বাগেরহাট প্রতিনিধি
জোয়ারে বাগেরহাটের ভৈরব, পানগুছি, পশুর, দড়াটানাসহ বিভিন্ন নদ-নদী ও খালের পানি বেড়েছে। এতে জেলার নিম্নাঞ্চল পানিতে প্লাবিত হয়েছে। বিভিন্ন এলাকার অন্তত সহস্রাধিক বাড়িঘরে উঠেছে। আজ বুধবার দুপুরে হঠাৎ জোয়ারের পানি বেড়ে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
দুপুরে হাড়িখালি এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ভৈরব নদের তীরে থাকা হাড়িখালি ও মাঝিডাঙ্গা এলাকার অন্তত ২০টি বসত ঘর প্লাবিত হয়েছে। কারও কারও ঘরের মধ্যে পানি উঠে গেছে। ছাগল ও গবাদিপশু ঘরের খাটের ওপর রেখেছেন তাঁরা। রান্না ঘরে পানি উঠে যাওয়ায় রান্না বন্ধ রয়েছে। হাড়িখালি-মাঝিডাঙ্গা নয় বাগেরহাট সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর, কলাবাড়িয়া, পানিঘাটসহ বেশ কিছু এলাকা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে।
অন্যদিকে পানগুছি নদীর পানিতে মোরেলগঞ্জ উপজেলা সদরের প্রধান বাজার, পৌরসভার একাংশ, উপজেলা পরিষদ চত্বর প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া মোরেলগঞ্জ উপজেলার খাউলিয়া, বহরবুনিয়া, পঞ্চকরণ, তেলিগাতি, হোগলাবুনিয়া ইউনিয়নের বেশ কিছু এলাকা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা জানান, বাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানিতে সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্প মাঝিডাঙ্গা এলাকাও মাঝেমধ্যে প্লাবিত হয়। খাউলিয়া, পঞ্চকরণ, তেলিগাতি ও হোগলাবুনিয়া তেলিগাতি ইউনিয়নের বেশ কিছু পরিবার পানিবন্দী রয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
হাড়িখালি এলাকার আফছার আলী হাওলাদার বলেন, ‘বেড়িবাঁধ নেই। ঘরদুয়ার সব তলাইয়া গেছে। ঘরে যাওয়া লাগে কাছা দিয়া। রান্না-বান্না সব বন্ধ। আমাদের দিকে কেউ খেয়াল করে না।’
একই এলাকার মনির শেখ বলেন, ‘আষাঢ়-শ্রাবণ মাস আসলে খুবই কষ্টে থাকতে হয়। মাঝে মাঝেই পানি উঠে যায়। ভৈরবের পাশে যদি একটি বাঁধ দেওয়া থাকত, তাহলে আমরা কিছুটা শান্তিতে থাকতে পারতাম।’
মোরেলগঞ্জ উপজেলা সদরের বুলি কাজী বলেন, ‘জোয়ারের পানিতে মোরেলগঞ্জ বাজার, উপজেলা চত্বরসহ পৌর শহরের বেশ কিছু এলাকায় হঠাৎ পানি উঠে যায়। লোকজনের খুব ভোগান্তি হয়েছে। পানগুছি নদীর পাড়ে টেকসই শহর রক্ষা বাঁধ থাকলে আমাদের এই সমস্যায় পড়তে হতো না।’
বহরবুনিয়া এলাকার রফিকুল ইসলাম বলেন, চারপাশে নদী-আর খালের মধ্যে আমাদের বহরবুনিয়া ইউনিয়ন। হঠাৎ করে জোয়ারের পানি বেড়ে যাওয়ায় বেশ কিছু পরিবার জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি থাকায়, পানি সহজে নামছে না।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বাগেরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘দুপুরের জোয়ারে স্বাভাবিকের থেকে দেড় ফুটের বেশি পানি বেড়েছে। তবে দড়াটনা ও ভৈরবের পানি বিপদ সীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পাউবোর যে বাঁধ রয়েছে, সেগুলো এখনো ঝুঁকিমুক্ত রয়েছে। বাঁধ না থাকা কিছু এলাকায় পানি ওঠার খবর পেয়েছি।’
বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, পানিতে যাতে কারও কোনো অসুবিধা না হয় সে জন্য খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
জোয়ারে বাগেরহাটের ভৈরব, পানগুছি, পশুর, দড়াটানাসহ বিভিন্ন নদ-নদী ও খালের পানি বেড়েছে। এতে জেলার নিম্নাঞ্চল পানিতে প্লাবিত হয়েছে। বিভিন্ন এলাকার অন্তত সহস্রাধিক বাড়িঘরে উঠেছে। আজ বুধবার দুপুরে হঠাৎ জোয়ারের পানি বেড়ে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
দুপুরে হাড়িখালি এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ভৈরব নদের তীরে থাকা হাড়িখালি ও মাঝিডাঙ্গা এলাকার অন্তত ২০টি বসত ঘর প্লাবিত হয়েছে। কারও কারও ঘরের মধ্যে পানি উঠে গেছে। ছাগল ও গবাদিপশু ঘরের খাটের ওপর রেখেছেন তাঁরা। রান্না ঘরে পানি উঠে যাওয়ায় রান্না বন্ধ রয়েছে। হাড়িখালি-মাঝিডাঙ্গা নয় বাগেরহাট সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর, কলাবাড়িয়া, পানিঘাটসহ বেশ কিছু এলাকা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে।
