কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

ভারতের সিকিমে আকস্মিক বন্যা ও তিস্তার ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের উত্তরের পাঁচ জেলার তিস্তাতীরবর্তী এলাকায় বন্যার আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)। উজানের ঢলে গতকাল বুধবার থেকে অস্বাভাবিক গতিতে বাড়ছে তিস্তার পানি। ইতিমধ্যে রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এ অবস্থায় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে তিস্তার বাম তীরের ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন ও তীরবর্তী বাসিন্দারা।
পাউবো, কুড়িগ্রামের নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। বুধবার সকাল ৯টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় এই পয়েন্টে তিস্তার পানি ৯০ সেন্টিমিটার বেড়েছে।
বন্যার পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাতে পাউবো গতকাল বুধবার দুপুরে জানিয়েছে, ভারতীয় আবহাওয়া সংস্থার তথ্য অনুযায়ী ভারতের সিকিম অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকায় তিস্তা নদীতে বন্যা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। ভারতের উত্তর সিকিমে তিস্তা নদীর চুংথাং ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের নীলফামারী, লালমনিরহাট, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলায় তিস্তাতীরবর্তী এলাকাসমূহ প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে বুধবার বিকেল ৪টায় দেওয়া পূর্বাভাসে সংস্থাটি জানিয়েছে, উজানে ভারতীয় অংশে তিস্তার পানি কিছুটা স্থিতিশীল থেকে দোমোহনী পয়েন্টে ধীরগতিতে হ্রাস পাচ্ছে।
এদিকে তিস্তায় সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতিতে কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার তিস্তার বামপাড়ের ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে এর উজান ও ভাটিতে থাকা কয়েক শ পরিবার। যদিও পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধটির অবশিষ্ট অংশ নিয়ে তেমন ঝুঁকি নেই।
জেলার রাজারহাট ও উলিপুর উপজেলার তিস্তাপারের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হয়েছে। এ ছাড়া সম্ভাব্য দুর্যোগে আশ্রয় নেওয়ার জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য দুই উপজেলায় ২৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাবেরী রায় বলেন, ‘উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ও বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে মাইকিং করে সম্ভাব্য বন্যার সতর্কতা প্রচার করা হয়েছে। স্থানীয় মসজিদ থেকেও মাইকিং করা হয়েছে। নদীতীরবর্তী বাসিন্দাদের সময়মতো আশ্রয়কেন্দ্রসহ নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে।’
প্রশাসনের প্রস্তুতি নিয়ে ইউএনও বলেন, ‘আমরা ১৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছি। এ ছাড়া জরুরি পরিস্থিতিতে উদ্ধার তৎপরতার জন্য নৌকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সবাই সতর্ক রয়েছে।’
উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের বুড়িরহাটে তিস্তার বাম তীরে ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে ইউএনও বলেন, ‘বাঁধটি অর্ধেক ভেঙে আছে। এটি পুরোটা ভেঙে যাওয়া নিয়ে ভয়ে আছি। এটি ভেঙে গেলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। তাই আমরা একটু টেনশনে আছি।’ এ ছাড়া তেমন ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা নেই বলে জানান ইউএনও।
এদিকে উলিপুর উপজেলার তিস্তাতীরবর্তী চারটি ইউনিয়নে সতর্কতামূলক মাইকিং করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী ও ইউএনও (ভারপ্রাপ্ত) কাজী মাহমুদুর রহমান বুধবার উপজেলার থেতরাই ও বজরা ইউনিয়নে ঘুরে স্থানীয়দের আশ্রয়কেন্দ্রসহ নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে বলেছেন। সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া পরিস্থিতি মোকাবিলায় চারটি ইউনিয়নে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মীদের ট্যাগ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) কাজী মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘তিস্তার তীরবর্তী এলাকায় আমাদের সতর্ক দৃষ্টি রয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে দুর্গতরা যাতে আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে পারেন, সে জন্য আমরা প্রস্তুতি রেখেছি। খাদ্যসহায়তাসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায়ও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পানি বাড়ছে। তবে তিস্তার কুড়িগ্রাম অংশে পানি প্রবেশের পর সমতল তেমন একটা উচ্চতায় ওঠার সম্ভাবনা কম। আমাদের এদিকটায় নদীর প্রশস্ততা বেশি। তা ছাড়া যে হারে পানি বাড়ছে, তাতে কুড়িগ্রাম অংশে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম।’
তিস্তার স্পার বাঁধের ঝুঁকি প্রশ্নে এই প্রকৌশলী বলেন, ‘আমি বুধবার রাতে বাঁধ থেকে ফিরেছি। বাঁধে ঝুঁকি নেই। আশা করছি কোনো সমস্যা হবে না। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’

