পল্লব আহমেদ সিয়াম, ইবি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বছরে প্রায় আট মাস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে। ছুটির তালিকা অনুযায়ী রোজা, দুটি ঈদসহ বিভিন্ন দিবস মিলিয়ে বছরে ছুটি ৭০ দিন। বৃহস্পতি ও শুক্রবার দুই দিন হিসেবে ৫২ সপ্তাহে সাপ্তাহিক বন্ধ ১০৪ দিন। এ ছাড়া ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে বন্ধ আরও তিন দিন। এ হিসাবে বছরে সব মিলিয়ে বন্ধ থাকে ১৭৭ দিন বা প্রায় ৬ মাস।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে সপ্তাহে এক দিন অনলাইন ক্লাস। তবে অধিকাংশ বিভাগেই অনলাইন ক্লাস হয় না। তাতে আরও যুক্ত হচ্ছে ৫২ দিন। এ হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকছে মোট ২২৯ দিন বা প্রায় আট মাস।
হিসাব অনুযায়ী, ৩৬৫ দিনে ক্লাস হয় মাত্র ১৩৬ দিন। অর্থাৎ ১২ মাসে ক্লাস হয় মাত্র সাড়ে চার মাস। এমন অবস্থায় ক্লাস-পরীক্ষা, ব্যবহারিক ও গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যাচ্ছে না বলে মনে করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
অন্যদিকে এত বন্ধ থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদের অধীনে থাকা ১২ বিভাগের শিক্ষার্থীরা। মূল পরীক্ষার পাশাপাশি ল্যাব পরীক্ষায় আরও অতিরিক্ত সময় দরকার হয় তাঁদের। এ কারণে বিভাগগুলোতে অধিকাংশ সময় পরীক্ষা লেগেই থাকে।
কিছুদিন পর পর ছুটি থাকায় ও সপ্তাহের সোমবার পরীক্ষা বন্ধ থাকায় ধারাবাহিকভাবে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তাতে পিছিয়ে পড়ছে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম। সৃষ্টি হচ্ছে সেশনজট।
অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী, একজন শিক্ষক প্রতি সেমিস্টারে কমপক্ষে সাড়ে তিন মাস ক্লাস নেবেন। ক্লাস শেষে ১৫ দিনের বিরতি দিয়ে সেমিস্টার পরীক্ষা নেবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার সিস্টেম চালু থাকায় বছরে দুটি সেমিস্টার পরীক্ষায় বিভাগভেদে সময় লাগে দুই থেকে তিন মাস। সে হিসাবে বছর শেষ করতে সময় লাগার কথা ৯ মাস। তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সময় পান মাত্র সাড়ে চার মাস।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ছুটির সঙ্গে সিলেবাসের সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে কোর্স শেষ করতে হচ্ছে। তাতে পর্যাপ্ত ক্লাস নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন শিক্ষকেরা। আমরাও সঠিকভাবে জ্ঞান আহরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি বিভাগের শিক্ষার্থী আলী নোমান বলেন, বছরের অর্ধেক সময় ছুটি থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নেই। এভাবে চলতে থাকলে ইবি শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতা থেকে পিছিয়ে পড়বে। তাই প্রশাসনের উচিত বার্ষিক ছুটি কমানো এবং সাপ্তাহিক অনলাইন ক্লাস বন্ধ করা।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটির ব্যাপারে আমাদের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও দেখতে হবে। স্টেক হোল্ডাররা যদি মনে করে, ছুটি কিছু কমানো যায়। তাহলে তাদের সেই তালিকা দিতে আহ্বান করব। আপাতত সোমবারের অনলাইন ক্লাস তুলে দেওয়ার চেষ্টা করব। তবে অনলাইন ক্লাস সোমবার এটা ছুটির মধ্যে পড়ে না।’

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বছরে প্রায় আট মাস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে। ছুটির তালিকা অনুযায়ী রোজা, দুটি ঈদসহ বিভিন্ন দিবস মিলিয়ে বছরে ছুটি ৭০ দিন। বৃহস্পতি ও শুক্রবার দুই দিন হিসেবে ৫২ সপ্তাহে সাপ্তাহিক বন্ধ ১০৪ দিন। এ ছাড়া ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে বন্ধ আরও তিন দিন। এ হিসাবে বছরে সব মিলিয়ে বন্ধ থাকে ১৭৭ দিন বা প্রায় ৬ মাস।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে সপ্তাহে এক দিন অনলাইন ক্লাস। তবে অধিকাংশ বিভাগেই অনলাইন ক্লাস হয় না। তাতে আরও যুক্ত হচ্ছে ৫২ দিন। এ হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকছে মোট ২২৯ দিন বা প্রায় আট মাস।
হিসাব অনুযায়ী, ৩৬৫ দিনে ক্লাস হয় মাত্র ১৩৬ দিন। অর্থাৎ ১২ মাসে ক্লাস হয় মাত্র সাড়ে চার মাস। এমন অবস্থায় ক্লাস-পরীক্ষা, ব্যবহারিক ও গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যাচ্ছে না বলে মনে করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
