যশোর প্রতিনিধি
যশোরে সরকারি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে শীর্ষ সন্ত্রাসী ম্যানসেলসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ জানায়, আটক সবাই পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। এদের নামে বিভিন্ন থানায় হত্যা ও চাঁদাবাজির মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার মেহবুব রহমান ম্যানসেল যশোর পৌর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক। গত বছর (২০২৩ সাল) তাকে দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়। তার বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ দেড় ডজন মামলা রয়েছে।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র থেকে ম্যানসেলসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করেছেন জেলা প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা মুনা আফরিন।’ তবে ম্যানসেল ছাড়া আটক বাকিদের নাম জানাতে পারেননি তিনি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ২০২৩ সালের ৫ মার্চ শীর্ষ সন্ত্রাসী ম্যানসেল যশোর শহরের মুজিব সড়কের সরকারি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রে চিকিৎসা সেবা নিতে যান। তাকে সেবা দিতে দেরি হয়েছে অজুহাতে ম্যানসেল ও তার ক্যাডাররা ওই অফিসের কর্মচারী আল আমিনকে মারপিট এবং প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা মুনা আফরিনকে লাঞ্ছিত করেন।
এ ঘটনায় পুলিশ ম্যানসেলসহ চার ক্যাডারকে গ্রেপ্তার করে। পরে প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় পুলিশ আদালতে চার্জশিটও দাখিল করেছে।
সূত্র আরও জানায়, সম্প্রতি ওই মামলা প্রত্যাহারের চাপ দিচ্ছিলেন সন্ত্রাসী ম্যানসেল। একাধিক দিন ম্যানসেল তার ক্যাডারদের ওই অফিসে পাঠিয়েছেন আপস–মীমাংসার অ্যাফিডেভিটের কাগজে স্বাক্ষরের জন্য। কিন্তু বাদী রাজি হননি। আজ (বুধবার) ম্যানসেল তার ক্যাডার বাহিনী নিয়ে প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রে হানা দেয়। এ সময় তিনি আপস মীমাংসার কাগজে স্বাক্ষর করার জন্য মুনা আফরিনকে ভয়ভীতি দেখান। খবর পেয়ে পুলিশ ওই অফিসে হানা দিয়ে ম্যানসেলসহ চার সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে।
যশোরে সরকারি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে শীর্ষ সন্ত্রাসী ম্যানসেলসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ জানায়, আটক সবাই পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। এদের নামে বিভিন্ন থানায় হত্যা ও চাঁদাবাজির মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার মেহবুব রহমান ম্যানসেল যশোর পৌর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক। গত বছর (২০২৩ সাল) তাকে দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়। তার বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ দেড় ডজন মামলা রয়েছে।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র থেকে ম্যানসেলসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করেছেন জেলা প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা মুনা আফরিন।’ তবে ম্যানসেল ছাড়া আটক বাকিদের নাম জানাতে পারেননি তিনি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ২০২৩ সালের ৫ মার্চ শীর্ষ সন্ত্রাসী ম্যানসেল যশোর শহরের মুজিব সড়কের সরকারি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রে চিকিৎসা সেবা নিতে যান। তাকে সেবা দিতে দেরি হয়েছে অজুহাতে ম্যানসেল ও তার ক্যাডাররা ওই অফিসের কর্মচারী আল আমিনকে মারপিট এবং প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা মুনা আফরিনকে লাঞ্ছিত করেন।
এ ঘটনায় পুলিশ ম্যানসেলসহ চার ক্যাডারকে গ্রেপ্তার করে। পরে প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় পুলিশ আদালতে চার্জশিটও দাখিল করেছে।
সূত্র আরও জানায়, সম্প্রতি ওই মামলা প্রত্যাহারের চাপ দিচ্ছিলেন সন্ত্রাসী ম্যানসেল। একাধিক দিন ম্যানসেল তার ক্যাডারদের ওই অফিসে পাঠিয়েছেন আপস–মীমাংসার অ্যাফিডেভিটের কাগজে স্বাক্ষরের জন্য। কিন্তু বাদী রাজি হননি। আজ (বুধবার) ম্যানসেল তার ক্যাডার বাহিনী নিয়ে প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রে হানা দেয়। এ সময় তিনি আপস মীমাংসার কাগজে স্বাক্ষর করার জন্য মুনা আফরিনকে ভয়ভীতি দেখান। খবর পেয়ে পুলিশ ওই অফিসে হানা দিয়ে ম্যানসেলসহ চার সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে।
এ ঘটনায় সেনাবাহিনীর অভিযানে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (৫ জুলাই) ভোরের দিকে ক্যাপ্টেন আদিল শাহরিয়ারের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল মুরাদনগরের আকবপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। আটক ব্যক্তিরা হলেন মো. সবির আহমেদ (৪৮) ও মো. নাজিমউদ্দীন বাবুল (৫৬)।
১ ঘণ্টা আগেশুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাহবুবের ফলের দোকান ও আবু খায়েরের গ্যাস সিলিন্ডারের দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। মুহূর্তেই আগুন আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগেএর আগে ২০১৯ সালে প্রথমবার কৃত্রিম উপায়ে ইনকিউবেটরে ২৫টি, ২০২১ সালে ২৮টি, ২০২২ সালে ১১টি, ২০২৩ সালে ১৬টি, ২০২৪ সালে ৩৫টিসহ মোট ১১৫টি অজগরের ছানা ফোটানো হয়। গত ০৪ ও ১৪ এপ্রিল দুইটি অজগর থেকে পাওয়া ৪৫টি ডিম সংগ্রহ করে হাতে তৈরি ইনকিউবেটরে বসানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, “দেশে ইদানীং কিছু রাজনৈতিক দলের দখল ও লুটপাট জনগণ প্রত্যক্ষ করছে। সংশ্লিষ্ট দলগুলোকে বলব—নিজেদের সামলান, না হলে জনগণই আপনাদের সামলে দেবে।”
২ ঘণ্টা আগে