ভারতের সিকিমে আকস্মিক বন্যা ও তিস্তার ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের উত্তরের পাঁচ জেলার তিস্তাতীরবর্তী এলাকায় বন্যার আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)। উজানের ঢলে গতকাল বুধবার থেকে অস্বাভাবিক গতিতে বাড়ছে তিস্তার পানি। ইতিমধ্যে রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এ অবস্থায় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে তিস্তার বাম তীরের ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন ও তীরবর্তী বাসিন্দারা।
পাউবো, কুড়িগ্রামের নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। বুধবার সকাল ৯টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় এই পয়েন্টে তিস্তার পানি ৯০ সেন্টিমিটার বেড়েছে।
বন্যার পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাতে পাউবো গতকাল বুধবার দুপুরে জানিয়েছে, ভারতীয় আবহাওয়া সংস্থার তথ্য অনুযায়ী ভারতের সিকিম অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকায় তিস্তা নদীতে বন্যা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। ভারতের উত্তর সিকিমে তিস্তা নদীর চুংথাং ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের নীলফামারী, লালমনিরহাট, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলায় তিস্তাতীরবর্তী এলাকাসমূহ প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে বুধবার বিকেল ৪টায় দেওয়া পূর্বাভাসে সংস্থাটি জানিয়েছে, উজানে ভারতীয় অংশে তিস্তার পানি কিছুটা স্থিতিশীল থেকে দোমোহনী পয়েন্টে ধীরগতিতে হ্রাস পাচ্ছে।
এদিকে তিস্তায় সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতিতে কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার তিস্তার বামপাড়ের ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে এর উজান ও ভাটিতে থাকা কয়েক শ পরিবার। যদিও পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধটির অবশিষ্ট অংশ নিয়ে তেমন ঝুঁকি নেই।
জেলার রাজারহাট ও উলিপুর উপজেলার তিস্তাপারের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হয়েছে। এ ছাড়া সম্ভাব্য দুর্যোগে আশ্রয় নেওয়ার জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য দুই উপজেলায় ২৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাবেরী রায় বলেন, ‘উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ও বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে মাইকিং করে সম্ভাব্য বন্যার সতর্কতা প্রচার করা হয়েছে। স্থানীয় মসজিদ থেকেও মাইকিং করা হয়েছে। নদীতীরবর্তী বাসিন্দাদের সময়মতো আশ্রয়কেন্দ্রসহ নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে।’
প্রশাসনের প্রস্তুতি নিয়ে ইউএনও বলেন, ‘আমরা ১৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছি। এ ছাড়া জরুরি পরিস্থিতিতে উদ্ধার তৎপরতার জন্য নৌকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সবাই সতর্ক রয়েছে।’
উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের বুড়িরহাটে তিস্তার বাম তীরে ক্ষতিগ্রস্ত স্পার বাঁধ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে ইউএনও বলেন, ‘বাঁধটি অর্ধেক ভেঙে আছে। এটি পুরোটা ভেঙে যাওয়া নিয়ে ভয়ে আছি। এটি ভেঙে গেলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। তাই আমরা একটু টেনশনে আছি।’ এ ছাড়া তেমন ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা নেই বলে জানান ইউএনও।
এদিকে উলিপুর উপজেলার তিস্তাতীরবর্তী চারটি ইউনিয়নে সতর্কতামূলক মাইকিং করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী ও ইউএনও (ভারপ্রাপ্ত) কাজী মাহমুদুর রহমান বুধবার উপজেলার থেতরাই ও বজরা ইউনিয়নে ঘুরে স্থানীয়দের আশ্রয়কেন্দ্রসহ নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে বলেছেন। সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া পরিস্থিতি মোকাবিলায় চারটি ইউনিয়নে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মীদের ট্যাগ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) কাজী মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘তিস্তার তীরবর্তী এলাকায় আমাদের সতর্ক দৃষ্টি রয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে দুর্গতরা যাতে আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে পারেন, সে জন্য আমরা প্রস্তুতি রেখেছি। খাদ্যসহায়তাসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায়ও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পানি বাড়ছে। তবে তিস্তার কুড়িগ্রাম অংশে পানি প্রবেশের পর সমতল তেমন একটা উচ্চতায় ওঠার সম্ভাবনা কম। আমাদের এদিকটায় নদীর প্রশস্ততা বেশি। তা ছাড়া যে হারে পানি বাড়ছে, তাতে কুড়িগ্রাম অংশে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম।’
তিস্তার স্পার বাঁধের ঝুঁকি প্রশ্নে এই প্রকৌশলী বলেন, ‘আমি বুধবার রাতে বাঁধ থেকে ফিরেছি। বাঁধে ঝুঁকি নেই। আশা করছি কোনো সমস্যা হবে না। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’

