ফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাট-ঢাকা মহাসড়কের ফকিরহাট উপজেলার যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগেছে। এতে নারীসহ দুজন নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার পালেরহাট নামক স্থানে শরণখোলাগামী বাসে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
হাইওয়ে পুলিশ ও যাত্রীবাহী বাসের আহত যাত্রীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা শরণখোলাগামী মেঘনা ক্লাসিক বাসটি পালেরহাট এলাকায় এলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে মেহগনি গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলে এক নারী ও এক পুরুষ যাত্রী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার সাপলেজা গ্রামের সিদ্দিক মল্লিকের ছেলে মনির মল্লিক (৪২)। নিহত অপর নারীর নাম না জানা গেলেও তাঁর আহত ছেলের নাম ছগির শেখ বলে জানা গেছে। তাঁদের বাড়ি খাগড়াছড়ি। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক হওয়ায় বিস্তারিত জানা যায়নি।
ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. অনিক হাসান মাহমুদ বলেন, দুটি মরদেহ এসেছে। আইনি প্রক্রিয়ায় পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় আটজন আহত যাত্রী এসেছে, যার মধ্যে চারজনের অবস্থা গুরুতর। তাদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে সরাসরি খুলনায় নেওয়া হয়েছে কয়েকজন যাত্রীকে।
এদিকে দুর্ঘটনায় মহাসড়কে প্রায় ৩০ মিনিট যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে মডেল থানার পুলিশ, হাইওয়ে থানার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। দুর্ঘটনাকবলিত এলাকা থেকে দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া বাসটি পুলিশ জব্দ করেছে। তবে চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, সকালে এ দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। দুর্ঘটনায় দুজন ঘটনাস্থলেই মারা গেছে।
ইউএনও আরও বলেন, ‘ইদানীং দুর্ঘটনা বাড়ছে। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ও দুর্ঘটনা কমাতে আমরা ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি।’
বাগেরহাট-ঢাকা মহাসড়কের ফকিরহাট উপজেলার যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগেছে। এতে নারীসহ দুজন নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার পালেরহাট নামক স্থানে শরণখোলাগামী বাসে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
হাইওয়ে পুলিশ ও যাত্রীবাহী বাসের আহত যাত্রীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা শরণখোলাগামী মেঘনা ক্লাসিক বাসটি পালেরহাট এলাকায় এলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে মেহগনি গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলে এক নারী ও এক পুরুষ যাত্রী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার সাপলেজা গ্রামের সিদ্দিক মল্লিকের ছেলে মনির মল্লিক (৪২)। নিহত অপর নারীর নাম না জানা গেলেও তাঁর আহত ছেলের নাম ছগির শেখ বলে জানা গেছে। তাঁদের বাড়ি খাগড়াছড়ি। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক হওয়ায় বিস্তারিত জানা যায়নি।
ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. অনিক হাসান মাহমুদ বলেন, দুটি মরদেহ এসেছে। আইনি প্রক্রিয়ায় পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় আটজন আহত যাত্রী এসেছে, যার মধ্যে চারজনের অবস্থা গুরুতর। তাদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে সরাসরি খুলনায় নেওয়া হয়েছে কয়েকজন যাত্রীকে।
এদিকে দুর্ঘটনায় মহাসড়কে প্রায় ৩০ মিনিট যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে মডেল থানার পুলিশ, হাইওয়ে থানার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। দুর্ঘটনাকবলিত এলাকা থেকে দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া বাসটি পুলিশ জব্দ করেছে। তবে চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, সকালে এ দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। দুর্ঘটনায় দুজন ঘটনাস্থলেই মারা গেছে।
ইউএনও আরও বলেন, ‘ইদানীং দুর্ঘটনা বাড়ছে। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ও দুর্ঘটনা কমাতে আমরা ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি।’
নওগাঁর নিয়ামতপুরে ওয়াহেদ মন্ডল (৬৫) নামের এক বৃদ্ধের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার পাঁড়ইল ইউনিয়নের বাজে রাউতাল গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে সকালে বাসা থেকে বেরোনোর পর দুপুরে নালা থেকে মো. মামুন (৩৭) নামের এক রিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার দুপুরে নগরের খুলশী থানার টাইগারপাস মোড়ে নালা থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
৬ মিনিট আগেনেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর বয়স আনুমানিক ৩০ বছর বলে জানিয়েছে রেলওয়ে পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোররাত পৌনে ৫টার দিকে জেলা সদরের রাজুর বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগেবরিশালের আগৈলঝাড়ার বর্ষা মৌসুমে চলাচল, জীবিকা ও পণ্য পরিবহনের অন্যতম বাহন হচ্ছে নৌকা। বর্ষায় চলাচলের জন্য নৌকা কেনেন নিম্নাঞ্চলের লোকজন। জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এলাকার জেলেদের মাছ ধরতে ও যাতায়াতের জন্য ডিঙিনৌকা দরকার হয়। সব মিলিয়ে বর্ষা মৌসুম এলে এখানে বেড়ে যায় নৌকার কদর।
২০ মিনিট আগে