অন্যদিকে এত বন্ধ থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদের অধীনে থাকা ১২ বিভাগের শিক্ষার্থীরা। মূল পরীক্ষার পাশাপাশি ল্যাব পরীক্ষায় আরও অতিরিক্ত সময় দরকার হয় তাঁদের। এ কারণে বিভাগগুলোতে অধিকাংশ সময় পরীক্ষা লেগেই থাকে।
কিছুদিন পর পর ছুটি থাকায় ও সপ্তাহের সোমবার পরীক্ষা বন্ধ থাকায় ধারাবাহিকভাবে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তাতে পিছিয়ে পড়ছে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম। সৃষ্টি হচ্ছে সেশনজট।
অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী, একজন শিক্ষক প্রতি সেমিস্টারে কমপক্ষে সাড়ে তিন মাস ক্লাস নেবেন। ক্লাস শেষে ১৫ দিনের বিরতি দিয়ে সেমিস্টার পরীক্ষা নেবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার সিস্টেম চালু থাকায় বছরে দুটি সেমিস্টার পরীক্ষায় বিভাগভেদে সময় লাগে দুই থেকে তিন মাস। সে হিসাবে বছর শেষ করতে সময় লাগার কথা ৯ মাস। তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সময় পান মাত্র সাড়ে চার মাস।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ছুটির সঙ্গে সিলেবাসের সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে কোর্স শেষ করতে হচ্ছে। তাতে পর্যাপ্ত ক্লাস নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন শিক্ষকেরা। আমরাও সঠিকভাবে জ্ঞান আহরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি বিভাগের শিক্ষার্থী আলী নোমান বলেন, বছরের অর্ধেক সময় ছুটি থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নেই। এভাবে চলতে থাকলে ইবি শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতা থেকে পিছিয়ে পড়বে। তাই প্রশাসনের উচিত বার্ষিক ছুটি কমানো এবং সাপ্তাহিক অনলাইন ক্লাস বন্ধ করা।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটির ব্যাপারে আমাদের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও দেখতে হবে। স্টেক হোল্ডাররা যদি মনে করে, ছুটি কিছু কমানো যায়। তাহলে তাদের সেই তালিকা দিতে আহ্বান করব। আপাতত সোমবারের অনলাইন ক্লাস তুলে দেওয়ার চেষ্টা করব। তবে অনলাইন ক্লাস সোমবার এটা ছুটির মধ্যে পড়ে না।’
পল্লব আহমেদ সিয়াম, ইবি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বছরে প্রায় আট মাস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে। ছুটির তালিকা অনুযায়ী রোজা, দুটি ঈদসহ বিভিন্ন দিবস মিলিয়ে বছরে ছুটি ৭০ দিন। বৃহস্পতি ও শুক্রবার দুই দিন হিসেবে ৫২ সপ্তাহে সাপ্তাহিক বন্ধ ১০৪ দিন। এ ছাড়া ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে বন্ধ আরও তিন দিন। এ হিসাবে বছরে সব মিলিয়ে বন্ধ থাকে ১৭৭ দিন বা প্রায় ৬ মাস।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে সপ্তাহে এক দিন অনলাইন ক্লাস। তবে অধিকাংশ বিভাগেই অনলাইন ক্লাস হয় না। তাতে আরও যুক্ত হচ্ছে ৫২ দিন। এ হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকছে মোট ২২৯ দিন বা প্রায় আট মাস।
হিসাব অনুযায়ী, ৩৬৫ দিনে ক্লাস হয় মাত্র ১৩৬ দিন। অর্থাৎ ১২ মাসে ক্লাস হয় মাত্র সাড়ে চার মাস। এমন অবস্থায় ক্লাস-পরীক্ষা, ব্যবহারিক ও গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যাচ্ছে না বলে মনে করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
অন্যদিকে এত বন্ধ থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদের অধীনে থাকা ১২ বিভাগের শিক্ষার্থীরা। মূল পরীক্ষার পাশাপাশি ল্যাব পরীক্ষায় আরও অতিরিক্ত সময় দরকার হয় তাঁদের। এ কারণে বিভাগগুলোতে অধিকাংশ সময় পরীক্ষা লেগেই থাকে।
কিছুদিন পর পর ছুটি থাকায় ও সপ্তাহের সোমবার পরীক্ষা বন্ধ থাকায় ধারাবাহিকভাবে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তাতে পিছিয়ে পড়ছে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম। সৃষ্টি হচ্ছে সেশনজট।
অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী, একজন শিক্ষক প্রতি সেমিস্টারে কমপক্ষে সাড়ে তিন মাস ক্লাস নেবেন। ক্লাস শেষে ১৫ দিনের বিরতি দিয়ে সেমিস্টার পরীক্ষা নেবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার সিস্টেম চালু থাকায় বছরে দুটি সেমিস্টার পরীক্ষায় বিভাগভেদে সময় লাগে দুই থেকে তিন মাস। সে হিসাবে বছর শেষ করতে সময় লাগার কথা ৯ মাস। তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সময় পান মাত্র সাড়ে চার মাস।