আখাউড়া-সিলেট রেল সেকশনে বন্ধ থাকা সব রেলস্টেশন পুনরায় চালু করাসহ ৮ দফা দাবিতে আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এই অবরোধের কারণে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস এবং সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।
১৭ মিনিট আগে
অতিরিক্ত বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) বনলতা এক্সপ্রেস সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় ৮টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে গেছে।
২৬ মিনিট আগে
খুলনার পুরোনো কারাগার থেকে নতুন ঠিকানায় গেলেন ১০০ বন্দী। আজ শনিবার বেলা ১১টায় তিনটি প্রিজন ভ্যানে করে ১০০ জন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে (পুরুষ) খুলনার আধুনিক কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। নতুন কারাগারে গেলে রজনীগন্ধা ও গোলাপ ফুল দিয়ে বন্দীদের বরণ করেন কারা উপমহাপরিদর্শক মনির আহমেদ।
৩৪ মিনিট আগে
সেলিমুজ্জামান সেলিম বলেন, যারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, তারা আজও বাংলাদেশের অগ্রগতির বিরোধিতা করছে। তাদের কাছ থেকে জাতি ভালো কিছু আশা করতে পারে না। তিনি আরও বলেন, এখন দেশের প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা।
২ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

আখাউড়া-সিলেট রেল সেকশনে বন্ধ থাকা সব রেলস্টেশন পুনরায় চালু করাসহ ৮ দফা দাবিতে আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এই অবরোধের কারণে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস এবং সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।
কুলাউড়া স্টেশনমাস্টার মো. রোমান আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ‘৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন’ আন্দোলনের ব্যানারে সিলেট বিভাগে রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। অবরোধকারীদের বাধার মুখে সিলেটগামী পারাবত ও চট্টগ্রামগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।

সকাল থেকে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন রেলস্টেশন অবরোধ করে রেখেছেন আন্দোলনকারীরা। এর ফলে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস প্রথমে শ্রীমঙ্গল রেলস্টেশন ও পরে কুলাউড়া স্টেশনে আটকে দেওয়া হয়।
একই সঙ্গে সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস মাইজগাঁও রেলস্টেশনে আটকে দেওয়া হয়েছে।
শ্রীমঙ্গল স্টেশনমাস্টার শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আন্দোলনকারীরা কিছু সময় পারাবত এক্সপ্রেস আটকে রেখেছিল, পরে ছেড়ে দিয়েছে।’
দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে ‘৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন কমিটি’ সিলেট-আখাউড়া রেলপথের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আন্দোলন করে আসছে। এই আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ রেলপথ অবরোধের ডাক দেওয়া হয়। তাদের প্রধান দাবিগুলো হলো: সিলেট-ঢাকা এবং সিলেট-কক্সবাজার রেলপথে দুটি নতুন আন্তনগর ট্রেন চালু করা। সিলেট-আখাউড়া সেকশনের রেলপথ সংস্কার করে ডুয়েলগেজে উন্নীত করা। সিলেট অঞ্চলে বন্ধ হয়ে যাওয়া রেলস্টেশনগুলো এবং সিলেট-আখাউড়া লোকাল ট্রেন পুনরায় চালু করা। কুলাউড়া স্টেশনে টিকিটের বরাদ্দ বাড়ানো ও কালোবাজারি বন্ধ করা।
সিলেট থেকে ঢাকাগামী আন্তনগর কালনী ও পারাবত এক্সপ্রেসের আজমপুর স্টেশন-পরবর্তী যাত্রাবিরতি বন্ধ করা। সব ট্রেনে নতুন ইঞ্জিন ও যাত্রী অনুপাতে অতিরিক্ত বগি সংযোজন করা।অবরোধকারীরা বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে আসছি। আমাদের দাবিগুলো যুক্তিসংগত, কিন্তু রেল কর্তৃপক্ষ তা মানছে না। তাই বাধ্য হয়ে আজ আমরা সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধের ডাক দিয়েছি।’

আখাউড়া-সিলেট রেল সেকশনে বন্ধ থাকা সব রেলস্টেশন পুনরায় চালু করাসহ ৮ দফা দাবিতে আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এই অবরোধের কারণে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস এবং সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।
কুলাউড়া স্টেশনমাস্টার মো. রোমান আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ‘৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন’ আন্দোলনের ব্যানারে সিলেট বিভাগে রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। অবরোধকারীদের বাধার মুখে সিলেটগামী পারাবত ও চট্টগ্রামগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।

