নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা থেকে
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হচ্ছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)। ইভিএমে ভোট ধীর গতিতে হয়, এমন অভিযোগ উপেক্ষা করেই নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইভিএম ব্যবহার করছে। জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম বাদ দিলেও পাঁচটি স্থানীয় সরকারের অধীনে সিটি নির্বাচনে ইভিএম রাখা হয়েছে। এর আগে গাজীপুরে ইভিএম ব্যবহৃত হয়েছে। খুলনাতে কেন্দ্র রয়েছে ২৮৯টি। আর ভোটের জন্য বুথ রয়েছে ১ হাজার ৭৩২টি। এসব কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করা হবে ৩ হাজার।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় ও খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) সূত্রে জানা গেছে, খুলনা সিটি করপোরেশনে ৩১টি ওয়ার্ডের ২৮৯টি কেন্দ্রের ১৬১টি কেন্দ্রকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ ও ১২৮টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেই হিসাবে প্রায় ৫৬ শতাংশ কেন্দ্রই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বা ‘গুরুত্বপূর্ণ’। এর মধ্যে ৫টি ওয়ার্ডের সবগুলো কেন্দ্রকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ৩টি ওয়ার্ডে সবগুলোই রয়েছে ঝুঁকির বাইরে। এর আগে ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রায় ৮১ শতাংশ কেন্দ্রকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। নির্বাচন কমিশন ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ ও ঝুঁকিহীন কেন্দ্রগুলোকে ‘সাধারণ’ কেন্দ্র হিসেবে অভিহিত করে থাকে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রমতে, নির্বাচনে প্রার্থী বা স্থানীয় প্রভাবশালীদের বাড়ির কাছাকাছি কেন্দ্রগুলো ও অতীতে যেসব ভোটকেন্দ্রে সহিংসতা হয়েছিল, যেসব ভোটকেন্দ্রে যোগাযোগব্যবস্থা খারাপ সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মতো খুলনাতেও প্রতিটি কেন্দ্রে থাকবে সিসি ক্যামেরা। যা ঢাকা নির্বাচন কমিশন কার্যালয় থেকে সরাসরি মনিটরিং করা হবে। বলা হচ্ছে, সিসি ক্যামেরার কারণে গাজীপুর সিটি নির্বাচন অনেকাংশে সুষ্ঠু হয়েছিল।
খুলনাতে এবার ভোটকক্ষ বাড়ানো হয়েছে ১৭১টি। এবার ভোটকক্ষ রয়েছে ১ হাজার ৭৩২টি। গত নির্বাচনে ভোটকক্ষ ছিল ১ হাজার ৫৬১টি। আর এসব কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা থাকবে ২ হাজার ৩১০টি।
এবার খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে ৫ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৩৬ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৩৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ১০ জুন রাত ১২টার পর আর প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না প্রার্থীরা। ১২ জুন ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
কেএমপি কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঞা বলেন, বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে গুরুত্বপূর্ণ ও সাধারণ ভোটকেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। সে ক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি কেন্দ্রে ৭ জন পুলিশ ও ১২ জন আনসার এবং সাধারণ প্রতিটি কেন্দ্রে ৭ জন পুলিশ ও ১০ জন আনসার মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কেএমপি জানায়, নির্বাচনে ৭১টি মোবাইল পেট্রল টিম, ২০টি অতিরিক্ত মোবাইল টিম, স্ট্রাইকিং ফোর্স ও প্রতিটি থানায় স্ট্যান্ডবাই ফোর্স থাকবে। নির্বাচনের কাজে মোট ৩ হাজার ৫৬৭ জন পুলিশ ও ৩০০ আর্মড পুলিশ, ৪ হাজার ৬৫৭ জন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হচ্ছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)। ইভিএমে ভোট ধীর গতিতে হয়, এমন অভিযোগ উপেক্ষা করেই নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইভিএম ব্যবহার করছে। জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম বাদ দিলেও পাঁচটি স্থানীয় সরকারের অধীনে সিটি নির্বাচনে ইভিএম রাখা হয়েছে। এর আগে গাজীপুরে ইভিএম ব্যবহৃত হয়েছে। খুলনাতে কেন্দ্র রয়েছে ২৮৯টি। আর ভোটের জন্য বুথ রয়েছে ১ হাজার ৭৩২টি। এসব কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করা হবে ৩ হাজার।