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ছুটির সঙ্গে সিলেবাসের সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে কোর্স শেষ করতে হচ্ছে। তাতে পর্যাপ্ত ক্লাস নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন শিক্ষকেরা। আমরাও সঠিকভাবে জ্ঞান আহরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি বিভাগের শিক্ষার্থী আলী নোমান বলেন, বছরের অর্ধেক সময় ছুটি থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নেই। এভাবে চলতে থাকলে ইবি শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতা থেকে পিছিয়ে পড়বে। তাই প্রশাসনের উচিত বার্ষিক ছুটি কমানো এবং সাপ্তাহিক অনলাইন ক্লাস বন্ধ করা।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটির ব্যাপারে আমাদের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও দেখতে হবে। স্টেক হোল্ডাররা যদি মনে করে, ছুটি কিছু কমানো যায়। তাহলে তাদের সেই তালিকা দিতে আহ্বান করব। আপাতত সোমবারের অনলাইন ক্লাস তুলে দেওয়ার চেষ্টা করব। তবে অনলাইন ক্লাস সোমবার এটা ছুটির মধ্যে পড়ে না।’

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বছরে প্রায় আট মাস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে। ছুটির তালিকা অনুযায়ী রোজা, দুটি ঈদসহ বিভিন্ন দিবস মিলিয়ে বছরে ছুটি ৭০ দিন। বৃহস্পতি ও শুক্রবার দুই দিন হিসেবে ৫২ সপ্তাহে সাপ্তাহিক বন্ধ ১০৪ দিন। এ ছাড়া ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে বন্ধ আরও তিন দিন। এ হিসাবে বছরে সব মিলিয়ে বন্ধ থাকে ১৭৭ দিন বা প্রায় ৬ মাস।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে সপ্তাহে এক দিন অনলাইন ক্লাস। তবে অধিকাংশ বিভাগেই অনলাইন ক্লাস হয় না। তাতে আরও যুক্ত হচ্ছে ৫২ দিন। এ হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকছে মোট ২২৯ দিন বা প্রায় আট মাস।
হিসাব অনুযায়ী, ৩৬৫ দিনে ক্লাস হয় মাত্র ১৩৬ দিন। অর্থাৎ ১২ মাসে ক্লাস হয় মাত্র সাড়ে চার মাস। এমন অবস্থায় ক্লাস-পরীক্ষা, ব্যবহারিক ও গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যাচ্ছে না বলে মনে করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
অন্যদিকে এত বন্ধ থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদের অধীনে থাকা ১২ বিভাগের শিক্ষার্থীরা। মূল পরীক্ষার পাশাপাশি ল্যাব পরীক্ষায় আরও অতিরিক্ত সময় দরকার হয় তাঁদের। এ কারণে বিভাগগুলোতে অধিকাংশ সময় পরীক্ষা লেগেই থাকে।
কিছুদিন পর পর ছুটি থাকায় ও সপ্তাহের সোমবার পরীক্ষা বন্ধ থাকায় ধারাবাহিকভাবে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তাতে পিছিয়ে পড়ছে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম। সৃষ্টি হচ্ছে সেশনজট।
অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী, একজন শিক্ষক প্রতি সেমিস্টারে কমপক্ষে সাড়ে তিন মাস ক্লাস নেবেন। ক্লাস শেষে ১৫ দিনের বিরতি দিয়ে সেমিস্টার পরীক্ষা নেবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার সিস্টেম চালু থাকায় বছরে দুটি সেমিস্টার পরীক্ষায় বিভাগভেদে সময় লাগে দুই থেকে তিন মাস। সে হিসাবে বছর শেষ করতে সময় লাগার কথা ৯ মাস। তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সময় পান মাত্র সাড়ে চার মাস।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ছুটির সঙ্গে সিলেবাসের সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে কোর্স শেষ করতে হচ্ছে। তাতে পর্যাপ্ত ক্লাস নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন শিক্ষকেরা। আমরাও সঠিকভাবে জ্ঞান আহরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি বিভাগের শিক্ষার্থী আলী নোমান বলেন, বছরের অর্ধেক সময় ছুটি থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নেই। এভাবে চলতে থাকলে ইবি শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতা থেকে পিছিয়ে পড়বে। তাই প্রশাসনের উচিত বার্ষিক ছুটি কমানো এবং সাপ্তাহিক অনলাইন ক্লাস বন্ধ করা।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটির ব্যাপারে আমাদের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও দেখতে হবে। স্টেক হোল্ডাররা যদি মনে করে, ছুটি কিছু কমানো যায়। তাহলে তাদের সেই তালিকা দিতে আহ্বান করব। আপাতত সোমবারের অনলাইন ক্লাস তুলে দেওয়ার চেষ্টা করব। তবে অনলাইন ক্লাস সোমবার এটা ছুটির মধ্যে পড়ে না।’

জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, ২০০৮ সাল পর্যন্ত জাতীয় পার্টি, জাসদ, আওয়ামী লীগ—এরা ৫০ ভাগ বা কমবেশি ভোট পেয়েছে। এখন সেটি কমবেশি হতে পারে। এই বিপুলসংখ্যক লোককে প্রক্রিয়ার বাইরে রাখলে, ভোটের বাইরে রাখলে, সংস্কারের বাইরে রাখলে...