সকাল থেকে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন রেলস্টেশন অবরোধ করে রেখেছেন আন্দোলনকারীরা। এর ফলে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস প্রথমে শ্রীমঙ্গল রেলস্টেশন ও পরে কুলাউড়া স্টেশনে আটকে দেওয়া হয়।
একই সঙ্গে সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস মাইজগাঁও রেলস্টেশনে আটকে দেওয়া হয়েছে।
শ্রীমঙ্গল স্টেশনমাস্টার শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আন্দোলনকারীরা কিছু সময় পারাবত এক্সপ্রেস আটকে রেখেছিল, পরে ছেড়ে দিয়েছে।’
দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে ‘৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন কমিটি’ সিলেট-আখাউড়া রেলপথের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আন্দোলন করে আসছে। এই আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ রেলপথ অবরোধের ডাক দেওয়া হয়। তাদের প্রধান দাবিগুলো হলো: সিলেট-ঢাকা এবং সিলেট-কক্সবাজার রেলপথে দুটি নতুন আন্তনগর ট্রেন চালু করা। সিলেট-আখাউড়া সেকশনের রেলপথ সংস্কার করে ডুয়েলগেজে উন্নীত করা। সিলেট অঞ্চলে বন্ধ হয়ে যাওয়া রেলস্টেশনগুলো এবং সিলেট-আখাউড়া লোকাল ট্রেন পুনরায় চালু করা। কুলাউড়া স্টেশনে টিকিটের বরাদ্দ বাড়ানো ও কালোবাজারি বন্ধ করা।
সিলেট থেকে ঢাকাগামী আন্তনগর কালনী ও পারাবত এক্সপ্রেসের আজমপুর স্টেশন-পরবর্তী যাত্রাবিরতি বন্ধ করা। সব ট্রেনে নতুন ইঞ্জিন ও যাত্রী অনুপাতে অতিরিক্ত বগি সংযোজন করা।অবরোধকারীরা বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে আসছি। আমাদের দাবিগুলো যুক্তিসংগত, কিন্তু রেল কর্তৃপক্ষ তা মানছে না। তাই বাধ্য হয়ে আজ আমরা সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধের ডাক দিয়েছি।’

ভারতের সিকিমে আকস্মিক বন্যা ও তিস্তার ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের উত্তরের পাঁচ জেলার তিস্তাতীরবর্তী এলাকায় বন্যার আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)। উজানের ঢলে গতকাল বুধবার থেকে অস্বাভাবিক গতিতে বাড়ছে তিস্তার পানি
০৫ অক্টোবর ২০২৩
অতিরিক্ত বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) বনলতা এক্সপ্রেস সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় ৮টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে গেছে।
২৬ মিনিট আগে
খুলনার পুরোনো কারাগার থেকে নতুন ঠিকানায় গেলেন ১০০ বন্দী। আজ শনিবার বেলা ১১টায় তিনটি প্রিজন ভ্যানে করে ১০০ জন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে (পুরুষ) খুলনার আধুনিক কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। নতুন কারাগারে গেলে রজনীগন্ধা ও গোলাপ ফুল দিয়ে বন্দীদের বরণ করেন কারা উপমহাপরিদর্শক মনির আহমেদ।
৩৪ মিনিট আগে
সেলিমুজ্জামান সেলিম বলেন, যারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, তারা আজও বাংলাদেশের অগ্রগতির বিরোধিতা করছে। তাদের কাছ থেকে জাতি ভালো কিছু আশা করতে পারে না। তিনি আরও বলেন, এখন দেশের প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা।
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

অতিরিক্ত বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) বনলতা এক্সপ্রেস সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় ৮টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে গেছে।
জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের স্টেশনমাস্টার শহিদুল আলম বলেন, শনিবার সারা রাত ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এতে স্টেশনের রেললাইনে হাঁটুসমান পানি জমে যায়। এমনকি রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রুটের বিভিন্ন স্থানে পানি জমে ছিল। তাই বনলতা এক্সপ্রেস সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পরে ছেড়েছে।

অতিরিক্ত বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) বনলতা এক্সপ্রেস সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় ৮টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে গেছে।
জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের স্টেশনমাস্টার শহিদুল আলম বলেন, শনিবার সারা রাত ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এতে স্টেশনের রেললাইনে হাঁটুসমান পানি জমে যায়। এমনকি রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রুটের বিভিন্ন স্থানে পানি জমে ছিল। তাই বনলতা এক্সপ্রেস সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পরে ছেড়েছে।

