছ কেটে ফেলে অবরোধ করা হয়। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবি ও সোমবার (১৬ ও ১৭ নভেম্বর) শাটডাউনের ঘোষণা দিয়েছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য রোববার সকাল থেকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের আটটি স্থানে গাছ ফেলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা ২০টির মতো ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেন। পরে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন।

এই ঘটনায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে দীর্ঘ কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত যানজটের সৃষ্টি হয়। চরম ভোগান্তিতে পড়ে যাত্রীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সড়ক থেকে গাছগুলো অপসারণ করে পুলিশ ও মাদারীপুর জেলা সদর এবং কালকিনি উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তাদের সঙ্গে গাছ সরানোর কাজে অংশ নেন স্থানীয় জামায়াত ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে বেলা ১১টার দিকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর শেখ আহাদুজ্জামান বলেন, ‘প্রথমে কালকিনি উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা মহাসড়ক থেকে গাছ অপসারণের কাজ শুরু করে। পরে জেলা শহর থেকে আমরা যাই। গাছগুলো অপসারণ করে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।’
ডাসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. এহতেশামুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ডাসার ও কালকিনি থানার অংশে সাত-আট স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছগুলো কেটে ফেলে দিয়ে চলে গেছে। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। তবে আমি চারটি ককটেলের চিহ্ন দেখতে পেয়েছি। এখন যান চলাচল শুরু হয়েছে।’
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেন বলেন, ‘পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। যান চলাচল শুরু হয়েছে।’

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের মস্তফাপুরে ককটেল বিস্ফোরণ এবং গাছ ফেলে সড়ক অবরোধের প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আজ রোববার (১৬ নভেম্বর) সকালের দিকে এই অবরোধের সৃষ্টি হয়। বেলা ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ও পুলিশের সমন্বিত প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয় এবং মহাসড়কে যান চলাচল শুরু হয়।
মাদারীপুরের মস্তফাপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গা ব্রিজ ও কালকিনি উপজেলার ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ডসহ প্রায় আটটি স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছ কেটে ফেলে অবরোধ করা হয়। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবি ও সোমবার (১৬ ও ১৭ নভেম্বর) শাটডাউনের ঘোষণা দিয়েছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য রোববার সকাল থেকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের আটটি স্থানে গাছ ফেলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা ২০টির মতো ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেন। পরে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন।

এই ঘটনায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে দীর্ঘ কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত যানজটের সৃষ্টি হয়। চরম ভোগান্তিতে পড়ে যাত্রীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সড়ক থেকে গাছগুলো অপসারণ করে পুলিশ ও মাদারীপুর জেলা সদর এবং কালকিনি উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তাদের সঙ্গে গাছ সরানোর কাজে অংশ নেন স্থানীয় জামায়াত ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে বেলা ১১টার দিকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর শেখ আহাদুজ্জামান বলেন, ‘প্রথমে কালকিনি উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা মহাসড়ক থেকে গাছ অপসারণের কাজ শুরু করে। পরে জেলা শহর থেকে আমরা যাই। গাছগুলো অপসারণ করে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।’
ডাসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. এহতেশামুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ডাসার ও কালকিনি থানার অংশে সাত-আট স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছগুলো কেটে ফেলে দিয়ে চলে গেছে। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। তবে আমি চারটি ককটেলের চিহ্ন দেখতে পেয়েছি। এখন যান চলাচল শুরু হয়েছে।’
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেন বলেন, ‘পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। যান চলাচল শুরু হয়েছে।’

এখন আগের মতো ঘরে ঘরে শীতের পিঠা তৈরি না হওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব মানুষ মাদারীপুর শহরের বিভিন্ন অলিগলি, রাস্তার মোড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী শীতের পিঠা বিক্রি করছেন। স্বল্প পুঁজি আর কম পরিশ্রমে ভালো লাভ হওয়ায় পিঠা বিক্রির মাধ্যমে এই পরিবারগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করছে।
১ দিন আগে
এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
১ ঘণ্টা আগে
ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে...
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে...
১ ঘণ্টা আগে