অন্যদিকে পানগুছি নদীর পানিতে মোরেলগঞ্জ উপজেলা সদরের প্রধান বাজার, পৌরসভার একাংশ, উপজেলা পরিষদ চত্বর প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া মোরেলগঞ্জ উপজেলার খাউলিয়া, বহরবুনিয়া, পঞ্চকরণ, তেলিগাতি, হোগলাবুনিয়া ইউনিয়নের বেশ কিছু এলাকা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা জানান, বাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানিতে সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্প মাঝিডাঙ্গা এলাকাও মাঝেমধ্যে প্লাবিত হয়। খাউলিয়া, পঞ্চকরণ, তেলিগাতি ও হোগলাবুনিয়া তেলিগাতি ইউনিয়নের বেশ কিছু পরিবার পানিবন্দী রয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
হাড়িখালি এলাকার আফছার আলী হাওলাদার বলেন, ‘বেড়িবাঁধ নেই। ঘরদুয়ার সব তলাইয়া গেছে। ঘরে যাওয়া লাগে কাছা দিয়া। রান্না-বান্না সব বন্ধ। আমাদের দিকে কেউ খেয়াল করে না।’
একই এলাকার মনির শেখ বলেন, ‘আষাঢ়-শ্রাবণ মাস আসলে খুবই কষ্টে থাকতে হয়। মাঝে মাঝেই পানি উঠে যায়। ভৈরবের পাশে যদি একটি বাঁধ দেওয়া থাকত, তাহলে আমরা কিছুটা শান্তিতে থাকতে পারতাম।’
মোরেলগঞ্জ উপজেলা সদরের বুলি কাজী বলেন, ‘জোয়ারের পানিতে মোরেলগঞ্জ বাজার, উপজেলা চত্বরসহ পৌর শহরের বেশ কিছু এলাকায় হঠাৎ পানি উঠে যায়। লোকজনের খুব ভোগান্তি হয়েছে। পানগুছি নদীর পাড়ে টেকসই শহর রক্ষা বাঁধ থাকলে আমাদের এই সমস্যায় পড়তে হতো না।’
বহরবুনিয়া এলাকার রফিকুল ইসলাম বলেন, চারপাশে নদী-আর খালের মধ্যে আমাদের বহরবুনিয়া ইউনিয়ন। হঠাৎ করে জোয়ারের পানি বেড়ে যাওয়ায় বেশ কিছু পরিবার জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি থাকায়, পানি সহজে নামছে না।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বাগেরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘দুপুরের জোয়ারে স্বাভাবিকের থেকে দেড় ফুটের বেশি পানি বেড়েছে। তবে দড়াটনা ও ভৈরবের পানি বিপদ সীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পাউবোর যে বাঁধ রয়েছে, সেগুলো এখনো ঝুঁকিমুক্ত রয়েছে। বাঁধ না থাকা কিছু এলাকায় পানি ওঠার খবর পেয়েছি।’
বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, পানিতে যাতে কারও কোনো অসুবিধা না হয় সে জন্য খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
নাহিদ ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের নির্বাচনব্যবস্থা দ্রুত করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ঠিকমতো খাবার থাকতে হবে। লাইব্রেরিতে পর্যাপ্ত বই থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একাডেমিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
৩ মিনিট আগে‘ও সোনা, সোনা রে’ বলে চিৎকার করে লাশবাহী গাড়ির সামনে কাঁদছেন মা আফরোজা খাতুন বিথি। কেউই তাঁকে সান্ত্বনা দিতে পারছেন না। গাড়িতে ছিল মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে প্রাণ হারানো মেয়ে তাসনিম মায়ার নিথর দেহ। মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার জয়পুর গ্রামে আজ শুক্রবার ভোরে লাশবাহী গাড়িটি পৌঁছালে এমন
১১ মিনিট আগেজাফলংয়ে পানিতে ডুবে মুকিত আহমদ (১৮) নামের এক পর্যটক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ শুক্রবার জাফলং জিরোপয়েন্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (সন্ধ্যা ৭টা) নিখোঁজ ব্যক্তির কোনো সন্ধান মেলেনি।
২৫ মিনিট আগেজোটের নেতারা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম কাজ ছিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের সুচিকিৎসা ও খুনিদের বিচার করা, দেশটা গুছিয়ে আনা। তা না করে তারা দেশের বাণিজ্য, শিল্প, কৃষি ও জ্বালানি নীতি মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কথামতো বাস্তবায়ন করছে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার যা করত, এই
২৯ মিনিট আগে