ভারতের সিকিমে আকস্মিক বন্যা ও তিস্তার ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের উত্তরের পাঁচ জেলার তিস্তাতীরবর্তী এলাকায় বন্যার আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)। উজানের ঢলে গতকাল বুধবার থেকে অস্বাভাবিক গতিতে বাড়ছে তিস্তার পানি
০৫ অক্টোবর ২০২৩
আখাউড়া-সিলেট রেল সেকশনে বন্ধ থাকা সব রেলস্টেশন পুনরায় চালু করাসহ ৮ দফা দাবিতে আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এই অবরোধের কারণে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস এবং সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।
১৭ মিনিট আগে
খুলনার পুরোনো কারাগার থেকে নতুন ঠিকানায় গেলেন ১০০ বন্দী। আজ শনিবার বেলা ১১টায় তিনটি প্রিজন ভ্যানে করে ১০০ জন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে (পুরুষ) খুলনার আধুনিক কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। নতুন কারাগারে গেলে রজনীগন্ধা ও গোলাপ ফুল দিয়ে বন্দীদের বরণ করেন কারা উপমহাপরিদর্শক মনির আহমেদ।
৩৪ মিনিট আগে
সেলিমুজ্জামান সেলিম বলেন, যারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, তারা আজও বাংলাদেশের অগ্রগতির বিরোধিতা করছে। তাদের কাছ থেকে জাতি ভালো কিছু আশা করতে পারে না। তিনি আরও বলেন, এখন দেশের প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা।
২ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনার পুরোনো কারাগার থেকে নতুন ঠিকানায় গেলেন ১০০ বন্দী। আজ শনিবার বেলা ১১টায় তিনটি প্রিজন ভ্যানে করে ১০০ জন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে (পুরুষ) খুলনার আধুনিক কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। নতুন কারাগারে গেলে রজনীগন্ধা ও গোলাপ ফুল দিয়ে বন্দীদের বরণ করেন কারা উপমহাপরিদর্শক মনির আহমেদ। এ সময় খুলনা জেল সুপার নাসির উদ্দিন প্রধান, জেলার মুনীর হোসাইনসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, প্রথম ধাপে বন্দীদের নতুন ঠিকানায় নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল গত শনিবার (২৫ অক্টোবর)। কিন্তু খুলনার নতুন জেলা কারাগার নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় এই কার্যক্রম এক সপ্তাহ পিছিয়ে যায়। এরই মধ্যে মাটি ভরাটের কিছু কাজ হলেও পুরোপুরি কাজ শেষ হয়নি।
খুলনা জেলা কারাগারের জেলার মুনীর হোসাইন বলেন, ‘আজ শনিবার নতুন কারাগারে ১০০ জন সাজাপ্রাপ্ত বন্দীকে স্থানান্তর করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরও বন্দী সেখানে নেওয়া হবে। এ ছাড়া যশোর জেল থেকেও কিছু সাজাপ্রাপ্ত বন্দী নতুন কারাগারে আনা হবে। ফলে খুলনা ও যশোরের কারাগার কিছুটা চাপমুক্ত হবে।’
কারা সূত্র জানায়, নতুন কারাগারের কার্যক্রম শুরু হলেও পুরোনো (বর্তমান) কারাগারেও কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। ভবিষ্যতে নতুন কারাগারটি জেলার কেন্দ্রীয় কারাগার হিসেবে গণ্য হবে। এ ছাড়া বর্তমান জেলখানা ঘাট এলাকায় থাকা কারাগারটি মেট্রোপলিটন কারাগার হিসেবে কার্যক্রম চালিয়ে যাবে।
খুলনায় দুটি কারাগার চলমান রাখার বিষয়ে সরকার নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিগগির এটি গেজেট হিসেবে প্রকাশ করা হলে পৃথক নামে দুটি কারাগার আলাদাভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
ওই সূত্র আরও জানায়, কার্যক্রম শুরু হলে দুই কারাগারে জেল সুপার ও জেলার আলাদাভাবে দায়িত্ব পালন করবেন। তবে এখন বর্তমান কর্মকর্তারা দুটি কারাগারের দায়িত্ব পালন করবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নগরীর ভৈরব নদের তীরে ১১৩ বছরের পুরোনো খুলনা কারাগারে বর্তমানে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ বন্দী আছেন। সেখানে জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে থাকতে হচ্ছে বন্দীদের। তাই খুলনার সিটি (রূপসা সেতু) বাইপাস সড়কের জয় বাংলা মোড়ের অদূরে প্রায় ৩০ একর জমির ওপর গণপূর্ত বিভাগের তত্ত্বাবধানে নতুন কারাগার নির্মাণ করা হয়েছে। এতে পরিকল্পনা অনুযায়ী ৪ হাজার বন্দী থাকতে পারবেন। তবে আপাতত ২ হাজার বন্দী রাখার অবকাঠামো তৈরি হয়েছে। পরে প্রয়োজন পড়লে পৃথক প্রকল্প নিয়ে অন্য অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।