২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে ধূমপান করার কারণে মিন্টু বিশ্বাস নামে এক জেটি সরকারের প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত ২৩ অক্টোবর জরিমানার ৫০ হাজার টাকা পরিশোধের আদেশ দেন চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল জহিরুল ইসলাম।
২৩ মিনিট আগে
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে শাহ আরেফিন টিলায় পাথরবাহী ট্রাক্টরের চাপায় মো. জিয়াউল হক (৬৫) নামে এক পর্যটক মারা গেছেন। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে সিলেট-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে এই ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমরা বাংলাদেশের রাজনীতিতে, বিশেষ করে নির্বাচনের আগে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ফায়দা হাসিলের চেষ্টা লক্ষ করি। ইদানীং সেটা আরও বেশি লক্ষ করি এ জন্য, একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভাজিত করতে চায় ও ইসলামকে ক্ষতিগ্রস্ত
৩৩ মিনিট আগেরংপুর প্রতিনিধি

জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, ২০০৮ সাল পর্যন্ত জাতীয় পার্টি, জাসদ, আওয়ামী লীগ—এরা ৫০ ভাগ বা কমবেশি ভোট পেয়েছে। এখন সেটি কমবেশি হতে পারে। এই বিপুলসংখ্যক লোককে প্রক্রিয়ার বাইরে রাখলে, ভোটের বাইরে রাখলে, সংস্কারের বাইরে রাখলে, ভবিষ্যতে গৃহযুদ্ধের সূত্রপাত ঘটতে পারে।’
শনিবার বিকেলে রংপুরে জাতীয় পার্টির দলীয় কার্যালয়ে কর্মী সমাবেশের আগে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
একই সঙ্গে জাপা মহাসচিব বলেন, ‘জাতীয় পার্টি খুব দ্রুত দেশের জন্য দফাওয়ারি প্রস্তাব নিয়ে আসবে; যার মাধ্যমে দেশের মুক্তির চেতনা থাকবে, মুক্তির আলো থাকবে, নতুন বাংলাদেশ গড়ার দিকনির্দেশনা থাকবে।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘ভবিতব্য গৃহযুদ্ধকে ঠেকানোর জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত সকল দলের সঙ্গে ন্যাশনাল ডায়ালগ ওপেন করা খুব দ্রুত। জাতীয় সংলাপ জাতীয় ঐকমত্য করবে। সকলের সাথে সংলাপ, সকলকে নিয়ে ঐকমত্য। এ ছাড়া আমরা মনে করি, দেশ একটি দীর্ঘমেয়াদি দ্বন্দ্বের ফাঁদে পড়ে যাবে এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কিছু দল ইতিমধ্যে ঐকমত্য কমিশনে গিয়ে বা স্বাক্ষর করে একধরনের ফাঁদে পড়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা আমাদের সকলের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ছিলেন। আজকে কিছু রাজনৈতিক দল বলছে, ঐকমত্য কমিশন প্রতারণা করেছে। প্রতারক, প্রতারণা শব্দটি উচ্চারিত হচ্ছে। আমরা তো এই ঐকমত্য চাইনি।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘গত বছর যারা গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন করেছে, যারা জীবন দিয়েছে, যাদের অঙ্গহানি হয়েছে, তারা একটা ঐকমত্যের বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছে। এক ইনসাফের বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছে। একটা বাদ দেওয়ার বাংলাদেশ গড়তে চায়নি।’
তিনি বলেন, ‘একটা বাদ দেওয়ার বাংলাদেশে আবার গণ-অভ্যুত্থান হবে, আবার বিপ্লব হবে, আবার আন্দোলন হবে, দেশের অর্থনীতি আস্তে আস্তে ধ্বংস হয়ে যাবে। বাংলাদেশ একটা স্যাটেলাইট কান্ট্রি হয়ে যাবে। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের মাৎসন্যায় চলবে। কোনো কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ থাকবে না, কোনো কেন্দ্রীয় সরকার থাকবে না, কেন্দ্রীয় শাসনব্যবস্থা থাকবে না। যেটার কিছু নিদর্শন আমরা ইতিমধ্যেই দেখছি। দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের আন্দোলন হচ্ছে, জনদুর্ভোগ বাড়ছে। আমরা এই অবস্থার উত্তরণ চাই।’

জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, ২০০৮ সাল পর্যন্ত জাতীয় পার্টি, জাসদ, আওয়ামী লীগ—এরা ৫০ ভাগ বা কমবেশি ভোট পেয়েছে। এখন সেটি কমবেশি হতে পারে। এই বিপুলসংখ্যক লোককে প্রক্রিয়ার বাইরে রাখলে, ভোটের বাইরে রাখলে, সংস্কারের বাইরে রাখলে, ভবিষ্যতে গৃহযুদ্ধের সূত্রপাত ঘটতে পারে।’
শনিবার বিকেলে রংপুরে জাতীয় পার্টির দলীয় কার্যালয়ে কর্মী সমাবেশের আগে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