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় ও খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) সূত্রে জানা গেছে, খুলনা সিটি করপোরেশনে ৩১টি ওয়ার্ডের ২৮৯টি কেন্দ্রের ১৬১টি কেন্দ্রকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ ও ১২৮টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেই হিসাবে প্রায় ৫৬ শতাংশ কেন্দ্রই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বা ‘গুরুত্বপূর্ণ’। এর মধ্যে ৫টি ওয়ার্ডের সবগুলো কেন্দ্রকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ৩টি ওয়ার্ডে সবগুলোই রয়েছে ঝুঁকির বাইরে। এর আগে ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রায় ৮১ শতাংশ কেন্দ্রকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। নির্বাচন কমিশন ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ ও ঝুঁকিহীন কেন্দ্রগুলোকে ‘সাধারণ’ কেন্দ্র হিসেবে অভিহিত করে থাকে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রমতে, নির্বাচনে প্রার্থী বা স্থানীয় প্রভাবশালীদের বাড়ির কাছাকাছি কেন্দ্রগুলো ও অতীতে যেসব ভোটকেন্দ্রে সহিংসতা হয়েছিল, যেসব ভোটকেন্দ্রে যোগাযোগব্যবস্থা খারাপ সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মতো খুলনাতেও প্রতিটি কেন্দ্রে থাকবে সিসি ক্যামেরা। যা ঢাকা নির্বাচন কমিশন কার্যালয় থেকে সরাসরি মনিটরিং করা হবে। বলা হচ্ছে, সিসি ক্যামেরার কারণে গাজীপুর সিটি নির্বাচন অনেকাংশে সুষ্ঠু হয়েছিল।
খুলনাতে এবার ভোটকক্ষ বাড়ানো হয়েছে ১৭১টি। এবার ভোটকক্ষ রয়েছে ১ হাজার ৭৩২টি। গত নির্বাচনে ভোটকক্ষ ছিল ১ হাজার ৫৬১টি। আর এসব কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা থাকবে ২ হাজার ৩১০টি।
এবার খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে ৫ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৩৬ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৩৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ১০ জুন রাত ১২টার পর আর প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না প্রার্থীরা। ১২ জুন ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
কেএমপি কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঞা বলেন, বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে গুরুত্বপূর্ণ ও সাধারণ ভোটকেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। সে ক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি কেন্দ্রে ৭ জন পুলিশ ও ১২ জন আনসার এবং সাধারণ প্রতিটি কেন্দ্রে ৭ জন পুলিশ ও ১০ জন আনসার মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কেএমপি জানায়, নির্বাচনে ৭১টি মোবাইল পেট্রল টিম, ২০টি অতিরিক্ত মোবাইল টিম, স্ট্রাইকিং ফোর্স ও প্রতিটি থানায় স্ট্যান্ডবাই ফোর্স থাকবে। নির্বাচনের কাজে মোট ৩ হাজার ৫৬৭ জন পুলিশ ও ৩০০ আর্মড পুলিশ, ৪ হাজার ৬৫৭ জন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে বেতন-ভাতা পরিশোধ না করে বিনা নোটিশে কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে, মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে খানটেক্স কম্পোজিট টেক্সটাইল নামক একটি কারখানার শ্রমিকেরা। কর্মস্থলে এসে কারখানা বন্ধের নোটিশ দেখতে পেয়ে উত্তেজিত হয়ে ওঠে শ্রমিকেরা।
২ মিনিট আগেমেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
১৪ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
২৭ মিনিট আগে