এই নতুন কারাগার নির্মাণের প্রকল্প ২০১১ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়। ব্যয় ধরা হয় ১৪৪ কোটি টাকা। স্থান নির্ধারণ, জমি অধিগ্রহণসহ সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের জুনে। এরপর ২০১৭ সালে প্রকল্প সংশোধন করলে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ২৫১ কোটি টাকা এবং কাজ শেষের লক্ষ্য নেওয়া হয় ২০১৯ সালের ৩০ জুন। কিন্তু তা আর হয়নি। ২০২৩ সালে ফের প্রকল্প সংশোধন করলে ব্যয় বেড়ে হয় ২৮৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে সময় বাড়ানো হয় আটবার।
প্রকল্প অফিস থেকে জানা গেছে, নতুন এই কারাগার নির্মাণ করা হচ্ছে সংশোধনাগার হিসেবে। এখানে বিচারাধীন ও সাজাপ্রাপ্ত বন্দীদের পৃথক স্থানে রাখা হবে। কিশোর ও কিশোরী বন্দীদের জন্য রয়েছে পৃথক ব্যারাক। নারীদের জন্য পৃথক হাসপাতাল, মোটিভেশন সেন্টার ও ওয়ার্ক শেড থাকছে। একইভাবে বন্দীদের জন্য ৫০ শয্যার হাসপাতাল থাকবে। আরও থাকবে কারারক্ষীদের সন্তানদের জন্য স্কুল, বিশাল গ্রন্থাগার, খাবারের কক্ষ, আধুনিক সেলুন ও লন্ড্রি। কারাগারে শিশুসন্তানসহ নারী বন্দীদের জন্য থাকবে পৃথক ওয়ার্ড ও ডে-কেয়ার সেন্টার। এই ওয়ার্ডে সাধারণ নারী বন্দী থাকতে পারবেন না। সেখানে শিশুদের জন্য লেখাপড়া, খেলাধুলা, বিনোদন ও সংস্কৃতিচর্চার ব্যবস্থা থাকবে। কারাগারে পুরুষ ও নারী বন্দীদের হস্তশিল্পের কাজের জন্য আলাদা আলাদা ওয়ার্ক শেড, বিনোদনকেন্দ্র ও নামাজের ঘর থাকবে।
কারা সূত্র জানায়, বন্দীদের প্রতিটি ব্যারাকের চারপাশে পৃথক সীমানা প্রাচীর রয়েছে। একশ্রেণির বন্দীদের অন্য শ্রেণির বন্দীর সঙ্গে মেশার সুযোগ নেই। ভেতরে শুধু প্রাচীর রয়েছে প্রায় ৫ কিলোমিটার। এ ছাড়া ড্রেন, ফুটপাত, পয়োবর্জ্য শোধনকেন্দ্র, ওয়াকওয়ে, বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা, দুটি পুকুর ও সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তবে মাটি ভরাটের কাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি। এ ছাড়াও কিছু কাজ অসম্পূর্ণ রয়েছে।

খুলনার পুরোনো কারাগার থেকে নতুন ঠিকানায় গেলেন ১০০ বন্দী। আজ শনিবার বেলা ১১টায় তিনটি প্রিজন ভ্যানে করে ১০০ জন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে (পুরুষ) খুলনার আধুনিক কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। নতুন কারাগারে গেলে রজনীগন্ধা ও গোলাপ ফুল দিয়ে বন্দীদের বরণ করেন কারা উপমহাপরিদর্শক মনির আহমেদ। এ সময় খুলনা জেল সুপার নাসির উদ্দিন প্রধান, জেলার মুনীর হোসাইনসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, প্রথম ধাপে বন্দীদের নতুন ঠিকানায় নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল গত শনিবার (২৫ অক্টোবর)। কিন্তু খুলনার নতুন জেলা কারাগার নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় এই কার্যক্রম এক সপ্তাহ পিছিয়ে যায়। এরই মধ্যে মাটি ভরাটের কিছু কাজ হলেও পুরোপুরি কাজ শেষ হয়নি।
খুলনা জেলা কারাগারের জেলার মুনীর হোসাইন বলেন, ‘আজ শনিবার নতুন কারাগারে ১০০ জন সাজাপ্রাপ্ত বন্দীকে স্থানান্তর করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরও বন্দী সেখানে নেওয়া হবে। এ ছাড়া যশোর জেল থেকেও কিছু সাজাপ্রাপ্ত বন্দী নতুন কারাগারে আনা হবে। ফলে খুলনা ও যশোরের কারাগার কিছুটা চাপমুক্ত হবে।’
কারা সূত্র জানায়, নতুন কারাগারের কার্যক্রম শুরু হলেও পুরোনো (বর্তমান) কারাগারেও কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। ভবিষ্যতে নতুন কারাগারটি জেলার কেন্দ্রীয় কারাগার হিসেবে গণ্য হবে। এ ছাড়া বর্তমান জেলখানা ঘাট এলাকায় থাকা কারাগারটি মেট্রোপলিটন কারাগার হিসেবে কার্যক্রম চালিয়ে যাবে।
খুলনায় দুটি কারাগার চলমান রাখার বিষয়ে সরকার নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিগগির এটি গেজেট হিসেবে প্রকাশ করা হলে পৃথক নামে দুটি কারাগার আলাদাভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
ওই সূত্র আরও জানায়, কার্যক্রম শুরু হলে দুই কারাগারে জেল সুপার ও জেলার আলাদাভাবে দায়িত্ব পালন করবেন। তবে এখন বর্তমান কর্মকর্তারা দুটি কারাগারের দায়িত্ব পালন করবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নগরীর ভৈরব নদের তীরে ১১৩ বছরের পুরোনো খুলনা কারাগারে বর্তমানে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ বন্দী আছেন। সেখানে জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে থাকতে হচ্ছে বন্দীদের। তাই খুলনার সিটি (রূপসা সেতু) বাইপাস সড়কের জয় বাংলা মোড়ের অদূরে প্রায় ৩০ একর জমির ওপর গণপূর্ত বিভাগের তত্ত্বাবধানে নতুন কারাগার নির্মাণ করা হয়েছে। এতে পরিকল্পনা অনুযায়ী ৪ হাজার বন্দী থাকতে পারবেন। তবে আপাতত ২ হাজার বন্দী রাখার অবকাঠামো তৈরি হয়েছে। পরে প্রয়োজন পড়লে পৃথক প্রকল্প নিয়ে অন্য অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।