একই সঙ্গে জাপা মহাসচিব বলেন, ‘জাতীয় পার্টি খুব দ্রুত দেশের জন্য দফাওয়ারি প্রস্তাব নিয়ে আসবে; যার মাধ্যমে দেশের মুক্তির চেতনা থাকবে, মুক্তির আলো থাকবে, নতুন বাংলাদেশ গড়ার দিকনির্দেশনা থাকবে।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘ভবিতব্য গৃহযুদ্ধকে ঠেকানোর জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত সকল দলের সঙ্গে ন্যাশনাল ডায়ালগ ওপেন করা খুব দ্রুত। জাতীয় সংলাপ জাতীয় ঐকমত্য করবে। সকলের সাথে সংলাপ, সকলকে নিয়ে ঐকমত্য। এ ছাড়া আমরা মনে করি, দেশ একটি দীর্ঘমেয়াদি দ্বন্দ্বের ফাঁদে পড়ে যাবে এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কিছু দল ইতিমধ্যে ঐকমত্য কমিশনে গিয়ে বা স্বাক্ষর করে একধরনের ফাঁদে পড়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা আমাদের সকলের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ছিলেন। আজকে কিছু রাজনৈতিক দল বলছে, ঐকমত্য কমিশন প্রতারণা করেছে। প্রতারক, প্রতারণা শব্দটি উচ্চারিত হচ্ছে। আমরা তো এই ঐকমত্য চাইনি।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘গত বছর যারা গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন করেছে, যারা জীবন দিয়েছে, যাদের অঙ্গহানি হয়েছে, তারা একটা ঐকমত্যের বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছে। এক ইনসাফের বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছে। একটা বাদ দেওয়ার বাংলাদেশ গড়তে চায়নি।’
তিনি বলেন, ‘একটা বাদ দেওয়ার বাংলাদেশে আবার গণ-অভ্যুত্থান হবে, আবার বিপ্লব হবে, আবার আন্দোলন হবে, দেশের অর্থনীতি আস্তে আস্তে ধ্বংস হয়ে যাবে। বাংলাদেশ একটা স্যাটেলাইট কান্ট্রি হয়ে যাবে। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের মাৎসন্যায় চলবে। কোনো কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ থাকবে না, কোনো কেন্দ্রীয় সরকার থাকবে না, কেন্দ্রীয় শাসনব্যবস্থা থাকবে না। যেটার কিছু নিদর্শন আমরা ইতিমধ্যেই দেখছি। দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের আন্দোলন হচ্ছে, জনদুর্ভোগ বাড়ছে। আমরা এই অবস্থার উত্তরণ চাই।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ছুটির সঙ্গে সিলেবাসের সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে কোর্স শেষ করতে হচ্ছে। তাতে পর্যাপ্ত ক্লাস নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন শিক্ষকেরা। আমরাও সঠিকভাবে জ্ঞান আহরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছি।’
১৬ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে ধূমপান করার কারণে মিন্টু বিশ্বাস নামে এক জেটি সরকারের প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত ২৩ অক্টোবর জরিমানার ৫০ হাজার টাকা পরিশোধের আদেশ দেন চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল জহিরুল ইসলাম।
২৩ মিনিট আগে
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে শাহ আরেফিন টিলায় পাথরবাহী ট্রাক্টরের চাপায় মো. জিয়াউল হক (৬৫) নামে এক পর্যটক মারা গেছেন। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে সিলেট-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে এই ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমরা বাংলাদেশের রাজনীতিতে, বিশেষ করে নির্বাচনের আগে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ফায়দা হাসিলের চেষ্টা লক্ষ করি। ইদানীং সেটা আরও বেশি লক্ষ করি এ জন্য, একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভাজিত করতে চায় ও ইসলামকে ক্ষতিগ্রস্ত
৩৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে ধূমপান করার কারণে মিন্টু বিশ্বাস নামে এক জেটি সরকারের প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত ২৩ অক্টোবর জরিমানার ৫০ হাজার টাকা পরিশোধের আদেশ দেন চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল জহিরুল ইসলাম। মিন্টু বিশ্বাসের জরিমানা কমানোর দরখাস্তের বরাতে গতকাল শুক্রবার এ খবর জানাজানি হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর সূত্র জানায়, সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠান মেসার্স এইচ টি এম এন্টারপ্রাইজ (প্রাইভেট) লিমিটেডের জেটি সরকার মিন্টু বিশ্বাস। গত ২২ অক্টোবর বন্দরের ফায়ার ব্রিগেড পরিদর্শক ও বন্দরের একটি দল মিন্টু বিশ্বাসকে বন্দরের ভেতরে ধূমপানরত অবস্থায় দেখতে পায়। এ সময় তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে উভয় পক্ষের কথা-কাটাকাটি হয়। পরে চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) বন্দরের অভ্যন্তরে ধূমপান করার অপরাধে জেটি সরকার মিন্টু বিশ্বাসের প্রতিষ্ঠান সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এইচ টি এম এন্টারপ্রাইজ (প্রাইভেট) লিমিটেডকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন। গত ২৩ অক্টোবর জরিমানার ৫০ হাজার টাকা পরিশোধের জন্য পাঁচ কর্মদিবস সময় দেওয়া হয়। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ধূমপানের কারণে এই জরিমানা করা হয় বলে সংশ্লিষ্টরা জানায়।
এ বিষয়ে জেটি সরকার মিন্টু বিশ্বাস বলেন, ‘আমি অপরাধ করছি। আমার জরিমানা হতে পারে। আমার প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা অন্যায়। বিষয়টি নিয়ে আমি ক্ষমা চেয়েছি এবং জরিমানা কমানোর জন্য দরখাস্ত করেছি।’
চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার জানান, একজনের অপরাধে অন্য কাউকে শাস্তি দেওয়া যাবে না। যিনি অপরাধ করবেন তাঁকে শাস্তি ভোগ করতে হবে। এটাই নিয়ম, এটাই আইনের বিধান।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল জহিরুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর যেহেতু একটি কেপিআইভুক্ত বা রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা সেহেতু বন্দরের অভ্যন্তরে ধূমপান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তাই এখানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এখানে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার পাশাপাশি জেল দেওয়ার বিধান রয়েছে।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম কাস্টমস এজেন্টে অ্যাসোসিয়েশন থেকে সদস্যদের মাঝে বন্দরের অভ্যন্তরে দাহ্য পদার্থ বহন না করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর প্রচারিত পত্রে চট্টগ্রাম কাস্টমস এজেন্টে অ্যাসোসিয়েশন সম্পাদক মো. শওকত আলী সিঅ্যান্ডএফ মালিক ও প্রতিনিধিদের বন্দরে প্রবেশের সময় সিগারেট লাইটার ও অন্য কোনো দাহ্য বহন না করার জন্য অনুরোধ করেন।

চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে ধূমপান করার কারণে মিন্টু বিশ্বাস নামে এক জেটি সরকারের প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত ২৩ অক্টোবর জরিমানার ৫০ হাজার টাকা পরিশোধের আদেশ দেন চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল জহিরুল ইসলাম। মিন্টু বিশ্বাসের জরিমানা কমানোর দরখাস্তের বরাতে গতকাল শুক্রবার এ খবর জানাজানি হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর সূত্র জানায়, সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠান মেসার্স এইচ টি এম এন্টারপ্রাইজ (প্রাইভেট) লিমিটেডের জেটি সরকার মিন্টু বিশ্বাস। গত ২২ অক্টোবর বন্দরের ফায়ার ব্রিগেড পরিদর্শক ও বন্দরের একটি দল মিন্টু বিশ্বাসকে বন্দরের ভেতরে ধূমপানরত অবস্থায় দেখতে পায়। এ সময় তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে উভয় পক্ষের কথা-কাটাকাটি হয়। পরে চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) বন্দরের অভ্যন্তরে ধূমপান করার অপরাধে জেটি সরকার মিন্টু বিশ্বাসের প্রতিষ্ঠান সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এইচ টি এম এন্টারপ্রাইজ (প্রাইভেট) লিমিটেডকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন। গত ২৩ অক্টোবর জরিমানার ৫০ হাজার টাকা পরিশোধের জন্য পাঁচ কর্মদিবস সময় দেওয়া হয়। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ধূমপানের কারণে এই জরিমানা করা হয় বলে সংশ্লিষ্টরা জানায়।
এ বিষয়ে জেটি সরকার মিন্টু বিশ্বাস বলেন, ‘আমি অপরাধ করছি। আমার জরিমানা হতে পারে। আমার প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা অন্যায়। বিষয়টি নিয়ে আমি ক্ষমা চেয়েছি এবং জরিমানা কমানোর জন্য দরখাস্ত করেছি।’
চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার জানান, একজনের অপরাধে অন্য কাউকে শাস্তি দেওয়া যাবে না। যিনি অপরাধ করবেন তাঁকে শাস্তি ভোগ করতে হবে। এটাই নিয়ম, এটাই আইনের বিধান।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল জহিরুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর যেহেতু একটি কেপিআইভুক্ত বা রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা সেহেতু বন্দরের অভ্যন্তরে ধূমপান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তাই এখানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এখানে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার পাশাপাশি জেল দেওয়ার বিধান রয়েছে।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম কাস্টমস এজেন্টে অ্যাসোসিয়েশন থেকে সদস্যদের মাঝে বন্দরের অভ্যন্তরে দাহ্য পদার্থ বহন না করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর প্রচারিত পত্রে চট্টগ্রাম কাস্টমস এজেন্টে অ্যাসোসিয়েশন সম্পাদক মো. শওকত আলী সিঅ্যান্ডএফ মালিক ও প্রতিনিধিদের বন্দরে প্রবেশের সময় সিগারেট লাইটার ও অন্য কোনো দাহ্য বহন না করার জন্য অনুরোধ করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ছুটির সঙ্গে সিলেবাসের সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে কোর্স শেষ করতে হচ্ছে। তাতে পর্যাপ্ত ক্লাস নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন শিক্ষকেরা। আমরাও সঠিকভাবে জ্ঞান আহরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছি।’
১৬ জানুয়ারি ২০২৪
জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, ২০০৮ সাল পর্যন্ত জাতীয় পার্টি, জাসদ, আওয়ামী লীগ—এরা ৫০ ভাগ বা কমবেশি ভোট পেয়েছে। এখন সেটি কমবেশি হতে পারে। এই বিপুলসংখ্যক লোককে প্রক্রিয়ার বাইরে রাখলে, ভোটের বাইরে রাখলে, সংস্কারের বাইরে রাখলে...