এই নতুন কারাগার নির্মাণের প্রকল্প ২০১১ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়। ব্যয় ধরা হয় ১৪৪ কোটি টাকা। স্থান নির্ধারণ, জমি অধিগ্রহণসহ সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের জুনে। এরপর ২০১৭ সালে প্রকল্প সংশোধন করলে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ২৫১ কোটি টাকা এবং কাজ শেষের লক্ষ্য নেওয়া হয় ২০১৯ সালের ৩০ জুন। কিন্তু তা আর হয়নি। ২০২৩ সালে ফের প্রকল্প সংশোধন করলে ব্যয় বেড়ে হয় ২৮৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে সময় বাড়ানো হয় আটবার।
প্রকল্প অফিস থেকে জানা গেছে, নতুন এই কারাগার নির্মাণ করা হচ্ছে সংশোধনাগার হিসেবে। এখানে বিচারাধীন ও সাজাপ্রাপ্ত বন্দীদের পৃথক স্থানে রাখা হবে। কিশোর ও কিশোরী বন্দীদের জন্য রয়েছে পৃথক ব্যারাক। নারীদের জন্য পৃথক হাসপাতাল, মোটিভেশন সেন্টার ও ওয়ার্ক শেড থাকছে। একইভাবে বন্দীদের জন্য ৫০ শয্যার হাসপাতাল থাকবে। আরও থাকবে কারারক্ষীদের সন্তানদের জন্য স্কুল, বিশাল গ্রন্থাগার, খাবারের কক্ষ, আধুনিক সেলুন ও লন্ড্রি। কারাগারে শিশুসন্তানসহ নারী বন্দীদের জন্য থাকবে পৃথক ওয়ার্ড ও ডে-কেয়ার সেন্টার। এই ওয়ার্ডে সাধারণ নারী বন্দী থাকতে পারবেন না। সেখানে শিশুদের জন্য লেখাপড়া, খেলাধুলা, বিনোদন ও সংস্কৃতিচর্চার ব্যবস্থা থাকবে। কারাগারে পুরুষ ও নারী বন্দীদের হস্তশিল্পের কাজের জন্য আলাদা আলাদা ওয়ার্ক শেড, বিনোদনকেন্দ্র ও নামাজের ঘর থাকবে।
কারা সূত্র জানায়, বন্দীদের প্রতিটি ব্যারাকের চারপাশে পৃথক সীমানা প্রাচীর রয়েছে। একশ্রেণির বন্দীদের অন্য শ্রেণির বন্দীর সঙ্গে মেশার সুযোগ নেই। ভেতরে শুধু প্রাচীর রয়েছে প্রায় ৫ কিলোমিটার। এ ছাড়া ড্রেন, ফুটপাত, পয়োবর্জ্য শোধনকেন্দ্র, ওয়াকওয়ে, বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা, দুটি পুকুর ও সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তবে মাটি ভরাটের কাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি। এ ছাড়াও কিছু কাজ অসম্পূর্ণ রয়েছে।