২ মিনিট আগে
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে শাহ আরেফিন টিলায় পাথরবাহী ট্রাক্টরের চাপায় মো. জিয়াউল হক (৬৫) নামে এক পর্যটক মারা গেছেন। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে সিলেট-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে এই ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমরা বাংলাদেশের রাজনীতিতে, বিশেষ করে নির্বাচনের আগে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ফায়দা হাসিলের চেষ্টা লক্ষ করি। ইদানীং সেটা আরও বেশি লক্ষ করি এ জন্য, একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভাজিত করতে চায় ও ইসলামকে ক্ষতিগ্রস্ত
৩৩ মিনিট আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে শাহ আরেফিন টিলায় পাথরবাহী ট্রাক্টরের চাপায় মো. জিয়াউল হক (৬৫) নামে এক পর্যটক মারা গেছেন। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে সিলেট-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে এই ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন সম্রাট (৩৭), তাঁর স্ত্রী সুমাইয়া (২৮), মেয়ে সাওদা (১০) ও ছেলে সিনান (৮) এবং সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক রমজান আলী। তাঁদের মধ্যে সিনানের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁদের কোম্পানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত সম্রাট জানান, তিনি ঢাকার বাড্ডায় স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বসবাস করেন। জামালপুর থেকে শ্বশুর জিয়াউল হক ও শাশুড়িকে নিয়ে তাঁদের বাসায় বেড়াতে আসেন। তাঁদের সঙ্গে নিয়ে স্ত্রী, সন্তানসহ ঢাকা থেকে গতকাল শুক্রবার সিলেটে আসেন। গতকাল রাতে সিলেট শহরে একটি হোটেলে তাঁরা রাত যাপন করে সকালে সাদাপাথরের উদ্দেশে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় রওনা দেন।
অটোরিকশাটি তাঁদের নিয়ে সিলেট-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে আসা মাত্র শাহ আরেফিন টিলার পাথরবাহী ট্রাক্টর বেপরোয়া গতিতে পার্শ্ব রাস্তা থেকে মহাসড়কে ওঠার সময় অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এ সময় অটোরিকশার চালকসহ ছয়জন আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জিয়াউল হককে মৃত ঘোষণা করেন। মৃতসহ সবাইকে সিলেট এম এ জি ওসমানী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রতন শেখ বলেন, ‘দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশা ও ট্রাক্টর পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। আহত একজন মারা গেছেন। তা ছাড়া অন্য আহতরা সিলেট এম এ জি ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নিহতের আত্মীয়রা মামলা দায়ের করলে আমরা মামলা নিতে প্রস্তুত আছি।’

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে শাহ আরেফিন টিলায় পাথরবাহী ট্রাক্টরের চাপায় মো. জিয়াউল হক (৬৫) নামে এক পর্যটক মারা গেছেন। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে সিলেট-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে এই ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন সম্রাট (৩৭), তাঁর স্ত্রী সুমাইয়া (২৮), মেয়ে সাওদা (১০) ও ছেলে সিনান (৮) এবং সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক রমজান আলী। তাঁদের মধ্যে সিনানের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁদের কোম্পানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত সম্রাট জানান, তিনি ঢাকার বাড্ডায় স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বসবাস করেন। জামালপুর থেকে শ্বশুর জিয়াউল হক ও শাশুড়িকে নিয়ে তাঁদের বাসায় বেড়াতে আসেন। তাঁদের সঙ্গে নিয়ে স্ত্রী, সন্তানসহ ঢাকা থেকে গতকাল শুক্রবার সিলেটে আসেন। গতকাল রাতে সিলেট শহরে একটি হোটেলে তাঁরা রাত যাপন করে সকালে সাদাপাথরের উদ্দেশে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় রওনা দেন।
অটোরিকশাটি তাঁদের নিয়ে সিলেট-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে আসা মাত্র শাহ আরেফিন টিলার পাথরবাহী ট্রাক্টর বেপরোয়া গতিতে পার্শ্ব রাস্তা থেকে মহাসড়কে ওঠার সময় অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এ সময় অটোরিকশার চালকসহ ছয়জন আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জিয়াউল হককে মৃত ঘোষণা করেন। মৃতসহ সবাইকে সিলেট এম এ জি ওসমানী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রতন শেখ বলেন, ‘দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশা ও ট্রাক্টর পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। আহত একজন মারা গেছেন। তা ছাড়া অন্য আহতরা সিলেট এম এ জি ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নিহতের আত্মীয়রা মামলা দায়ের করলে আমরা মামলা নিতে প্রস্তুত আছি।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ছুটির সঙ্গে সিলেবাসের সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে কোর্স শেষ করতে হচ্ছে। তাতে পর্যাপ্ত ক্লাস নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন শিক্ষকেরা। আমরাও সঠিকভাবে জ্ঞান আহরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছি।’
১৬ জানুয়ারি ২০২৪
জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, ২০০৮ সাল পর্যন্ত জাতীয় পার্টি, জাসদ, আওয়ামী লীগ—এরা ৫০ ভাগ বা কমবেশি ভোট পেয়েছে। এখন সেটি কমবেশি হতে পারে। এই বিপুলসংখ্যক লোককে প্রক্রিয়ার বাইরে রাখলে, ভোটের বাইরে রাখলে, সংস্কারের বাইরে রাখলে...