ভারতের সিকিমে আকস্মিক বন্যা ও তিস্তার ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের উত্তরের পাঁচ জেলার তিস্তাতীরবর্তী এলাকায় বন্যার আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)। উজানের ঢলে গতকাল বুধবার থেকে অস্বাভাবিক গতিতে বাড়ছে তিস্তার পানি
০৫ অক্টোবর ২০২৩
আখাউড়া-সিলেট রেল সেকশনে বন্ধ থাকা সব রেলস্টেশন পুনরায় চালু করাসহ ৮ দফা দাবিতে আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এই অবরোধের কারণে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস এবং সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।
১৭ মিনিট আগে
অতিরিক্ত বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) বনলতা এক্সপ্রেস সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় ৮টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে গেছে।
২৬ মিনিট আগে
সেলিমুজ্জামান সেলিম বলেন, যারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, তারা আজও বাংলাদেশের অগ্রগতির বিরোধিতা করছে। তাদের কাছ থেকে জাতি ভালো কিছু আশা করতে পারে না। তিনি আরও বলেন, এখন দেশের প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা এসেছে। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এবং ২০২৪ সালের পরাজিত শত্রুরা ঐক্যবদ্ধভাবে সেই নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে। শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টায় গোপালগঞ্জের বড় বাজার পৌর মার্কেটে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সেলিমুজ্জামান সেলিম বলেন, যারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, তারা আজও বাংলাদেশের অগ্রগতির বিরোধিতা করছে। তাদের কাছ থেকে জাতি ভালো কিছু আশা করতে পারে না। তিনি আরও বলেন, এখন দেশের প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা। কারণ, দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, শিক্ষা—সবকিছু নির্ভর করছে একটি নির্বাচিত সরকারের ওপর।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, বিএনপির জন্ম হয়েছে সংস্কারের মধ্য দিয়ে। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একদলীয় শাসনব্যবস্থা থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জনগণের মৌলিক অধিকার, নারীর শিক্ষা ও চাকরির সুযোগ সৃষ্টি, মহিলাবিষয়ক অধিদফতর প্রতিষ্ঠা—এসবই বিএনপির উদ্যোগে বাস্তবায়িত হয়েছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শরীফ রাফিকুজ্জামান, ভারপ্রাপ্ত সদস্যসচিব আবুল খায়ের, গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও ড্যাবের কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক কে এম বাবর আলী, সদস্য তৌফিকুল ইসলাম, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেলিন, সাধারণ সম্পাদক ফজলুল কবির দারা, যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাহিত্য ও প্রকাশনা সহসম্পাদক মাহমুদুল হাসান বাপ্পী, গোপালগঞ্জ জেলা যুবদলের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন হিরা, জেলা শ্রমিক দলের সদস্যসচিব মো. আবদুল্লাহ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মিকাইল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, সিনিয়র সহসভাপতি ইমরুল হাসান প্রমুখ।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা এসেছে। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এবং ২০২৪ সালের পরাজিত শত্রুরা ঐক্যবদ্ধভাবে সেই নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে। শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টায় গোপালগঞ্জের বড় বাজার পৌর মার্কেটে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সেলিমুজ্জামান সেলিম বলেন, যারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, তারা আজও বাংলাদেশের অগ্রগতির বিরোধিতা করছে। তাদের কাছ থেকে জাতি ভালো কিছু আশা করতে পারে না। তিনি আরও বলেন, এখন দেশের প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা। কারণ, দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, শিক্ষা—সবকিছু নির্ভর করছে একটি নির্বাচিত সরকারের ওপর।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, বিএনপির জন্ম হয়েছে সংস্কারের মধ্য দিয়ে। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একদলীয় শাসনব্যবস্থা থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জনগণের মৌলিক অধিকার, নারীর শিক্ষা ও চাকরির সুযোগ সৃষ্টি, মহিলাবিষয়ক অধিদফতর প্রতিষ্ঠা—এসবই বিএনপির উদ্যোগে বাস্তবায়িত হয়েছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শরীফ রাফিকুজ্জামান, ভারপ্রাপ্ত সদস্যসচিব আবুল খায়ের, গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও ড্যাবের কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক কে এম বাবর আলী, সদস্য তৌফিকুল ইসলাম, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেলিন, সাধারণ সম্পাদক ফজলুল কবির দারা, যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাহিত্য ও প্রকাশনা সহসম্পাদক মাহমুদুল হাসান বাপ্পী, গোপালগঞ্জ জেলা যুবদলের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন হিরা, জেলা শ্রমিক দলের সদস্যসচিব মো. আবদুল্লাহ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মিকাইল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, সিনিয়র সহসভাপতি ইমরুল হাসান প্রমুখ।

ভারতের সিকিমে আকস্মিক বন্যা ও তিস্তার ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের উত্তরের পাঁচ জেলার তিস্তাতীরবর্তী এলাকায় বন্যার আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)। উজানের ঢলে গতকাল বুধবার থেকে অস্বাভাবিক গতিতে বাড়ছে তিস্তার পানি
০৫ অক্টোবর ২০২৩
আখাউড়া-সিলেট রেল সেকশনে বন্ধ থাকা সব রেলস্টেশন পুনরায় চালু করাসহ ৮ দফা দাবিতে আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এই অবরোধের কারণে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস এবং সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।
১৭ মিনিট আগে
অতিরিক্ত বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) বনলতা এক্সপ্রেস সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় ৮টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে গেছে।
২৬ মিনিট আগে
খুলনার পুরোনো কারাগার থেকে নতুন ঠিকানায় গেলেন ১০০ বন্দী। আজ শনিবার বেলা ১১টায় তিনটি প্রিজন ভ্যানে করে ১০০ জন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে (পুরুষ) খুলনার আধুনিক কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। নতুন কারাগারে গেলে রজনীগন্ধা ও গোলাপ ফুল দিয়ে বন্দীদের বরণ করেন কারা উপমহাপরিদর্শক মনির আহমেদ।
৩৪ মিনিট আগে