২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে ধূমপান করার কারণে মিন্টু বিশ্বাস নামে এক জেটি সরকারের প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত ২৩ অক্টোবর জরিমানার ৫০ হাজার টাকা পরিশোধের আদেশ দেন চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল জহিরুল ইসলাম।
২৩ মিনিট আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমরা বাংলাদেশের রাজনীতিতে, বিশেষ করে নির্বাচনের আগে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ফায়দা হাসিলের চেষ্টা লক্ষ করি। ইদানীং সেটা আরও বেশি লক্ষ করি এ জন্য, একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভাজিত করতে চায় ও ইসলামকে ক্ষতিগ্রস্ত
৩৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমরা বাংলাদেশের রাজনীতিতে, বিশেষ করে নির্বাচনের আগে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ফায়দা হাসিলের চেষ্টা লক্ষ করি। ইদানীং সেটা আরও বেশি লক্ষ করি এ জন্য, একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভাজিত করতে চায় ও ইসলামকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে শতকরা ৯০ থেকে ৯২ ভাগ মানুষ মুসলমান। আমরা মদিনার ইসলামের চর্চা করি, আমরা রাসুল (সা.) যেই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন, সাহাবায়ে কেরাম যেই ইসলাম চর্চা করেছেন, সেই ইসলামের অনুসারী আমরা। এখানে আমরা মওদুদী ইসলামের অনুসারী নয় কেউ। সুতরাং, যারা ফেতনা তৈরি করে বাংলাদেশের মুসলমানদের বিভ্রান্ত করতে চায়, তাদের থেকে আমাদের সাবধান হতে হবে। তাদের থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে।’
আজ শনিবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ শহরের ঈদগাহ ময়দানে কাসেমি পরিষদ আয়োজিত আজমতে সাহাবা মহাসম্মেলনের বিশেষ অতিথি সালাহউদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমাদের পয়লা দ্বীন, বাদমে দুনিয়া। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বিগত ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকার ইসলামবিদ্বেষী সরকার ছিল। তারা মুসলিমবিদ্বেষী সরকার ছিল। আওয়ামী লীগের রাজনীতি সাধারণ মানুষ দেখেছে। এটা ইসলামবিরোধী, আলেম নির্যাতনের রাজনীতি, মুসলিমবিদ্বেষী রাজনীতি করেছে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য। আল্লাহর হুকুমে কীভাবে তাদের রাজনীতির সমাপ্ত হয়েছে, আমরা সবাই সাক্ষী।’
তিনি বলেন, ‘সুতরাং, আমরা এমনভাবে রাজনীতি করি, যাতে আমাদের ভালো আদর্শ স্থাপিত হয়। আদর্শিক রাজনীতি করতে হবে, ভালো রাজনীতি করতে হবে। এর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশে অপরাজনীতি বিদায় হবে ইনশা আল্লাহ।’
জমিয়তে উলামায়ে নেতা মুফতি মনির হোসাইন কাশেমীর সভাপতিত্বে সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মামুন মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজীব, বিএনপি নেতা মাসুদুজ্জামান মাসুদ, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু প্রমুখ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমরা বাংলাদেশের রাজনীতিতে, বিশেষ করে নির্বাচনের আগে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ফায়দা হাসিলের চেষ্টা লক্ষ করি। ইদানীং সেটা আরও বেশি লক্ষ করি এ জন্য, একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে বিভাজিত করতে চায় ও ইসলামকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে শতকরা ৯০ থেকে ৯২ ভাগ মানুষ মুসলমান। আমরা মদিনার ইসলামের চর্চা করি, আমরা রাসুল (সা.) যেই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন, সাহাবায়ে কেরাম যেই ইসলাম চর্চা করেছেন, সেই ইসলামের অনুসারী আমরা। এখানে আমরা মওদুদী ইসলামের অনুসারী নয় কেউ। সুতরাং, যারা ফেতনা তৈরি করে বাংলাদেশের মুসলমানদের বিভ্রান্ত করতে চায়, তাদের থেকে আমাদের সাবধান হতে হবে। তাদের থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে।’
আজ শনিবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ শহরের ঈদগাহ ময়দানে কাসেমি পরিষদ আয়োজিত আজমতে সাহাবা মহাসম্মেলনের বিশেষ অতিথি সালাহউদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমাদের পয়লা দ্বীন, বাদমে দুনিয়া। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বিগত ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকার ইসলামবিদ্বেষী সরকার ছিল। তারা মুসলিমবিদ্বেষী সরকার ছিল। আওয়ামী লীগের রাজনীতি সাধারণ মানুষ দেখেছে। এটা ইসলামবিরোধী, আলেম নির্যাতনের রাজনীতি, মুসলিমবিদ্বেষী রাজনীতি করেছে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য। আল্লাহর হুকুমে কীভাবে তাদের রাজনীতির সমাপ্ত হয়েছে, আমরা সবাই সাক্ষী।’
তিনি বলেন, ‘সুতরাং, আমরা এমনভাবে রাজনীতি করি, যাতে আমাদের ভালো আদর্শ স্থাপিত হয়। আদর্শিক রাজনীতি করতে হবে, ভালো রাজনীতি করতে হবে। এর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশে অপরাজনীতি বিদায় হবে ইনশা আল্লাহ।’
জমিয়তে উলামায়ে নেতা মুফতি মনির হোসাইন কাশেমীর সভাপতিত্বে সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মামুন মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজীব, বিএনপি নেতা মাসুদুজ্জামান মাসুদ, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু প্রমুখ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ছুটির সঙ্গে সিলেবাসের সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে কোর্স শেষ করতে হচ্ছে। তাতে পর্যাপ্ত ক্লাস নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন শিক্ষকেরা। আমরাও সঠিকভাবে জ্ঞান আহরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছি।’
১৬ জানুয়ারি ২০২৪
জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, ২০০৮ সাল পর্যন্ত জাতীয় পার্টি, জাসদ, আওয়ামী লীগ—এরা ৫০ ভাগ বা কমবেশি ভোট পেয়েছে। এখন সেটি কমবেশি হতে পারে। এই বিপুলসংখ্যক লোককে প্রক্রিয়ার বাইরে রাখলে, ভোটের বাইরে রাখলে, সংস্কারের বাইরে রাখলে...
২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে ধূমপান করার কারণে মিন্টু বিশ্বাস নামে এক জেটি সরকারের প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত ২৩ অক্টোবর জরিমানার ৫০ হাজার টাকা পরিশোধের আদেশ দেন চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল জহিরুল ইসলাম।
২৩ মিনিট আগে
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে শাহ আরেফিন টিলায় পাথরবাহী ট্রাক্টরের চাপায় মো. জিয়াউল হক (৬৫) নামে এক পর্যটক মারা গেছেন। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে সিলেট-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে এই ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে